WBBSE Class 3 Amader Paribesh Chapter 3 Solution | Bengali Medium

Class 3 Chapter 3 Solution

    পোশাক 

Very Short Question Answer

১। স্কুলের মাঠে কী খেলা হচ্ছিল?

উত্তর: স্কুলের মাঠে ফুটবল খেলা হচ্ছিল।

২। কাদের মধ্যে ফুটবল খেলা হচ্ছিল?

উত্তরঃ দুই স্কুলের মধ্যে।

৩। খেলোয়াড়রা কী পরে মাঠে নেমেছিল?

উত্তর: জার্সি পরে নেমেছিল।

৪। কী কী রং-এর জার্সি খেলোয়াড়রা পরেছিল?

উত্তরঃ লাল-কালো আর নীল-হলুদ রং-এর জার্সি পরেছিল।

৫। গোলকিপার কী পরেছিল?

উত্তরঃ ফুলহাতা গেঞ্জি।

৬। টিঙ্কু কী পরে খেলা দেখতে এসেছে?

উত্তরঃ একটা হলুদ গেঞ্জি।

১। ফুটবল খেলায় দু-দলের জার্সি কী রকমের?

উত্তরঃ ভিন্ন রকমের, দল ভেদে আলাদা হয়।

২। কেন খেলায় একদলের খেলোয়াড়দের একই রকম জার্সি?

উত্তর: নিজের দলের লোকের কাছ থেকে বল কাড়া রুখতে এরকমভাবে জার্সি পরা হয়।

৩। ফুটবল খেলায় দলের কে হাত দিয়ে বল ধরতে পারে?

উত্তরঃ গোলকিপার ধরতে পারবে।

৪। গোলকিপারের আলাদা রকমের জার্সি কেন?

উত্তর: গোলকিপার বলে চেনার জন্য আলাদা রকমের জার্সি।

৫। হাসপাতালে নার্স কী রং-এর পোশাক পরে?

উত্তরঃ সাদা রঙের পোশাক পরে।

৬। স্কুলের পোশাককে কী বলে?

(কোলা ইউনিয়ন প্রাথমিক বিদ্যালয়) |

উত্তরঃ ইউনিফর্ম বলে।

৭। ডাক্তারবাবুরা কী পরেন?

উত্তরঃ অ্যাপ্রন পরেন।

৮। নার্সদের কী পোশাক পরতে হয়?

উত্তরঃশাড়ি বা স্কার্ট পরতে হয়।

৯। কলকাতা পুলিশের পোশাকের রং কী?

উত্তর: কলকাতা পুলিশের পোশাকের রং সাদা।

১০। রাজ্য পুলিশের পোশাক কী রং-এর?

উত্তরঃ খাকি রং-এর হয়।

১১। নানা ধরনের পোশাকযুক্ত লোকদের কোথায় দেখা যায়?

উত্তরঃ বাজারে, মেলায় দেখা যায়।

১। বাড়িতে কেউ কী পরে থাকে না?

উত্তরঃ ইউনিফর্ম পরে থাকে না।

২। শীতের সময় স্কুলে নানা রং-এর কী পরা যায়?

উত্তরঃ নানারকম সোয়েটার।

৩। কোন্ সময় লোকে নানারকম চাদর পরে?

উত্তরঃ শীতের সময় পরে।

৪। চাদর কী ধরনের উলের হতে পারে?

উত্তরঃ মোটা ও খুব সরু উলের হতে পারে।

৫। ডাক্তারবাবু কী পরতেন?

উত্তরঃ কোট আর প্যান্ট।

৬। পাড়ার লোকেরা শীতে কী গায়ে দিত?

উত্তরঃ চাদর, দু-তিনটে জামা গায়ে দিত।

৭। এখন সব উল কী ধরনের?

উত্তরঃ এখন সব উল সিনথেটিক।

৮। এখন উলের জিনিস কোথায় তৈরি হয়?

উত্তরঃ কারখানায় তৈরি হয়।

৯। সিনথেটিক উল কী থেকে তৈরি হয়?

