WBBSE Class 3 Amader Paribesh Chapter 4 Solution ঘরবাড়ি

অধ্যায় – 

ঘরবাড়ি 

১। কেমনভাবে বৃষ্টি এসেছিল?

উত্তরঃ

২। তিনুর বাবা কোথায় বদলি হয়ে গেছেন?

উত্তরঃ

৩। তিনু এখন কোথায় আছে?

উত্তরঃ

৪। তিনুর ঠাকুরদা কী ছবি দেখালেন?

উত্তরঃ

৫। তিনু যে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়েছে ওই বাড়ির পাশে কী আছে?

উত্তরঃ

৬। খাদের ওপর কী আছে?

উত্তরঃ

১। তিনু কেন পাহাড়ি অঞ্চলে রয়েছে?

উত্তরঃ

২। তিনুর দাদু যে ছবি দেখালেন তাতে কী দেখলে?

উত্তরঃ

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :

১। সাহিলরা দেখছিল।

উত্তরঃ

২। পাহাড়ের একটা বাড়ি।

উত্তরঃ

৩। একটি ছবি দেখালেন।

উত্তরঃ

১। গত (মাসে/ বছরে) তিনুর বাবা বদলি হয়ে গেছেন।

উত্তরঃ

২। বৃষ্টি এল বলেই তো (তিনুর/ আমার) বাড়িতে একবার ঢুকলে।

উত্তরঃ

৩। খেলা তখন (আট/ দশ) মিনিটও গড়ায়নি।

উত্তরঃ

৪। পাহাড়ের গায়ে একটি (বাড়ি/ ব্রিজ)।

উত্তরঃ

৫। স্কুলে এসে (প্রশান্ত/ নরেন) তিনুদের বাড়িটার কথা বলল।

উত্তরঃ

১। ছবি যারা আঁকতে পারে না তারা বাড়ির জিনিসগুলিকে কীভাবে বোঝাতে পারে?

উত্তরঃ

২। যদি চিহ্ন দেখে কোন্টা কোন্ জিনিস বোঝার অসুবিধা হয় তবে কী করা উচিত?

উত্তরঃ

১। শেফালি কী ব্যবহার করে বাড়ির সবকিছু এঁকে দেখাল?

উত্তরঃ

২। শেফালি তার ছবিতে কয় রকমের চিহ্ন ব্যবহার করেছে?

উত্তরঃ

৩। শেফালির ছবি দেখে বাড়ির গেট কোন্ দিকে আছে বোঝা যাচ্ছে?

উত্তরঃ

৪। চিহ্ন দিয়ে আঁকা ছবিকে কী বলা হবে?

উত্তরঃ

৫। এক-একটা জেলাকে মানচিত্রে কীভাবে বোঝানো হয়েছে?

উত্তরঃ

৬। রাজ্যের মানচিত্রে গাছ, পুকুর দেখানো নেই কেন?

উত্তরঃ

৭। মানচিত্রের ওপর দিকটাকে কোন্ দিক ধরতে হবে?

উত্তরঃ

৮। মানচিত্রে কোন্ দিকটা পূর্ব?

উত্তরঃ

১। শেফালি কী ব্যবহার করে বাড়ির সবকিছু এঁকে দেখাল?

উত্তরঃ

২। শেফালি তার ছবিতে কয় রকমের চিহ্ন ব্যবহার করেছে?

উত্তরঃ

৩। শেফালির ছবি দেখে বাড়ির গেট কোন্ দিকে আছে বোঝা যাচ্ছে?

উত্তরঃ

৪। চিহ্ন দিয়ে আঁকা ছবিকে কী বলা হবে?

উত্তরঃ

৫। এক-একটা জেলাকে মানচিত্রে কীভাবে বোঝানো হয়েছে?

উত্তরঃ

৬। রাজ্যের মানচিত্রে গাছ, পুকুর দেখানো নেই কেন?

উত্তরঃ

৭। মানচিত্রের ওপর দিকটাকে কোন্ দিক ধরতে হবে?

উত্তরঃ

৮। মানচিত্রে কোন্ দিকটা পূর্ব?

উত্তরঃ

১। শেফালির নানা চিহ্ন ব্যবহার করে আঁকা ছবিতে কী কী বোঝা যাচ্ছিল?

উত্তরঃ

২। চিহ্ন ব্যবহার করা ছবিকে কীসের সঙ্গে এবং কেন তুলনা করা হয়েছে?

উত্তরঃ

৩। মানচিত্রের কোন্ দিকে কী থাকে তা কীভাবে বোঝানো হয়?

