WBBSE Class 4 Amader Paribesh Chapter 2 Solution | Bengali Medium

Class 4 Chapter 2 Solution

পরিবেশের উপাদান : জড়বস্তুর জগৎ

Very Short Quetion Answer

১।বস্তু কাকে বলে?

উত্তব়: আমরা চারদিকে যা কিছু দেখতে পাই তাকে বস্তু

২। বস্তু কী দিয়ে তৈরি?

উত্তর: পদার্থ দিয়ে তৈরি।

৩। প্লাস্টিকের বোতল কি বস্তু?

উত্তর: বস্তু যা দিয়ে তৈরি তাকে পদার্থ বলে।

৪। প্লাস্টিকের বোতল প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি। তাই প্লাস্টিককে কী বলা হবে?

উত্তর: পদার্থ বলা হবে।

৫। পদার্থ কাকে বলে?

উত্তর: হ্যাঁ, প্লাস্টিকের বোতল বস্তু।

৬। পদার্থ কী কোনো জায়গা দখল করে রাখে?

উত্তর: হ্যাঁ।

৭। বেলুনে কী থাকে?

উত্তর: বেলুনে গ্যাস থাকে।

৮। বেলুনে গ্যাস কোথা থেকে আসে?

উত্তর: বেলুন ফোলানোর সময় গ্যাস ঢোকানো হয়?

৯। মশার ধূপ থেকে যে গ্যাস বেরোয় তা কী করে বোঝা যায়?

উত্তর: মশার ধূপের গ্যাস নাক দিয়ে বুকে ঢুকলে কাশি পায়। তাই বোঝা যায়।

১০। ব্লিচিং পাউডারের গ্যাসেরগন্ধে কী অসুবিধা হয়?

 উত্তর: ব্লিচিং পাউডারের গ্যাসে নাক, চোখ খুব জ্বালা করে।

১১। ধোঁয়ার মধ্যে কী মিশে থাকে?

উত্তর: অনেক গ্যাস ও কিছু গুঁড়ো গুঁড়ো জিনিস মিশে থাকে।

১২। হাওয়াকে আমরা কখন বুঝতে পারি? 

উত্তর: যখন গাছের পাতা দুলিয়ে দেয়।

১৩। হাওয়ায় কি গ্যাস থাকে?

উত্তর: হ্যাঁ, হাওয়ায় অনেক রকম গ্যাস মিশে থাকে।

১৪। গ্যাসকে কি খোলা জায়গায় ধরে রাখা যায়?

উত্তর: না, গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে।

১৫। কোন পদার্থের কোনো আকার নেই?

উত্তর: জল এবং যে-কোনো তরলের কোনো আকার নেই।

১৬। কোন পদার্থ গড়িয়ে যেতে পারে?

উত্তর: তরল যথা- জল, দুধ, কেরোসিন প্রভৃতি গড়িয়ে যেতে পারে।

১৭। কঠিন কাকে বলে?

উত্তর: যাদের নিজস্ব আকার আছে তাদের কঠিন বসে যেমন-বই।

১৮। কয়েকটি কঠিন পদার্থের উদাহরণ দাও। 

উত্তর: ইট, কাঠ, মাটি, প্লাস্টিক, কাচ প্রভৃতি।

১৯। কয়েকটি তরল পদার্থের উদাহরণ দাও।

উত্তর: জল, দুধ, পেট্রোল ইত্যাদি হল তরল পদার্থ।

২০। কয়েকটি গ্যাসীয় পদার্থের উদাহরর দাও।

উত্তর: অক্সিজেন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন ইত্যাদি হল। গ্যসেীয় পদার্থ।

১। পদার্থ কয় প্রকার ও কী কী?

