Class 6 Chapter 2 Solution
সেনাপতি শংকর
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়
MCQs
১.১ “এখানে বাতাসের ভিতর সবসময় ভিজে জলের ন থাকে।”-‘এখানে’ বলতে কোন্ স্থানকে বো হয়েছে?
(ক) আকন্দহাটকে
(খ) আকন্দবাড়িকে
(গ) আকন্দপুরকে
(ঘ) আকন্দগ্রামকে
উত্তর: আকন্দবাড়িকে
১.২ “পাঁচ-সাত মাইলের ভিতর বঙ্গোপসাগর।” দিকে বঙ্গোপসাগর?
(ক) পূর্ব
(খ) পশ্চিম
(গ) উত্তর
(ঘ) দক্ষিণ
উত্তর: দক্ষিণ
১.৩ আকন্দবাড়ি স্কুলে এমু পাখি বিষয়ে যিনি পড়াচ্ছিলেন নাম-
(ক) বিবিষণ দাশ
(খ) ভীষণচন্দ্র দাশ
(গ) বিভীষণ দাশ
(ঘ) অভিমন্যু দাশ
উত্তর: বিভীষণ দাশ
১.৪ ‘সেনাপতি শংকর’-এ প্রকৃতিবিজ্ঞানের ক্লাসে কল
ছেলেমেয়ের কথা আছে?
(ক) জনা কুড়ি
(খ) জনা ত্রিশেক
(গ) জনা চল্লিশ
(ঘ) জনা পঞ্চাশ
উত্তর: জনা ত্রিশেক
১.৫ আকন্দবাড়ির স্কুলের ছাদটি কীসের?
(ক) টালির
(খ) টিনের
(গ) খড়ের
(ঘ) ইটের
উত্তর: টালির
১.৬ “সেদিকে তাকিয়ে একটি ছেলে আনমনা হয়ে পড়েছি -কোন্ দিকে?
(ক) পূর্বদিকে
(খ) দরজার ফাঁক দিয়ে
(গ) শিক্ষকের দিকে
(ঘ) আকাশের দিকে
উত্তর: আকাশের দিকে
১.৭ “গাব গাছের উঁচু ডাল থেকে ঝাঁপ দিচ্ছে বড়ো দিঘিতে।” -গাব গাছটি কোথায় আছে?
(ক) ভেটুরিয়ায়
(খ) সাঁইবাড়িতে
(গ) ঘোলপুকুরে
(ঘ) আকন্দবাড়িতে
উত্তর: ঘোলপুকুরে
১.৮ “গাব গাছের উঁচু ডাল থেকে ঝাঁপ দিচ্ছে বড়ো দিঘিতে।” -কে ঝাঁপ দিচ্ছে?
(ক) সমীরকান্ত
(খ) বিভীষণ
(গ) অভিমন্যু
(ঘ) শংকর
উত্তর: শংকর
১.৯ “গাব গাছের উঁচু ডাল থেকে ঝাঁপ দিচ্ছে বড়োদিঘিতে।” -উদ্দিষ্টজন কখন ঝাঁপ দিচ্ছে?
(ক) দুপুরে
(খ) রাতের স্বপ্নের ভিতরে
(গ) বিকেলের স্বপ্নের ভিতরে
(ঘ) প্রচন্ড রোদে
উত্তর: রাতের স্বপ্নের ভিতরে
১.১০ “সিধে জলে না পড়ে সে পাখির মতো ভাসছে।” – কোথায় পড়ার কথা ছিল তার?
(ক) ঘোলদিঘিতে
(খ) জোড়াদিঘিতে
(গ) বড়োদিঘিতে
(ঘ) লালদিঘিতে
উত্তর: বড়োদিঘিতে
১.১১ ডানার বদলে দুই হাতে কাটে-
(ক) বাতাস
(খ) হাওয়া
(গ) জল
(ঘ) বন
উত্তর: বাতাস
১.১২ “স্কুলের সামনে রোয়া ধান সবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।” -স্কুলের সামনে কোথায়?
(ক) ফাঁকা মাঠে
(খ) ধানক্ষেতে
(গ) জলা জায়গায়
(ঘ) চষা জমিতে
উত্তর: ধানক্ষেতে
১.১৩ “তার ওপর এইমাত্র ছায়া? একখানা ছায়া পড়ল।”- কীসের
(ক) গাছের
(খ) ছাতার
(গ) মেঘের
(ঘ) শামিয়ানার
উত্তর: মেঘের
১.১৪ “আমি কী পড়াচ্ছি বলো তো?” বক্তা কী পড়াচ্ছেন?
(ক) অঙ্ক
(খ) ইতিহাস
(গ) এমু পাখি বিষয়ে
(ঘ) শঙ্খচিল বিষয়ে
উত্তর: এমু পাখি বিষয়ে
১.১৫ শংকরের কল্পনায় এমু পাখি সবেদা গাছের কোথায় এসে বসেছিল?
