Class 5 Chapter 27 Solution
আকাশের দুই বন্ধু
1. Very Short Question Answer
1. আকাশের দিকে তাকিয়ে তুমি কী কী দেখতে পাও?
উত্তরঃ আকাশের দিকে তাকিয়ে আমি পাখি, মেঘ, রামধনু, -এইসব দেখতে পাই।
2. আকাশে তুমি কী কী উড়তে দেখেছ?
মুতা: আকাশে আমি চিল, পাখি, শকুন, ঘুড়ি উড়তে দেখেছি। ১.৩ কোন্ কোন্ উৎসবে তুমি ঘুড়ি উড়তে দেখেছ?
উত্তরঃ বিশ্বকর্মা পূজা, সরস্বতী পূজা, সংক্রান্তির দিনে আমি ঘুড়ি ওড়াতে বিশেষভাবে দেখেছি।
3. ‘আকাশের দুই বন্ধু’ গল্পে দুটি জিনিস নিজেদের মধ্যে কথাবার্তা বলেছে। অপ্রাণীবাচক দুটি জিনিস নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে, এমন আর কোন্ গল্প তুমি জানো?
উত্তরঃ দক্ষিণারঞ্জন মিত্রমজুমদার-এর ‘সাতভাই চম্পা’ গল্পে পারুল ফুল ও চাঁপা ফুল নিজেদের মধ্যে কথা বলেছে।
4. এমনি করে পৃথিবী রোজ (নতুন/পুরোনো) হচ্ছে।
উত্তরঃ এমন কি করে পৃথিবী রোজ নতুন হচ্ছে।
5. বুকের (ঝাঁপকাঠি/কাঁপকাঠি) ছিটকে গেলে, সে তখন একটা কাগজের টুকরো।
উত্তরঃ বুকের কাঁপকাঠি ছিটকে গেলে, সে তখন একটা কাগজের টুকরো।
6. একসঙ্গে লড়াই না করলে কেউ বোধহয় (বিস্তার/নিস্তার) পায় না।
উত্তরঃ একসঙ্গে লড়াই না করলে কেউ বোধহয় নিস্তার পায় না।
7. অরুণ বরুণ কিরণমালা’ বইটি কার লেখা?
উত্তরঃ ‘অরুণ বরুণ কিরণমালা’ বইটি শৈলেন ঘোষ-এর লেখা।
8. তাঁর অন্যান্য দুটি বইয়ের নাম লেখো। [OEQ]
উত্তরঃ তাঁর অন্যান্য দুই বইয়ের নাম ‘আমার নাম টায়রা’, ‘টুইটুই’।
9. তোমার পাঠ্য ‘আকাশের দুই বন্ধু’ গল্পটি কোন্ বই থেকে নেওয়া হয়েছে?
উত্তরঃ তোমার পাঠ্য ‘আকাশের দুই বন্ধু’ গল্পটি ‘স্বপ্ন দেখি রূপকথায়’ বই থেকে নেওয়া হয়েছে।
10. এমনি করে রোজ নতুন হচ্ছে সংসার/পৃথিবী। মানুষ/জগৎ/
উত্তরঃ এমনি করে রোজ নতুন হচ্ছে পৃথিবী।
11. তখন আর আমাদের ধরার -ক্ষমতা/সাধ্য/ সাহস/স্পর্ধা থাকবে না।
উত্তরঃ তখন আর আমাদের ধরার সাধ্য থাকবে না।
12. ঘুড়ির সুতো বাঁধা থাকে – লাটাইতে/হাতে, ছাদে/গাছের ডালে।
উত্তরঃ ঘুড়ির সুতো বাঁধা থাকে লাটাইতে।
13. উড়তে উড়তে যেন আড়চোখে তাকিয়ে দেখে চাঁদিয়াল/পেটকাটা/মোমবাতি/মুখপোড়া।
উত্তরঃ উড়তে উড়তে যেন আড়চোখে তাকিয়ে দেখে চাঁদিয়াল।
14. “ওদের আকাশে উড়িয়ে যুদ্ধ হবে প্যাঁচ খেলার।”-যাদের আকাশে উড়িয়ে প্যাঁচ খেলার যুদ্ধ হবে তারা হল-চাঁদিয়াল আর পেটকাটা/বঙ্গা আর। চাঁদিয়াল/মোমবাতি আর চাঁদিয়াল/মুখপোড়া আর। চৌরঙ্গী।
উত্তরঃ যাদের আকাশে উড়িয়ে প্যাঁচ খেলার যুদ্ধ হবে তারা হল-চাঁদিয়াল আর পেটকাটা।
15. উড়তে উড়তে পেটকাটা/চাঁদিয়াল/পাশকাঠি/পতং- আড়চোখে তাকিয়ে দেখে। (যাদবপুর বিদ্যাপীঠ)
উত্তর: উড়তে উড়তে চাঁদিয়াল আড়চোখে তাকিয়ে দেখে।
16. কিচিরমিচির ডাক দিয়ে বেরিয়ে পড়েছে।
উত্তরঃ ছানাপোনা কিচিরমিচির ডাক দিয়ে বেরিয়ে পড়েছে।।
17. এমনি করে রোজ নতুন হচ্ছে।
উত্তর: এমনি করে রোজ পৃথিবী নতুন হচ্ছে।
18. নিয়ে কে আর দয়া দেখায়!