উত্তর: পদার্থ তিন প্রকার-কঠিন পদার্থ, তরল পদার্থ, গ্যাসীয় পদার্থ।

২২। কঠিন পদার্থের ১টি বৈশিষ্ট্য লেখো এবং ১টি উদাহরণ দাও।

উত্তর: কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার আছে। একটি কঠিন পদার্থের উদাহরণ-কাঠ।

৩। তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য লেখো এবং উদাহরণ দাও।

উত্তব়: তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের নির্দিষ্ট আকার নেই। একটি তরল পদার্থ হল দুধ। একটি গ্যাসীয় পদার্থ হল-বায়ু।

 ২৪। কঠিন পদার্থের সঙ্গে তরল পদার্থের একটি পার্থক্য লেখো।

উত্তর: কঠিন পদার্থের নির্দিষ্ট আকার থাকলেও তরল পদার্থের তা থাকে না।

 ২৫। কোনো জিনিস ভাব়ী আব় কোনো জিনিস হালকা তা কী কব়ে বোঝ যাব়ে ?.

উত্তৰ: জিনিস দুটোকে দাঁড়িপাল্লায় মেপে বোঝা যাবে ।

২৬। দাঁড়িপাল্লায় ওজনের জন্য কীসের প্রয়োজন?

উত্তর: দাঁড়িপাল্লায় ওজনের জন্য বাটখারা প্রয়োজন।

২৭। যদি কোনো জিনিস ভারী হয় তবে দাঁড়িপাল্লায় কী দেখা যাবে?

উত্তর: দাঁড়িপাল্লাটির যেদিকে ভারী জিনিস রয়েছে সে দিকটাকে হেলে থাকতে দেখা যাবে।

২৮। বাটখারা দিয়ে কী মাপা হয়?

উত্তর: বাটখারা দিয়ে জিনিসের ভর মাপা হয়।

২৯। জলের কী ভর আছে?

উত্তর: হ্যাঁ, জলের ভর আছে।

৩০। কোন্ কোন্ জিনিসের ভর আছে?

উত্তর: কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় জিনিসের ভর আছে।

৩১। কোনো জিনিস ভারী বা হালকা তা দাঁড়িপাল্লা ছাড়া কীভাবে বুঝবে?

উত্তর: হাতে নিলে কোন্ জিনিস ভারী আর কোন্ জিনিস হালকা তা বোঝা যায়।

৩২। পদার্থ কাকে বলে?

উত্তর: যার কিছু ওজন আছে এবং যে কিছু জায়গা নেয় তাকে পদার্থ (Matter) বলে।

৩৩। পদার্থের কয়টি অবস্থা ও কী কী?

উত্তর: পদার্থের তিনটি অবস্থা- কঠিন, তরল ও গ্যাস।

৩৪। গ্যাস সিলিন্ডারের ওজন কখন কমতে থাকে?

উত্তর: যখন পাইপের সাহায্যে রান্নার কাজে সিলিন্ডারের গ্যাস ব্যবহার করা হয়, তখন সিলিন্ডারের গ্যাস কমতে থাকে।

৩৫। বালির দানার কি ভর আছে?

উত্তর: হ্যাঁ। বালির দানার ভর আছে। তা না হলে এক বস্তা বালি ভারী হত না।

৩৬। কীসের মধ্যে মাছ আসে?

উত্তর: বরফের মধ্যে মাছ আসে।

৩৭। কীসে রাখলে মাছ সহজে নষ্ট হয় না?

উত্তর: বরফে রাখলে মাছ সহজে নষ্ট হয় না।

৩৮। সিধুর কী করতে ভালো লাগে?

উত্তর: বরফের গুঁড়ো নিয়ে ডেলা তৈরি করে লোফালুফি করতে ভালো লাগে।

৩৯। বরফ তাড়াতাড়ি গলে কী হয়ে যায়?

উত্তর: জল হয়ে যায়।

৪০। বরফের ওপরটায় কী দেখতে পাওয়া যাচ্ছিল? 

উত্তর: ধোঁয়া দেখা যাচ্ছিল।

৪১। বরফ রাখা গ্লাসে আর কী দেখা যাচ্ছিল?

উত্তর: গ্লাসের বাহিরের গায়ে ফোঁটা ফোঁটা জল দেখা যাচ্ছিল।

৪২। গ্লাসে বরফ অনেকক্ষণ ফেলে রাখলে কী হবে? 