উত্তরঃ

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:

১। দেয়ালে যেটা টাঙানো রয়েছে।

উত্তরঃ

২। ম্যাপ কথাটি।

উত্তরঃ

৩। ওপরের দিকটা উত্তর।

উত্তরঃ

৪। রাজ্যের মানচিত্রেও চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।

উত্তরঃ

৫। ছবির পাশে কোন্টা কীসের তাও দেখিয়েছে।

উত্তরঃ

৬। ম্যাপ কথাটির বাংলা হলো।

উত্তরঃ

১। মানচিত্রের ডান দিকটা (পূর্ব/ পশ্চিম)।

উত্তরঃ

২। রাজ্যের মানচিত্রে রং ব্যবহার করে (জেলা/ পুকুর) দেখানো হয়।

উত্তরঃ

৩। শেফালির আঁকা ছবিতে কোথা দিয়ে (ঘরে/ বাগানে) ঢুকতে হবে তা বোঝা যাচ্ছে।

উত্তরঃ

৪। (ম্যাপ/ছবি) তো দেয়ালে যেটা টাঙানো আছে।

উত্তরঃ

৫। রাজ্যের মানচিত্রের (দার্জিলিং/ বাঁকুড়া) উত্তর দিকে।

উত্তরঃ

১। বাড়ি যেতে যেতে সাহিল কী ভাবল?

উত্তরঃ

২। স্কুলে কী কী আছে?

উত্তরঃ

৩। বাড়িতে কী কী আছে?

উত্তরঃ

৪। মানচিত্রে সব জিনিস দেখানোর জন্য কী করতে হবে?

উত্তরঃ

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:

১। বাড়ির ভিতর আছে।

উত্তরঃ

২। স্কুলে আছে।

উত্তরঃ

৩। স্কুলের মানচিত্র শেষ হতেই ছুটি হলো।

উত্তরঃ

৪। বাড়ির জিনিসপত্র আর আলাদা। জিনিসপত্র।

উত্তরঃ

৫। যা যা মানচিত্রে দেখানো হবে তাদের চিহ্ন চাই।

উত্তরঃ

১। (চক/ডাস্টার/ব্ল্যাকবোর্ড) এসব দেখা যায়- বিদ্যালয়ে/ মাঠে।

উত্তরঃ

২। স্কুলের এবং বাড়ির (ভিতরটা/ বাইরেটা) মোটামুটি একই রকম।

উত্তরঃ

৩। মানচিত্রে চিহ্ন ব্যবহার করলে (বুঝতে/ দেখতে) সুবিধা হয়।

উত্তরঃ

৪। খাট-বিছানা (স্কুলে/ বাড়িতে) থাকে।

উত্তরঃ

৫। বাড়ির জিনিসপত্র আর স্কুলের জিনিসপত্র (এক/আলাদা)।

উত্তরঃ

১। স্কুলে থাকে, বাড়িতে থাকে না কোন্ জিনিস?

উত্তরঃ

২। খাট আর বেঞ্চ কী দিয়ে তৈরি?

উত্তরঃ

৩। পাকাঘরে কী ইট ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ

৪। এখনও অনেকে কীরকম বাড়িতে থাকেন?

উত্তরঃ

৫। অনেক বাড়ি কী দিয়ে ঘেরা?

উত্তরঃ

৬। ছিটেবেড়ায় কী হয়?

উত্তরঃ

৭। পাতা সাজিয়ে ঘরের কী করা হয়?

উত্তরঃ

৮। ছিটেবেড়ার দেয়াল করতে কী কী লাগে?

উত্তরঃ

১। পাকাবাড়ি করতে কী কী লাগে?

উত্তরঃ

২। ছিটেবেড়ার দেয়াল কীভাবে তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ

১। বেঞ্চি আর খাট দিয়ে তৈরি।

উত্তরঃ

২। বাড়ি পাকাও হয় হয়।

উত্তরঃ

৩। অনেক বাড়ি আছে দিয়ে ঘেরা।

উত্তরঃ

৪। ছিটেবেড়ার দেয়াল করতে লাগে।

উত্তরঃ

৫। সাজিয়ে ঘরের চাল করা যায়।

উত্তরঃ

১। পাকাঘর করতে (মাটি/ সিমেন্ট) লাগে।

উত্তরঃ

২। স্কুলে (বেঞ্চ/ সোফা) থাকে।

উত্তরঃ

৩। পাতা সাজিয়ে ঘরের (চাল/ দেয়াল) করা যায়।

উত্তরঃ

৪। এখন মাটির বাড়িতে বসবাস (করা হয়/ করা হয় না)।

উত্তরঃ

৫। ছিটেবেড়ার দেয়াল করতে (সিমেন্ট/ মাটি) লাগে।

উত্তরঃ

১। বাড়ি তৈরির বিষয়ে আরও আলোচনা করো। তারপর নীচে লেখো ও আঁকো :

উত্তরঃ

ঘরবাড়ি: বাড়ি তৈরিতে ব্যবহৃত উপাদান-

১। আগে কী কী দিয়ে বাড়ি তৈরি হতো।

উত্তরঃ

২। বাড়ি তৈরির কী কী সামগ্রী মানুষ পরে তৈরি করেছে?