উত্তরঃ আবর্জনা নিয়ে কে আর দয়া দেখায়!
19. দুলতে দুলতে হঠাৎ যেন কথা বলল।
উত্তরঃ দুলতে দুলতে হঠাৎ যেন চাঁদিয়াল কথা বলল।
20. দু-দলই তখন দিকে।
উত্তরঃ দু-দলই তখন হতভম্ব হয়ে চেয়ে থাকে আকাশের দিকে।
21. জানে শুধু
উত্তরঃ জানে শুধু আকাশ।
22. ড়ি কী দিয়ে তৈরি হয়?
উত্তর: ঘুড়ি কাগজ দিয়ে তৈরি হয়।
23. “সুন্দর দেখতে লাগছে”- কী সুন্দর দেখতে লাগার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: আকাশ থেকে নীচের নদীটা সুন্দর দেখতে লাগার কথা বলা হয়েছে।
2. Short Question Answer
1. আকাশ কেমন থাকলে ঘুড়ি ওড়াতে সুবিধা হয়? ঘুড়ি। ওড়াতে গেলেই বা কী কী লাগে?
উত্তরঃ আকাশ পরিষ্কার থাকলে ঘুড়ি ওড়াতে সুবিধা হয়। ঘুড়ি ওড়াতে গেলে ঘুড়ি, লাটাই, মাঞ্জাসুতো এবং সর্বোপরি ওড়াবার জন্য ঘুড়ি ওড়াতে জানা মানুষ চাই।।
2. ঘুড়ি সাধারণত কোন্ কোন্ জিনিস দিয়ে তৈরি হয়? সুতোয় মাঞ্জা দিতে কী কী লাগে?
উত্তরঃ ঘুড়ি সাধারণত কাগজ প্লাস্টিক-কাঠি দিয়ে তৈরি হয়। সুতোয় মাঞ্জা দিতে কাচগুঁড়ো, রং, জ্বাল দেওয়া সাবু লাগে।
3. চাঁদিয়াল আর পেটকাটা-গল্পে ঘুড়ি দুটোর নাম পেলাম। আরো অনেকরকম নাম হয় ঘুড়িদের, ছোটো দলে ভাগ হয়ে নিজেরা কথা বলে দ্যাখো আর কোনো ঘুড়ির নাম নিজেরাই জানো কিনা। নয়তো, বাড়িতে-স্কুলে বড়োদের কাছে জেনে নাও, তারপর লেখো।
উত্তরঃ চাঁদিয়াল আর পেটকাটা-গল্পে ঘুড়ি দুটোর নাম পেলাম।। আরো অনেকরকম নাম হয় ঘুড়িদের, ছোটো দলে ভাগ | হয়ে, নিজেরা কথা বলে, নিম্নে এই ঘুড়ির নামগুলো জানলাম, যেমন-(১) বলমার, (২) মুখপোড়া, (৩) বামনটেক্কা, (৪) চাবরাশ, (৫) ময়ূরপঙ্খী, (৬) ঘয়াল।
4. “তুই কেমন করে জানলি।” কী জানার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: চাঁদিয়াল যখন বলেছিল নদীর চেয়েও সাগর বড়ো তখন পেটকাটা প্রশ্নোদ্ভূত কথাটি বলেছিল।
5. “আমরা তেমন করে চলি’।’ চলার কথা বলেছে? বক্তা কেমন করে
উত্তরঃ মানুষের হাতের সুতো যেমন করে ঘুড়িদের চালায় তেমন করে চলার কথা বলা হয়েছে।
6. জানে শুধু আকাশ।” আকাশ কী জানে?