উত্তর: সব বরফ জল হয়ে যাবে।

৪৩। বরফগলা জল উনুনে ফোটালে কী হবে?

উত্তর: বরফগলা জল উনুনে ফোটালে জলীয় বাষ্পে পরিণত হবে।

৪৪। ভাপ কী?

উত্তর: জল ফোটানোর কারণে যে সাদা ধোঁয়ার মতো বস্তু বেরোয়, তাকে ভাপ বলে।

৪৫। ভাপ কথাটা কোথা থেকে এসেছে?

 উত্তর: ভাপ কথাটা বাষ্প থেকে এসেছে।

৪৬। গ্লাসের গায়ে ফোঁটা ফোঁটা জল কোথা থেকে এল?

উত্তর: বাতাসের জলীয় বাষ্প ঠান্ডার সংস্পর্শে আসায় ওই গ্লাসের গায়ে জলের ফোঁটা দেখা দিয়েছে।

৪৭। জল ছাড়া আর কী কী জিনিস ঠান্ডা করলে জমে যেতে দেখেছ?

উত্তর: নারকেল তেল, ঘি, দুধ, মাখন।

৪৮। আমরা কখন বলি মিশ্রণ তৈরি হয়েছে?

উত্তর: একের বেশি রকমের জিনিস একসঙ্গে মিশে গেলে আমরা বলি মিশ্রণ তৈরি হয়েছে।

৪৯। তুষ কী? তুষের একটি বৈশিষ্ট্য লেখো।

উত্তর: ধানের খোসাকে তুষ বলে। তুষ হাওয়ায় ভাসে।

৫০। তুষ হাওয়ায় দূরে পড়ে যায় কেন?

উত্তর: তুষ ধানের চেয়ে হালকা বলে বাতাসে উড়ে একটু দূরে পড়ে যায়।

৫১। ছাঁকনি আর চালুনির তফাৎ কী?

উত্তর: ছাঁকনির ফুটোগুলো খুব ছোটো আর চালুনির ফুটোগুলো বেশ বড়ো।

৫২। জলে মিশে থাকা নুন আর চিনি কি আলাদা করা যাচ্ছে?

উত্তর: না, আলাদা করা যাবে না।

 ৫৩। নুন জল কীভাবে তৈরি করা যাবে?

উত্তর: বাটিতে জল নিয়ে তাতে ২/৩ চামচ যদি নুন মেশানো যায় তবে নুন জল তৈরি হবে।

৫৪। নুন জল থেকে নুন কীভাবে আলাদা করা যাবে?
উত্তর: নুন জলকে রোদে বসিয়ে রাখলে জল বাষ্প হয়ে যাবে আর লবণ পাত্রের নীচে দানা থেকে যাবে।

৫৫। সমুদ্রের জল থেকে কীভাবে নুন তৈরি হয়?

উত্তর: সমুদ্রের জলকে রোদে রেখে ওই জলকে বাষ্পীভূত করে নুন সংগ্রহ করা হয়।

৫৬। ভারতে একসময় নুন তৈরিতে কারা বাধা দিয়েছিল?

উত্তর: ব্রিটিশ শাসকরা এক সময় ভারতে নুন তৈরি বরাতে বাধা দিয়েছিল।

৫৭। নুনের ওপর কর চাপানোর জন্য কে কার বিরুদে কী আন্দোলন গড়ে তুলেছিলেন?

উত্তর: লবণ কর না দেওয়ার জন্য মহাত্মা গান্ধি ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ‘লবণ কর’ না দেওয়ার আন্দোলন ও গড়ে তুলেছিলেন।

৫৮। কার নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ সমুদ্রের জল থেকে নুন তৈরি করেছিলেন?

উত্তর: মহাত্মা গান্ধির নেতৃত্বে সাধারণ মানুষ সমুদ্রের জল থেকে নুন তৈরি করেছিলেন।

৫৯। নীচের আঁকা ছবি দুটি দেখে বলতো কোন উপায়ে খারাপ পদার্থগুলিকে আলাদা করা হচ্ছে?