(ক) শাখায়
(খ) মাথায়
(গ) ডালে
(ঘ) প্রশাখায়
উত্তর: ডালে
১.১৬ “খুব গাঢ় ছাই রং মাস্সাই।” -কীসের রঙের কথা বলা হয়েছে?
(ক) জামার
(খ) তিতির পাখির
(গ) শাড়ির
(ঘ) এমু পাখির
উত্তর: এমু পাখির
১.১৭ “বাজপাখির চেয়ে বড়ো “কী?
(ক) উটপাখি
(খ) শঙ্খচিল
(গ) শকুন
(ঘ) এমু পাখি
উত্তর: এমু পাখি
১.১৮ “ভয়ে সরে যায়?” -কীসের ভয়ে?
(ক) এমু পাখির
(খ) বাঘের
(গ) সিংহের
(ঘ) নেকড়ের
উত্তর: এমু পাখির
১.১৯ “এটা কী পঞ্চানন অপেরা পেয়েছ?” – ‘পঞ্চানন অপেরা কী?
(ক) সিনেমা কোম্পানি
(খ) দোকানের নাম
(গ) যাত্রাদলের নাম
(ঘ) জামাকাপড়ের দোকান
উত্তর: যাত্রাদলের নাম
১.২০ “বিভীষণ দাশ… মাস্টারমশাই।” – কেমন মাস্টারমশাই?
(ক) রাগী
(খ) হাসিখুশি
(গ) ঠান্ডা মেজাজের
(ঘ) কড়া
উত্তর: কড়া
১.২১ এমু পাখির বাসস্থান কোথায়?
(ক) আল্পস পর্বতমালায়
(খ) হিমালয় পর্বতমালায়
(গ) কাঞ্চনজঙ্ঘায়
(ঘ) আন্দিজ পর্বতমালায়
উত্তর: আন্দিজ পর্বতমালায়
১.২২ এমু পাখি কখন, ক-টা ডিম পাড়ে?
(ক) তিনবছরে একবার, একটি
(খ) দু-বছরে, দুটি
(গ) তিন বছরে একবার, দুটি
(ঘ) এক বছরে তিনটি
উত্তর: তিন বছরে একবার, দুটি
১.২৩ এমু পাখি তিন বছরে ডিম পাড়ে-
(ক) দুটি
(খ) চারটি
(গ) তিনটি
(ঘ) পাঁচটি
উত্তর: দুটি
১.২৪ “খুব দৌড়োয়। উড়তেই পারে না।” – কার কথা বলা হয়েছে?
(ক) এমু পাখির
(খ) উটপাখির
(গ) ময়ূরের
(ঘ) ঘোড়ার
উত্তর: এমু পাখির
১.২৫ “আমি কথা বলব।”- বক্তা কার সঙ্গে কথা বলবেন?
(ক) শংকর সেনাপতির সঙ্গে
(খ) অভিমন্যু সেনাপতি সঙ্গে
(গ) নকুল সেনাপতির সঙ্গে
(ঘ) সহদেব সেনাপতির সঙ্গে
উত্তর: অভিমন্যু সেনাপতি সঙ্গে
১.২৬ স্বপ্নের বাতাসের রং-
(ক) লালচে
(খ) নীলচে
(গ) আকাশি
(ঘ) গোলাপি
উত্তর: নীলচে
১.২৭ পাখিরা কোন্ রং দেখতে পায় না?
(ক) বেগুনি
(খ) লাল
(গ) কালো
(ঘ) হলুদ
উত্তর: বেগুনি
১.২৮ তাকে চোখ ভরে দেখাই সবচেয়ে বড়ো-
(ক) লেখাপড়া
(খ) পড়াশোনা
(গ) পড়া-লেখা
(ঘ) কাজ
উত্তর: পড়াশোনা
Very Short Question Answer
১.১ শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর: শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা দুটি বইয়ের নাম-‘শাহজাদা দারাশুকো’ ও ‘ঈশ্বরীতলার রূপকথা’।
১.২ তিনি কোন্ বইয়ের জন্য ‘সাহিত্য অকাদেমি’ পুরস্কার পেয়েছিলেন?
উত্তর: শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় ‘শাহজাদা দারাশুকো’ বইয়ের জন্য ‘সাহিত্য অকাদেমি’ পুরস্কার পেয়েছিলেন।
২) নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও:
২.১ আকন্দবাড়ি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা কোন্ কোন্ জায়গা থেকে পড়তে আসে?
উত্তর: আকন্দবাড়ি স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা ভেটুরিয়া, সাঁইবাড়ি, ঘোলপুকুর এবং আকন্দবাড়ি থেকে পড়তে আসে।
২.২ স্কুলের জানলা থেকে কী কী দেখা যায়?
