Class 6 Chapter 1 Solution
পরিবেশ ও জীবজগতের পারস্পরিক নির্ভরতা
MCQs
1. এদের মধ্যে কোন্ন্টি মাংসাশী প্রাণী নয়?
(i) খট্টাশ
(ii) গন্ডার
(iii) শিয়াল
(iv) বিড়াল
উত্তর: গন্ডার
2. আমাশয়ের জীবাণু বাস করে-
(i) ফুসফুসে
(ii) অস্ত্রে
(iii) মস্তিষ্কে
(iv) পাকস্থলীতে
উত্তর: অস্ত্রে
3. চাষের কাজে সাহায্য করে না-
(i) গোরু
(ii) ঘোড়া
(iii) মহিষ
(iv) বলদ
উত্তর: ঘোড়া
4. মরুভূমি ও পাহাড়ি অঞ্চলে পরিবহণে সাহায্য করে-
(i) উট ও খচ্চর
(ii) ঘোড়া ও হাতি
(iii) উট ও ঘোড়া
(iv) গাধা ও ঘোড়া
উত্তর: উট ও খচ্চর
5. আমরা খাদ্যের জন্য নির্ভর করি-
(i) রাঁধুনির ওপর
(ii) উদ্ভিদের ওপর
(iii)খাবারের দোকানের ওপর
(iv) সূর্যের আলোর ওপর
উত্তর: উদ্ভিদের ওপর
6. আমের কোন্ অংশটি আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি?
(i) রসাল পুষ্পাক্ষ
(ii) বীজপত্র
(iii) ফলত্বক
(iv) কচি কান্ড
উত্তর: ফলত্বক
7. ভুট্টার কোন্ অংশ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি?
(i) ফল
(ii) বীজ
(iii) পুষ্পাক্ষ
(iv) মূল
উত্তর: পুষ্পাক্ষ
8. পাহাড়ি অঞ্চলে বা ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় মানুষ বাড়ি তৈরি করে-
(i) ইট দ্বারা
(ii) পাথর দ্বারা
(iii) কাঠ দ্বারা
(iv) মাটি দ্বারা
উত্তর: কাঠ দ্বারা
9. রজন ব্যবহৃত হয়-
(i) বই বাঁধাই করতে
(ii) টায়ার-টিউব প্রস্তুতিতে
(iii) কাঠে পালিশ করতে
(iv) কাচ পরিষ্কার করতে
উত্তর: কাঠে পালিশ করতে
10. সিঙ্কোনা গাছের কোন্ অংশ থেকে কুইনাইন নিষ্কাশিত হয়?
(i) মূল থেকে
(ii) পাতা থেকে
(iii) কাণ্ডের ছাল থেকে
(iv) ফল থেকে
উত্তর: (iii) কাণ্ডের ছাল থেকে
11. আমরা শ্বাসক্রিয়ার সময় বাতাস থেকে কোন্ গ্যাস গ্রহণ করি?
(i) কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂)
(ii) অক্সিজেন (O₂)
(iii) নাইট্রোজেন (N₂)
(iv) হাইড্রোজেন
উত্তর: অক্সিজেন (O₂)
12. উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করার সময় পরিবেশে কোন্ গ্যাস ত্যাগ করে?
(i) কার্বন ডাইঅক্সাইড
(ii) অক্সিজেন
(iii) নাইট্রোজেন
(iv) হাইড্রোজেন
উত্তর: অক্সিজেন
13. পরাগমিলনের সময় পরাগরেণু সেই ফুলের কোন্ অংশে এসে পড়ে?
(i) গর্ভমুণ্ডে
(ii) গর্ভাশয়ে
(iii) গর্ভদণ্ডে
(iv) কোনোটিই নয়
উত্তর: গর্ভমুণ্ড
14. যখন দুটি জীব পারস্পরিক সাহচর্যে বেঁচে থাকে, তাকে বলে-
(i) পরজীবিতা
(ii) সহজীবিতা
(i) মিথোজীবিতা
(ii) মৃতজীবিতা
উত্তর: মিথোজীবিতা
15. মানুষের মাথায় বসবাসকারী একটি পরজীবী প্রাণী হল-
(i) উকুন
(ii) এঁটুলি
(iii) ফিতাকৃমি
(iv) মোনেরা
উত্তর: উকুন
16. কোন্ প্রকার মৌমাছি মধু তৈরিতে অংশগ্রহণ করে?
(i) রানি মৌমাছি
(ii) পুরুষ মৌমাছি
(iii) শ্রমিক মৌমাছি
(iv) মধুমক্ষিকা
উত্তর: শ্রমিক মৌমাছি
17. কোন্ ভিটামিন হাড়কে মজবুত করে এবং রিকেট রোগ প্রতিরোধ করে?
