ডায়রিয়া বা হাইপারম্যানেজ (ডায়রিয়া)

আসক্তির লক্ষণ:

এটি একটি মল। এটি প্রায়শই ঘটতে পারে। চাল ধোয়া পানির মতোও হতে পারে। পেটে ব্যথা হতে পারে। বমিও হতে পারে। শরীর থেকে পানি ও লবণ বের হয়ে যাওয়ার কারণে শরীরে পানির অভাব বা ডিহাইড্রেশন দেখা দিতে পারে। পেটে ব্যথা এবং ভূতের আওয়াজও হতে পারে।

বাড়াবাড়ি করার কারণ:

ভারী খাবার যেমন মাছ-মাংস, তেল-চর্বি ইত্যাদি, দূষিত বা বিষাক্ত খাবার খাওয়া

বিভিন্ন কারণ যেমন খাওয়া, অতিরিক্ত খাওয়া, সঠিকভাবে খাবার চিবানো, ভয়-দুঃখ-ঘুম ের ক্ষতি, মানসিক দুশ্চিন্তা ইত্যাদি। বিভিন্ন কারণে হতে পারে। শিশুর দাঁত বৃদ্ধির সময় পানি, খাবার, দুধ ইত্যাদি সেবন, যা জীবাণু দ্বারা সংক্রামিত হয়, তাও বাতের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

ভাত ধোয়ার পানির মতো ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণে শরীরে পানির অভাব দেখা দিতে পারে। রোগীর তৃষ্ণার কারণে গলা শুষ্ক হয়ে যায়, মুখ ফ্যাকাশে হয়ে যায়, ত্বকের ত্বক শুকিয়ে যায়।

কথা বলা, ইত্যাদি:

শরীরের ক্ষয়িষ্ণু পানি পূরণের জন্য আধা লিটার পানিতে এক চামচ লবণ ও চিনি মিশিয়ে মিষ্টি করে ঘন ঘন খাওয়াতে হবে।

অতিরিক্ত সময় কাটানোর সময় কোনও শক্ত খাবার খাবেন না। ডাব নারকেল জল, লেবুর সিরাপ ইত্যাদি। উপকারী। বমি না হলে পোড়া ও মশলা ছাড়া নরম, সেদ্ধ, তরল খাবার খেতে দিতে হবে। লবণ ফলের রস, গ্লুকোজের রস, রাইস পেস্ট, ডালের জল, উদ্ভিজ্জ ঝোল ইত্যাদি যোগ করতে পারে।

কিছু সময়ের জন্য মাছ এবং মাংস খাবেন না।

কুটিল যত্ন:

দুই চা চামচ আদার রসের সঙ্গে সামান্য লবণ মিশিয়ে গরম করে দিনে দুবার খেতে হবে। আধা কাপ মিষ্টি আমের রস, আধা কাপ দই ও এক চা চামচ আদার রস মিশিয়ে ২-৩ বার খেলে উপকার পাওয়া যায়। একটি আগুনে সেদ্ধ ডালিম এবং সেখান থেকে ৪ চা চামচ রস বের করে দুই চা চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে দিনে ২ বার খেতে হবে। লেবুর রস বের করে লবণ ও চিনি দিয়ে খেতে হবে। যদি এইভাবে খাওয়া হয় তবে শরীর হ্রাসপ্রাপ্ত জল আবার সঞ্চয় করতে পারে। ভেদাইলতার পাতা সেদ্ধ করে খাবারের সঙ্গে পানি পান করলে পেটের সব রোগ নিরাময় হয় এবং ডায়রিয়া থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।