উত্তরঃ খনিজ তেল থেকে তৈরি হয়।

১০। সিনথেটিক আর কী কী জিনিস তৈরিতে ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ শাড়ি, বর্ষাতি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।

১১। গরমে পরার জন্য কীসের কাপড় ভালো?

উত্তরঃ সুতির কাপড় ভালো।

২। সিনথেটিক শাড়ির সুবিধে কী?

উত্তরঃ সিনথেটিক শাড়ি তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। কাচলে কোঁচকায় না।

। সুতো কী থেকে তৈরি হয়?

উত্তরঃ খনিজ তেল ও কাপাসতুলো থেকে।

২। উল কোথা থেকে তৈরি হয়?

উত্তরঃ খনিজ তেল ও ভেড়া-ছাগলের লোম থেকে।

৩। সিনথেটিক উলকে কী বলে?

উত্তরঃ ক্যাশমিলন বলে।

৪। ভেড়া ও ছাগলের উলকে কী বলে?

উত্তরঃ পশম বলে।

৬। কাপাসতুলোর চাষ কোথায় হয়?

উত্তরঃ জমিতে হয়।

৭। কাপাসতুলোর সুতোকে কী বলে?

উত্তরঃ সুতি বলে।

৮। সিন্থেটিক উল তৈরির উপাদান কোথা থেকে পাওয়া যায়?

উত্তরঃ শোধিত খনিজ তেল থেকে পাওয়া যায়।

৯। সিন্থেটিক সুতো দিয়ে কাপড় কোথায় তৈরি হয়?

উত্তরঃ কারখানায় তৈরি হয়।

১। খনিজ তেল কোথায় থাকে?

উত্তরঃ মাটির নীচে থাকে।

২। খদ্দরের কী তৈরি হতো?

উত্তরঃ জামা আর পাঞ্জাবি তৈরি হতো।

৩। এখন কীসের প্যান্ট-জামা বেশি হয়?

উত্তরঃ টেরিকটের প্যান্ট-জামা বেশি হয়।

৪। খদ্দর আসলে কী?

উত্তরঃ খদ্দর আসলে সুতি।

৫। সুতি কী থেকে হয়?

উত্তরঃ কাপাসতুলো থেকে হয়।

৬। সিন্থেটিক সুতো কী থেকে তৈরি হয়?

উত্তরঃ খনিজ তেল থেকে তৈরি হয়।

৭। কাপড় কীভাবে তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ সুতো বুনে তৈরি করা হয়।

৮। গরমের সময় কী কাপড় ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ সুতির কাপড় ব্যবহার করা হয়।

৯। শীতকালে কী কাপড় ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ পশমের কাপড়।

১। খেজুর পাতা বুনে কী হয়?

উত্তর: পাটি হয়।

২। লতা বুনে কী হতে পারে?

উত্তর: পোশাক হতে পারে।

৩। কী বুনে মাদুর হয়?

উত্তর: ঘাস বুনে মাদুর হয়।

৪। আগে মানুষ ছুঁচের বদলে কী ব্যবহার করত?

উত্তর: কাঠি ব্যবহার করত।

৫। দিদিমণি কার হাড়কে কাঠের মতো ব্যবহারের কথা বললেন?

উত্তর: পশুর হাড়কে ব্যবহার করার কথা বললেন।

৬। আগে কী থেকে সুতো হতো বলো?

উত্তর: গাছের আঁশ থেকে সুতো হতো।

৭। পাট আসলে কী?

উত্তর: পাট গাছের আঁশ হল পাট।

৮। খুব শক্ত আঁশ কোন্ গাছের?

উত্তর: শন গাছের আঁশ খুব শক্ত।

৯। গোরু কী দিয়ে মশা তাড়ায়?

উত্তর: ল্যাজ দিয়ে মশা তাড়ায়।

১০। পাখিদের কোথায় রাখতে নেই?

উত্তর: খাঁচায় রাখতে নেই।

১১। পশুপাখিদের কীসের কারণে শীত কিছুটা কমে?