(i) ভিটামিন-A
(ii) ভিটামিন-C
(iii) ভিটামিন-D
(iv) ভিটামিন-B
উত্তর: (iii) ভিটামিন-D
18. দই-তে যে-জৈব অ্যাসিডটি পাওয়া যায়, তা হল-
(i) পাইরুভিক অ্যাসিড
(ii) ল্যাকটিক অ্যাসিড
(iii) সাইট্রিক অ্যাসিড
(iv) পামিটিক অ্যাসিড
উত্তর: ল্যাকটিক অ্যাসিড
19. পাউরুটিকে ফুলে-ফেঁপে উঠতে সাহায্য করে-
(i) অক্সিজেন
(ii) কার্বন ডাইঅক্সাইড
(iii) জলীয় বাষ্প
(iv) সোডিয়াম কার্বনেট
উত্তর: কার্বন ডাইঅক্সাইড
20. মানুষের একটি অন্তঃপরজীবী হল-
(i) এঁটুলি
(ii) ফিতাকৃমি
(iii) উকুন
(iv) মোনেরা
উত্তর: ফিতাকৃমি
Very Short Question Answer
1. মুলো, গাজর, বিট প্রভৃতি উদ্ভিদের কোন্ অংশ মানুষ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে?
উত্তর: মুলো, গাজর, বিট প্রভৃতি উদ্ভিদের মূল মানুষ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে।
2. আদা, আলু, ওল প্রভৃতি উদ্ভিদের কোন্ অংশ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি?
উত্তর: আদা, আলু, ওল প্রভৃতি উদ্ভিদের কাণ্ড আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি।
3 চালতার কোন্ অংশ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি?
উত্তর: চালতার বৃতি আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি।
4. আপেলের কোন্ অংশটি ভোজ্য অংশ?
উত্তর: আপেলের পুষ্পাক্ষটি হল ভোজ্য অংশ।
5. লাল পিঁপড়ে কোথায় বাসা বাঁধে?
উত্তর: লাল পিঁপড়ে চওড়া, গোল পাতাওয়ালা গাছের পাতা জুড়ে বাসা বাঁধে।
6. পাহাড়ি অঞ্চল বা যেখানে বেশি ভূমিকম্প হয় এমন জায়গায় কী দিয়ে বাড়ি তৈরি করা হয়?
উত্তর: পাহাড়ি অঞ্চল বা যেখানে বেশি ভূমিকম্প হয় এমন জায়গায় কাঠ দিয়ে বাড়ি তৈরি করা হয়।
7. সুতোর সরু সরু রোঁয়ার মতো অংশকে কী বলে?
উত্তর: সুতোর সরু সরু রোঁয়ার মতো অংশকে তন্তু বলে।
৪. চটের বস্তা কী দিয়ে তৈরি হয়?
উত্তর: পাটের তত্ত্ব দিয়ে চটের বস্তা তৈরি হয়।
9. কাঠের জিনিস পালিশ করার জন্য উদ্ভিদের যে- বর্জ্য পদার্থ ব্যবহৃত হয়, তাকে কী বলে?
উত্তর: রজন।
10. গাড়ির টায়ার কী দিয়ে তৈরি করা হয়?
উত্তর: উদ্ভিদজাত প্রাকৃতিক রবার বা কৃত্রিম রবার দিয়ে তৈরি।
11. কুইনাইন ওষুধ কী কাজে লাগে?
উত্তর: কুইনাইন ওষুধ ম্যালেরিয়া রোগ নিরাময়ে কাজে লাগে।
12. যেসব উদ্ভিদ থেকে ওষুধ পাওয়া যায়, তাদের কী বলে?
উত্তর: ভেষজ উদ্ভিদ।
13. পতঙ্গরা ফুল থেকে কী গ্রহণ করে?
উত্তর: ফুলের মধু বা মকরন্দ।
14. ফুলের রং ও গন্ধ গাছের কোন্ কাজে সাহায্য করে?
উত্তর: পরাগমিলনে।
15. চোরকাঁটা কী?
উত্তর: একজাতীয় গাছের ফল।
16. অ্যাজোলা পানার মধ্যে কোন্ অণুজীব বাস করে?
উত্তর: ব্যাকটেরিয়া।
17. দুটি জীবের পারস্পরিক সাহচর্যে বেঁচে থাকার পদ্ধতিটিকে কী বলে?
উত্তর: মিথোজীবিতা।
18. জাবপোকার প্রধান খাদ্য কী?
উত্তর: গাছের শর্করাসমৃদ্ধ রস।
19. পিঁপড়েদের একটি উপাদেয় খাবারের নাম লেখো।
উত্তর: জাবপোকার বর্জ্য হানিডিউ (Honeydew)।
20. সাগরকুসুম কীসের সাহায্যে সন্ন্যাসী কাঁকড়াকে রক্ষা করে?
