Class 5 Chapter 7 Solution
পরিবেশ, খনিজ ও শক্তি সম্পদ
1. MCQs Question Answer
1. জ্বলন্ত কাঠে যা দিলে কাঠকয়লা তৈরি হয়-
(A) অ্যাসিড
(B) লবণ
(C) ক্ষার
(D) জল
2. গাছপালা মাটির নীচে
(A) টর্নেডো
(B) সাইক্লোন
(C) দাবানল
(D) ভূমিকম্প হলে
3. তুবড়ি বানাতে লাগে-
(A) কাঠ
(B) কয়লা
(C) কাঠকয়লা
(D) লোহা
4. কলকাতায় ট্রাম-
(A) বিদ্যুৎ শক্তি
(B) পেট্রোল
(C) ডিজেল
(D) কেরোসিন-এর মাধ্যমে
5. সকল শক্তির উৎস হল-
(A) চাঁদ
(B) সূর্য
(C) কয়লা
(D) মেঘ
6. টারবাইন দেখতে হয়-
(A) পাখার
(B) বন্দুকের
(C) বাড়ির
(D) গাছের মতো
উত্তর: (1)-(D) জল, (2)- (D) ভূমিকম্প হলে, (3)-(C) কাঠকয়লা-এর মাধ্যমে, (4)-(A) বিদ্যুৎ শক্তি, (5)-(B) সূর্য, (6) -(A) পাখার।
2. Very Short Question Answer
1. রানিগঞ্জ কোন্ শহরের পশ্চিমে অবস্থিত।
উত্তর: রানিগঞ্জ বর্ধমান শহরের পশ্চিমে অবস্থিত।
2. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় কয়লাখনি আছে?
উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের রানিগঞ্জে কয়লাখনি আছে।
3. পশ্চিমবঙ্গের প্রধান খনিজ সম্পদের নাম কী? (অথবা, পশ্চিমবঙ্গের প্রধান খনিজ সম্পদ কী?
উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের প্রধান খনিজ সম্পদ হল কয়লা।
4. আসানসোলে কোন গভীরতা পর্যন্ত কয়লা পাওয়া যায় ?
উত্তর: আসানসোলে ছশো মিটার গভীরতা পর্যন্ত কয়লা পাওয়া যায়।
5. আসানসোলের প্রাকৃতিক সম্পদ কী?
উত্তর: আসানসোলের প্রাকৃতিক সম্পদ হল কয়লা।
6. কাঠকয়লা দিয়ে কোন্ বাজি তৈরি হয়?
উত্তর: কাঠকয়লা দিয়ে তুবড়ি তৈরি হয়।
7. উত্তরবঙ্গের কোন জেলায় কয়লা পাওয়া যায়?
উত্তর: উত্তরবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় কয়লা পাওয়া যায়।
8. মাটির নীচে কীসের জন্য কাঠ পড়ে যায়?
উত্তর: মাটির নীচে চাপে আর জলে কাঠ পচে যায়।
9. মাটি চাপা পড়ে গাছের কোন অংশ থেকে কয়লা তৈরি হয়?
উত্তর: মাটি চাপা পড়ে গাছের সার অংশ থেকে কয়লা তৈরি হয়।
10. পশ্চিমবঙ্গের কয়লাখনি অঞ্চলটির ক্ষেত্রফল কত?
উত্তর:পশ্চিমবঙ্গের কয়লাখনি অঞ্চলটির ক্ষেত্রফল প্রায় দেড়
11. কী হলে অনেক গাছপালা মাটির তলায় চাপা পড়তে পারে?
উত্তর: ভূমিকম্প হলে অনেক গাছপালা মাটির তলায় চাপা পড়তে পারে।
11. কোন প্রকারের কয়লায় কার্বন বেশি থাকে?
উত্তর: অ্যানথ্রাসাইট কয়লায় কার্বন বেশি থাকে।
12. কোন প্রকারের কয়লায় কার্বন কম থাকে?
উত্তর: লিগনাইট কয়লায় কার্বন কম থাকে।
13. কী জমাট বেঁধে কয়লা তৈরি হয়?
উত্তর: কার্বন জমাট বেঁধে কয়লা তৈরি হয়।
3. Short Question Answer
কয়লাখনি কীরকম হতে পারে?
উত্তর: খোলামুখ কয়লা খনি হয় পুকুরের মতো। সেগুলি কাটতে কাটতে কয়লা বেরোয়। আর গভীর খনিতে সুড়ঙ্গ করে ঢুকতে হয়।
2. কয়লাখনির সুড়ঙ্গ ভিতরের পরিবেশটা কীরকম?