উত্তর: স্কুলের জানলা থেকে আকাশের মেঘ ও পাখির উড়ে যাওয়া দেখা যায়। এ ছাড়াও, গাছ-মাঠ-পুকুর-সহ গ্রামীণ দৃশ্যাবলিও দেখা যায়।
২.৩ শংকর কীসের স্বপ্ন দেখে?
উত্তর: শংকর পাখির মতো উড়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে।
২.৪ শংকরের স্বপ্নে বাতাসের রং কী?
উত্তর: শংকরের স্বপ্নে বাতাসের রং নীলচে।
২.৫ এমু ছাড়া উড়তে পারে না শুধু দৌড়োতে পারে এমন একটি পাখির নাম লেখো।
উত্তর: উড়তে পারে না শুধু দৌড়োতে পারে এমন একটি পাখি হল উটপাখি।
৩) গল্প থেকে একই অর্থযুক্ত শব্দ খুঁজে নিয়ে লেখো:
বিদ্যালয়, অনিল, জগৎ, একাগ্র-চিত্ত, পাখা, রোপণ করা।
উত্তর: বিদ্যালয়-স্কুল, অনিল-বাতাস, জগৎ-পৃথিবী, একাগ্র চিত্ত-তন্ময়, পাখা-ডানা, রোপণ করা-রোয়া।
২.১ আকন্দবাড়ির স্কুলের ছেলেমেয়েরা মাস্টারমশাইকে কী বলে?
উত্তর: আকন্দবাড়ি স্কুলের ছেলেমেয়েরা দ্রুত উচ্চারণের ফলে ‘মাস্টারমশাই’-কে বলে ‘মাস্সাই’।
২.২ শংকর স্বপ্নে কোথায় এমু পাখি দেখেছিল?
উত্তর: শংকর স্বপ্নে ঘোলপুকুরে বড়োদিঘির পাড়ে এমু পাখি দেখেছিল। পাখিটি সবেদা গাছের ডালে এসে বসেছিল।
২.৩ কত শংকরের বাবার নাম কী?
উত্তর: শংকরের বাবার নাম অভিমন্যু সেনাপতি।
২.৪ শংকরের পেট গরম হওয়ার কারণ কী?
উত্তর: শংকর সারাদিন বনে-জঙ্গলে ঘুরে ঘুরে গাব, জাম, নোনা, ডাব খেয়ে বেড়ায়। এই কারণেই তার পেট গরম হয়।
২.১ শংকর কোন্ স্কুলে পড়ে?
উত্তর: শংকর আকন্দবাড়ি স্কুলে পড়ে।
২.২ কে, কোথায় শঙ্খচিল দেখছিল?
উত্তর: শংকর, জানালা দিয়ে আকাশে শঙ্খচিল দেখছিল।
২.৩ কারা, কখন, কাকে ‘মাস্সাই’ বলে?
উত্তর: আকন্দবাড়ি স্কুলের আশেপাশের লোকেরা তাড়াতাড়িতে মাস্টারমশাই বলতে গিয়ে ‘মাস্সাই’ বলে।
২.৪ স্কুলের কড়া মাস্টারমশায়ের নাম কী?
উত্তর: স্কুলের কড়া মাস্টারমশায়ের নাম বিভীষণ দাশ।
২.৫ গল্পটিতে কোন্ অপেরার নাম আছে?
উত্তর: গল্পটিতে পঞ্চানন অপেরার নাম আছে।
২.৬ এমু পাখি সম্পর্কে স্যার কী জানালেন?
উত্তর: এমু পাখি সম্পর্কে স্যার জানালেন-এরা আন্দিজ পর্বতে থাকে। এরা দৌড়বাজ পাখি আর তিন বছর অন্তর দুটি ডিম পাড়ে।
২.৭ এমু পাখিকে শংকর কোথায় দেখতে পেয়েছিল?
উত্তর: এমু পাখিকে শংকর ঘোলপুকুরের বড়োদিঘির পাড়ে সবেদা গাছের ডালে দেখতে পেয়েছিল।
২.৮ শংকরের বাবার নাম কী?
উত্তর: শংকরের বাবার নাম অভিমন্যু সেনাপতি।
২.৯ “আমি কথা বলব”-কে, কার সঙ্গে কথা বলতে চাইলেন?
উত্তর: মাস্টারমশাই বিভীষণ দাশ শংকরের বাবার সঙ্গে কথা বলতে চাইলেন।
২.১০ শংকর ছাড়া দ্বিতীয় অন্য কোন্ ছাত্রের নাম এই গল্পে আছে?
উত্তর: শংকর ছাড়া দ্বিতীয় অন্য যে ছাত্রের নাম গল্পে উল্লিখিত আছে, তার নাম সমীরকান্ত দীক্ষিত।
২.১১ শংকরের পেট গরম হওয়ার কারণ কী?
