WBBSE Class 5 Bangla Chapter 23 মিষ্টি Solution | Bengali medium

Class 5 Chapter 23 Solution

মিষ্টি

1. Very Short Question Answer

1. কোন্ ঋতুতে সাধারণত আকাশে ঝড় ওঠে না, মেঘ ডাকে না?

উত্তরঃ শীতঋতুতে সাধারণত আকাশে ঝড় ওঠে না, মেঘ ডাকে না।

2. কোন্ ঋতুতে সাধারণত পথ-ঘাট পিছল হয়ে পড়ে?

উত্তরঃ বর্ষা ঋতুতে সাধারণত পথ-ঘাট পিছল হয়ে পড়ে।

3. কোন্ পথে সহজেই গড়িয়ে পড়া যায়?

উত্তরঃ পিচ্ছিল/ঢালু পথে সহজেই গড়িয়ে পড়া যায়।

4. চড়াই-উতরাই রাস্তা কোথায় দেখা যায়?

উত্তরঃ চড়াই-উতরাই রাস্তা পাহাড়ি অঞ্চলে দেখা যায়।

5. ‘রাস্তা’ শব্দটি অন্য কোন্ নামের কবিতায় আছে?

উত্তরঃ ‘রাস্তা’ শব্দটি অন্য ‘পথ’ নামের কবিতায় আছে।

6. আখের প্রসঙ্গ রয়েছে, তোমার পাঠ্যসূচির এমন অন্য একটি রচনার নাম লেখো।

উত্তরঃ আখের প্রসঙ্গ রয়েছে, আমার পাঠ্যসূচির এমন অন্য একটি রচনার নাম ‘বোকা কুমিরের কথা’।

7. নীচের এই শব্দগুলো মূল কোন্ কোন্ শব্দ থেকে এসেছে: আখ, রোদ্দুর

উত্তরঃ আখ- ইক্ষু, রোদ্দুর রোদ।

8. ছোটোদের প্রিয় চরিত্র ‘ঘনাদা’ কার সৃষ্টি?

উত্তরঃ ছোটোদের প্রিয় চরিত্র ‘ঘনাদা’ প্রেমেন্দ্র মিত্র-র সৃষ্টি।

9. প্রেমেন্দ্র মিত্র কোন সাহিত্য-পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন?

উত্তরঃ প্রেমেন্দ্র মিত্র ‘কল্লোল’ সাহিত্য-পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

10. তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো। [OEQ]

উত্তরঃ তাঁর লেখা দুটি বইয়ের নাম ‘সাগর থেকে ফেরা’, ‘হরিণ-চিতা-চিল’।

11. যে আকাশে ওঠে না- ঝড়/রৌদ্র/বিদ্যুৎ/মেঘ।

উত্তরঃ যে আকাশে ওঠে না ঝড়।

12. যে পথে নেই হোঁচট খাওয়া, – আনন্দ/মজা/দুঃখ/সুখ।

উত্তরঃ যে পথে নেই হোঁচট খাওয়া দুঃখ।

13. প্রেমেন্দ্র মিত্রের সৃষ্ট একটি উল্লেখযোগ্য চরিত্রের নাম লেখো।

উত্তর: প্রেমেন্দ্র মিত্রের সৃষ্ট একটি উল্লেখযোগ্য চরিত্র হল ঘনাদা।

14. কবি কেমন রাস্তা পছন্দ করেন?

উত্তর: কবি চড়াই-ভাঙা রাস্তা পছন্দ করেন।

15. ‘তাতেই হবে, তাইতে’-কীসে, কী হবে বলে কবি মনে করেন? (পর্ষদ নমুনা)

উত্তর: কঠিনতার মধ্য দিয়ে চললে তবেই পথ চলা সার্থক হবে বলে কবি মনে করেন।

16. কবির কোন্ আকাশ ভালো লাগে না?

উত্তরঃ যে আকাশে ঝড় ওঠে না, মেঘ ডাকে না, রোদও নেই,বৃষ্টির জলও পড়ে না-সে আকাশ কাযর

2. Short Question Answer

1. আখের প্রসঙ্গ রয়েছে, তোমার পাঠ্যসূচির এমন অন্য একটি রচনার নাম লেখো।

উত্তরঃ আখের প্রসঙ্গ রয়েছে, আমার পাঠ্যসূচির এমন অন্য একটি রচনার নাম ‘বোকা কুমিরের কথা’।

চড়াই’ ও ‘পড়ে’- এই দুটি শব্দের দুটি করে অর্থ লেখো, বাক্যে ব্যবহার করো। [OEQ]