উত্তর: লোম আর পালকের কারণে শীত কিছুটা কমে।

১২। কোন্ পাখি শীতকালে পালক ফুলিয়ে রাখে?

উত্তর: শালিক পাখি শীতকালে পালক ফুলিয়ে রাখে।

Short Question Answer

১। কোন্ কোন্ গাছের আঁশ বুনে পরতে পারা যায়?

উত্তর: পাট এবং শন গাছের আঁশ বুনে পোশাকের মতো ব্যবহার করা যায়।

 ২। আগের দিনের মানুষ সেলাই করার জন্য কী ব্যবহার করত?

উত্তর: আগের দিনের মানুষ সেলাই করার জন্য কাঠি ব্যবহার করত। এই কাঠি মৃত পশুর হাড়।

৩। পাটি ও মাদুর কী বুনে হয়?

উত্তর: পাটি খেজুরপাতা বুনে হয়। আর মাদুর একরকম ঘাস বুনে হয়।

৪। শীতকালে কোন্ কোন্ পোষা পশুকে কী কী পোশাক পরানো হয়?

উত্তর: শীতকালে পোষা বিড়ালকে, গোবুকে, টিয়াকে জামা জামা পরানো গোরুর। পরানো হয়।

৫। গোরুকে কীসের জামা পরানো হয় এবং কেন?

উত্তর: গোরুকে সন্ধের সময় চটের জামা পরানো হয়। এতে শীত থেকে যেমন রক্ষা পায় তেমনি মশার কামড়ও এড়াতে পারে।

 ৬। পশুপাখিরা কীভাবে নিজেদের শীত থেকে রক্ষা করে?

উত্তর: গায়ের লোম ও পালকের সাহায্যে পশুপাখিরা শীত থেকে নিজেদের রক্ষা করে। শালিক পাখি আবার শীতে পালক ফুলিয়ে রাখে।

২। কেন শীতকালে সোয়েটার পরা হয়। (শেখার সেতু)

উত্তরঃ ঠান্ডা থেকে বাঁচতে বা শীত আটকাতে শীতকালে সোয়েটার পরা হয়।

৩। হাসপাতালে নার্সদের রোগী ও রোগীর আত্মীয় পরিজন থেকে আলাদা করে কীভাবে চেনা যাবে? (শেখার সেতু)

উত্তরঃ নার্সের ধবধবে সাদা শাড়ি বা স্কার্ট দেখেই চেনা যাবে।

৪। মানুষ যখন আগুন জ্বালাতে শেখেনি তখন তারা কী পোশাক পরতো? (শেখার সেতু)

উত্তরঃ তখন তারা গাছের ছালকে পোশাকরূপে পরতো।

৫। মহিলারা বর্ষাকালে সিন্থেটিক শাড়ি পরেন কেন?

উত্তর: যাতে তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়, সেইজন্যই মহিলারা বর্ষাকালে সিন্থেটিক শাড়ি পরেন।

১। দর্জির দোকানে এসে লোকেরা কী এবং কেন দিয়ে যেত?।|

উত্তরঃদর্জির দোকানে এসে লোকেরা থান কাপড় আর গায়ের। মাপ দিয়ে যেত পোশাক তৈরি করার জন্য। দর্জি মাপ। অনুযায়ী কাপড় কেটে সেলাই করে সেই পোশাক প্রস্তুত। করে দিতেন।

২। আশি-নব্বই বছর আগে কী পোশাক তৈরি হতো আর এখন কী পোশাক বেশি তৈরি হয়?

উত্তরঃ আশি-নব্বই বছর আগে খদ্দরের জামা খুব হতো। পাঞ্জাবিও হতো। এখন বেশি হয় টেরিকটের প্যান্ট-জামা।। 

৩। সুতি ও সুতোর মূল উপাদান কী এবং তাদের উৎস কী?