উত্তর: বিষাক্ত কোশযুক্ত কর্ষিকা বা টেন্ট্যাকলের সাহায্যে।
21. তোমার বাড়ির আনাচে-কানাচে থাকে এমন একটি মাংসাশী প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর: টিকটিকি বা ব্যাং।
22. একটি পরজীবী উদ্ভিদের নাম লেখো।
উত্তর: একটি পরজীবী উদ্ভিদের নাম স্বর্ণলতা।
23. মানুষের একটি অন্তঃপরজীবীর নাম লেখো।
উত্তর: গোলকৃমি (অ্যাসকারিস)।
24. যক্ষ্মার জীবাণু কোথায় বাস করে?
উত্তর: যক্ষ্মার জীবাণু ফুসফুস ও হাড়ে বাস করে।
25. যেসব প্রাণী থেকে ডিম ও মাংস পাওয়া যায় তাদের কী বলে?
উত্তর: পোলট্রি পাখি।
26. পাঁঠা বা মুরগির মেটে আসলে কী?
উত্তর: মেটে হল তাদের যকৃৎ।
27. আমাদের হাড় ও দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে কোন্ ভিটামিন?
উত্তর: ভিটামিন-D।
28. একটি শবভক্ষণকারী প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর: শকুন।
29. কোন্ স্তন্যপায়ী প্রাণী পরিবেশদূষণ কমাতে সাহায্য করে?
উত্তর: শূকর।
30. জমি চষার কাজে ব্যবহৃত হয় এমন দুটি পুরোনো যন্ত্রের নাম লেখো।
উত্তর: লাঙল ও নিড়ানি।
31. দই-এর সাজাতে উপস্থিত জীবাণুটির নাম কী?
উত্তর: ল্যাকটোব্যাসিলাস ব্যাকটেরিয়া।
32. ময়দা বা আটার কোন্ উপাদানকে ইস্ট ভেঙে ফেলে পাউরুটি তৈরি করে?
উত্তর: শর্করাকে।
33. ইস্ট কী পানীয় তৈরিতে ব্যবহৃত হয়?
উত্তর: অ্যালকোহল।
34. পরিবহণে সাহায্য করে এমন চারটি প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর: গোরু, মহিষ, উট ও ঘোড়া।
35. চাষের জমিতে ব্যবহৃত হয় এমন দুটি আধুনিক যন্ত্রের নাম লেখো।
উত্তর: ট্র্যাক্টর ও কম্বাইন হারভেস্টার।
36. দুটি উপকারী ব্যাকটেরিয়ার নাম লেখো।
উত্তর: ল্যাকটোব্যাসিলাস ও স্ট্রেপ্টোমাইসিস।
37. দুটি উপকারী ছত্রাকের উদাহরণ দাও।
উত্তর: ইস্ট ও পেনিসিলিয়াম।
38. কয়েকটি সামুদ্রিক মাছের নাম লেখো যাদের যকৃৎ নিঃসৃত তেল ভিটামিনসমৃদ্ধ?
উত্তর: কড, হাঙর, হ্যালিব্যাট ইত্যাদি।
উত্তর: বানর ও শ্লথ।
39. তন্তু কী? উদাহরণ দাও।
উত্তর: কৃত্রিম বা প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম খুব সরু সুতো গঠনকারী অংশগুলিকে তন্তু বলে। যেমন: পাট তত্ত্ব।
40. প্রাকৃতিক তন্তু পাওয়া যায় এমন দুটি গাছের নাম লেখো।
উত্তর: কার্পাস ও পাট গাছ।
41. এমন দুটি গাছের নাম লেখো যার থেকে আমরা কাগজ তৈরি করে থাকি।
উত্তর: বাঁশ ও শন গাছ।
42. কৃত্রিম তন্তু কাকে বলে? দুটি কৃত্রিম তন্তুর উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব তন্তু মানুষ পরীক্ষাগারে রাসায়নিক উপায়ে তৈরি করে, তাদের কৃত্রিম তন্তু বলে।
দুটি কৃত্রিম তন্তুর উদাহরণ হল-নাইলন, রেয়ন।
43. প্রাণীজ তন্তু কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব তন্তুর উৎস প্রাণী অর্থাৎ, প্রাণীদেহের থেকে প্রাপ্ত তত্ত্বকেই প্রাণীজ তন্তু বলে। উদাহরণ: রেশমতত্ত্ব, পশমতত্ত্ব।
44. প্রাকৃতিক রবারের দুটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তর: প্রাকৃতিক রবারের ব্যবহার: মোটরগাড়ির টায়ার তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
(ii) পেনসিলের দাগ মোছার জন্য ইরেজার তৈরিতে ও নানান জল নিরোধক বস্তু তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
45. কয়েকটি ভেষজ উদ্ভিদের উদাহরণ দাও।
উত্তর: কয়েকটি ভেষজ উদ্ভিদ হল-সর্পগন্ধা, নিম, তুলসী, সিঙ্কোনা প্রভৃতি।
46. পরাগমিলন কাকে বলে?