উত্তর: শংকর সারাদিন গাছে গাছে ঘুরে গাব, জাম, নোনা, ডাব খেয়ে বেড়ায় বলে বদহজমের জন্য তার পেট গরম হয়।
২.১২ “শংকরের গুলিয়ে যাচ্ছে”-শংকর কী গুলিয়ে ফেলে?
উত্তর: জেগে-দেখা আর স্বপ্নে-দেখা জিনিস শংকর গুলিয়ে ফেলে।
২.১৩ শংকরের স্বপ্নে-দেখা বাতাস আর ঘরবাড়ির রং কী?
উত্তর: শংকরের স্বপ্নে-দেখা বাতাসের রং নীলচে আর ঘরবাড়ির রং খয়েরি।
২.১৪ পাখিরা কোন্ রং দেখতে পায় না?
উত্তর: পাখিরা বেগুনি রং দেখতে পায় না।
২.১৫ শংকরের কাছ থেকে, বিভিন্ন পাখির নাম শোনার পর মাস্টারমশাই তাকে কী বলেছিলেন?
উত্তর: মাস্টারমশাই বলেছিলেন-“যত পারবে চোখ খোলা রেখে এই পৃথিবীর পাখি, গাছপালা, মেঘ, আলো-সব দেখে নেবে।”
২.১৬ শিক্ষকের কথা অনুযায়ী সবচেয়ে বড়ো বই কোন্টি?
উত্তর: শিক্ষকের কথা অনুযায়ী সবচেয়ে বড়ো বই হল-এই খোলামেলা পৃথিবী।
২.১৭ “পাগলা বাতাসে তার ঢেউয়ের গুঁড়ো সবসময় উড়ে আসছে।” হয়েছে? ‘তার’ বলতে কার কথা বোঝানো
উত্তর: তার’ বলতে এখানে বঙ্গোপসাগরের কথা বলা হয়েছে।
২.১৮ শংকর স্বপ্নে কোথা থেকে কোথায় ঝাঁপ দেয়?
উত্তর: শংকর স্বপ্নে ঘোলপুকুরের গাব গাছ থেকে বড়োদিঘিতে ঝাঁপ দেয়।
২.১৯ শংকরের স্বপ্নে-দেখা নীলচে ও খয়েরি রংগুলি কীসের?
উত্তর: শংকরের স্বপ্নে-দেখা নীলচে রংটি হল বাতাসের আর খয়েরি রংটি হল বাড়ি-ঘরদোরের।
২.২০ “তা ভাবতে পারেনি শংকর।” -কী ভাবতে পারেনি শংকর?
উত্তর: শংকর ভাবতে পারেনি যে, তার শিক্ষক বিভীষণ দাশ আন্তরিকতার সঙ্গে তার কাছে থেকে নানারকম পাখি দেখার কথা শুনতে চাইবেন।
২.২১ “তাদের কথা বলতে পারো?” – কে, কার কাছ থেকে কী শুনতে চান?
উত্তর: শংকরের শিক্ষক বিভীষণ দাশ শংকরের কাছ থেকে তার দেখা নানারকম পাখির কথা শুনতে চান।
২.২২ “তাকে চোখ ভরে দেখাই সবচেয়ে বড়ো পড়াশুনো” -‘তাকে’ বলতে কী বোঝো?
উত্তর: ‘তাকে’ বলতে এখানে খোলামেলা পৃথিবীকেই বোঝানো হয়েছে।
২.২৩ শংকর কোনো মানুষের নাম হলেও কোন্ দেবতাকে আমরা শংকর বলে জানি?
উত্তর: শংকর কোনো মানুষের নাম হলেও দেবাদিদেব মহেশ্বর- ভোলানাথকেই আমরা শংকর বলে জানি।
২.২৪ ‘সেনাপতি’ কাদের বলা হয়?
উত্তর: সৈন্যদলের অধিনায়ককে ‘সেনাপতি’ বলা হয়।
২.২৫ গল্পের নামই গল্পের প্রধান চরিত্র-এমন দুটি গল্পের নাম করো।
উত্তর: গল্পের নামই গল্পের প্রধান চরিত্র, এমন দুটি গল্পের নাম হল-‘পাগলা দাশু’ ও ‘লালু’।
২.২৬ মাছরাঙা পাখি কোথায় দেখা যায়?
উত্তর: পুকুরের আশেপাশে মাছরাঙা পাখি দেখা যায়।
২.২৭ কোন্ পাখি বৃষ্টির জল ছাড়া অন্য জল পান করে না?
উত্তর: চাতক পাখি বৃষ্টির জল ছাড়া অন্য জল পান করে না।
২.২৮ কোন্ পাখিকে ঝাড়ুদার পাখি বলা হয়?