উত্তরঃ সুতির উপাদান কাপাসতুলো। সুতোর উপাদান খনিজ | তেল। কাপাসতুলো থেকে সুতি কাপাস চাষ করে পাওয়া | যায়। আর মাটির তলা থেকে সংগৃহীত খনিজ তেল থেকে সিন্থেটিক সুতো পাওয়া যায়।

৪। তুলোর মোটা সুতো দিয়ে কোথায় কী তৈরি করা হতো? উ

উত্তরঃতুলোর মোটা সুতো দিয়ে আগে বাড়িতে খদ্দরের থান কাপড়, ধুতি, শাড়ি তৈরি করা হতো।

৫। কোন্ সময়ে কোন্ ধরনের কাপড় ব্যবহারের উপযোগী? 

উত্তরঃ গরমের সময় সুতির কাপড় এবং শীতের সময় পশমের কাপড় ব্যবহারের উপযোগী।

৬। কাপাসতুলো শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায় কখন?

উত্তরঃ কাপাসতুলো খুব হালকা। মাঠ থেকে তোলার সময় বা সুতি তৈরির সময় উড়ে গিয়ে নাকে ঢুকে যায়। ওই সময়ে কাপাসতুলো শ্বাসকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

১। খনিজ তেল থেকে কীভাবে সুতো তৈরি হয়?

উত্তরঃ খনিজ তেলে অনেক কিছু মিশে থাকে। ওই তেলকে শোধন করে নিতে হয়। তারপর ওই তেল থেকে সুতো তৈরির উপাদান তৈরি করে সুতো পাওয়া যায়।

২। উল কী থেকে পাওয়া যায়?

উত্তর: ছাগল, ভেড়ার লোম থেকে উল পাওয়া যায়। আর সিন্থেটিক উল পাওয়া যায় খনিজ তেল থেকে।

১। সিনথেটিক উল কী থেকে তৈরি হয় এবং কোথায় উলের পোশাক তৈরি হয়?

উত্তর: সিনথেটিক উল খনিজ তেল থেকে তৈরি হয়। কারখানায় ওই উলের সাহায্যে উলের নানান পোশাক তৈরি করা হয়।

১। ফুটবল খেলায় পোশাক দেখে কী কী বোঝা যায়?

উত্তরঃ ফুটবল খেলায় আলাদা রঙের পোশাক দেখে দু-দলের খেলোয়াড়দের চেনা যায়। আর চেনা যায় ওই দলের গোলকিপারদেরও।

২। নার্সদের পোশাক কেমন?

উত্তরঃ নার্সদের পোশাক শাড়িও হতে পারে আবার স্কার্টও হতে পারে। তবে পোশাকের রং সাদা হবে।

৩। কলকাতা পুলিশ আর রাজ্য পুলিশ কী করে চেনা যায়?

উত্তরঃ কলকাতা পুলিশ সাদা রং-এর পোশাক পরে। রাজ্য পুলিশ |

৪। ডাক্তারবাবু কী পরেন এবং তার বর্ণনা দাও।

উত্তরঃ ডাক্তারবাবু অ্যাপ্রন পরেন। অ্যাপ্রন একটা ঢোলা জামা। গলা থেকে পা পর্যন্ত ঝুলে থাকে।

৫। নানারকমের পোশাক ব্যবহৃত হয় তা কোথায় গেলে বোঝা যায়?

উত্তরঃ মেলায় কিংবা হাটে গেলে লোকেদের গায়ে নানাধরনের পোশাক দেখা যায়। তাই মেলায় বা হাটে গেলে নানারকমের পোশাক যে ব্যবহৃত হয় তা বোঝা যায়।

১। ফুটবল খেলায় পোশাক দেখে কী কী বোঝা যায়?

উত্তরঃ ফুটবল খেলায় আলাদা রঙের পোশাক দেখে দু-দলের খেলোয়াড়দের চেনা যায়। আর চেনা যায় ওই দলের গোলকিপারদেরও।

২। নার্সদের পোশাক কেমন?

উত্তরঃ নার্সদের পোশাক শাড়িও হতে পারে আবার স্কার্টও হতে পারে। তবে পোশাকের রং সাদা হবে।

৩। কলকাতা পুলিশ আর রাজ্য পুলিশ কী করে চেনা যায়?

