জলীয় বা ঠান্ডা (ঠান্ডা)

পানি পানের লক্ষণ:

নাক দিয়ে পানি আসছে। সামান্য জ্বর আছে। হাঁচি। কষ্ট দেয়। এছাড়াও অস্থিরতা, পানির তৃষ্ণা, মাথা ব্যথা, টনি প্রভৃতি উপসর্গ দেখা দেয়।

বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়া, ধুলো বালি নাক দিয়ে প্রবেশ করা, শরীরে ঠাণ্ডা লাগা, পানি ধোয়া, কিছু জীবাণু শরীরে প্রবেশ করা ইত্যাদি নানা কারণে এ রোগ হতে পারে।

জটিলতা:

জল, খনিজ লবণ ইত্যাদি। দীর্ঘ সময় ধরে পানি জমে থাকলে শরীরে ক্ষতি হয়। ফলস্বরূপ, রোগী শুকিয়ে যায় এবং শুকিয়ে যায়।

পাথিয়া-উদাসীনতা প্রভৃতি। সহজে হজমযোগ্য স্ন্যাকস খান। ঠাণ্ডা পানি, ঠাণ্ডা ও মিষ্টি জাতীয় খাবার খাবেন না।

গৃহস্থালির যত্ন: টক পেটে সজিনা পাতা পান করলে পানিজ্বর কমে যায়।

সজিনার স্কিন পাউডারের সঙ্গে ১০ গ্রাম, তুলসী পাতার রস দুই চামচ মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে হবে।

এক চামচ চিতা গুড়ি ১০০ মিলি। এটি পানিতে মিশিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। সেদ্ধ পানি ৫০ মিলি। মূল্য আছে বলে এটি কমাতে হবে। পানি ধুয়ে বিকালে পান করতে হবে। এটি ৪-৫ দিন খাওয়া উচিত।

আধা চা চামচ গোলমরিচগুঁড়ো মধু বা মিসরির সঙ্গে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে হবে।

ভেজা বাগরির পাতার রসের সঙ্গে চার চা চামচ আদার রস মিশিয়ে দিনে দু’বার মধু ও গরুর ঘি মিশিয়ে খেতে হবে। আধা চা চামচ তুলসী পাতার রস মধুর সঙ্গে মিশিয়ে দিনে তিনবার খেতে হবে।

ডোরন ফুলের রস গরম করে কয়েক দিন ধরে দিনে দু’বার খেতে হবে।

চার চা চামচ সরিষার তেলে কয়েক ফোঁটা রসুন সেদ্ধ করে সেই তেল দিয়ে পুরো শরীরে ম্যাসাজ করতে হবে।

এক চা চামচ বেলপাতার রস পান করলে পানিজ্বরের কারণে সৃষ্ট গলা ব্যথা কমে।

নাক দিয়ে ২-৩ ফোঁটা পেঁয়াজের রস টানলে পানি পড়ার কারণে মাথার ব্যথা কমে যায়।

এক গ্রাম পিপলি গুঁড়ো এক কাপ পানিতে সেদ্ধ পাতা মিশিয়ে তিন দিন ধরে দিনে দুবার খেলে জ্বর ও কাশি নিরাময় হয়।

রসুন ও তুলসী পাতা নিয়ে তাতে আদা বা গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে নিয়মিত সকাল-সন্ধ্যায় এক কাপ দুধ খেলে সর্দি-কাশি ভালো থাকে।

পানপাতার রসের সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে দিনে দুবার খেতে হবে।

১০০ গ্রাম ভেড়া লম্বা করে তুলে আধা লিটার পানিতে ফুটিয়ে সেদ্ধ করে পানিতে নিতে হবে। পানিতে চিনি যোগ করে অল্প করে খানিকটা খেয়ে বেশ কয়েকবার খেয়ে নিন। একই দিনে ঠাণ্ডা ভালো থাকে।