উত্তর: কাককে ঝাড়ুদার পাখি বলা হয়।
২.২৯ দুটি শিকারি পাখির নাম লেখো।
উত্তর: দুটি শিকারি পাখির নাম- বাজপাখি ও চিল।
২.৩০ ‘সেনাপতি শংকর’-গল্পে কোন্ কোন্ পাখির নাম পাওয়া যায়?
উত্তর: ‘সেনাপতি শংকর’ গল্পে এমু, শঙ্খচিল, বাজ, কাক, মাছরাঙা, হাঁড়িচাচা, ডৌখোল, পানকৌড়ি, তিতির প্রভৃতি পাখির নাম পাওয়া যায়।
২.৩১’পঞ্চানন অপেরা’ কী?
উত্তর: ‘পঞ্চানন অপেরা’ একটি যাত্রাদলের নাম।
২.৩২ ‘বিভীষণ’ নামটি আসলে কার?
উত্তর: বিভীষণ ‘রামায়ণ’-এ বর্ণিত রাবণের ভাই-এর নাম।
২.৩৩ ‘অভিমন্যু’ নামটি আসলে কার?
উত্তর: ‘মহাভারত’-এর তৃতীয় পাণ্ডব অর্জুনের পুত্রের নাম অভিমন্যু।
২.৩৪ ‘আন্দিজ পর্বতমালা’র মতো তোমার চেনা একটি পর্বতমালার নাম লেখো।
উত্তর: আন্দিজ পর্বতমালার মতো আমার চেনা একটি পর্বতমালা হল- হিমালয় পর্বতমালা।
১০.১ পাঁচ-সাত মাইলের ভিতর বঙ্গোপসাগর।
উত্তর: ১০.১ পাঁচ-সাত
১০.২ জনা ত্রিশেক ছেলেমেয়ে বসে।
উত্তর: ১০.২ ত্রিশেক
১০.৩ সেদিকে তাকিয়ে একটি ছেলে আনমনা হয়ে পড়েছিল।
উত্তর: ১০.৩ একটি
১০.৪ এক একদিন রাতে স্বপ্নের ভিতর সেও অমন ভেসে পড়ে।
উত্তর:১০.৪ এক-একদিন।
Short Question Answer
১১.১ এখানে বাতাসের ভিতর সবসময় ভিজে জলের ঝাপটা থাকে।
উত্তর: ১১.১ অনুসর্গ-ভিতর।
অন্য শব্দের সঙ্গে ব্যবহৃত বিভক্তি: এখানে ‘শূন্য’, বাতাসের- ‘এর’, সবসময়-‘শূন্য’, ভিজে ‘শূন্য’, জলের ‘এর’, ঝাপটা ‘শূন্য’, থাকে-‘শূন্য’।
১১.২ মাটির মেঝে।
উত্তর: ১১.২ অনুসর্গ-নেই। মাটির-‘র’ বিভক্তি। মেঝে-‘শূন্য’ বিভক্তি।
১১.৩ মাতা সেই জানলা দিয়ে মেঘ দেখা যায় আকাশের।
উত্তর: ১১.৩ অনুসর্গ-দিয়ে।
অন্য শব্দের সঙ্গে ব্যবহৃত বিভক্তি: সেই-‘শূন্য’, জানলা-‘শূন্য’, মেঘ-‘শূন্য’, দেখা-‘আ’ শূন্য, যায়—’শূন্য’, আকাশের-‘এর’, শূন্য বিভক্তি।
১১.৪ স্বপ্নের ভিতর সে খাট থেকে পড়েও যায়।
উত্তর: ১১.৪ অনুসর্গ-ভিতর, থেকে।
অন্য শব্দের সঙ্গে ব্যবহৃত বিভক্তি: স্বপ্নের-‘এর’ শূন্য বিভক্তি, সে-‘শূন্য’, খাট-‘শূন্য’, পড়েও-শূন্য, যায়-‘শূন্য’।
১১.৫ সে তার স্বপ্নের কথা আর কাউকে কখনও বলবে না।
উত্তর: ১১.৫ অনুসর্গ-আর।
অন্য শব্দের সঙ্গে ব্যবহৃত বিভক্তি : সে-‘শূন্য’, তার-‘র’ শূন্য, স্বপ্নের ‘এর’ শূন্য, কথা-‘শূন্য’, কাউকে -‘কে’ শূন্য বিভক্তি, কখনও-শূন্য’ বলবে-‘এ’ শূন্য, না-‘শূন্য’।
Long Question Answer
১ “পাগলা বাতাসে তার ঢেউয়ের গুঁড়ো সবসময় উড়ে আসছে”জ—এখানে বাতাসকে ‘পাগলা’ বলা হলো কেন?
