WBBSE Class 6 Bangla Chapter 10 Solution | Sahityamela “সাহিত্যমেলা” Bengali Medium

Class 6 Chapter 10 Solution

হাট

Very Short Question Answer

কোন্ সাহিত্যিক-গোষ্ঠীর সঙ্গে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের -ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল?

উত্তর:কল্লোল সাহিত্যিক-গোষ্ঠীর সঙ্গে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল।

তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।

উত্তর: তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থ হল ‘মরীচিকা’, ও ‘মরুশিখা’।

নীচের বাক্যগুলি থেকে এমন শব্দ খুঁজে বের করো যার প্রতিশব্দ

কবিতার মধ্যে আছে। কবিতার সেই শব্দটি পাশে লেখো:

‘আঁধার-সাঁঝে বনের মাঝে উল্লাসে প্রাণ ঢেলেছে।’

 উত্তর: সাঁঝে-সন্ধ্যায় (সন্ধ্যায় সেথা জ্বলে না প্রদীপ)।

‘আলো, আমার আলো, ওগো আলো ভুবন-ভরা।’

উত্তর:আলো-আলোক (বকের পাখায় আলোক লুকায়)।

কত ‘তুমি আমার সকালবেলার সুর।’

উত্তর: সকালবেলা-প্রভাত (প্রভাতে পড়ে না, ঝাঁট)।

আর ‘আমার রাত পোহাল শারদ-প্রাতে।’

উত্তর: রাত-নিশা (নিশা নামে দূরে শ্রেণিহারা একা)।

‘দিনেরবেলা বাঁশী তোমার বাজিয়েছিলে।’
উত্তর: দিনেরবেলা-দিবসেতে (দিবসেতে সেথা কত কোলাহল।)

‘হাট’ কবিতায় বিকেলবেলায় হাটের দৃশ্য কেমন থাকে?

উত্তর:মালপত্র বেচাকেনা করে বিকেলবেলা লোকজন সব নিজের নিজের বাড়ি ফিরে যায় বলে সমগ্র হাট ফাঁকা থাকে।

‘হাট’ কবিতায় ক্লান্ত কাক কী করে?

উত্তর: ‘হাট’ কবিতায় ক্লান্ত কাক দলছুট হয়ে দূর থেকে একা একা উড়ে আসে আর তার পাখায় ভর করে নেমে আসে রাতের অন্ধকার। 

“একক কাকের ডাকে”-কবি এখানে কোন্ ঘটনার কথা বলেছেন?

উত্তর:কবি এখানে একক কাকের ডাকে নির্জন হাটে রাত্রি নামার কথা বলেছেন।

“ছড়ানো সে ঠাঁই ঘিরে।” -কীসের কথা বলা হয়েছে?

উত্তর: কবি হাটে বিভিন্ন মানুষের পায়ের ছাপ পড়ে থাকার কথা বলেছেন।

“দিবসে থাকে না কথার অন্ত”- কোথাকার কথা বলেছেন কবি? এ কথার অর্থ কী?

কবি আলোচ্য প্রসঙ্গে হাটের কথা বলেছেন।

উত্তর: এ কথার অর্থ-দিনের বেলার হাটে বহু মানুষের সমাগম ঘটে আর মালপত্র কেনাবেচা বা আরও অন্যান্য বিষয় নিয়ে পরস্পরের মধ্যে বহু কথাবার্তা-বিনিময় হয়। কবি এখানে সেই কথাই আলোচ্য পক্তির মাধ্যমে বলেছেন।

২.৩ ‘হাট’ কবিতায় কবি লোকের আনাগোনা সম্পর্কে কী বলেছেন?

উত্তর:হাট’ কবিতায় কবি বলেছেন, হাটে বহু লোক এসেছে, বহু লোক আসছে এবং পরবর্তীকালেও বহু লোক আসবে।

এর “ছুটে এপারের ক্রেতা”- ক্রেতা কোথায় ছুটে যায়?

উত্তর:(নদীর) ওপারের লোক পসরা নামালে এপারের ক্রেতার সেদিকে ছুটে যায়।

‘শিশির-বিমল প্রভাতের ফল’-এর শেষপর্যন্ত কী অবস্থা হয়?