উত্তরঃ সুতো ছেঁড়া দুই ঘুড়ি হাওয়ায় ভাসতে ভাসতে আকাশের বুকে কোথায় হারিয়ে যাবে তা কেউ জানতে পারবে না। জানবে শুধু আকাশ।
7. ‘তারপরেই সেই আশ্চর্য ঘটনা ঘটে গেল।” কোন্ ঘটনাকে আশ্চর্য বলা হয়েছে? মনে করো তুমি তখন রয়েছ সেই মানুষের ভিড়ে। তোমার মনের অবস্থা। কেমন হবে, তা কল্পনা করে কয়েকটি বাক্য লেখো।।
উত্তরঃ আমি তো হতবাক হয়ে যাবো। কারণ সুতো কাটলে যে। ঘুড়িগুলোর মাটিতে পড়ার কথা, সেগুলো আকাশে উড়ে। গেল-এটা ভাবতেই আশ্চর্য লাগবে। তবে এটাও ভাবতে। ভালো লাগবে যে অবাক করা কাণ্ড ঘটে। আর দুই ঘুড়ির। বন্ধুত্বটাও দারুণ লাগবে। ওদের লড়াইকে সম্মান করব।
8. ইংরেজিতে ‘ঘুড়ি’কে কী বলা হয়? ‘আমার নাম টায়রা’, ‘গল্পের মিনারে পাখি’-এই উপন্যাসগুলি কে লিখেছেন?
উত্তরঃ ইংরেজিতে ‘ঘুড়ি’কে কাইট (Kite) বলা হয়। শৈলেন ঘোষ ‘আমার নাম টায়রা’, ‘গল্পের মিনারে পাখি’ এই উপন্যাসগুলি লিখেছেন।
3. Long Question Answer
1. মুড়িদের প্যাঁচের লড়াইয়ে একটা অদ্ভুত ফল হয়েছে। গল্পে। মানুষের হিসেবে দুদলই হেরেছে, ঘুড়িদের। উদ্যোগে জিতেছে দু’জনেই। তুমি কি ঘুড়ির লড়াই। দেখেছ কখনো? এমন অদ্ভুত ফল সচরাচর হয় না।। সচরাচর এমন লড়াইয়ে যেটা হয়, সেটা চার-পাঁচ। লাইনে লেখো।
উত্তরঃ সচরাচর এমন লড়াইয়ে যেটা হয়, সেটা হল দুটি ঘুড়ি আকাশে উড়ছে। দুটি মানুষকে দেখা না গেলেও দেখা যায় আকাশে ওড়া ঘুড়িদুটিকে। তারা পরস্পর পরস্পরকে চেনে না। একটি অপরটিকে কাটতে চায়। এই ঘুড়িকে কাটা নিয়ে দুই দলের মধ্যে উৎকণ্ঠা চরমে ওঠে। তারপর । একটি ঘুড়ি আর একটা ঘুড়িকে কাঁটলে ভোঁকাট্টা রব ওঠে।
2. চাঁদিয়াল আর পেটকাটা-এই দুই ঘুড়ি আকাশ থেকে নীচে পৃথিবীকে দেখে অনেক গল্প করেছে নিজেরাই। মনে করো, তুমি উড়ে যেতে পেরেছ আকাশে, সঙ্গে তোমার বন্ধুও আছে, আকাশ থেকে নীচের পৃথিবীকে। দেখে কী গল্প করবে তোমরা, সেটা লেখো।
উত্তরঃ আকাশ থেকে নীচের পৃথিবীকে দেখে আকাশে উড়তে। উড়তে আমি আর আমার বন্ধু নীচে তাকিয়ে দেখা মানুষগুলো, তাদের বসতি, এসব নিয়ে গল্প করব। আকাশ থেকে বাড়িগুলোকে দেশলাই বাক্সের মতো লাগে-এটা বলেও মজা করব। তাদের কত ছোট্ট দেখাচ্ছে-এসব। নিয়ে কথা বলব। ওপর থেকে দেখলে একরকম আর । তাদের কাছ থেকে দেখলে মানুষগুলোকে সম্পূর্ণ অন্যরকম লাগে, এসব নিয়েই গল্প করব। বাড়ির পাশের ঝিলটা, বাগানটা, দোকানপাটগুলো পাশে বা কাছাকাছি থেকে দেখলে একরকম লাগে আর উপর থেকে দেখলে একদমই অন্যরকম লাগে।
3. গল্পে প্রকৃতির বৈচিত্র্যময়, সুন্দর রূপ কীভাবে ফুটে উঠেছে?
উত্তরঃ গল্পে প্রকৃতির বৈচিত্র্যময়, সুন্দর রূপ প্রকাশিত হয়েছে। গাছের পাখির বাসা বাঁধা, মা-পাখির বাসায় বসে ডিমে । তা দেওয়া, ছানাপোনার কিচিরমিচির শব্দ করা, আবার । আকাশে ডানা মেলে পক্ষীশাবকের উড়ে যাওয়া- এমনিভাবেই পৃথিবী রোজ নতুন থেকে নতুন হচ্ছে। চাঁদিয়াল বলে, তার মালিকের ভাইকে যখন মাস্টারমশাই পড়াতে এসেছিল তখন তার কাছ থেকেই শোনা পৃথিবী খুব সুন্দর। তাতে ঝরনা, গাছ, ফুল, বরফ, পাহাড় আছে,। সমুদ্রও আছে। আছে দিগন্তজোড়া আকাশ। সব মিলিয়ে,। গল্পে প্রকৃতির বৈচিত্র্যময়, সুন্দর রূপ ফুটে উঠেছে।
4. পেটকাটা ও চাঁদিয়ালের কীভাবে দেখা হয়েছিল?। তাদের বন্ধুত্বই বা কীভাবে গড়ে উঠল?