উত্তর: পাঠ্যাংশে ‘পাগলা’ অর্থে এলোমেলো অবস্থাকে বোঝানো হয়েছে। এই অবস্থায় বাতাস নির্দিষ্ট গতিতে একদিকে বয়ে যায় না। এদিক-ওদিক বিক্ষিপ্তভাবে চলাচল করে। যেমনভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যায়, তেমনই ঢেউয়ের ফেনা বাতাসে ভর করে উড়ে আসছে বলে এখানে বাতাসকে ‘পাগলা’ বলা হয়েছে।
২ “বিভীষণ দাশ এমু পাখির কথা বলেছিলেন।” গল্পের ‘বিভীষণ দাশ’-এর পরিচয় দাও। এমু পাখি ছাড়া গল্পে আর কোন্ পাখির প্রসঙ্গ এসেছে?
উত্তর: বিভীষণ দাশ একজন কড়া মেজাজের শিক্ষক হলেও গল্পে তাঁর চরিত্রের কোমলতার দিকটিও প্রকাশ পায়। তিনি আকন্দবাড়ি স্কুলে প্রকৃতিবিজ্ঞানের শিক্ষক। তিনি ছাত্রদের খোলা পৃথিবীকে দু- চোখ ভরে দেখার কথা বলেন। “এই খোলামেলা পৃথিবীই সবচেয়ে বড়ো বই”- এই উপদেশের দ্বারা তিনি শিক্ষার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিকের ইঙ্গিত শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরে আদর্শ শিক্ষকের পরিচয় দিয়েছেন।
► এমু পাখি ছাড়া এই গল্পে আরও অনেক পাখির নাম আছে। যেমন-শঙ্খচিল, বাজপাখি, কাক, মাছরাঙা, হাঁড়িচাচা, ডৌখোল, পানকৌড়ি ও তিতির।
৩ “শংকর বুঝল, কোথাও একটা বড়ো ভুল হয়ে যাচ্ছে।”-কে এই ‘শংকর’? তার স্বভাবের প্রকৃতি কেমন? তার যে কোথাও একটা বড়ো ভুল হয়ে যাচ্ছে-এটা সে কীভাবে বুঝতে পারল?
► ‘শংকর’ হল অভিমন্যু সেনাপতির ছেলে শংকর সেনাপতি আকন্দবাড়ি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র।
► শংকর স্বভাবত কল্পনাপ্রবণ, সহজসরল, সত্যবাদী ও অকপট। তার যা মনে আসে, তা সে নির্দ্বিধায় বলে দেয়। সে বনে-বনে, গাছে-গাছে ঘোরে, পাখি দেখে আর বনের ফল খেয়ে বেড়ায়। সে প্রায়ই পাখিদের মতো ওড়ার স্বপ্ন দেখে।
► প্রকৃতিবিজ্ঞানের শিক্ষক বিভীষণ দাশ ক্লাসে এমু পাখির সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন। শংকর তখন ক্লাসের আলোচনা না-শুনে অন্যমনস্ক হয়ে জানালা দিয়ে নারকেল গাছের মাথার ওপর দিয়ে নীলাকাশে ভেসে-বেড়ানো শঙ্খচিল দেখছিল। শিক্ষক মহাশয় শংকরের মধ্যে এই অন্যমনস্কতা লক্ষ্য করে, এমু পাখির সম্বন্ধে প্রশ্ন করলে, যে সমস্ত বর্ণনা সে দিয়েছিল, সেগুলি ছিল সম্পূর্ণ কাল্পনিক ও হাস্যকর। শংকরের এই কাল্পনিক উত্তরদানে বিভীষণবাবু যখন ঠাট্টা ও বিদ্রূপের সুরে শংকরকে আরও একটি আনুষঙ্গিক প্রশ্ন করেন, তখন শংকর বুঝতে পারে যে, তার কোথাও একটি বড়ো ভুল হয়ে যাচ্ছে।
৪ এমু পাখির যে-বর্ণনা শংকর দিয়েছিল তার সঙ্গে পাখিটির মিল বা অমিল কী লেখো।
উত্তর: ► মিল: এমু পাখির যে কাল্পনিক বর্ণনা শংকর দিয়েছিল- তার সঙ্গে পাখিটির শুধুমাত্র আকৃতিগত মিলই ছিল। এ ছাড়া আর কোনো মিল ছিল না।
► অমিল: শংকর এমু পাখি সম্পর্কে বলেছিল, এমু পাখি অনেকটা বাজপাখির মতো দেখতে ছাই রঙের বিরাট মাপের পাখি। সে উড়তে থাকলে ডানায় বাতাস কাটার যে-শব্দ হয়, তাতে অন্য পাখিরা ভয়ে সরে যায়। অথচ বাস্তবে এমু পাখি উড়তেই পারে না। সে খুব জোরে দৌড়োতে পারে। অর্থাৎ, সে দৌড়বাজ পাখি। থাকে আন্দিজ পর্বতমালায় এবং তিন বছরে একবার দুটি করে ডিম পাড়ে। আর, এমুপাখিকে দেখতেও বাজপাখির মতো নয়। তা ছাড়া, শংকর বলেছিল, এমু পাখি সে দেখেছে ঘোলপুকুরে, অথচ বাস্তবে এমু পাখি আন্দিজ পর্বতমালায় থাকে। তাই এমু পাখি সম্পর্কে শংকরের দেওয়া বর্ণনার সঙ্গে প্রকৃত এমু পাখির কোনো মিল ছিল না।
৫ “এটা কি পঞ্চানন অপেরা পেয়েছ?”-‘অপেরা’ বলতে কী বোঝো? এখানে অপেরার প্রসঙ্গ এল কেন?