উত্তর: কয়লাখনির সুড়ঙ্গের ভিতরের চারদিকে কয়লা থাকে বলে আলোর জোর কম হয়। যেখান সেখান থেকে চুইয়ে চুঁইয়ে জল পড়ে। হাঁটার পথটা কাদাকাদা মতন হয়।
3. কয়লাখনি কয় প্রকার ও কী কী?
উত্তর: কয়লাখনি দুই প্রকার খোলামুখ খনি ও সুড়ঙ্গ পথ খনি। ওপরের মাটি কেটে পুকুরের মত গভীর করলে খোলা মুখ খনি থেকে কয়লা পাওয়া যায়। বড়ো খনিগুলোতে গভীর সুড়ঙ্গপথে ঢুকতে হয়।
4. কয়লাকে কালো হিরে’ বলা হয় কেন ?
উত্তর: তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন, লোহা-ইস্পাত উৎপাদন ইত্যাদি বহু গুরুত্বপূর্ণ কাজে কয়লার ব্যবহার হয়। এই ব্যবহারিক মূল্যের জন্য কয়লাকে ‘কালো হিরে’ বলা হয়।
5. লাভা কী?
উত্তর: মাটির নীচে ভীষণ তাপে ও চাপে গলে যাওয়া অবস্থায় যে পাথর মাটির উপর বেরিয়ে আসে, তাকে লাভা বলে।
6. আগ্নেয়গিরি কী?
উত্তর: ক্রমাগত লাভা বেরিয়ে জমে, ঠান্ডা ও শক্ত হয়ে বহুদিন ধরে যে পাহাড় তৈরি হয়, তাকে বলে আগ্নেয়গিরি।
1. কয়লায় কার্বনের পরিমাণ বাড়ে কীভাবে?
উত্তর: কয়লা যত বেশিদিন চাপে আর তাপে থাকে, তত এর মধ্যে থাকা অন্য জিনিসের পরিমাণ কমে যায়। কিন্তু কার্বনের পরিমাণ কমে না। ফলে কয়লায় কার্বনের অংশ বেড়ে যায়।
2. সব কয়লা পোড়ালে বেশি ছাই হয় না কেন?
উত্তর: গাছপালা যত বেশি দিন মাটির ভেতরে চাপে আর তাপে থাকবে ততই মালিন্য বা ক্লেদ জাতীয় আবর্জনা এবং জলীয় বাষ্প, বিভিন্ন উদ্বায়ী পদার্থের পরিমাণ কমে যাবে। ফলে যে কয়লা কার্বনের পরিমাণ বেড়ে যায় সেই কয়লা পোড়ালে ছাই, ধোঁয়া কম হয়। আর সব ধরনের কয়লার ক্ষেত্রে এই ঘটনা ঘটে না বলে সব কয়লার পোড়ালে বেশি ছাই হয় না।
3. আগ্নেয়গিরি কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবীর ভেতর থেকে উত্তপ্ত তরল শিলা বা লাভা, শিলাচুল ভস্ম প্রভৃতি কোন ফাটল বা ছিদ্রপথের মধ্য দিয়ে বাইরে বেরিয়ে এসে ভু-পৃষ্ঠে জমা হয়ে যে পর্বত বা উচ্চভূমি তৈরি করে তাকে আগ্নেয়গিরি বলে।
4. কয়লা এবং কাঠ কয়লার মধ্যে পার্থক্য লেখো।
উত্তর: মাটির তলায় উদ্ভিদ চাপা পড়ে বহুকাল ধরে কয়লার চেহারা নেয়। কিন্তু জ্বলন্ত কাঠে জল দিলে কাঠকয়লা তৈরি হয়। অর্থাৎ কয়লা তৈরিতে কাঠকয়লা তৈরির চেয়ে বেশি সময় লাগে।
ধোঁয়া লাগলে চোখ জ্বালা করে কেন?
উত্তর: কয়লার ধোঁয়ায় সালফার, নাইট্রোজেন ও কার্বনের অক্সাইড এবং বস্তুকণা আছে। এগুলো চোখে লাগলে অস্বস্তি হয়ে থাকে। তাই ধোঁয়া লাগলে চোখ জ্বালা করে।
2. কার্বন মনোক্সাইড কী?
উত্তর: গ্যাসটি কার্বনের এক প্রকার অক্সাইড। এটি কয়লার ধোঁয়ায় থাকে। বিষাক্ত কার্বন মনোক্সাইড মানুষের শ্বাসকষ্টের কারণ হয়।
3. কয়লার ধোঁয়ায় কী কী গ্যাস থাকে?অথবা, ধোঁয়াতে কোন কোন গ্যাস থাকে?