উত্তরঃ আকাশে একটি প্যাঁচখেলার আনন্দের দিনে দেখা হয়েছিল। পেটকাটা ও চাঁদিয়ালের। উড়তে উড়তে চাঁদিয়াল আড়চোখে | দেখে পেটকাটাকে আর পেটকাটাও পিটপিটিয়ে দেখে। চাঁদিয়ালকে। ঠিক প্যাঁচখেলার আগে তাদের দেখা হয়।। আকাশে উড়তে উড়তে একজন দেখতে থাকে অপরজনকে। দেখতে দেখতে দুলছে আর ভাবছে তারা দুজনে দুজনের বহুদিনের পুরোনো বন্ধু। নদীর সৌন্দর্য নিয়ে কথা বলতে বলতে তাদের বন্ধুত্ব গড়ে উঠল।
5. বন্ধুত্বকে অটুট রাখতে তারা কী সিদ্ধান্ত নিয়েছিল?
উত্তরঃ পেটকাটা আর চাঁদিয়াল দুটি ঘুড়িই জানে হাতের সুতোই তাদের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক। তাই তারা প্যাঁচের সময় দুজনেই
সুতো ছিঁড়ে ফেলতে পারে জট পাকিয়ে, তবে তারা দুজনেই রক্ষা পাবে। তখন তারা আর অসহায় থাকবে না। তাদের ধরার সাহস কারুর থাকবে না এবং তাতে তাদের বন্ধুত্বও অটুট থাকবে।
6. তাদের পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত কীভাবে সফল হয়?
উত্তরঃ আনন্দের দিনে ঘুড়ি ওড়াবার সময় চেঁচিয়ে উঠল চাঁদিয়াল আর পেটকাটা ঘুড়ির দুই দলের মানুষ। দুই ঘুড়ির প্যাঁচের যুদ্ধ শুরু হল। বলতে বলতেই হঠাৎ করে সুতোয় টান পড়ল। জোরে ধেয়ে এল পেটকাটা চাঁদিয়ালের দিকে। চাঁদিয়ালও ঝাঁপিয়ে পড়ল পেটকাটাকে সুতোয় উড়িয়ে। তখন চাঁদিয়াল পেটকাটাকে বলল, যাতে পেটকাটা ভয় না পায়, কারণ চাঁদিয়াল পেটকাটাকে সুতোয় উড়াচ্ছে। কারণ মানুষগুলো তাদের প্যাঁচে ফেলেছে। অবশেষে প্রাণপণে দুজনে টান মারে। সুতো ছিঁড়ে অল্পসময়ের মধ্যে দুটো ঘুড়িই উপড়ে এল। তাদের পরিকল্পনা শেষ পর্যন্ত এভাবেই বুদ্ধি প্রয়োগে সফল হল।
7. গল্পে আকাশ কীভাবে দুটি বন্ধু ঘুড়ির বন্ধু হয়ে উঠল?
উত্তরঃ গল্পে ঘুড়ি দুটির প্রতি আকাশ প্রথম থেকে শেষ অবধিছিল পরম সহায়। আকাশেই তাদের দেখা হয়েছে। আকাশের বুকেই শুরু হয়েছে তাদের বন্ধুত্ব, কথোপকথন আবার আকাশের বুকেই দুজনেই সংকল্প নিয়েছে বেঁচে থাকার। তাদের একান্ত ইচ্ছা ‘শুধু আকাশে ওড়ার’। তাই তারা একসঙ্গে আকাশে উপড়ে যেতে চেয়েছে। দুই বন্ধু তাই বুদ্ধি খাটিয়ে সুতো ছিঁড়ে সত্যি সত্যি উড়েছে আকাশে। খুশিতে, মজায় মহানন্দে মাথা নাড়তে নাড়তে উড়ে গেছে। থামিয়ে দিয়েছে মানুষগুলোর উল্লাস। দু’দলই হেরে গেছে। দুই ঘুড়ি-বন্ধু জিতেছে আকাশ-এর টানে। তারা যে ভাসতে ভাসতে কোথায় উড়ে যাবে, তাও এমনকি আকাশ ছাড়া জানে না কেউ। আকাশেই তাদের দুজনের দেখা, আকাশেই শেষ অবধি থেকে যাওয়ার ইচ্ছা-গল্পে সহায়, সম্বলরূপে এভাবেই আকাশ দুই বন্ধুর পরম আশ্রয় হয়েছে। হয়েছে দুটি বন্ধু-ঘুড়ির বন্ধু।