উত্তর: ► ‘অপেরা’ বলতে সাধারণত সংগীতপ্রধান নাট্যকাহিনিকে বোঝায়। বাংলা সাহিত্যে ‘অপেরা’ বলতে গীতিনাট্যকেই বোঝানো হয়।
► এমু পাখির বর্ণনা দিতে গিয়ে শংকর স্বপ্নে-দেখা অজানা পাখির কাল্পনিক বর্ণনা দিয়ে যাচ্ছিল। সে বানিয়ে বানিয়ে যা বলছিল, তা সঠিক ছিল না। স্বতঃস্ফূর্ত সংলাপ বলার দক্ষতায় অপেরার অভিনেতা বা গায়ক যেমন শ্রোতাকে অবাক করে দেন, শংকরও অলীক কথা বলে মাস্টার বিভীষণ দাশকে হতবাক করে দিয়েছিল। শংকরের কাল্পনিক অথচ সাবলীল বর্ণনার সূত্রেই এখানে তাই অপেরার প্রসঙ্গ এসেছে।
৬ “বলো, বলতেই হবে”-কাকে এ কথা বলা হলো? উদ্দিষ্টকে কোন কথা বলতে হবে বলে দাবি জানানো হয়েছে?
উত্তর: ► ক্লাকন্দবাড়ি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র শংকরকে তার প্রকৃতিবিজ্ঞানের শিক্ষক বিভীষণ দাশ এই কথাটি বলেছেন।
► শিক্ষক বিভীষণবাবু ক্লাসে এমু পাখির বিষয়ে পড়াতে গিয়ে দেখেন, তাঁর ছাত্র শংকর পড়ায় মন না-দিয়ে বাইরের আকাশে শঙ্খচিল দেখছে। এমন সময় তাকে পাঠ্যমুখী করে তোলার জন্য তিনি যেই এমু পাখি সম্পর্কে তাকে প্রশ্ন করেন, সে তখন বলে, সে এমু পাখি দেখেছে ঘোলপুকুর বড়োদিঘির পাড়ে একটি সবেদা গাছের ডালে। কিন্তু শিক্ষক জানেন, এই পাখি আন্দিজ পর্বতমালায় বাস করে। আন্দিজ পর্বতমালা থেকে এত দূরে এমু পাখির আসা অসম্ভব। তা ছাড়া, এ পাখি দৌড়বাজ – উড়তে পারে না। তাই তিনি জানতে চান, শংকর ঘোলপুকুরে এমু পাখি দেখতে পেল কীভাবে- এর উত্তর তাকে দিতেই হবে।
৭ গল্প অনুসরণে আকন্দ বাড়ি স্কুলে প্রকৃতিবিজ্ঞান ক্লাসে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর: আকন্দবাড়ি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণিতে শিক্ষক বিভীষণ দাশ প্রকৃতিবিজ্ঞান ক্লাসে এমু পাখির সম্পর্কে বলছিলেন। আনমনা ছাত্র শংকর তখন জানালা দিয়ে বাইরের আকাশে পাখির উড়ে-যাওয়া দেখছিল। স্যার ব্যাপারটি খেয়াল করে তাকে প্রশ্ন করলে, থতোমতো শংকর জানাল যে, সে শঙ্খচিল দেখেছে। তারপর স্যারের কথার উত্তরে সে জবাব দেয় যে, তিনি এমু পাখির সম্পর্কে বলছিলেন। স্যার জানতে চাইলেন, সে কখনও এমু পাখি দেখেছে কি না। উত্তরে শংকর স্বপ্নে দেখা অচেনা, বাজপাখির মতো পাখিকে এমু পাখি বলে বর্ণনা করে জানাল, সে ঘোলপুকুরে সবেদা গাছে এই পাখি দেখেছে। স্যার ব্যঙ্গের সুরে বললেন, আন্দিজ পর্বতে এমু পাখি থাকে। তিন বছরে একবার দুটি মাত্র করে ডিম পাড়ে। তাকে সে কীভাবে ঘোলপুকুরে দেখল? এটি কি পঞ্চানন অপেরা যে, বানিয়ে বানিয়ে সে পার্ট বলে যাচ্ছে! শংকর এরপর নিজের ভুল বুঝতে পেরে চুপ করে যায়। ক্লাসে হাসির – রোেল উঠে। তারপর সেকেন্ড বেঞ্চের ছাত্র সমীরকান্ত দীক্ষিত বলল, শংকর সারাদিন বনে বনে নানান ফল খেয়ে বেড়ায়। পেট গরমের জন্য অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। এরকমই কোনোদিন স্বপ্নে সে এমু পাখি দেখে থাকবে। শংকর লজ্জিত হয়। কিন্তু স্যার বিভীষণ দাশ খুশি হন। তারপর শংকরকে পাখি দেখার বিষয়ে কিছু সুপরামর্শ দিয়ে সবশেষে বলেন, এই খোলামেলা পৃথিবীই হল সবচেয়ে বড়ো বই। তাকে দু’ চোখভরে দেখাই হল সবচেয়ে বড়ো পড়াশোনা।
৮ “স্বপ্নে সে অনেক কিছু জানতে পেরেছে।”-কার স্বপ্ন দেখার কথা বলা হয়েছে? স্বপ্ন দেখে সে কী জেনেছে?