উত্তর: ১। হাওয়ার সাহায্যে আলাদা করা।

           ২। থিতিয়ে ফেলে আলাদা করা।

৬০. চাল থেকে কাঁকর কীভাবে আলাদা করবে?

উত্তর: হাতে করে আলাদা করবো।

৬১ কঠিন, তরল আর গ্যাস- এদের মধ্যে কোনটির নিজস্ব আকার আছে?

উত্তর: কঠিনের নিজস্ব আকার আছে। ৪.৩ ‘গ্যাস ছড়িয়ে পড়ে’- একটি উদাহরণ দাও।

৬২ গ্য়াস ছড়িয়ে  পড়ে —-একটি উদাহব়ণ দাও 

উত্তর:উনুনেব় ধোঁয়া 

৬৩. তরল ও গ্যাসের মধ্যে কোন্টি সহজে ছড়িয়ে পড়ে?

উত্তর: গ্যাস সহজে ছড়িয়ে পড়ে।

৬৪. কঠিন ও গ্যাসের মধ্যে কোন্টি সহজে ছড়িয়ে পড়ে?

.

উত্তব় : গ্যাস নিজে ছড়িয়ে পড়ে।

৬৫. বাষ্প থেকে তরল তৈরি হওয়ার একটি উদাহরণ দাও। [শেখার সেতু]

উত্তর:ঠান্ডা বাষ্প থেকে জলের ফোঁটায় রূপান্তর।

৬৬. কাঁচ দিয়ে তৈরি হয় এমন একটি বস্তুর নাম লেখো। [শেখার সেতু]

উত্তর: কাঁচের গ্লাস কাঁচ দিয়ে তৈরি হয়।

৬৭. নুনজল থেকে নুনকে আলাদা করবে কী করে?

উত্তর: নুন জলটা রোদে রাখলে জল বাষ্প হয়ে উড়ে যাবে। নুন পড়ে থাকবে।

৬৮. পদার্থ বলতে কী বোঝো?

উত্তর: যে কিছুটা জায়গা নিয়ে থাকে। যার নির্দিষ্ট ভর আছে, তাকে পদার্থ বলে। যেমন- লোহা।

৬৯. কী করে চাল থেকে ধানের খোসাকে আলাদা করবে?

উত্তর: কুলোয় ঝাড়লে দুটিকে আলাদা করা যায়।

৭০. জল ভরতি গ্লাসে আঙুল ডোবালে কী হবে তা লেখো।

উত্তর: জল উপচে পড়বে।

৭১. একটি বরফ ভরতি গ্লাসের গায়ে জলের ফোঁটা কীভাবে তৈরি হয়? 

উত্তর: বরফের ছোঁয়া পেয়ে গ্লাসের গায়ের বাতাসের জলীয় বাষ্প ঠান্ডা হয়। তারপর সেটি জলের ফোঁটার আকারে গ্লাসের গায়ে জমে।

৭২. ‘গ্যাসেরও ভর আছে’- একটি উদাহরণের সাহায্যে।বুঝিয়ে দাও । 

           অথবা , কীভাবে বুঝবে যে গ্য়াসেব়ও ভব় আছে । 

উত্তর: বাড়িতে যে গ্য়াস সিলিন্ডাব় বয়ে আনা হয়। তাতে কষ্ট হত না। 

৭৩. জলের তিনধরনের অবস্থার পরিবর্তনের উদাহরণ লেখো।

উত্তর: জল তরল পদার্থ, জল জমলে বরফ হয়, যা কিনা কঠিন পদার্থ। আর জল ফোটালে বাষ্প হয় যা গ্যাসীয় পদার্থ।

৭৪. মেঘ কীভাবে তৈরি হয়?

উত্তর: ঠান্ডা বাতাসে থাকা ধূলিকণার গায়ে জলীয় বাষ্প জমে। আর এরকম অজস্র জলকণা জমতে জমতে মেঘ তৈরি হয়।

Short Quetion Answer

১। কার ভর বেশি এবং তা বোঝার উপায় কী?

