Class 3 Chapter 4 Solution
ঘরবাড়ি
Very Short Question Answer
১। কেমনভাবে বৃষ্টি এসেছিল?
উত্তরঃ ঝমঝম করে বৃষ্টি এসেছিল।
২। তিনুর বাবা কোথায় বদলি হয়ে গেছেন?
উত্তর: পাহাড়ি অঞ্চলে।
৩। তিনু এখন কোথায় আছে?
উত্তর: পাহাড়ি অঞ্চলে।
৪। তিনুর ঠাকুরদা কী ছবি দেখালেন?
উত্তরঃ পাহাড়ি অঞ্চলে এক বাড়ির সামনে তিনুর দাঁড়ানোর ছবি দেখালেন।
৫। তিনু যে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়েছে ওই বাড়ির পাশে কী আছে?
উত্তরঃ গভীর খাদ আছে।
৬। খাদের ওপর কী আছে?
উত্তর: একটি ছোটো ব্রিজ আছে।
১। শেফালি কী ব্যবহার করে বাড়ির সবকিছু এঁকে দেখাল?
উত্তরঃ নানা চিহ্ন ব্যবহার করে সবকিছু এঁকে দেখাল।
২। শেফালি তার ছবিতে কয় রকমের চিহ্ন ব্যবহার করেছে?
উত্তরঃ নয় রকমের চিহ্ন ব্যবহার করেছে।
৩। শেফালির ছবি দেখে বাড়ির গেট কোন্ দিকে আছে বোঝা যাচ্ছে?
উত্তরঃ পূর্বদিকে আছে।
৪। চিহ্ন দিয়ে আঁকা ছবিকে কী বলা হবে?
উত্তরঃ ম্যাপ বা মানচিত্র বলা হবে।
৫। এক-একটা জেলাকে মানচিত্রে কীভাবে বোঝানো হয়েছে?
উত্তরঃ এক-এক ধরনের রং দিয়ে বোঝানো হয়েছে।
৬। রাজ্যের মানচিত্রে গাছ, পুকুর দেখানো নেই কেন?
উত্তরঃ খুব ছোটো বলে দেখানো নেই।
৭। মানচিত্রের ওপর দিকটাকে কোন্ দিক ধরতে হবে?
উত্তরঃ উত্তর দিক ধরতে হবে।
৮। মানচিত্রে কোন্ দিকটা পূর্ব?
উত্তরঃ ডান দিকটা পূর্বদিক।
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Ques
১। শেফালি কী ব্যবহার করে বাড়ির সবকিছু এঁকে দেখাল?
উত্তরঃ নানা চিহ্ন ব্যবহার করে সবকিছু এঁকে দেখাল।
২। শেফালি তার ছবিতে কয় রকমের চিহ্ন ব্যবহার করেছে?
উত্তরঃ নয় রকমের চিহ্ন ব্যবহার করেছে।
৩। শেফালির ছবি দেখে বাড়ির গেট কোন্ দিকে আছে বোঝা যাচ্ছে?
উত্তরঃ পূর্বদিকে আছে।
৪। চিহ্ন দিয়ে আঁকা ছবিকে কী বলা হবে?
উত্তরঃ ম্যাপ বা মানচিত্র বলা হবে।
৫। এক-একটা জেলাকে মানচিত্রে কীভাবে বোঝানো হয়েছে?
উত্তরঃ এক-এক ধরনের রং দিয়ে বোঝানো হয়েছে।
৬। রাজ্যের মানচিত্রে গাছ, পুকুর দেখানো নেই কেন?
উত্তরঃ খুব ছোটো বলে দেখানো নেই।
৭। মানচিত্রের ওপর দিকটাকে কোন্ দিক ধরতে হবে?
উত্তরঃ উত্তর দিক ধরতে হবে।
৮। মানচিত্রে কোন্ দিকটা পূর্ব?
উত্তরঃ ডান দিকটা পূর্বদিক।
১। বাড়ি যেতে যেতে সাহিল কী ভাবল?
উত্তরঃ বাড়ির আর স্কুলের বাইরেটা এক ভিতরটা আলাদা।
২। স্কুলে কী কী আছে?
উত্তর: বেঞ্চ, বোের্ড, চক, ডাস্টার।
৩। বাড়িতে কী কী আছে?