উত্তর: কয়লার ধোঁয়ায় বা ধোঁয়ায় থাকা প্রধান বিষাক্ত গ্যাস হল কার্বন মনোক্সাইড। এছাড়া কার্বনের অন্যান্য অক্সাইড, সালফারের অক্সাইড আর নাইট্রোজেনের অক্সাইড গ্যাস, থাকে।
4. কয়লা পোড়ালে কীভাবে বায়ুদূষণ হয়?
উত্তর: কয়লা পোড়ালে নির্গত কার্বন ডাইঅক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড প্রভৃতি গ্যাস এবং প্রচুর ছাই, ধোঁয়া, কয়লার গুঁড়ো (ফ্লাই অ্যাশ) প্রভৃতি বাতাসকে দূষিত করে।
5. অ্যাসিড বৃষ্টি কাকে বলে? এর ফল ও প্রভাব লেখো। অথবা, অ্যাসিড বৃষ্টির প্রভাব লেখো।/
উত্তর: সালফার ডাইঅক্সাইড বায়ুমণ্ডলের ওজোন, হাইড্রোজেন পারক্সাইড এবং জলীয় বাষ্প মিশে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় সালফিউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়। আবার নাইট্রোজেন ডাই অক্সাইড জলীয় বাষ্পের সঙ্গে মিশে নাইট্রিক অ্যাসিডে পরিণত হয়। এই সকল অ্যাসিড বৃষ্টির জলের সঙ্গে মিশে ভূপৃষ্ঠে ঝরে পড়ার ঘটনাকে অ্যাসিড বৃষ্টি বলে।
6. কয়লা ও পেট্রোলিয়াম কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তর: মাটির তলায় গাছপালা, প্রাণীদেহ চাপা পড়লে হাজার হাজার বছরের চাপে ও তাপে সেগুলির পরিবর্তন ঘটে। গাছপালার দেহের কার্বন জমে কয়লা তৈরি হয়। আর প্রাণীদেহ থেকে বেরিয়ে আসা পাথরের মধ্যে রস জমে তৈরি হয় পেট্রোলিয়াম।
7. কয়লা থেকে কী কী উপজাত পদার্থ পাওয়া যায়?
উত্তর: কয়লা থেকে পাওয়া যায় এমন উপজাত পদার্থ হল- আলকাতরা, ন্যাপথলিন, কোলগ্যাস, ক্রিয়োজোট তেল ইত্যাদি।
8. যদি খুব গরম প্রয়োজন হয় তাহলে কী করতে হবে?
উত্তর: খুব গরম বা তাপ পেতে হলে বেশি কার্বন যুক্ত কয়লা ব্যবহার করতে হবে। অ্যানথ্রাসাইট (কার্বনের 85%-90%) ও বিটুমিনাস কয়লা (কার্বনের পরিমাণ 50%-85%) পোড়াতে হবে।
9. দুটি জীবাশ্ম জ্বালানির নাম লেখো।
উত্তর: দুটি জীবাশ্ম জ্বালানি হল কয়লা ও খনিজ তেল।
10. পেট্রোলিয়াম কী?
উত্তর: ইংরেজি Petroleum এর অর্থ ল্যাটিন শব্দ Petra= শিলা + Oleum = তেল। অর্থাৎ শিলা তেল বা খনিজ তেল। পাললিক শিলাস্তর থেকে একে উত্তোলন করা হয় বলে এবে শিলা তেল বলে। মাটির নীচে থাকা এই তেল থকথকে কাদ কাদা ধরনের। প্রাণীদেহ থেকে পেট্রোলিয়াম হয়েছে।
11. খনিজ তেল কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে? অথবা, পেট্রোলিয়াম কীভাবে তৈরি হয়?
‘উত্তর। বিজ্ঞানীদের মতে পলির মধ্যে চাপা পড়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রাণীর দেহ চাপ, তাপ ও রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তেল বিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
12. জলের স্রোত থেকে কীভাবে বিদ্যুৎ তৈরি হয়?
উত্তর: পাহাড়ি নদীতে জলের স্রোত বেশি হওয়ায় সেই স্রোতে টারবাইন নামের পাখার মতো যন্ত্র ঘোরানো হয়। টারবাইন ঘোরানোর ফলে তৈরি শক্তির একটা অংশকে অন্যান্য যন্ত্রের মাধ্যমে বিদ্যুতের শক্তির চেহারা দেওয়া হয়।
13. ডায়নামো কাকে বলে?
উত্তর: ক্ষুদ্র পরিসরে ব্যবহৃত যে যন্ত্র বা চৌম্বক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে, তাকে ডায়নামো বলে। যেমন- সাইকেলের আলো জ্বালানোর কাজে এই ডায়নামো ব্যবহৃত হয়।
14. ডায়নামো কীভাবে কাজ করে?
উত্তর: ডায়নামো সাইকেলের চাকার গায়ে লাগানো থাকে। সাইকেল চালাতে থাকলে ডায়নামো চাকায় ঘষা খায় এবং এর প্রভাবে আলো জ্বলে।
15. জেনারেটর কাকে বলে?
উত্তর: বৃহত্তর পরিসরে ব্যবহৃত ডায়নামো যাকে ডিজেল, তাপশক্তি, জল শক্তি বা অন্য কোনো শক্তি দিয়ে ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়, তাকে জেনারেটর বলে। জেনারেটরের মাধ্যমে উৎপন্ন বিদ্যুৎশক্তিতে শক লাগে বলে সাবধানে ব্যবহার করতে হয়।
16. বিদ্যুৎ কীভাবে তৈরি হয়?
উত্তর: বিদ্যুৎ কেন্দ্রে একটা বিরাট পাখা (টারবাইন) থাকে। এই পাখাকে ঘোরালে পাকার সঙ্গে যুক্ত ডায়নামো ঘোরে ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়। বাষ্পের চাপে অথবা জলের ধাক্কায় ডায়নামোকে ঘোরানো যায়। যে ঘোরাবে তার শক্তির একটা অংশই বিদ্যুৎ শক্তি হয়ে যায়।
17. জলচক্র কাকে বলে? [মাথাভাঙা গার্লস হাইস্কুল।
উত্তর: সূর্যের তাপে জল বাষ্প হয়ে পাহাড়ের মাথায় বরফ হয়ে আকাশে মেঘ হয়ে জমে। তারপরে জল বরফ থেকে নদী ও মেঘ থেকে বৃষ্টি হয়ে নেমে আসে। এই প্রক্রিয়া চক্রাকারে চলতে থাকে এবং এর নাম জলচক্র।
4. Fil In The Blanks
1. কয়লাখনিতে চলতে গেলে ———————এর সাহায্য লাগে।
2. পশ্চিমবঙ্গের—————–এ কয়লাখনি আছে।
3. কয়লাখনি দেখতে——————-এর মতো হয়।
4. কয়লাখনির——————- টা কাদা-কাদা মতন হয়।
5. আসানসোল-এ——————– মিটার গভীরে কয়লা আছে।
6. .——————— থেকে গরম লাভা বেরিয়ে আসে।
7. প্রাণীদের ——————–থেকেও কয়লা তৈরি হয়ে থাকে।
8. সব কয়লা পোড়ালে বেশি—————–পাওয়া যায় না।
9. প্রাণীদের—————– -এ কার্বন থাকে।
10. মাটির গভীরে——————– বেশি।
11. চাপে ও——————- কয়লার কার্বনের ভাগ বেড়ে
12. ——————–বেশি থাকলে কয়লা ভালোমানের হবে।
উত্তর: (1) গাইড, (2) রানিগঞ্জ, (3) পুকুর, (4) পথ,(5) ছশো। (6) আগ্নেয়গিরি, (7) হাড়, (8) ছাই, (9) হাড়, (10) গরম, (11) তাপে, (12) কার্বন।
5. True and False
1. কয়লাখনির দেয়াল ও মেঝে সিমেন্টের তৈরি হয়। (X)
2. আসানসোল সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় সাতশো মিটার উচ্চতায় অবস্থিত।(×)
3. আসানসোল-রানিগঞ্জে লোহার খনি দেখা যায়।(x)
4. কয়লাখনিতে আলো কমজোরি হয়।(√)
5. পাহাড়ের মাথায় কয়লা পাওয়া যায়।(√)
6. বিদ্যুৎকেন্দ্রে পাখার মতো দেখতে যন্ত্রের নাম সেনসোডাইন।(x)
7. ঝালং একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।(x)
8. জেনারেটর ডিজেলের শক্তিতে চলে।(✔)
9. কয়লা থেকে বিদ্যুৎ তৈরির সব খরচ শুধুমাত্র শুরুতেই হয়।(✔)
10. ঝালং জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে উঠেছে নদীতে।(✔)
11. জেনারেটরের মাধ্যমে লোডশেডিং-এর মোকাবিলা করা যায়।(✔)