উত্তর:এই ফল শত লোকের হাতে পরীক্ষার ছলনায় নীরব ব্যথা সহ্য করে শেষ পর্যন্ত বিকালবেলা অবহেলায় বিক্রীত হয়।

‘হাট’ কবিতায় ‘ঘরে ফিরিবার বেলা-য়’ কী দেখা যায়?

উত্তর: ‘ঘরে ফিরিবার বেলা-য়’ দেখা যায়, কারও মালপত্র বিক্রি হয়নি বা লোকসান হয়েছে বলে সে কাঁদছে। আবার কেউ লাভবান হয়েছে বলে লাভের টাকা গাঁটে বাঁধছে।

“জীর্ণ বাঁশের ফাঁকে” -‘হাট’ কবিতায় বর্ণিত এই বাঁশের সঙ্গে হাটের সম্পর্ক কী?

উত্তর: হাটের দোচালার নীচেই সাধারণত মালপত্র কেনাবেচা করা হয় আর দোচালা তৈরি করতে প্রয়োজন হয় বাঁশ।

“হাটের দোচালা মুদিল নয়ান” -এ কথার অর্থ কী? কবি এখানে কোন্ সময়ের কথা বলেছেন?

উত্তর:উদ্ধৃত কথার অর্থ হল হাটের দোচালা চোখ বা চোখের পাতা বন্ধ করল। আসলে হাটের নানা ছোটো-বড়ো দোকানের

ঝাঁপ বন্ধ করার ছবি আলোচ্য প্রসঙ্গে কবিতায় প্রকাশিত হয়েছে। 
উত্তর:দিনের-বেলায় হাটে মালপত্র কেনাবেচার পর যখন সন্ধ্যা নেমে আসে, কবি সেই সময়ের কথা বলেছেন

Short Question Answer

কতগুলি গ্রামের পরে সাধারণত একটি হাট চোখে পড়ে?

উত্তর: দশ-বারোখানি গ্রামের পরে সাধারণত একটি হাট চোখে পড়ে।

হাটে সন্ধ্যাপ্রদীপ জ্বলে না কেন?

উত্তর:বেচাকেনা সেরে বিকেলবেলায় যে যার মতো নিজের ঘরে ফিরে যায় বলে, হাটে সন্ধ্যাপ্রদীপ জ্বলে না।

কতকার ডাকে রাত্রি নেমে আসে?

উত্তর: দলছুট এক কাকের ডাকে রাত্রি নেমে আসে।

ওপারের লোক কখন এপারে আসে?

উত্তর: ওপারের লোক জিনিসপত্র নামালে এপারের লোক সেখানে যায়।

“হিসাব নাহি রে-এল আর গেল/কত ক্রেতা বিক্রেতা।” -কোনো হিসাব নেই কেন?
উত্তর: প্রতিদিন যে যার দরকারে হাটে আসে, আবার কাজ শেষ হলে ঘরে ফিরে যায় বলে, হাটে কত লোক এল আর গেল তার কোনো হিসাব নেই।

উত্তর:হাটে সকাল থেকে বিকাল অবধি কেনাবেচা হয়। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই ফিরে যায় ঘরে।

২.১৪ প্রভাতে গাছ থেকে তোলা টাটকা ফলের বিকালে কী অবস্থা হয়?

উত্তর: প্রভাতে গাছের টাটকা ফল হাটে সারাদিন ধরে সকলের হাতে পরীক্ষিত হওয়ার পর দিনের শেষে মলিন হয়ে সস্তায়, অবহেলাভরে বিক্রীত হয়।

২১৫ “উদার আকাশে মুক্ত বাতাসে/ চিরকাল একই খেলা” -কেন?
উত্তর: উদার আকাশের নীচে, মুক্ত বাতাসে, ফাঁকা বিস্তীর্ণ অঞ্চলে, এই হাট যেমন চিরকাল বসবে, তেমনই বিশ্বসংসারে চলবে হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখের খেলা।

Long Question Answer

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *