ইনফিনিটি

বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি ইত্যাদি। যাওয়া উচিৎ নয়। অবশ্যই এগুলি নিখুঁত করা যেতে পারে। আদার রস, জিরা ও আমজোবানে ভিজিয়ে রাখা পানিতে প্রচুর পরিমাণে যেতে হবে। মসুর ডাল যেমন মসুর পাল্প, রাহার ইত্যাদি। সেদ্ধ পানি, রাইস মার বা নিসনি ইত্যাদি সঙ্গে খেতে হবে। এগুলি উদ্দীপক এবং উপকারী। নারকেল জল এবং নারকেল নরম শাহ খুব উপকারী।

নিম্নলিখিত গুলির যত্ন:

এক বাটি পানিতে লেবুর রস ও সামান্য চিনি মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হবে।

কয়েকটি তুলসী পাতার সঙ্গে ৩-৪টি গোলমরিচ চিবিয়ে খেতে হবে। আমড়া ফলের রস খাওয়া উচিত। এই ফলের রস বা গাছের ত্বকের রস আধা কাপ পানিতে মিশিয়ে তাতে লবণ ও চিনি মিশিয়ে শরবতে খেতে হবে। আধা কাপ পাকা আমড়া শাহ নিয়ে তাতে লবণ বা চিনি মিশিয়ে দিনে ৩-৪ বার খান।

অল্প পরিমাণে আদা লবণের সাথে মিশিয়ে খাবার খাওয়ার আগে খেতে হবে। অথবা খালি পেটে অর্ধেক চিবিয়ে খান।

ভাতের সঙ্গে সজিনার নরম পাতার তরকারি খেতে হবে। এর পাতায় রয়েছে ভিটামিন ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’।

তেল-লবণের রৌদ্রোজ্জ্বল চাটনির মতো টাঙ্গেসি টক পাতা সূক্ষ্মভাবে খেতে হবে।

তিক্ত কেরালার বীজ ফেলে দিতে হবে এবং মধু বের করতে হবে।

এই রস গরম করে দিনে দু’চামচ করে খেতে হবে। মধ্যাহ্নভোজ ও রাতের খাবারের সঙ্গে নিয়মিত ২ কাপ রসুন বাটা

দরকার আছে।

পুরথা নারকেলের অভ্যন্তরীণ ফলটি কিছুটা জলের সাহায্যে কেটে ছিটিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণটি সেদ্ধ করলে তা থেকে এক ধরনের তেল বের হয়ে আসবে। এক চা চামচ খাওয়ার আগে এই তেল খেলে বদহজম দূর হয়।

দুই চা চামচ পুদিনা পাতার রসের সঙ্গে ২ চা চামচ রসুন বাটা মিশিয়ে খেতে হবে।