Class 3 Chapter 9 Solution
নদী
Very Short Question Answer
১. নদীর কথা বললে প্রথমেই তোমার কোন নদীর নাম মনে আসে?
উত্তর: নদীর কথা বললে প্রথমেই আমার গঙ্গানদীর কথা মনে আসে।
২. নদী থেকে আমরা কোন্ কোন্ জিনিস পাই?
উত্তর: নদী থেকে আমরা জল পাই, মাছ পাই।
৩. নদীতে চলে এমন কয়েকটি যানবাহনের নাম লেখো।
উত্তর: নৌকো, স্টিমার, লঞ্চ এই সমস্ত যানবাহন নদীতে চলে।
৪. নদীতে পাওয়া যায় এমন কয়েকটি মাছের নাম লেখো।
উত্তর: ইলিশ, ট্যাংরা, চিংড়ি, পারসে সহ অনেক রকমের মাছ নদীতে পাওয়া যায়।
৫. নদীর ওপর সেতু তৈরি করা হয় কেন?
উত্তর: নদীর একপার থেকে আর এক পারের যাওয়ার জন্য নদীর ওপর সেতু তৈরি করা হয়।
৬. কবিতায় কবি নদীর কীরকম পথের ইচ্ছা প্রকাশ | করেছেন? (মেদিনীপুর কলেজিয়েট স্কুল)।
উত্তর: কবিতায় কবি নদীর চলার পথ সোজা হওয়ার ইচ্ছা | প্রকাশ করেছেন।
৭. নদী সোজা গেলে কবি কী করতেন?
উত্তর: নদী সোজা গেলে কবি তার সঙ্গে যেতেন।
৮. নদী কীভাবে গেছে?
উত্তর: নদী এঁকে-বেঁকে গেছে।
৯. কবি নদীর সঙ্গে কখন যেতে চান? (কালনা মহারাজা এফ.পি. হাইস্কুল)
উত্তর: কবি নদীর সঙ্গে সারাজীবন যেতে চান।
১০. কবিকে কারা বাঁকা পথে যেতে বারণ করছে? (বেথুন কলেজিয়েট স্কুল)
উত্তর: কবিকে দশজনে বাঁকা পথে যেতে বারণ করছে।
১১. তোমার নিজের জানা কয়েকটি নদীর নাম লেখো। [OEQ]
উত্তর: আমার জানা কয়েকটি নদীর নাম হল- গঙ্গা, পদ্মা, তিস্তা, তোর্সা, দামোদর, রূপনারায়ণ, মহানন্দা, ইছামতী প্রভৃতি।
১২. কবিতায় কবির মনের ইচ্ছাটি কী?
উত্তর: ‘নদী’ কবিতায় কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের মনের ইচ্ছা তিনি সারা জীবন ধরে নদীর সঙ্গে থাকবেন, চলবেন যদি নদী সোজাপথ ধরে চলে। নদী যদি বাঁকা পথ গ্রহণ করে তাহলে কবি নদীর সাথি হবেন না।
১৩.সেই ইচ্ছা অনুযায়ী তিনি চলতে পারলেন না কেন?
উত্তর: কবির ইচ্ছা সোজা পথে চলা। নদী অনেক সময় সোজা পথ ছেড়ে বাঁকা পথ ধরে। যখন বাঁকা পথ ধরে তখন কবি নদীর সঙ্গে চলতে পারেন না।
১৪. নদী কীভাবে তার চলার পথে এগিয়ে চলে?
উত্তর: নদী আপন বেগে পথ কেটে এগিয়ে যায়। তার লক্ষ্য সাগরের সঙ্গে মিলিত হওয়া। এই পথ চলতে চলতে নদী কখনও সোজা পথে চলে, আবার কখনও বাঁকা পথ ধরে।
Short Question Answer
বিপরীত শব্দ লেখো: সোজা, সহজ, ভালো যেতিস, যেতুম, আমি, জীবন।
উত্তর: সোজা-বাঁকা। সহজ-কঠিন। ভালো-মন্দ। যেতিস-আসতিস। যেতুম-আসতুম। আমি-তুই, তুমি। জীবন-মৃত্যু।
বাক্য রচনা করো: সোজা, জীবনভোর, বাঁকা, পথ।
উত্তর: সোজা- আমাদের বাড়ি থেকে সোজা তাকালে পাহাড় দেখা যায়।
জীবনভোর- আমার দাদু জীবনভোর গাছপালা নিয়ে রইলেন।
বাঁকা-বাঁকা পথ সহজ হলেও শেষটা ভালো নয়। পথ-পথ যেমনই হোক, লক্ষ্যে পৌঁছনই হল আসল।