উত্তর: ▶ শংকর সেনাপতির স্বপ্ন দেখার কথা বলা হয়েছে।
▶ স্বপ্ন দেখে সে জানতে পেরেছে, স্বপ্নের বাতাসের রং নীলচে। বাড়ি-ঘরদোর খয়েরি রঙের। স্বপ্নে ধাক্কা বা গুঁতো খেলে কোনো ব্যথা লাগে না আর এই ব্যাপারটি যেন ঘোলপুকুরে ডুব দিয়ে মাটি তোলার পর ভেসে ওঠার মতো, আপসে জলে ভর দিয়ে আলতোভাবে ওঠা। জলের নীচে পোঁতা বাঁশে গা ঘষে গেলেও টের পাওয়া যায় না।
৯ “পাখি দেখার জন্য যখন মাঠে বা বাগানে ঘুরবে”- তখন কীভাবে চলতে হবে?
উত্তর: শংকরের স্বভাব সম্পর্কে জানার পর মাস্টারমশায় বিভীষণ দাশ বললেন-পাখি দেখার জন্য মাঠে বা বাগানে ঘোরার সময় পা টিপে-টিপে সাবধানে এমনভাবে চলাফেরা করতে হবে, যেন শব্দ না-হয়। জামাকাপড়ের রং হতে হবে শুকনো পাতার রং বা জলপাই রঙের। বেগুনি রঙের জামা হলেও চলবে, কারণ পাখিরা বেগুনি রং দেখতে পায় না।
১০ “তাদের কথা বলতে পারো?”-এই প্রশ্নের সূত্র ধরে বক্তা- শ্রোতার কথোপকথনের অংশটুকু নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর: শিক্ষক বিভীষণ দাশ তাঁর ক্লাসের অমনোযোগী ছাত্র শংকরকে জিজ্ঞাসা করেন-সে বনে-বনে ঘুরে দেখা পাখির সম্পর্কে কিছু বলতে পারবে কি না। স্যারের কথায় শংকর অবাক হয়ে তার যথাযথ উত্তর দেয়। স্যার আগ্রহী হয়ে আরও কিছু পাখির কথা জানতে চান। শংকর জানায়-হাঁড়িচাচা, ডৌখোল,পানকৌড়ি, তিতির ইত্যাদি পাখির কথা। শিক্ষক মহাশয় বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, ‘বাঃ! যত পারবে চোখ খোলা রেখে পৃথিবীর পাখি, গাছপালা, মেঘ, আলো-সব দেখে নেবে।’ শংকর স্যারের কথায় অভিভূত হয়। গর্বে তার বুক ভরে যায়। মাস্টারমশাই বলেন-খোলামেলা পৃথিবীই সবচেয়ে বড়ো বই। তাকে চোখ ভরে দেখাই সবচেয়ে বড়ো পড়াশোনা।
Fill in the blanks
১.১ ‘বিভীষণ দাশ ___________ পাখির কথা বলছিলেন”।
উত্তর: এমু
১.2 “পাঁচ-সাত মাইলের ভিতর __________”I
উত্তর: বঙ্গোপসাগর
১.৩ “কত উঁচুতে ডানা মেলে________ ভাসছে”।
উত্তর: শঙ্খচিল
১৪ “ঘোলপুকুরে __________গাছের উঁচু ডাল থেকে ঝাঁপ দিচ্ছে”।
উত্তর: গাব
১.৫ “কে যেন ভালো করে বেটে জলে ________ মিশিয়ে দিয়েছে”।
উত্তর: মিহিদানা