উত্তরঃ কলকাতা পুলিশ সাদা রং-এর পোশাক পরে। রাজ্য পুলিশ |

৪। ডাক্তারবাবু কী পরেন এবং তার বর্ণনা দাও।

উত্তরঃ ডাক্তারবাবু অ্যাপ্রন পরেন। অ্যাপ্রন একটা ঢোলা জামা। গলা থেকে পা পর্যন্ত ঝুলে থাকে।

৫। নানারকমের পোশাক ব্যবহৃত হয় তা কোথায় গেলে বোঝা যায়?

উত্তরঃ মেলায় কিংবা হাটে গেলে লোকেদের গায়ে নানাধরনের পোশাক দেখা যায়। তাই মেলায় বা হাটে গেলে নানারকমের পোশাক যে ব্যবহৃত হয় তা বোঝা যায়।

৩। পশম কাকে বলে?

(সাঁইথিয়া বিবেকানন্দ পল্লি প্রাথমিক বিদ্যালয়)

ক্যাশমিলন কী?

উত্তরঃ পশম ও ক্যাশমিলন উভয়েই উল। তবে ভেড়া ও ছাগলের লোম থেকে পাওয়া উলকে পশম বলা হয়। আর খনিজ তেল থেকে পাওয়া সিন্থেটিক উলকে ক্যাশমিলন বলে।

৪। গামছা কী দিয়ে তৈরি হয় এবং কেমন দেখতে হয়?

উত্তরঃ গামছা কাপাসতুলো থেকে তৈরি করা লাল, সাদা, হলুদ সুতো দিয়ে তৈরি হয়। সুতো দিয়ে গামছা বোনার পর চেক চেক দেখায়।

Fill In The Blanks

সঠিক  শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :

১। পরা——————– খেলোয়াড়রা মাঠে।

২। টিঙ্কু একটা—————— গেঞ্জি পরেছিল।

৩। সরোজবাবুর পাঞ্জাবি——————- রং-এর।

৪। রঘুদা——————রং-এর জামা পরে এসেছেন।

৫। ——————–জামা সবুজ রং-এর।

উত্তরঃ ১। জার্সি, ২। হলুদ, ৩। ছাই, ৪। কমলা, ৫। হারানবাবুর। ।

১। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের——————-থাকে।

২। ডাক্তারবাবুরা—————– ব্যবহার করেন।

৩। কলকাতার রাস্তায় অনেক পুলিশের—————– পোশাক আছে।

৪। নার্সদের শাড়ি ধবধবে———————- ।

৫। —————–খেলোয়াড়দের গায়ে থাকে ।

উত্তরঃ ১। ইউনিফর্ম, ২। অ্যাপ্রন, ৩। সাদা, ৪। সাদা, ৫। জার্সি।

১। জমিতে ————চাষ হয়।

২।——— দিয়ে গামছাও হয়।

৩।————-কথাটা আসলে ইংরেজি।

৪। ——–সিন্থেটিক উলকে বলে।

৫। পশুর লোমে তৈরি উলকে———- বলে।

৬। সোয়েটার তৈরি করতে——– লাগে।

                              (কোলা ইউনিয়ন প্রাথমিক বিদ্যালয়)

উত্তর: ১। তুলোর, ২। সুতি, ৩। উল, ৪। ক্যাশমিলন, ৫। পশম, ৬। ক্যাশমিলন।Ture And False

১। ডাক্তারবাবুদের পোশাককে অ্যাপ্রন বলে।

(সাঁইথিয়া বিবেকানন্দপল্লী প্রাথমিক বিদ্যালয়) (√)

২। ফুটবল খেলায় গোলকিপার আলাদা রং-এর জার্সি পরে। (তারাসুন্দরী বালিকা বিদ্যাভবন প্রাথমিক বিদ্যালয়) (√)

৩। রাজ্য পুলিশ সাদা পোশাক পরে। (x)

৪। নার্স কখনো কখনো স্কার্টও পরে। (√)

৫। অ্যাপ্রন খুব টাইট পোশাক হয়। (x)