উত্তর: যে জিনিস যত ভারী তার ওজন তত বেশি। তাই জিনিসের ওজন করে তা বোঝা যায়। অর্থাৎ বাটখারা দিয়ে জিনিসের ভর মাপা হয়।

২। দুটি জিনিসের ভর সমান তা বোঝার উপর কী?

উত্তর: দাঁড়িপাল্লায় দুটি জিনিস দুদিকে রেখে যদি দেখা যায়পাল্লা যে পাল্লা দুটি কোনো দিকেই হেলে নেই বুঝতে হবে জিনিস দুটির ভর সমান।

৩। দাঁড়িপাল্লা কীভাবে তৈরি করবে?

উত্তর: একটা একহাত মাপের শক্ত কাঠি দিয়ে তা মাঝামাঝি জায়গায় একটা ফুটো করতে হয় ফুটোতে দড়ি বাঁধতে হবে। এবার দুটি সমান মাপেব়  ঢাকনা নিয়ে তাতে দড়ি পব়িয়ে কাঠিব় দুদিকেব় প্ৰান্তদেশে ওই দড়ি দিতে হবে , যাতে ঢাকনা দুটি দুদিকেব় পাল্লা হিসেবে নীচেব় দিকে সমান ব়েসায় অবস্থান কব়ে । এবাব় মাঝেব় দড়ি ধব়ে পাল্লাকে জিনিস ওজনেব় কাজে ব্যবহাব় কব়া যাবে ।

৪। গ্লাসের ওপরে খোঁয়াটা কী?

উত্তর: গ্লাসের ওপরে ধোঁয়াটা জলীয় বাষ্প। ঠান্ডা বরফের সংস্পর্শে খুব ছোটো জলকণা তৈরি করেছে ও হাওয়ায় ভাসছে। তাদের গায়ে লেগে আলো ঠিকরাচ্ছে। ওই ছোটো ছোটো জলকণাগুলিই ধোঁয়ার মতো দেখায়।

৫। গ্লাস থেকে একটু উঁচুতে ধোঁয়া দেসা না যাওয়াব় কাব়ণ কী। 

উত্তর: ছোটো ছোটো জলকণাগুলি উবে গিয়ে হাওয়ায় মিশে যায়, তাই আর দেখা যায় না।দলে করি বলাবলি, তারপরে লিখে ফেলি.

৬। জলের কয় রকম অবস্থা?

উত্তর: জলের তিন রকমের অবস্থা, যথা- কঠিন অবস্থা হল বরফ, তরল অবস্থায় হল জল, আর ফোটানে। জল থেকে বাষ্প অবস্থা দেখা যায়।

৭। শীতকালে ঘাসে যে শিশির জমে তা আসে কোথা থেকে?

উত্তর: মাটি থেকে জল বাষ্পরূপে নির্গত হয়ে বাতাসে ভেসে বেড়ায়। ওই বাষ্প ক্রমশ ঠান্ডা হয়ে জলের বিন্দুর আকার ধারন করে। সেই জলবিন্দুগুলি ঘাসের ওপর পড়ে ফোঁটায় পরিণত হয়। তাকে আমরা শিশির বলি। 

৮। শীতকালে নারকেল তেলের শিশিতে তেল জমে কঠিন হয়ে গেছে। কী করে শিশিরের মধ্যে দি না ঢুকিয়ে তুমি তা বার করে মাথায় মাখবে।

উত্তর: আমি নারকেল জমে থাকা শিশিটিকে রোদে কিছুক্ষণ। বসিয়ে রাখতে পারি, কিংবা উনুনের কাছে তাগের। সংস্পর্শে একটু ধরে রাখতে পারি, তাহলে তেল গলে যাবে। আমি ওই তেল গলিয়ে মাথায় মাখতে পারব।

৯। সুতির জামা ইস্ত্রি করার সময় কাপড়ে একটু ফুল। ছিটিয়ে রাখা হয়। এবার ওই অল্প ভিজে কাপড়ে গরম ইস্ত্রি ঘদলে কী হতে দেখবে?