উত্তর: খাট, বিছানা, আলনা।
৪। মানচিত্রে সব জিনিস দেখানোর জন্য কী করতে হবে?
উত্তরঃ চিহ্ন ব্যবহার করতে হবে।
১। স্কুলে থাকে, বাড়িতে থাকে না কোন্ জিনিস?
উত্তর: বেঞ্চ থাকে না।
২। খাট আর বেঞ্চ কী দিয়ে তৈরি?
উত্তরঃ কাঠ দিয়ে তৈরি।
৩। পাকাঘরে কী ইট ব্যবহার করা হয়?
উত্তরঃ পাকা ইট ব্যবহার করা হয়।
৪। এখনও অনেকে কীরকম বাড়িতে থাকেন?
উত্তর: মাটির বাড়িতে থাকেন।
৫। অনেক বাড়ি কী দিয়ে ঘেরা?
উত্তরঃ দরমা দিয়ে ঘেরা।
৬। ছিটেবেড়ায় কী হয়?
উত্তরঃ দেয়াল হয়।
৭। পাতা সাজিয়ে ঘরের কী করা হয়?
উত্তরঃ ঘরের চাল করা হয়।
৮। ছিটেবেড়ার দেয়াল করতে কী কী লাগে?
উত্তরঃ কঞ্চি আর মাটি লাগে।
১। পাকাবাড়ি করতে কী কী লাগে?
উত্তরঃ পাকা ইট, বালি, সিমেন্ট আর জল লাগে।
২। ছিটেবেড়ার দেয়াল কীভাবে তৈরি করা হয়?
উত্তরঃ কঞ্চি দিয়ে তৈরি করা বেড়া এবং কাদামাটি লাগে, কাদামাটিকে কঞ্চির বেড়ার ওপর লেপে দিয়ে দেয়াল তৈরি করা হয়।
৩। পাথর কি মানুষ তৈরি করেছে?
উত্তরঃ না, পাথর মানুষ তৈরি করেনি। আগে থেকে ছিল।
৪। পাথর দিয়ে বাড়ির দেয়াল কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তরঃ পাথরের ওপর পাথর বসিয়ে দেয়াল তৈরি হয়।
৫। বাড়ি তৈরি করতে পাথরের জোড়ামুখে কী লাগাতে হয়?
উত্তরঃ সিমেন্ট আর বালি লাগাতে হয়।
৬। পাথর কেটে কীসের আকার দেওয়া হয়?
উত্তরঃ ছোটো-বড়ো ইটের আকার।
৭। পাহাড়ি দেশে কী দিয়ে মানুষ ইটের কাজ সারে?
উত্তরঃ পাথর দিয়ে ইটের কাজ সারে।
৮। টিউবওয়েল কি আগে ছিল?
উত্তরঃ না, আগে ছিল না। মানুষ করেছে।
৯। মানুষ বাড়ি তৈরির জন্য অনেক উপাদান কোথা থেকে পেয়েছে?
উত্তরঃ প্রকৃতি থেকে পেয়েছে।
১০। মানুষ বুদ্ধি করে কী করেছে?
উত্তরঃ প্রকৃতি থেকে পাওয়া নানান উপাদানগুলিকে বাড়ি তৈরির কাজের জন্য বদলে নিয়েছে।
১। বাড়ির কয়েকটি অংশের নাম লেখো।
উত্তরঃ ছাদ, মেঝে, দেয়াল, জানালা, দরজা প্রভৃতি।
২। ঘরে জানালা না থাকলে কী হবে?
উত্তরঃ দম আটকে যাবে।
৩। ছাদ না থাকলে কী হবে?
উত্তরঃ রোদ-বৃষ্টিতে মুশকিল হবে।
৪। দেয়াল না থাকলে বিড়াল-কুকুরে কী করবে?
উত্তরঃ রান্না করা খাবার সব শেষ করবে।
৫। কী না থাকলে ঘরে ঢোকা যাবে না?
উত্তরঃ দরজা না থাকলে ঘরে ঢোকা যাবে না।
৬। মেঝে না থাকলে ঘরে কী ঢুকে যাবে?
উত্তরঃ জল ঢুকে যাবে।
৭। আগে কীসের ছাদ ছিল?
উত্তরঃ কড়ি-বরগার পেটানো ছাদ ছিল।
৮। এখনকার বাড়ির ছাদ কেমন হয়?
উত্তর: এখানকার বাড়ির ঢালাইয়ের ছাদ হয়।
৯। কারও কারও বাড়ি কী কী দিয়ে ছাওয়া?
উত্তরঃ টালি বা খড় দিয়ে ছাওয়া হয়।
১০। বাড়ির কোন্টা দরকারি তা বোঝার জন্য কী করা দরকার?
উত্তরঃ নানান রকমের বাড়ি দেখা দরকার।
১। বাড়ি তৈরির সময় কী লাগাতে হয়?
উত্তরঃ জানালা, দরজা লাগাতে হয়।
২। হাতে কর্নিক নিয়ে কী গাঁথা হয়?
উত্তরঃ ইট গাঁথা হয়।
৩। ওলনদড়ি দিয়ে কী ঠিক হয়েছে কিনা দেখা হয়?
উত্তরঃ গাঁথনি ঠিক হয়েছে কিনা দেখা হয়।
৪। সাগিনদের পাড়ায় কী তৈরি হচ্ছিল?
উত্তরঃ মাটির ঘর তৈরি হচ্ছিল।
৩। দরজা-জানালার পাল্লা লাগাতে কী কী লাগে?
উত্তরঃ দরজা-জানালার পাল্লা লাগাতে নানারকম করাত, বাটালি ও অন্য অনেক যন্ত্র লাগে।
১। ঘরে ঢোকা ও বেরোনোর সুবিধের ব্যাপারে কী তৈরিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়?
উত্তরঃ বাড়ির নক্শা তৈরিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
২। বাড়িতে কীসের কলশি আছে?
উত্তরঃ মাটির কলশি আছে।
৩। মাটির কলশিতে কী রাখা হয়?
উত্তরঃ জল রাখা হয়।
৪। কোন্ সময় কলশিতে জল খুব ঠান্ডা থাকে?
উত্তরঃ গরমকালে কলশিতে জল ঠান্ডা থাকে।
৫। বই কোথায় রাখা হয়?
উত্তরঃ আলমারিতে রাখা হয়।
৬। চায়ের পেটির কাঠ দিয়ে কী বানানো যায়?
উত্তরঃ বই রাখার আলমারি বানানো যায়।
৭। বাড়ি কীরকম জায়গায় করতে হয়?
উত্তরঃ উঁচু জায়গায় করতে হয়।
৮। উঁচু জায়গায় বাড়ি করতে হয় কেন?
উত্তরঃ বন্যার জল ঘরে ওঠা বন্ধ করতে এটা করা দরকার।
১। অলিভিয়াদের বাড়িতে কী কী রয়েছে?
উত্তরঃ বারান্দায় গ্রিল, দেয়াল আলমারি, জলের পাম্প রয়েছে।
২। বাড়ি তৈরির জন্য নক্শা তৈরি করতে হয় কেন?
উত্তরঃ এতে ঘরে ঢোকা ও বেরোনোর সুবিধে হবে। কোথায় শোবার খাট থাকলে, আলমারি থাকলে বা বইয়ের তাক থাকলে সুবিধে হবে তা ঠিক করার জন্য।
৩। মাটির কলশির গুরুত্ব কী?
উত্তরঃ মাটির কলশিতে জল রাখা হয়। গরমের সময় কলশির জল ঠান্ডা থাকে। তাই আমরা প্রচণ্ড গরমে খুব ঠান্ডা জল পান করার সুযোগ পাই।
৪। চায়ের পেটির কাঠ দিয়ে কী তৈরি করা যায় এবং তাতে কী রাখা যায়?
উত্তরঃ বই রাখার আলমারি তৈরি করা যায় এবং ওই আলমারিতে মোটা মোটা বই রাখা যায়।
৫। চাষের জমি এবং বাড়ির জমির তফাত কী?
উত্তরঃ চাষের জমি নীচু জায়গা, কিন্তু বাড়ির জমি উঁচু জায়গা। বন্যার জল যাতে ঢুকতে না পারে সেজন্য বাড়ি উঁচু জায়গায় করতে হয়।
১। বাড়ি করতে কী ধরনের জমি লাগে?
উত্তরঃ আলাদা উঁচু জমি লাগে।
২। নদী বইলে তার পাড় কী হয়?
উত্তরঃ পাড় ভেঙে যায়।
৩। বড়ো রাস্তায় কী চলাচল করে?
উত্তরঃ বাস, লরি চলাচল করে।
৪। রাস্তায় বাস-লরি চলায় কী অসুবিধা হয়?
উত্তরঃ ধুলো ও শব্দের কারণে অসুবিধা হয়।
৫। ভারী লরি দিনরাত কী কাঁপিয়ে যাবে?
উত্তরঃ বাড়ি কাঁপিয়ে যাবে।
৬। বাজারের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হবে?
উত্তরঃ হইচইয়ের শব্দ এবং বিকেলের দিকে দুর্গন্ধ আসবে।
৭। পাথরের খাদান থেকে কী উড়ে আসবে?
উত্তরঃ পাথরের গুঁড়ো উড়ে আসবে।
৮। বাড়ির চারপাশে গাছপালা থাকার কী প্রয়োজন?
উত্তরঃ ছায়া পাওয়া যায়।
৯। কল বসানোর জন্য কীসের স্তর থাকা দরকার?
উত্তরঃ জলের স্তর থাকা দরকার।
১০। কোথায় বাড়ি হলে খুব মুশকিল?
উত্তরঃ খাঁ খাঁ মাঠে বাড়ি হলে খুব মুশকিল।
১। বাড়ি করতে কী ধরনের জমি লাগে?
উত্তরঃ আলাদা উঁচু জমি লাগে।
২। নদী বইলে তার পাড় কী হয়?
উত্তরঃ পাড় ভেঙে যায়।
৩। বড়ো রাস্তায় কী চলাচল করে?
উত্তরঃ বাস, লরি চলাচল করে।
৪। রাস্তায় বাস-লরি চলায় কী অসুবিধা হয়?
উত্তরঃ ধুলো ও শব্দের কারণে অসুবিধা হয়।
৫। ভারী লরি দিনরাত কী কাঁপিয়ে যাবে?
উত্তরঃ বাড়ি কাঁপিয়ে যাবে।
প্রতিটি প্রশ্নের মান
৬। বাজারের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হবে?
উত্তরঃ হইচইয়ের শব্দ এবং বিকেলের দিকে দুর্গন্ধ আসবে।
৭। পাথরের খাদান থেকে কী উড়ে আসবে?
উত্তরঃ পাথরের গুঁড়ো উড়ে আসবে।
৮। বাড়ির চারপাশে গাছপালা থাকার কী প্রয়োজন?
উত্তরঃ ছায়া পাওয়া যায়।
৯। কল বসানোর জন্য কীসের স্তর থাকা দরকার?
উত্তরঃ জলের স্তর থাকা দরকার।
১০। কোথায় বাড়ি হলে খুব মুশকিল?
উত্তরঃ খাঁ খাঁ মাঠে বাড়ি হলে খুব মুশকিল
Short Question Answer
১। কোথায় কোথায় বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?
উত্তরঃ বাড়ি নদীর পাশে হলে নদীর পাড় ভেঙে বিপদ হতে পারে। বড়ো রাস্তার ধারে বাড়ি হলে লরি-বাসের শব্দ ও ধুলোর কারণে অসুবিধা হতে পারে। বাজারের পাশে হইচইয়ের শব্দ এবং দুর্গন্ধের কারণে অসুবিধা হতে পারে।
২। পাথরের খাদানের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?
উত্তরঃ পাথরের গুঁড়ো বাতাসে উড়ে অসুবিধার সৃষ্টি করবে। এছাড়া খাদানে লরি যাতায়াতের কারণে ধুলো বাতাসে উড়তে থাকার কারণে অসুবিধা হতে পারে।
৩। পিকু কোথায় বাড়ি হলে মুশকিল বলে বলল?
উত্তরঃ খাঁ খাঁ মাঠে বাড়ি হলে খুব মুশকিল বলে পিকু বলল। কারণ ছায়া পাওয়া যাবে না। তাই বাড়ির পাশে কিছু গাছপালা থাকা দরকার।
১। জোগানদারদের কাজ কী?
উত্তরঃ জোগানদারের কাজ হলো-চৌবাচ্চায় ইট ফেলা, ভেজা ইট কাউকে এগিয়ে দেওয়া, কোদাল দিয়ে বালি-সিমেন্ট- জল মাখানো, দেয়ালে জল দেওয়া ইত্যাদি।
২। রাজমিস্ত্রির কাজ কী?
উত্তর: রাজমিস্ত্রিদের কাজ হলো-কর্নিক দিয়ে ইট গাঁথা, ওলন দড়ি দিয়ে গাঁথনি ঠিক হয়েছে কিনা দেখা, তার দিয়ে রডের খাঁচা বাঁধা।
৩। দরজা-জানালার পাল্লা লাগাতে কী কী লাগে?
উত্তরঃ দরজা-জানালার পাল্লা লাগাতে নানারকম করাত, বাটালি ও অন্য অনেক যন্ত্র লাগে।
৪। রাজমিস্ত্রিদের কাজ করতে কী কী যন্ত্র প্রয়োজন?
উত্তরঃ রাজমিস্ত্রিদের কাজ করতে করাত, ওলনদড়ি, কর্নিক, বাটালি ইত্যাদি যন্ত্রের প্রয়োজন
১। জোগানদারদের কাজ কী?
উত্তরঃ জোগানদারের কাজ হলো-চৌবাচ্চায় ইট ফেলা, ভেজা ইট কাউকে এগিয়ে দেওয়া, কোদাল দিয়ে বালি-সিমেন্ট- জল মাখানো, দেয়ালে জল দেওয়া ইত্যাদি।
২। রাজমিস্ত্রির কাজ কী?
উত্তর: রাজমিস্ত্রিদের কাজ হলো-কর্নিক দিয়ে ইট গাঁথা, ওলন দড়ি দিয়ে গাঁথনি ঠিক হয়েছে কিনা দেখা, তার দিয়ে রডের খাঁচা বাঁধা।
১। বাড়ির ছাদ না থাকলে কী কী অসুবিধা হবে?
উত্তরঃ বৃষ্টির জল এবং চড়া রোদ ঘরে ঢুকবে। জলে ঘর থইথই করবে। রোদে অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি হবে।
২। বাড়ির দেয়াল আর দরজা না থাকলে কী সমস্যা হবে?
উত্তরঃ বাড়ির দেয়াল না থাকলে রান্না করা খাবার বিড়াল-কুকুরে খেয়ে শেষ করে দেবে। আর দরজা না থাকলে বাড়িতে তো ঢোকাই যাবে না।
৩। বাড়ির ছাদ কত রকমের হয়?
উত্তরঃ বাড়ির ছাদ নানা রকমের হয়। যেমন-কড়ি-বরগার পেটাই ছাদ, ঢালাই ছাদ। আবার টালি দিয়ে ছাওয়া বা খড় দিয়ে ছাওয়া ছাদও হতে পারে।
৪। বাড়ি করার জন্য কী কী বেশি দরকার তা বোঝার জন্য দিদিমণি কী করতে বললেন?
উত্তরঃ দিদিমণি বললেন যে, যে সকল বাড়ি দেখা হয়েছে সেগুলি নিয়ে ভালো করে ভাবতে। কী কী দরকার হয়েছে বাড়িতে তা বোঝার জন্য মাটির বাড়ি, দরমার বাড়ি এবং অন্য রকমের সব বাড়িঘর দেখে কোন্টা বেশি দরকার তা বোঝার চেষ্টা করতে।।
১। বাঘ-সিংহেরা মানুষকে খাওয়ার সুযোেগ কীভাবে পেত?
উত্তর: গুহা এবং বনজঙ্গল বাঘ-সিংহের বাসস্থান। মানুষ ওই সকল স্থানে বসবাসের জন্য যখন চলে যেত, তখন বাঘ-সিংহরা মানুষকে খাওয়ার সুযোগ পেত।
২। মৌমাছি, পিঁপড়ে এবং পাখিরা থাকার জন্য কী তৈরি করে?
উত্তরঃ মৌমাছি থাকার জন্য চাক তৈরি করে। পিঁপড়েও থাকার জন্য চাক তৈরি করে। পাখিরা থাকার জন্য বাসা তৈরি করে ।
৩। উইপোকা কোথায় থাকে?
উত্তরঃ উইপোকা উইঢিবিতে থাকে। উইপোকা ওই ঢিবি মাটি দিয়ে তৈরি করে। উইঢিবি উইপোকার বাসা।
উত্তরঃ বৃষ্টির জল এবং চড়া রোদ ঘরে ঢুকবে। জলে ঘর থইথই করবে। রোদে অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি হবে।
২। বাড়ির দেয়াল আর দরজা না থাকলে কী সমস্যা হবে?
উত্তরঃ বাড়ির দেয়াল না থাকলে রান্না করা খাবার বিড়াল-কুকুরে খেয়ে শেষ করে দেবে। আর দরজা না থাকলে বাড়িতে তো ঢোকাই যাবে না।
৩। বাড়ির ছাদ কত রকমের হয়?
উত্তর: বাড়ির ছাদ নানা রকমের হয়। যেমন-কড়ি-বরগার পেটাই ছাদ, ঢালাই ছাদ। আবার টালি দিয়ে ছাওয়া বা খড় দিয়ে ছাওয়া ছাদও হতে পারে।
৪। বাড়ি করার জন্য কী কী বেশি দরকার তা বোঝার জন্য দিদিমণি কী করতে বললেন?
উত্তরঃ দিদিমণি বললেন যে, যে সকল বাড়ি দেখা হয়েছে সেগুলি নিয়ে ভালো করে ভাবতে। কী কী দরকার হয়েছে বাড়িতে তা বোঝার জন্য মাটির বাড়ি, দরমার বাড়ি এবং অন্য রকমের সব বাড়িঘর দেখে কোন্টা বেশি দরকার তা বোঝার চেষ্টা করতে।
১। আগে কী কী দিয়ে বাড়ি তৈরি হতো এবং এখন কী কী সামগ্রী দিয়ে বাড়ি তৈরি হয়?
উত্তরঃআগে বাঁশ-কঞ্চি, তাল-খেজুরের গুঁড়ি, মাটি, বালি, খড়, পাতা দিয়ে বাড়ি তৈরি হতো। এখন টালি, টিন, অ্যাসবেস্টস, ইট, লোহা, সিমেন্ট, পাথর দিয়ে বাড়ি তৈরি হয়।
৩। বাড়িকে সুন্দর করার জন্য মানুষ কী কী করেছে তা উল্লেখ করো।
উত্তরঃ মানুষ বাড়িকে সুন্দর করার জন্য জলের পাইপ, টিউবওয়েল, বেসিন, জলের কল, ইলেকট্রিক তার, বালব, ফ্যান প্রভৃতির ব্যবস্থা করেছে।
১। আগে কী কী দিয়ে বাড়ি তৈরি হতো?
উত্তরঃ আগে বাঁশ-কঞ্চি, তাল-খেজুরের গুঁড়ি, মাটি, বালি, খড়, নানারকম পাতা দিয়ে বাড়ি তৈরি হতো।
২। বাড়ি তৈরির কী কী সামগ্রী মানুষ পরে তৈরি করেছে?
উত্তরঃ টালি, টিন, অ্যাসবেস্টস, ইট, লোহা, সিমেন্ট প্রভৃতি বাড়ি তৈরির সামগ্রী মানুষ পরে তৈরি করেছে।
১। শেফালির নানা চিহ্ন ব্যবহার করে আঁকা ছবিতে কী কী বোঝা যাচ্ছিল?
উত্তরঃ ফুলের বাগান, পুকুর, দরজা, সিঁড়ি, বারান্দা, শোবার ঘর, রান্নাঘর, খাবার ঘর ও বাথরুম-এর অবস্থান সুন্দরভাবে বোঝা যাচ্ছিল।
২। চিহ্ন ব্যবহার করা ছবিকে কীসের সঙ্গে এবং কেন তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর: চিহ্ন ব্যবহার করা ছবিকে রাজ্যের ম্যাপ বা মানচিত্রের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে। বাড়ির সবকিছুকে যেমন চিহ্ন
দিয়ে বোঝানো যাচ্ছে তেমনি বিভিন্ন রং ব্যবহার করে রাজ্যের মানচিত্রে জেলার অবস্থানও বোঝানো হয়েছে।
৩। মানচিত্রের কোন্ দিকে কী থাকে তা কীভাবে বোঝানো হয়?
উত্তরঃ মানচিত্রের ওপরের দিক নির্দেশক একটা যোগচিহ্ন এঁকে তার উপরের দিকটাকে উত্তর লিখে চিহ্নিত করতে হবে। স্বাভাবিকভাবে নীচের দিকটা দক্ষিণ, ডান দিকটি পূর্ব ও বামদিকটি পশ্চিম হিসেবে দেখানো হয়। এই নিয়ম যে-কোনো মানচিত্রের ক্ষেত্রে একই।
১। ছবি যারা আঁকতে পারে না তারা বাড়ির জিনিসগুলিকে কীভাবে বোঝাতে পারে?
উত্তরঃ প্রতিটি জিনিসের জন্য পৃথক পৃথক চিহ্ন ব্যবহার করে বোঝাতে পারে।
২। যদি চিহ্ন দেখে কোন্টা কোন্ জিনিস বোঝার অসুবিধা হয় তবে কী করা উচিত?
উত্তরঃ চিহ্ন দেখে জিনিস বোঝার অসুবিধা হলে চিহ্নের পাশে জিনিসটির নাম লিখে দেওয়া উচিত ।
১। তিনু কেন পাহাড়ি অঞ্চলে রয়েছে?
উত্তরঃ তিনুর বাবা বদলি হয়ে গেছেন পাহাড়ি অঞ্চলে। তাই তিনু বাবার সঙ্গে গেছে। তাই ও পাহাড়ি অঞ্চলে রয়েছে।
২। তিনুর দাদু যে ছবি দেখালেন তাতে কী দেখলে?
উত্তরঃ পাহাড়ের গায়ে একটি বাড়ি। সামনে তিনু দাঁড়িয়ে আছে পাশে গভীর খাদ। তার ওপর একটি ছোটো ব্রিজ।
১। কোথায় কোথায় বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?
উত্তরঃ বাড়ি নদীর পাশে হলে নদীর পাড় ভেঙে বিপদ হতে পারে। বড়ো রাস্তার ধারে বাড়ি হলে লরি-বাসের শব্দ ও ধুলোর কারণে অসুবিধা হতে পারে। বাজারের পাশে হইচইয়ের শব্দ এবং দুর্গন্ধের কারণে অসুবিধা হতে পারে।
২। পাথরের খাদানের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?
উত্তরঃ পাথরের গুঁড়ো বাতাসে উড়ে অসুবিধার সৃষ্টি করবে। এছাড়া খাদানে লরি যাতায়াতের কারণে ধুলো বাতাসে উড়তে থাকার কারণে অসুবিধা হতে পারে।
৩। পিকু কোথায় বাড়ি হলে মুশকিল বলে বলল?
উত্তরঃ খাঁ খাঁ মাঠে বাড়ি হলে খুব মুশকিল বলে পিকু বলল। কারণ ছায়া পাওয়া যাবে না। তাই বাড়ির পাশে কিছু গাছপালা থাকা দরকার।
নৈর্ব্যক্তিক
Fill In The Blanks
১। পাহাড়ি দেশে পাথর দিয়ে————-কাজ সারে।
২। সিমেন্ট ———— তৈরি করেছে।
৩। ————— দিয়ে বাড়ির চাল তৈরি হয়।
৪। খড় দিয়ে বাড়ির ————- তৈরি হয়।
৫। মানুষ ———– তৈরি করেনি (পাথর/টিন)।
উত্তরঃ ১। ইটের, ২। মানুষ, ৩। পাতা, ৪। চাল, ৫। বুদ্ধি।
১। যাঁরা জানালার কাচ তৈরি করেছেন তাঁরাও————— তৈরির কাজ করেছেন।
২। বাড়ি তৈরির আগে একটা————- করতে হয়।
৩। মাটির কলশিতে —————জল খুব ঠান্ডা থাকে।
৪। আমাদের বাড়ির চাল——————-।
৫। চাষের জমি আর বাড়ির জমি ——————-।
উত্তরঃ ১। বাড়ি, ২। নক্কা, ৩। গরমকালে, ৪। টিনের, ৫। আলাদা।
১। বাড়ি করতে তো ————– উঁচু জমি লাগে।
২। কাছেই ———– খাদান।
৩। খাওয়ার ————–আনতেই দিন কেটে যাবে।
৪। আমার দাদুদের বাড়িতে ————- খুব উৎপাত।
৫। দুপুরের পর ———- গন্ধও আসবে।
উত্তরঃ ১। আলাদা, ২। পাথরের, ৩। জল, ৪। হাতির, ৫। বার্জে।