উত্তরঃ (১) চড়াই (চড়াই পাখি) চড়াই পাখি কিচিরমিচির করে।

(২) চড়াই (পরিবহণ অর্থে) – আমি শিশুটিকে রোজ রিক্সায় চড়াই।

(১) পড়ে (পড়ছে) – সকাল-বিকাল ছেলেটা পড়ে।

(২) পড়ে (পড়ে গেছে) – সিঁড়ি থেকে বাচ্চাটি পড়ে গেছে।

2. এইরকম অন্য কোনো ঋতুর আকাশ সম্পর্কে লেখো।

উত্তর: গ্রীষ্ম: গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকে। গরম তাপ বয়ে যায়। প্রখর সূর্যের দাবদাহ থাকে।

3. “চিবিয়ে খেতে হয় বলে আখ/মিষ্টি সবার চাইতে!” উদ্ধৃতাংশের অন্তর্নিহিত অর্থটি বুঝিয়ে দাও। (পর্ষদ নমুনা)

উত্তরঃ কষ্ট ও পরিশ্রম না করলে সাফল্য মেলে না। আখ পরিশ্রম করে চিবিয়ে খেলে তবেই তার মিষ্টত্ব বোঝা যায়। এর মাধ্যমে কবি বুঝিয়েছেন যে শ্রম ও কষ্টের মাধ্যমেই সফলতার স্বাদ পাওয়া যায়।

4. কবির কোন্ আকাশ ভালো লাগে না?

উত্তরঃ যে আকাশে ঝড় ওঠে না, মেঘ ডাকে না, রোদও নেই,বৃষ্টির জলও পড়ে না-সে আকাশ কাযর

3. Long Question Answer

1. কষ্টের বিনিময়ে পাওয়া যে সুখ তা-ই প্রকৃত সুখ। কবিভ্রাম এই কথাটি কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে লেখো।

উত্তরঃ মানুষ বড়ো অল্পেতেই অধৈর্য হয়ে পড়ে। সে সবসময় চায় মসৃণভাবে নিজের জীবন চালাতে। যে জীবনে আসবে না ঝড়, তার চলার পথের রাস্তা হবে সর্বদা ঝঞ্ঝাটমুক্ত। কিন্তু সে জানে না যে কষ্টের বদলে যে সুখ পাওয়া যায় তাই প্রকৃত সুখ। কবিতায় কবির সেই কথাই পাওয়া যায়, যে আকাশ রোদ-জল-ঝড়-মেঘমুক্ত, যে জীবনপণ মসৃণ, তা ভালো লাগে না। রাস্তা চড়াই-উতরাই হলে, তবেই আসল মজা। আকাশে যেমন ঝড়-বৃষ্টি থাকলে ভালো লাগে, তেমনই জীবনও মসৃণ হয়ে এগোলে তাতে জীবনের স্বাদ পাওয়া যায় না।

 2. কোন্ কোন্ মিষ্টি খাবার তোমার খেতে ভালো লাগে, নীচের মানচিত্রে সেগুলির নাম লেখো। [OEQ]

উজ্ঞা:   মিষ্টি খাবার:– মিহিদানা, সন্দেশ, রসগোল্লা, ল্যাংচা,গুড়, জিলিপি, দরবেশ, মনোহরা, মিষ্টি দই, পায়েস, নলেন গুড়ের সন্দেশ,, ক্ষীর

উত্তরঃ এই মিষ্টিগুলি নিয়ে এক-একটা বাক্য লেখো।

 (১) মিহিদানা: বর্ধমানের মিহিদানা বিখ্যাত।

(২) ল্যাংচা: শক্তিগড়ের ল্যাংচা বিখ্যাত।

(৩) সন্দেশ: ভীমনাগের সন্দেশ বিখ্যাত।

(৪) রসগোল্লা: বাগবাজারের রসগোল্লা খুব নামকরা।

(৫) মিষ্টি দই: মোল্লা চাকের দই প্রসিদ্ধ।

(৬) পায়েস : জন্মদিনে পায়েস দেওয়ার রীতি প্রচলিত।

(৭) দরবেশ: দরবেশ আমার ভীষণ প্রিয়।

(৮) মনোহরা: জনাই-এর মনোহরা খেতে দারুণ লাগে।

(৯) নলেন গুড়ের সন্দেশ: শীতকালে নলেন গুড়ের সন্দেশ পাওয়া যায়।

(১০) ক্ষীর: ক্ষীর দিয়ে পাটিসাপ্টার পুর করা হয়।

(১১) গুড়: নাড়ু তৈরির একটি অন্যতম উপাদান গুড়।

(১২) জিলিপি: জিলিপির একটি অন্যতম উপাদান ডাল।