উত্তব় : ধোঁয়া বের হতে দেখব। কারণ কাপড়ে ভিজে অংশে গরম ইস্ত্রি ঘষলে তাপে ওই জল বাষ্পে পরিণত হয়  এবং ধোঁয়ার আকারে বাতাসে নির্গত হয়।

১০। কোন্ মিশ্রণ থেকে কীভাবে জিনিসকে থিতানোর মাধ্যমে আলাদা করা যাবে?

উত্তর: যদি বালি ও চিনির মিশ্রণ হয় তবে ওই মিশ্রণকে জলে গুলে নিতে হবে। এবার কিছুক্ষণ পাত্রটাকে ওইভাবে রেখে দিলে দেখা যাবে বালি নীচে বসে গেছে এবং জল উপরে রয়েছে। ওই জল আস্তে করে ঢেলে নিলে চিনির জল পাওয়া যাবে। এরপর জল ফোঁটানো শুষে যাবে এবং চিনি তলায় পড়ে থাকবে।

১১। চাল থেকে ধুলো বা তুষের কণা কীভাবে পৃথক করবে?

উত্তর: চালকে জলে হাত দিয়ে নাড়ালে ওই ধুলো এবং তৃষকণা জলে ভেসে উঠবে আর চাল তলায় থিতিয়ে পড়বে। জল গড়িয়ে দিলে চাল আলাদা হয়ে যায় থিতিয়ে ফেলা পদ্ধতির মাধ্যমে।

১২। পলিমাটি কীসের ফল?

উত্তর: পলিমাটি বন্যার জলে বাহিত মাটি ও নানান পুষ্টিকণা সমৃদ্ধের জমিতে থিতিয়ে জমা হওয়া মাটি। থিতিয়ে আলাদা হওয়ার পদ্ধতিতে জল থেকে ওই মাটি মাটিতে জমে। এই মাটি উর্বরতা বৃদ্ধি করে তাই চাষের উপযোগী।

Fill In The Blanks

১। বস্তু—————– দিয়ে তৈরি।

২। আমরা দেখতে পাচ্ছি সবই———————–।

৩। বস্তু রাখার জন্য—————— চাই।

৪। বেলুনকে বাতাসে ফুলিয়ে নিয়ে ওটা রাখতে ——————–জায়গা নেবে।

উত্তর: (১) পদার্থ, (২) বস্তু, (৩) জায়গা, (৪) বেশি।

৫।————————– চোখে দেখা যায় না।

৬।- ——————–এর গন্ধে নাক-চোখ জ্বালা করে।

৭। বাতাসে গাছের—————— নড়ে।

৮।—————– আকার আছে।
উত্তর: (৫) গ্যাসকে, (৬) ব্লিচিং পাউডার, (৭) পাতা, (৮) কঠিনের।

১০। কিছু জিনিস বেশি——————ভারী কিছু জিনিস কম।

১১। দাঁড়িপাল্লা——————— আর হয় দিয়ে ভর মাপা।

১২। যে-কোনো তরলের—————— একটা আছে।

১৩।—————-তরল ও কঠিন সবার আছে।

১৪। পদার্থের——————— অবস্থা।

উত্তর: (১০) ভারী, (১১) বাটখারা, (১২) ভর, (১৩) গ্যাস ভর, (১৪) তিনটি।

১৫। বব়ফ জলে————————। 

১৬। হাওয়া একটা ————–মিশ্ৰণ । 

১৭। জল ফোটালে ধোঁয়াব় বেবো়বে । 

১৮। বাষ্প কথাটো থেকেই —————–কথাটা এসেছে। 

১৯। জলেব় একটি অবস্থা হল—————। 

উত্তব়: (১৫) ভাসে ,(১৬) গ্য়াসেব়, (১৭) বাষ্প, (১৮) ভাপ, (১৯) বাষ্প। 

২০। জলে——————– বা চিনি গুললে তারা মিশে যায়।

২১। চাল থেকে কাঁকর বাছতে——————– চাই।

২২। ছাঁকনি দিয়ে——————— ছাঁকা হয়।

২৩। চাল ধুলে —————–ছাঁকা হয়।

২৪। ব্রিটিশরা নুনের উপর চড়া————— বসিয়ে দিয়েছিল।

২৫।————– দিয়ে চা ছাঁকা হয়।
উত্তর: (২০) নুন, (২১) কুলো, (২২) চা, (২৩) হালকা, (২৪) কর। (২৫) ছাঁকনি।