উত্তরঃ

৩। পাথর কি মানুষ তৈরি করেছে?

উত্তরঃ

৪। পাথর দিয়ে বাড়ির দেয়াল কীভাবে তৈরি হয়।

উত্তরঃ

৫। বাড়ি তৈরি করতে পাথরের জোড়ামুখে কী লাগাতে হয়?

উত্তরঃ

৬। পাথর কেটে কীসের আকার দেওয়া হয়?

উত্তরঃ

৭। পাহাড়ি দেশে কী দিয়ে মানুষ ইটের কাজ সারে?

উত্তরঃ

৮। টিউবওয়েল কি আগে ছিল?

উত্তরঃ

৯। মানুষ বাড়ি তৈরির জন্য অনেক উপাদান কোথা থেকে পেয়েছে?

উত্তরঃ

১০। মানুষ বুদ্ধি করে কী করেছে?

উত্তরঃ

১। আগে কী কী দিয়ে বাড়ি তৈরি হতো এবং এখন কী কী সামগ্রী দিয়ে বাড়ি তৈরি হয়?

উত্তরঃ

৩। বাড়িকে সুন্দর করার জন্য মানুষ কী কী করেছে তা উল্লেখ করো।

উত্তরঃ

১। পাহাড়ি দেশে পাথর দিয়ে————-কাজ সারে।

উত্তরঃ

২। সিমেন্ট ———— তৈরি করেছে।

উত্তরঃ

৩। ————— দিয়ে বাড়ির চাল তৈরি হয়।

উত্তরঃ

৪। খড় দিয়ে বাড়ির ————- তৈরি হয়। 

উত্তরঃ

৫। মানুষ ———– তৈরি করেনি (পাথর/টিন)।

উত্তরঃ

১। পাথর পাহাড়ি দেশে – (দেয়াল/ইট) তৈরিতে লাগে।

উত্তরঃ

২। পাতা দিয়ে বাড়ির – (দেয়াল/চাল) তৈরি হয়।

উত্তরঃ

৩। (পাথর/ফ্যান) তো আগে থেকেই ছিল।

উত্তরঃ

৪। বাড়ি তৈরির অনেক উপাদানই- (প্রকৃতি/বাজার) থেকে পাওয়া যায়।

উত্তরঃ

৫। মানুষ তৈরি করেনি – (পাথরটিন)।

উত্তরঃ

১। বাড়ির কয়েকটি অংশের নাম লেখো।

উত্তরঃ

২। ঘরে জানালা না থাকলে কী হবে?

উত্তরঃ

৩। ছাদ না থাকলে কী হবে?

উত্তরঃ

৪। দেয়াল না থাকলে বিড়াল-কুকুরে কী করবে?

উত্তরঃ

৫। কী না থাকলে ঘরে ঢোকা যাবে না?

উত্তরঃ

৬। মেঝে না থাকলে ঘরে কী ঢুকে যাবে?

উত্তরঃ

৭। আগে কীসের ছাদ ছিল?

উত্তরঃ

৮। এখনকার বাড়ির ছাদ কেমন হয়?

উত্তরঃ

৯। কারও কারও বাড়ি কী কী দিয়ে ছাওয়া?

উত্তরঃ

১০। বাড়ির কোন্টা দরকারি তা বোঝার জন্য কী করা দরকার?

উত্তরঃ

১। বাড়ির ছাদ না থাকলে কী কী অসুবিধা হবে?

উত্তরঃ

২। বাড়ির দেয়াল আর দরজা না থাকলে কী সমস্যা হবে?

উত্তরঃ

৩। বাড়ির ছাদ কত রকমের হয়?

উত্তরঃ

৪। বাড়ি করার জন্য কী কী বেশি দরকার তা বোঝার জন্য দিদিমণি কী করতে বললেন?

উত্তরঃ

১। বাড়ির ছাদ না থাকলে কী কী অসুবিধা হবে?

উত্তরঃ

২। বাড়ির দেয়াল আর দরজা না থাকলে কী সমস্যা হবে?

উত্তরঃ

৩। বাড়ির ছাদ কত রকমের হয়?

উত্তরঃ

৪। বাড়ি করার জন্য কী কী বেশি দরকার তা বোঝার জন্য দিদিমণি কী করতে বললেন?

উত্তরঃ

১। জানালা না থাকলে আটকে যাবে।

উত্তরঃ

২। ছাদ না থাকলে মুশকিল।

উত্তরঃ

৩। না থাকলে ঘরের ভিতরে ঢোকা যাবে না।

উত্তরঃ

৪। মাটির দেখতে হবে।

উত্তরঃ

৫। দিনে চড়া রোদও আটকায় ছাদ।

উত্তরঃ

১। (দেয়াল/জানালা)- না থাকলে দম আটকে যাবে।

উত্তরঃ

২। ছাদ না থাকলে- (ঘরের/ দেয়ালের) মধ্যে জল থইথই।

উত্তরঃ

৩। (জানালা/দেয়াল) – না থাকলে বিড়াল-কুকুরে রান্না করা খাবার খেয়ে শেষ করবে।

উত্তরঃ

৪। কারও কারও বাড়ির-(চাল/মেঝে) খড় দিয়ে ছাওয়া।

উত্তরঃ

৪। আগে- (মাটির/দরমার) বাড়ি হয়েছে।

উত্তরঃ

১। বাড়ি তৈরির সময় কী লাগাতে হয়?

উত্তরঃ

২। হাতে কর্নিক নিয়ে কী গাঁথা হয়?

উত্তরঃ

৩। ওলনদড়ি দিয়ে কী ঠিক হয়েছে কিনা দেখা হয়?

উত্তরঃ

৪। সাগিনদের পাড়ায় কী তৈরি হচ্ছিল?

উত্তরঃ

১। জোগানদারদের কাজ কী?

উত্তরঃ

২। রাজমিস্ত্রির কাজ কী?

উত্তরঃ

৩। দরজা-জানালার পাল্লা লাগাতে কী কী লাগে?

উত্তরঃ

৪। রাজমিস্ত্রিদের কাজ করতে কী কী যন্ত্র প্রয়োজন?

উত্তরঃ

১। জোগানদারদের কাজ কী?

উত্তরঃ

২। রাজমিস্ত্রির কাজ কী?

উত্তরঃ

৩। দরজা-জানালার পাল্লা লাগাতে কী কী লাগে?

উত্তরঃ

৪। রাজমিস্ত্রিদের কাজ করতে কী কী যন্ত্র প্রয়োজন?

উত্তরঃ

১। তপনের বাবা কাজ করেন।

উত্তরঃ

২। দিয়ে বালি-সিমেন্ট-জল মাখাচ্ছেন।

উত্তরঃ

৩। একজন আবার জল দিচ্ছেন।

উত্তরঃ

৪। বাবার মুখে তপন শুনেছে ওরা।

উত্তরঃ

৫। পাকা।

উত্তরঃ

১। সাগিনদের পাড়ায় একটা- (মাটির/পাকার) ঘর তৈরি হচ্ছে।

উত্তরঃ

২। (কোদাল/কর্নিক)- দিয়ে ইট গাঁথা হয়।

উত্তরঃ

৩। (ওলনদড়ি/বাটালি)-তপনের দেখা।

উত্তরঃ

৪। কেউ – (জানালায়/চৌবাচ্চায়) ইট ফেলছেন।

উত্তরঃ

৫। কাঠের কাজে – (কোদাল/করাত) লাগে।

উত্তরঃ

১। ঘরে ঢোকা ও বেরোনোর সুবিধের ব্যাপারে কী তৈরিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়?

উত্তরঃ

২। বাড়িতে কীসের কলশি আছে?

উত্তরঃ

৩। মাটির কলশিতে কী রাখা হয়?

উত্তরঃ

৪। কোন্ সময় কলশিতে জল খুব ঠান্ডা থাকে?

উত্তরঃ

৫। বই কোথায় রাখা হয়?

উত্তরঃ

৬। চায়ের পেটির কাঠ দিয়ে কী বানানো যায়?

উত্তরঃ

৭। বাড়ি কীরকম জায়গায় করতে হয়?

উত্তরঃ

৮। উঁচু জায়গায় বাড়ি করতে হয় কেন?

উত্তরঃ

১। অলিভিয়াদের বাড়িতে কী কী রয়েছে?

উত্তরঃ

২। বাড়ি তৈরির জন্য নক্শা তৈরি করতে হয় কেন?

উত্তরঃ

৩। মাটির কলশির গুরুত্ব কী?

উত্তরঃ

৪। চায়ের পেটির কাঠ দিয়ে কী তৈরি করা যায় এবং তাতে কী রাখা যায়?

উত্তরঃ

৫। চাষের জমি এবং বাড়ির জমির তফাত কী?

উত্তরঃ

১। যাঁরা জানালার কাচ তৈরি করেছেন তাঁরাও————— তৈরির কাজ করেছেন।

উত্তরঃ

২। বাড়ি তৈরির আগে একটা————- করতে হয়।

উত্তরঃ

৩। মাটির কলশিতে —————জল খুব ঠান্ডা থাকে।

উত্তরঃ

৪। আমাদের বাড়ির চাল——————-।

উত্তরঃ

৫। চাষের জমি আর বাড়ির জমি ——————-।

উত্তরঃ

১। (বাবার/কাকার)- মোটা মোটা বই থাকে আলমারিতে।

উত্তরঃ

২। আমাদের বাড়ির চাল- (টিনের/খড়ের)

উত্তরঃ

৩। (বোতলে/কলশিতে) – জল ভরতে ভরতে অলিভিয়া ভাবল।

উত্তরঃ

৪। বাড়ি – (উঁচু/নীচু) জমিতে করতে হয়।

উত্তরঃ

৫। বাবা চায়ের পেটির কাঠ দিয়ে-(আলমারি/খাট) বানিয়েছেন।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

নানা ধরনের বাড়ি তৈরি করতে কী কী লাগে, বাড়ির ভিতর কী কী থাকে নীচে লেখো:

                                                      বসতবাড়ির আশপাশ 

 ঘরবাড়ি : বাড়ির পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের উপাদান-

বাড়ি করতে উঁচু জমি লাগে। তবে বাড়ি নদীর ধারে হলে পাড় ভেঙে যায়। বড়ো রাস্তার ধারে হলে ধুলো আর শব্দে অসুবিধা হয়। বাজারের ধারে বাড়ি হলে হইচই শব্দ আর বাজে গন্ধও আসে। লক্ষ্মীমণিদের বাড়ির চারপাশে খাঁ খাঁ ফাঁকা মাঠ হলেও কাছে পাথরের খাদান আছে। সারাদিন পাথরের গুঁড়ো উড়ে আসে। আর লরি যাতায়াতের ফলে ধুলো ওড়ে। রিম্পাদের দাদুর বাড়ির দিকে আবার হাতির উপদ্রব। বাড়ির পাশে গাছপালা থাকলে ছায়া পাওয়া যায়। আর জলের স্তর নাগালের মধ্যে থাকলে কল বসিয়ে জল পাওয়া যায়।

১। বাড়ি করতে কী ধরনের জমি লাগে?

উত্তরঃ

২। নদী বইলে তার পাড় কী হয়?

উত্তরঃ

৩। বড়ো রাস্তায় কী চলাচল করে?

উত্তরঃ

৪। রাস্তায় বাস-লরি চলায় কী অসুবিধা হয়?

উত্তরঃ

৫। ভারী লরি দিনরাত কী কাঁপিয়ে যাবে?

উত্তরঃ

৬। বাজারের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হবে?

উত্তরঃ

৭। পাথরের খাদান থেকে কী উড়ে আসবে?

উত্তরঃ

৮। বাড়ির চারপাশে গাছপালা থাকার কী প্রয়োজন?

উত্তরঃ

৯। কল বসানোর জন্য কীসের স্তর থাকা দরকার?

উত্তরঃ

১০। কোথায় বাড়ি হলে খুব মুশকিল?

উত্তরঃ

১। কোথায় কোথায় বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে? 

উত্তরঃ

২। পাথরের খাদানের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?

উত্তরঃ

৩। পিকু কোথায় বাড়ি হলে মুশকিল বলে বলল?

উত্তরঃ

১। বাড়ি করতে তো ————– উঁচু জমি লাগে।

উত্তরঃ

২। কাছেই ———– খাদান।

উত্তরঃ

৩। খাওয়ার ————–আনতেই দিন কেটে যাবে।

উত্তরঃ

৪। আমার দাদুদের বাড়িতে  ————- খুব উৎপাত।

উত্তরঃ

৫। দুপুরের পর ———- গন্ধও আসবে।

উত্তরঃ

১। সারাদিন পাথরের- (গুঁড়ো/শব্দ) উড়ে আসে।

উত্তরঃ

২। খাঁ খাঁ মাঠে- (বাড়ি/বাজার) হলে খুব মুশকিল।

উত্তরঃ

৩। নদীর – (পাড়/নৌকা) থাকে।

উত্তরঃ

৪। বাড়ির কাছে জলের- (কল/স্তর) পাওয়া চাই।

উত্তরঃ

৫। ভারী লরি দিনরাত- (রাস্তা/বাড়ি) কাঁপিয়ে যাবে।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

তোমাদের যার যেখানে বাড়ি সেখানকার কথা ভালোভাবে জানো। সে সব কথা নীচে লেখো: 

ঘরবাড়ি: দুর্যোগপূর্ণ অঞ্চলের বাড়ি-

নদীর পাড় ধসে বাড়ি পড়ে যায়। ভূমিকম্পেও বাড়ি ফেটে যায়। তাই বাড়ি করার ব্যাপারে সতর্ক হওয়া দরকার। ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় কাঠ এবং টিন দিয়ে বাড়ি করা ভালো। মাটি থেকে কয়লা তোলা অঞ্চলেও ধস নেমে বাড়ি পড়ে যায়। হালকা কাঠ আর টিন দিয়ে এইসব জায়গাতে বাড়ি করা উচিত। বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে বাড়ির মেঝে উঁচু করে বাড়ি করতে হয়। আর পাকাবাড়ি করার সময় কয়েকটি পিলারের ওপর ছাদ ঢালাই করে তার ওপর বাড়ি বা থাকার ঘর করা হয়। আবার ঝড়প্রবণ অঞ্চলে একতলাবিশিষ্ট মজবুত পাকাবাড়ি করা ভালো।

১। বাড়ি করতে কী ধরনের জমি লাগে?

উত্তরঃ

২। নদী বইলে তার পাড় কী হয়?

উত্তরঃ

৩। বড়ো রাস্তায় কী চলাচল করে?

উত্তরঃ

৪। রাস্তায় বাস-লরি চলায় কী অসুবিধা হয়?

উত্তরঃ

৫। ভারী লরি দিনরাত কী কাঁপিয়ে যাবে?

উত্তরঃ

৬। বাজারের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হবে?

উত্তরঃ

৭। পাথরের খাদান থেকে কী উড়ে আসবে?

উত্তরঃ

৮। বাড়ির চারপাশে গাছপালা থাকার কী প্রয়োজন?

উত্তরঃ

৯। কল বসানোর জন্য কীসের স্তর থাকা দরকার?

উত্তরঃ

১০। কোথায় বাড়ি হলে খুব মুশকিল?

উত্তরঃ

১। কোথায় কোথায় বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?

উত্তরঃ

২। পাথরের খাদানের পাশে বাড়ি হলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?

উত্তরঃ

৩। পিকু কোথায় বাড়ি হলে মুশকিল বলে বলল?

উত্তরঃ

১। বাড়ি করতে তো————– উঁচু জমি লাগে।

উত্তরঃ

২। কাছেই————— খাদান।

উত্তরঃ

৩। খাওয়ার————- আনতেই দিন কেটে যাবে।

উত্তরঃ

৪। আমার দাদুদের বাড়িতে ————–খুব উৎপাত।

উত্তরঃ

৫। দুপুরের পর—————-গন্ধও আসবে।

উত্তরঃ

১। সারাদিন পাথরের- (গুঁড়ো/শব্দ) উড়ে আসে।

উত্তরঃ

২। খাঁ খাঁ মাঠে- (বাড়ি/বাজার) হলে খুব মুশকিল।

উত্তরঃ

৩। নদীর – (পাড়/নৌকা) থাকে।

উত্তরঃ

৪। বাড়ির কাছে জলের- (কল/স্তর) পাওয়া চাই।

উত্তরঃ

৫। ভারী লরি দিনরাত- (রাস্তা/বাড়ি) কাঁপিয়ে যাবে।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

তোমাদের যার যেখানে বাড়ি সেখানকার কথা ভালোভাবে জানো। সে সব কথা নীচে লেখো:

ঘরবাড়ি : দুর্যোগপূর্ণ অঞ্চলের বাড়ি নদীর পাড় ধসে বাড়ি পড়ে যায়। ভূমিকম্পেও বাড়ি ফেটে যায়। তাই বাড়ি করার ব্যাপারে সতর্ক হওয়া দরকার। ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় কাঠ এবং টিন দিয়ে বাড়ি করা ভালো। মাটি থেকে কয়লা তোলা অঞ্চলেও ধস নেমে বাড়ি পড়ে যায়। হালকা কাঠ আর টিন দিয়ে এইসব জায়গাতে বাড়ি করা উচিত। বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে বাড়ির মেঝে উঁচু করে বাড়ি করতে হয়। আর পাকাবাড়ি করার সময় কয়েকটি পিলারের ওপর ছাদ ঢালাই করে তার ওপর বাড়ি বা থাকার ঘর করা হয়। আবার ঝড়প্রবণ অঞ্চলে একতলাবিশিষ্ট মজবুত পাকাবাড়ি করা ভালো।

১। নদীর পাড় ধসে বাড়ির কী ক্ষতি হতে পারে?

উত্তরঃ

২। নদীর কোন্ পাড়ে বাড়ি না করাই ভালো?

উত্তরঃ

৩। ভূমিকম্পে বাড়ির কী হয়?

উত্তরঃ

৪। ইট, সিমেন্টের বাড়ি ভূমিকম্পে কী হয়?

উত্তরঃ

৫। যেখানে বেশি ভূমিকম্প হয় সেখানে কীসের বাড়ি করলে সুবিধা হয়?

উত্তরঃ

৬। ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় ঘরের চাল কীসের হওয়া ভালো?

উত্তরঃ

৭। কয়লা তোলার অঞ্চলে কী নামে?

উত্তরঃ

৮। ধসে বাড়ি কী হয়?

উত্তরঃ

৯। কয়লাখনি অঞ্চলে কীসের বাড়ি হওয়া ভালো?

উত্তরঃ

১০। বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে বাড়ির মেঝে কেমন হওয়া উচিত?

উত্তরঃ

১১। বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে কীসের ওপর থাকার ঘর তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ

১২। সাগরের দিকে কী হয়?

উত্তরঃ

১৩। ঝড়ে কোন্ ধরনের বাড়ির বেশি ক্ষতি হয়?

উত্তরঃ

১। ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চলে কাঠ ও টিন দিয়ে বাড়ি করলে কী সুবিধা?

উত্তরঃ

অথবা, যেখানে ভূমিকম্প হয় সেখানে কাঠের বাড়ি তৈরি করায় কী সুবিধা হয়?

উত্তরঃ

২। নদীর পাড়ে বাড়ি করার সময় কী করা উচিত?

উত্তরঃ

৩। কয়লাখনি অঞ্চলে বাড়ি করার জন্য কী ধরনের সতর্কতা প্রয়োজন?

উত্তরঃ

৪। বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে বাড়ি কেমন হওয়া উচিত?

উত্তরঃ

৫। বেশি ঝড় হয় এমন অঞ্চলে কেমন বাড়ি করা দরকার?

উত্তরঃ

১। ভূমিকম্পে বাড়ি————-যায়।

উত্তরঃ

২। নদীর যে পাড়————– সেই পাড়ে বাড়ি না করাই ভালো।

উত্তরঃ

৩। কয়লা তুলে কয়লার ————বালি দিয়ে বুজিয়ে দিতে হয়।

উত্তরঃ

৪। মরিয়মদের গ্রামে—————— হয়।

উত্তরঃ

৫। খুব জোরে ঝড় হয়।

উত্তরঃ

১। নদীর পাড়- (ধসে/বসে) যায়।

উত্তরঃ

২। ভূমিকম্পে বাড়ি – (ফেটে যায়/ধসে পড়ে)।

উত্তরঃ

৩। কয়েকটি পিলারের ওপর- (ছাদ/মেঝে) ঢালাই করছে।

উত্তরঃ

৪। রূপকের দাদুর বাড়ি- (একতলা/দোতলা)।

উত্তরঃ

৫। (বন্যায়/ঝড়ে)- উঁচু বাড়ির বেশি ক্ষতি হয়।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি 

তারপরে লিখে ফেলি

দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলে বাড়ি করায় ক্ষতি বিষয়ে আলোচনা করে লেখো: (পাঠ্যবই পৃ: ৮৬)

ঘরবাড়ি: প্রাচীন মানুষের বাড়ি-

                                                               প্রথম অংশ

ঝড়ে ঘর পড়ে গেলে কিংবা বন্যায় জল ঢুকে গেলে বাড়ি-ঘর ছেড়ে বেরিয়ে আসতে হয়। দোতলা স্কুলের ছাদে আশ্রয় নিতে হয়। অনেক কাল আগে মানুষের ঘরবাড়ি ছিল না। তারা গুহায় থাকত। কিন্তু কোনো এক গুহায় বেশি দিন থাকা যেত না, খাদ্যের অভাবে। তাই অন্য জায়গায় চলে যেতে হতো। অর্থাৎ মানুষকে যাযাবর জীবনযাপন করতে হতো। সঙ্গে মানুষ অল্প কিছু জিনিসপত্র আর পোষা পশুদের নিয়ে মাসের পর মাস হেঁটে চলত। রাতে খোলা আকাশের তলায়, গাছের তলায়, কোনো গুহায় বা তাঁবুতেও থাকত। পশুদের চামড়া জুড়ে তাঁবু করত। বাচ্চাদের তাঁবুতে রেখে বড়োরা পালা করে পাহারা দিত। যাতে করে অন্য দলের লোকেরা ছাগল, ভেড়া না নিয়ে যেতে পারে। কিংবা বাঘ-সিংহের আক্রমণ থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারে।

১। ঘর কীসে পড়ে যায়?

উত্তরঃ

২। কখন ঘরে জল উঠে আসে?

উত্তরঃ

৩। অনেক কাল আগে মানুষ কোথায় থাকত?

উত্তরঃ

৪। গুহাতে থাকার সময় মানুষের শান্তি ছিল না কেন?

উত্তরঃ

৫। গুহাবাসী মানুষেরা খাবার ফুরিয়ে গেলে কী করত?

উত্তরঃ

৬। আগেকার দিনের মানুষদের ঘুরে বেড়ানোর জীবনকেকী বলে?

উত্তরঃ

৭। যাযাবর মানুষেরা সঙ্গে কী নিয়ে ঘুরত?

উত্তরঃ

৮। যাযাবর মানুষেরা কতদিন ধরে ঘুরত?

উত্তরঃ

৯। যাযাবর মানুষেরা রাতে থাকত কোথায়?

উত্তরঃ

১০। যাযাবররা তাঁবু কী করে তৈরি করত?

উত্তরঃ

১১। বাচ্চারা কোথায় থাকত?

উত্তরঃ

১২। যাযাবররা তাঁবুতে পাহারা কেন দিত?

উত্তরঃ

১। যাযাবর জীবন বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ

২। যাযাবর মানুষেরা রাত কাটাত কোথায়, কীভাবে?

উত্তরঃ

৩। তাঁবু কীভাবে তৈরি হতো এবং তাতেকারা থাকত?

উত্তরঃ

৪। যাযাবর মানুষেরা কীসের জন্য পালা করে পাহারা দিত?

উত্তরঃ

১। তবে গুহাতেও ছিল না।

উত্তরঃ

২। ঝড়ে পড়ে যায়।

উত্তরঃ

৩। বন্যায় জল উঠে আসে।

উত্তরঃ

৪। মাসের পর মাস ঘুরত।

উত্তরঃ

৫। তাঁবুর ভিতর রাখত।

উত্তরঃ

১। আদিম মানুষ ছোটোখাটো-(ঘর/গুহা) পেলে থাকত।

উত্তরঃ

২। এভাবে ঘুরে বেড়ানোর জীবনকে বলে-(ভবঘুরে/ যাযাবর) জীবন।

উত্তরঃ

৩। এখনকার মতো-(ঘরবাড়ি/পশু) ছিল না।

উত্তরঃ

৪। পশুদের চামড়া জুড়ে-(তাঁবু/বাড়ি) তৈরি করত।

উত্তরঃ

৫। তাছাড়া বাঘ-সিংহের-(ভয়/উৎপাত) আছে।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

দুর্যোগে পড়ে কীভাবে মানুষ থাকার জায়গা বদলেছে সে বিষয়ে তোমার ধারণাগুলি নীচে লেখো: 

                                                               প্রথম অংশ

আগের দিনের কথাই অনিমার মাথায় ঘুরছিল। বাঘ-সিংহরা সুযোগ পেলে মানুষদের খেয়ে নিত। তা ছাড়া গুহা এবং বনজঙ্গলও তো বাঘ-সিংহদের থাকার জায়গা। বাঘ-সিংহও ঘরবাড়ি চায়। মৌমাছিরা থাকার জন্য চাক তৈরি করে। পাখিরা নানা রকমের বাসা তৈরি করে। মেঠো ইঁদুর মাঠের গর্তে বাসা করে আবার পিঁপড়ে চাক গড়ে আর উইপোকা তো ঢিবিতে থাকে।

১। সুযোগ পেলে কে কাকে খেয়ে ফেলত?

উত্তরঃ

২। বাঘ-সিংহের থাকার জায়গার নাম কী?

উত্তরঃ

৩। মানুষ ছাড়া কারা ঘরবাড়ি চায়?

উত্তরঃ

৪। মৌমাছিরা থাকার জন্য কী তৈরি করে?

উত্তরঃ

৫। পাখিরা থাকার জন্য কী তৈরি করে?

উত্তরঃ

৬। মেঠো ইঁদুর কোথায় বাসা করে?

উত্তরঃ

৭। উইঢিবি কার বাসা?

উত্তরঃ

৮। উইঢিবি কী দিয়ে তৈরি?

উত্তরঃ

১। বাঘ-সিংহেরা মানুষকে খাওয়ার সুযোেগ কীভাবে পেত?

উত্তরঃ

২। মৌমাছি, পিঁপড়ে এবং পাখিরা থাকার জন্য কী তৈরি করে?

উত্তরঃ

৩। উইপোকা কোথায় থাকে?

উত্তরঃ

১। বাঘ-সিংহরাও চায়।

উত্তরঃ

২। এক-এক পাখি এক-এক রকম তৈরি করে।

উত্তরঃ

৩। তো বাসা।

উত্তরঃ

৪। মৌমাছিরা থাকার জন্য তৈরি করে।

উত্তরঃ

৫। উইপোকার বাসাকে বলে।

উত্তরঃ

১। বাঘ-সিংহরাও- (ঘরবাড়ি/বাসা) চায়।

উত্তরঃ

২। পিঁপড়ে থাকার জন্য- (চাক/বাসা) তৈরি করে।

উত্তরঃ

৩। পাখিরা – (নানান/এক) ধরনের বাসা তৈরি করে।

উত্তরঃ

৪। মৌমাছি ও পিঁপড়ের বাসাকে- (চাক/ঢিবি) বলে।

উত্তরঃ

ঠিক বাক্যের পাশে ” ও ভুল বাক্যের পাশে ‘x’ চিহ্ন দাও। 

১। মৌমাছিরা থাকার জন্য বাসা তৈরি করে।

উত্তরঃ

২। উইঢিবি মাটি দিয়ে তৈরি।

উত্তরঃ

৩। বাঘ-সিংহরা গাছে বাস করে।

উত্তরঃ

৪। মাঠে গর্ত করে ইঁদুর থাকে।

উত্তরঃ

৫। পাখি বাসা তৈরি করে।

উত্তরঃ