উত্তর: যে-পদ্ধতিতে কোনো ফুলের পরাগধানী থেকে উৎপন্ন পরাগরেণু নানান বাহকের দ্বারা (জল, বায়ু, প্রাণী) সেই ফুলের বা সেই জাতীয় অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে পড়ে পরাগযোগ হয়, তাকে পরাগমিলন বলে।
47. পরাগমিলনে সাহায্যকারী চারটি পতঙ্গের নাম লেখো।
উত্তর: মৌমাছি, বোলতা, ফড়িং ও প্রজাপতি।
48. পরভোজী জীব বা খাদক কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব জীব প্রধানত প্রাণী, যারা নিজেদের দেহে খাদ্য সংশ্লেষ করতে না পারায় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে উৎপাদক সবুজ উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে, তাদের পরভোজী জীব বলে। উদাহরণ: মানুষ সহ অন্যান্য প্রাণী।
49. তৃণভোজী বা প্রাথমিক খাদক কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যে-সমস্ত প্রাণী উদ্ভিদের দেহাংশ (লতাপাতা, ঘাস, কাণ্ড, ফলমূল) খাদ্যরূপে গ্রহণ করে, তাদের তৃণভোজী প্রাণী বা শাকাশী প্রাণী বলে। উদাহরণ: গোরু, ছাগল, হরিণ, ঘোড়া, হাতি, গন্ডার ইত্যাদি প্রাণী।
50. মাংসাশী প্রাণী কাদের বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব প্রাণী তৃণভোজী প্রাণীদের খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে, তাদের মাংসাশী প্রাণী বলে।
উদাহরণ: বাঘ, সিংহ, হায়না ইত্যাদি।
51. দুটি উদ্ভিদগোষ্ঠীর মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্কের একটি উদাহরণ দাও।
উত্তর: দুটি উদ্ভিদগোষ্ঠীর মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্কের একটি উদাহরণ হল-লাইকেন, শৈবাল ও ছত্রাকের সহাবস্থান।
52. দুটি প্রাণীগোষ্ঠীর মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্কের একটি উদাহরণ দাও।
উত্তর: দুটি প্রাণীগোষ্ঠীর মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্কের একটি উদাহরণ হল-পিঁপড়ে ও জাবপোকা। এ ছাড়া গন্ডার ও গো-বক।
53. যে-কোনো চারটি প্রাণীজাত খাবারের নাম লেখো।
উত্তর: ডিম, মাছ, মাংস ও দুধ।
54. চারটি দুগ্ধজাত খাবারের নাম লেখো।
উত্তর: ঘি, মাখন, দই, ছানা।
56. সিল্ক বা রেশম কী?
উত্তর: রেশম মথের পরিণত লার্ভার রেশমগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত
যে-প্রোটিনযুক্ত ক্ষরণ পদার্থ বাতাসের সংস্পর্শে কঠিন, উজ্জ্বল, চকচকে তন্তুতে পরিণত হয়, তাকে সিল্ক বা রেশম বলে।
57. পশ্চিমবঙ্গের কোথায় রেশম চাষ হয়?
উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের মালদহ, মুরশিদাবাদ, বাঁকুড়া ইত্যাদি জেলায় রেশম চাষ হয়।
Short Question Answer
1. দুধ থেকে কীভাবে দই তৈরি হয়?
উত্তর: দুধের মধ্যে থাকা ল্যাকটোজ শর্করাকে দই-এর সাজাতে উপস্থিত ল্যাকটোব্যাসিলাস ব্যাকটেরিয়া ল্যাকটিক অ্যাসিডে পরিণত করে, এভাবে উন্ন আবহাওয়াতে টক স্বাদযুক্ত দই তৈরি হয়।
2. পরিবেশ কাকে বলে?
উত্তর: নানান নির্জীব (Abiotic) এবং সজীব (Biotic) উপাদান দ্বারা গঠিত এমন এক পারিপার্শ্বিক অবস্থার সমবায়, যা জীবের জীবন প্রক্রিয়াগুলিকে প্রভাবিত করে, তাকে পরিবেশ বলে।
3. পরিবেশের সজীব উপাদান কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: পরিবেশের যে-সকল উপাদান উত্তেজনায় সাড়া দেয়, যাদের প্রাণের স্পন্দন এবং জন্ম, বৃদ্ধি ও মৃত্যু আছে, তাদের সজীব উপাদান বলে। যেমন-উদ্ভিদ ও প্রাণী।
4. পাখিরা কীভাবে বাসা বানায়?
উত্তর: পাখিরা গাছের শুকনো ডাল, পাতা দিয়ে বাসা বানায়। গাছের ছোটো ডালে শুকনো খড়, ছোটো ডাল সাজিয়ে কাক, শালিক প্রভৃতি পাখি বাসা বানায়। কোনো কোনো পাখি গাছের পাতাকে সেলাই করে বা মুড়ে বাসা তৈরি করে। টুনটুনি ও বাবুই পাখি বিশেষ পদ্ধতিতে বাসা বানায়।
5. মৌমাছি/প্রজাপতির গায়ে, পায়ে কী লেগে গেল?
উত্তর: মৌমাছি/প্রজাপতির গায়ে, পায়ে ফুলের পরাগরেণু লেগে গেল।
6. ওই মৌমাছি/প্রজাপতিটা এক ফুল থেকে অন্য আর এক ফুলে গিয়ে বসলে কী হবে?
উত্তর: মৌমাছি/প্রজাপতির স্বভাবই হচ্ছে ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করা। তাই তারা এক ফুল থেকে অন্য ফুলে গিয়ে বসে। ফলে ওদের গায়ে এবং পায়ে পরাগরেণু লেগে যায়। অন্য ফুলে বসলে গায়ে, পায়ে লেগে থাকা পরাগরেণু ওই ফুলে পড়লে পরাগমিলন হবে।
7. ওপরের ছবি দেখে বলো তো, মৌটুসি কি কোনোভাবে কলকে ফুলকে সাহায্য করছে? সাহায্য করলে কীভাবে সাহায্য করছে?
উত্তর: হ্যাঁ, মৌটুসি পাখি এক কলকে ফুল থেকে অন্য ফুলে মধু খাওয়ার সময় তাঁর ঠোঁটে পরাগরেণু লেগে যায়। যখন পাখি অন্য ফুলে বসে তখন এক ফুলের পরাগরেণু অন্য ফুলের গর্ভমুণ্ডে স্থানান্তরিত হয়। তার ফলে দুটি ফুলের পরাগমিলন ঘটে।
8. পশম বা উল কী?
উত্তর: ভেড়া, বিশেষ জাতের পাহাড়ি ছাগল বা অন্যান্য প্রাণীদের চামড়ার ওপর থেকে সংগৃহীত লোম থেকে যে-তত্ত্ব সংগ্রহ করা হয়, তাকে পশম বা উল বলে।
Long Question Answer
1. পরিবেশ ও জীবজগতের পারস্পরিক নির্ভরতা বলতে কী বোঝায়? এটি কত রকমের হতে পারে তা সংক্ষেপে লেখো।
উত্তর: পরিবেশের ভৌত বা জড় উপাদান হল-মাটি, জল, বায়ু, সূর্যালোক ইত্যাদি। আবার সজীব উপাদান গুলি হল- উদ্ভিদজগৎ, প্রাণীজগৎ এবং অণুজীব। এদের সম্মিলিতভাবে বলা হয় জীবজগৎ।
পৃথিবীতে বেঁচে থাকা, বেড়ে ওঠা, বংশবৃদ্ধি ও নানান জৈবনিক প্রক্রিয়াগুলি সম্পন্ন করার জন্য জীবজগৎ পরিবেশের ভৌত উপাদানগুলি গ্রহণ করে।
আবার জীবজগতে উদ্ভিদ, মানুষ-সহ নানান প্রাণী ও অণুজীবদের মধ্যেও নানান উপাদানের আদানপ্রদান ঘটে চলেছে, একেই পরিবেশ ও জীবজগতের পারস্পরিক নির্ভরতা বা আন্তঃক্রিয়া বলে।
পরিবেশ ও জীবজগতের পারস্পরিক নির্ভরতা নিম্নরূপ
(i) মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর উদ্ভিদের ওপর নির্ভরতা।
(ii) উদ্ভিদের প্রাণীর ওপর নির্ভরতা।
(iii) এক জীবের ওপর অন্য জীবের নির্ভরতা।
(iv) প্রাণীদের ওপর মানুষের নির্ভরতা।
(v)জীবাণুর ওপর মানুষের নির্ভরতা।
2. মানুষ কীভাবে পরিবেশের ওপর নির্ভরশীল তা সংক্ষেপে লেখো।
উত্তর: মানুষ পরিবেশের বিভিন্ন ভৌত বা নির্জীব উপাদান ও সজীব উপাদান সকলের ওপর নির্ভর করে বেঁচে থাকে।
• বিভিন্ন ভৌত বা জড় উপাদানগুলির ওপর নির্ভরশীলতা:
(i) বায়ু: প্রতি মুহূর্তে বেঁচে থাকার জন্য মানুষ পরিবেশ থেকে শ্বাসবায়ু অক্সিজেন গ্রহণ করে।
(ii) জল: বিভিন্ন উৎস থেকে পানীয় জল এবং নানান কাজে ব্যবহৃত জল আমরা পরিবেশ থেকে আহরণ করি।
(iii) মাটি: মানুষের আবাসস্থল, ঘরবাড়ি তৈরির উপকরণ; মাটিতেই মানুষ ফসল বোনে, চাষাবাদ করে ও খাবার সংগ্রহ করে।
(iv) সূর্যালোক: আমাদের জৈবনিক প্রক্রিয়াগুলি সরাসরি বা পরোক্ষভাবে সূর্যালোকের সাহায্য নেয়।
• সজীব উপাদানের ওপর নির্ভরশীলতা:
(i) উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীলতা: খাদ্য, অক্সিজেন, বাসস্থান, পোশাক, কাগজ, ওষুধ, নানান শিল্পসামগ্রী তৈরি করতে আমরা উদ্ভিদের ওপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করি।
(ⅱ) অন্যান্য প্রাণীদের ওপর নির্ভরশীলতা: খাদ্য, ওষুধ, পোশাক, পরিবহণ, চাষাবাদ প্রভৃতি নানান কাজে আমরা প্রাণীদের ওপর নির্ভর করি।
(iii) অণুজীবের ওপর নির্ভরশীলতা: নানান খাবার, পানীয়, ওষুধ, কৃষিকাজ, বিভিন্ন শিল্পসামগ্রী উৎপাদনের জন্য এবং পরিবেশকে দূষণমুক্ত রাখতে আমরা অন্যান্য প্রাণীর মতো অণুজীবদের ওপরেও নির্ভর করি।
3. খাদ্যের জন্য মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীরা কীভাবে উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে?
উত্তর: খাদ্যের জন্য মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীর গাছের ওপর নির্ভরশীলতা:
(i) উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষ পদ্ধতিতে যে-শর্করাজাতীয় খাদ্য তৈরি করে, তাই সরাসরি বা পরোক্ষভাবে মানুষসহ অন্যান্য প্রাণী গ্রহণ করে।
(ⅱ) নানান দানাশস্য (ধান, গম, ভুট্টা ইত্যাদি), ডালশস্য, শাকসবজি, ফল প্রভৃতি খাবারের জন্য আমরা উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করি।
(iii) তৃণভোজী প্রাণীরা সরাসরি উদ্ভিদের দেহাংশ (পাতা, ফুল, কান্ড ইত্যাদি) খেয়ে বেঁচে থাকে। মাংসাশী প্রাণীরাও পরোক্ষভাবে গাছপালার ওপর খাদ্যের জন্য নির্ভরশীল।
(iv) বিভিন্ন প্রাণীজ খাবার (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ ইত্যাদি) আমরা যেসব প্রাণীর কাছ থেকে পেয়ে থাকি তারাও খাদ্যের জন্য গাছপালার ওপর নির্ভরশীল।
4. তুলোর তত্ত্ব ও পাটের তন্তুর তিনটি করে ব্যবহার লেখো।
উত্তর: তুলোর তত্ত্ব ও পাটের তন্তুর ব্যবহারগুলি নিম্নরূপ:
তুলোর তন্তুর ব্যবহার
(i) তুলোর তত্ত্ব থেকে সুতো তৈরি হয়, যা সুতির জামাকাপড় তৈরির প্রধান উপাদান।
(ⅱ) তুলোর তন্তু থেকে বিছানার গদি, তোশক, বালিশ প্রভৃতি তৈরি হয়।
(iii) চিকিৎসার কাজে ব্যান্ডেজ তৈরিতে তুলোর তন্তু ব্যবহৃত হয়।
• পাটের তন্তুর ব্যবহার:
(i) পাটের তন্তু থেকে সুতলি দড়ি পাওয়া যায়, যার থেকে বস্তা, ত্রিপল, পাপোশ, গালিচা প্রভৃতি তৈরি হয়।
(ⅱ) পাটের সূক্ষ্ম তন্তু থেকে জামাকাপড় তৈরি হয়।
(iii) পাটের তত্ত্ব দিয়ে ঘর সাজানোর সামগ্রী, খেলনা, পুতুল, ব্যাগ প্রভৃতি তৈরি হয়।
5. গঁদ কী? এর দুটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তর: গঁদ: কিছু গাছের কোশপ্রাচীর বিনষ্ট হয়ে যে সঞ্চয়জাত বর্জ্য পদার্থ তৈরি হয়, তাই হল গঁদ। এটি এক ধরনের জটিল শর্করা জাতীয় পদার্থ, যা বাতাসের সংস্পর্শে শক্ত হয়ে যায়।
• গঁদ-এর ব্যবহার:
(i) গঁদ আঠা হিসেবে বই বাঁধাই করতে, কাঠের কাজে ব্যবহৃত হয়।
(ⅱ) কাগজ তৈরিতে, ছাপার কালি প্রস্তুতিতে, জল রং করতে, চুন দিয়ে দেয়াল রং করতে কাজে লাগে।
6. পরাগমিলনের গুরুত্ব লেখো। অথবা, গাছেদের পক্ষে পরাগমিলন খুবই জরুরি কেন? এর জন্য গাছের কী পরিবর্তন তুমি দেখতে পাও?
উত্তর: পরাগমিলনের গুরুত্ব:
(i) পরাগমিলন না-হলে গাছের ফুল থেকে ফল ও বীজ সৃষ্টি হবে না।
(ⅱ) পরাগমিলনের পরেই ফুলের স্ত্রীস্তবকের গর্ভাশয় ফল গঠন করে।
(iii)ফল ও বীজের বিস্তার দ্বারা গাছের বংশবৃদ্ধি বা নতুন চারাগাছ উৎপন্ন করার জন্য পরাগমিলন একান্ত প্রয়োজন।
পরাগমিলনের জন্য গাছের পরিবর্তন:
(i) পরাগমিলনে পতঙ্গ প্রাণীদের আকৃষ্ট করার জন্য ফুলের পাপড়ি বৈচিত্র্যপূর্ণ নানা রঙের হয়।
(ⅱ) বেশ কিছু গাছের ফুল সুন্দর গন্ধযুক্ত হয়।
(iii) ফুলের মধু বা মকরন্দ সুস্বাদু, পুষ্টিকর খাদ্য হিসেবে পরাগমিলনে সাহায্যকারী প্রাণীদের আকৃষ্ট করে।
7. ফল ও বীজের বিস্তারে প্রাণীরা গাছপালাকে কীভাবে সাহায্য করে?
উত্তর: ফল ও বীজের বিস্তারে প্রাণীরা গাছপালাকে নিম্নলিখিত উপায়ে সাহায্য করে, সেগুলি হল-
(i) অনেক সময় পাখি বা অন্যান্য প্রাণী ফল নিয়ে অন্যত্র যায়, কখনও বা তারা কিছুটা ফল খেয়ে মাটিতে ফেলে দেয়। মাটিতে এভাবে ফল পড়ে তার থেকে বীজের অঙ্কুরোদ্গমের মাধ্যমে নতুন চারাগাছ জন্মায়।
(ⅱ)আম, জাম, বট ও অন্যান্য পাকা ফলের রং ও মিষ্টি শাঁস বিভিন্ন প্রাণী (বানর, কাঠবেড়ালি, পাখি, বাদুড় ইত্যাদি)- দের আকৃষ্ট করে, যার লোভে পশুপাখি ওইসব ফল বয়ে দূরবর্তী কোনো জায়গায় নিয়ে যায়।
(iii) চোরকাঁটা, বাঘনখ, আপাং ইত্যাদি গাছের ফল কাঁটার মতো, যা বনবিড়াল, শিয়াল, এমনকি আমাদের দেহের সঙ্গে আটকে গিয়ে বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে পড়ে।
(iv) টিয়াপাখি, ঘুঘু, শালিক, ময়না, পায়রা প্রভৃতি পাখি নানান দানাশস্য ও সবজি খায়, এ ছাড়াও বাদুড় তাদের খাওয়া ফলের বীজ হজম করতে পারে না, ফলে তাদের মলের সঙ্গে বীজগুলি বেরিয়ে এখানে সেখানে নতুন চারাগাছ জন্মাতে সাহায্য করে।
8. মিথোজীবিতা কাকে বলে? এর উদাহরণ-সহ প্রকারভেদ করো।
উত্তর: মিথোজীবিতা: পরিবেশে দুই বা তার বেশি জীবের একে অপরকে সাহায্য করে বেঁচে থাকা বা পারস্পরিক সাহচর্যে পুষ্টি সম্পন্ন করার পদ্ধতিই হল মিথোজীবিতা।
• মিথোজীবিতা দু-প্রকার:
(i) দুটি জীব যখন পারস্পরিক সাহচর্যে বেঁচে থাকে এবং উভয়ই উপকৃত হয়। যেমন-সাগরকুসুম ও সন্ন্যাসী কাঁকড়া।
(ii) দুটি জীব সহাবস্থানে থাকলেও একটি জীব উপকৃত হয় কিন্তু অপর জীবটির উপকার বা অপকার কিছুই হয় না, যেমন-হাঙর ও রেমোরা মাছ।
10. রেশম কীভাবে পাওয়া যায়? এর দুটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তর: নানা প্রজাতির রেশম মথের পরিণত লার্ভার রেশমগ্রন্থির প্রোটিনযুক্ত ক্ষরণ সিনোরেট নামের বিশেষ বুননযন্ত্রের সাহায্যে বাতাসের সংস্পর্শে এসে যে-উজ্জ্বল রঙের চকচকে, মসৃণ, তন্তুতে পরিণত হয়, তাই রেশম।
রেশম মথের পরিণত লার্ভা গুটি বাধার পর (পিউপা দশা) তাদের গরম জলে মেরে বিশেষ যন্ত্র বা চরকার সাহায্যে রেশম পাওয়া যায়।
• রেশমের ব্যবহার:
(i) রেশমতত্ত্ব থেকে উন্নত মানের রেশম বস্ত্র বা পোশাক তৈরি হয়।
(ii) রেশমতত্ত্ব দিয়ে মাছ ধরার সুতো, প্যারাসুটের কাপড়, টাইপ মেশিনের ফিতে ইত্যাদি তৈরি হয়।
Fil in the blanks
1. পরাগমিলনের পর ফুল ————-এ পরিণত হয়।
উত্তর: ফল
2. যখন দুটি জীব পারস্পরিক সাহচর্যে বেঁচে থাকে, তাকে —————- বলে।
উত্তর: মিথোজীবিতা
3. সন্ন্যাসী কাঁকড়া এবং —————এর মধ্যে মিথোজীবী সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
উত্তর: সাগরকুসুম
4. যেসব প্রাণী সবুজ উদ্ভিদ বা ফলমূল খেয়ে বেঁচে থাকে, তাদের —————— বলে।
উত্তর: তৃণভোজী
5. যেসব জীব পুষ্টির জন্য আশ্রয়দাতা জীবের ওপর নির্ভর করে, তাদের —————– বলে।
উত্তর: পরজীবী
6. মৌমাছি ফুলের —————– সংগ্রহ করে মধু তৈরি করে।
উত্তর: মকরন্দ
7. মৌচাক থেকে আমরা মধু ও ——————– পাই।
উত্তর: মোম
8. আমরা ————– থেকে অধিকাংশ ভিটামিন পাই।
উত্তর: শাকসবজি
9. যে —————অণুজীব দুধ থেকে দই তৈরিতে সাহায্য করে, তা হল প্রকৃতির।
উত্তর: ব্যাকটেরিয়া
10. ইস্টের বিজ্ঞানসম্মত নাম হল ——————–।
উত্তর: স্যাকারোমাইসেস
11. ইস্ট হল একপ্রকার ————–ছত্রাক।
উত্তর: এককোশী সেরেভিসি
12. প্রাণীরা খাদ্যের জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে —————— এর ওপর নির্ভর করে।
উত্তর: উদ্ভিদ
13. চালতার ———– অংশটি আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি।
উত্তর: বৃতি
14. ভুট্টার ———— অংশটি আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি।
উত্তর: বীজ
15. পাখিরা বাসা বানানোর উপকরণ জোগাড় করে —————- থেকে।
উত্তর: গাছ
16. কাপড় তৈরি হয় সুতো দিয়ে, আর সুতো তৈরি হয় ———————-দিয়ে।
উত্তর: তত্ত্ব
17. কার্পাস ও ———— গাছ থেকে তুলো পাওয়া যায়।
উত্তর: শিমুল
18. বট বা আকন্দ গাছের পাতা ভাঙলে যে-সাদা দুধের মতো চটচটে একটি জিনিস বেরিয়ে আসে, তাকে ————- বলে।
উত্তর: তরুক্ষীর
19. কুইনাইন পাওয়া যায় ———— গাছের ছাল থেকে।
উত্তর: সিঙ্কোনা
20. গাছেরা খাবার তৈরি করার সময় —————– গ্রহণ করে।
উত্তর: কার্বন ডাই-অক্সাইড
True and False
1. আমরা ওষুধের জন্য ডাক্তারের ওপর নির্ভর করি। ✔
2. আলু ও আদার মূল হল মানুষের খাদ্য। X
3. ধান, গম ও ভুট্টার দানাশস্য হল আমাদের প্রধান খাদ্য।✔
4. বাদুড় গাছের কোটরে বাস করে। X
5. সুতির জামাকাপড় কৃত্রিম তন্তু থেকে তৈরি হয়। X
6. গঁদের আঠা হল উদ্ভিদের বর্জ্য পদার্থ। ✔
7. গাছেরা খাবার তৈরির সময় অক্সিজেন গ্রহণ করে। X
৪. বাঘ, সিংহ ফল ও বীজের বিস্তারে সাহায্য করে। X
9. পরজীবীরা আশ্রয়দাতা জীবের কোনো ক্ষতি করে না। X
10. ফিতাকৃমি ও ম্যালেরিয়ার জীবাণু যকৃতে বাস করে। ✔