True And False

১। বালতি- (বস্তু/পদার্থ/মাছ) দিয়ে তৈরি।

২। (লোহা/পেরেক/গাড়ি)– পদার্থ।

৩। প্রত্যেক বস্তু অবস্থানের জন্য-(পদার্থ/জায়গা/ভর) চাই।

৪। জলে ভরতি কোনো গ্লাসে আঙুল ডোবালে জল (পড়ে/বয়ে/উপচে) যাবে।

৫। লোহা-(বস্তু/পদার্থ)

.উত্তর: (১) পদার্থ, (২) লোহা, (৩) জায়গা, (৪) পড়ে (৫)পদাৰ্থ

৬। (দুধ/গ্যাস/ইট) – কঠিন পদার্থ।

৭। ধোঁয়ার মধ্যে অনেক রকম থাকে। – (তরল/গুঁড়ো) মিশে

৮। (কঠিন/গ্যাস/লোহা) – চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে।

৯। নিজস্বআকার আছে- (তরলের/কঠিনের/গ্যাসের)

১০। তরল রাখার জন্য-(পাত্র/পদার্থ) চাই।
উত্তর: (৬) ইট, (৭) গুঁড়ো (৮) গ্যাস, (৯) কঠিনের, (১০) পাত্র।

১১। পেনসিল-এর নির্দিষ্ট আকার নেই।

১২। জলের আকার আছে।

১৩। গ্যাসকে খোলা জায়গায় ধরা যায় না।

১৪। লোহার নির্দিষ্ট আকার আছে।

উত্তর: ১১। ‘X’।১২। ‘X’।১৩।’‘। ১৪।‘✓’ 

১৫। (বাটখারা/পাল্লা/লাঠি)-দিয়ে কোনো জিনিসের ভব় মাপা হয়।

১৬। পদার্থ কিছুটা – (জায়গা/ওজন/সময়) নেয়।

১৭। বালি দানা- (কঠিন/তরল/গ্যাসীয়) পদার্থ।

১৮। গ্যাস সিলিন্ডারের গ্যাস ব্যবহৃত হলে সিলিন্ডারে (ওজন/জায়গা/ভর) কমে যায়।

১৯। দাঁড়িপাল্লা তৈরি করতে এক হাত কাঠি দিয়ে তার (মাঝখানে/একপ্রান্তে/দুপ্রান্তে) ফুটো করতে হয়।

উত্তর: (১৫) বাটখারা, (১৬) জায়গা, (১৭) কঠিন, (১৮) ওজন, (১৯)  মাঝখানে।

২০। জলে- (চিনি/নুন/বালি) গোলে না।

২১। মুড়ি থেকে গুঁড়ো বের করতে- (ছাঁকনি/চালুনি) দরকার।

২২। পলিমাটি (বন্যার/জলের/খাবার) অবদান।

২৩। লবণ কর না দেওয়ার জন্য আন্দোলন করেছিলেন- (নুন/জল) উবে যাবে। [নেতাজি/স্বামীজি/গান্ধিজি পান্নালাল ইনস্টিটিউশন]

২৪। ব্রিটিশ শাসকরা ভারতে নুন তৈরিতে – (বাধা/ উৎসাহ) দিয়েছিল।

উত্তর: (২০) বালি, (২১) চালুনি, (২২) বন্যার, (২৩) গান্ধিজি, (২৪) বাধা।

২৫. প্রত্যেক বস্তুরই কিছুটা ভর আছে।

                                                 (✓)

২৬. কঠিনের নিজস্ব কোনো আয়তন নেই। (শেখার সেতু)

                                                    (x)

 ২৭.বরফের ওপরে সাদা ধোঁয়ার মতো জিনিসটা আসলে ধোঁয়া নয়। 

                                                      (✓)

২৮ গ্যাসের নিজস্ব আয়তন নেই। (শেখার সেতু)

                                                        (✓)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *