WBBSE Class 5 Amader Paribesh Chapter 4 পরিবেশ ও সম্পদ Solution | Bengali Medium

পরিবেশ ও সম্পদ

Chapter 4

1. MCQs Question Answer

1. স্বাধীনতার জন্য দেশের মানুষদের একজোট করেছিলেন-

(A) নেতাজি

(B) গান্ধিজি  

(C) স্বামীজি

(D) এঁদের কেউ নন

2. ‘মাস্টারবা নামে পরিচিত ছিলেন-

(A) ভগৎ সিং

(B) সূর্য সেন   

(C) বাঘাযতীন

(D) এঁরা সবাই  

3. একজন স্মরণীয় বাঙালি বিজ্ঞানী হলেন-

(A) ডিরোজিও

(B) স্বামী বিবেকানন্দ

(C) আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু  

(D) এঁদের কেউ নন

4. এর মধ্যে বিপ্লবী হলেন-

(A) আশাপূর্ণা দেবী

(B) লীলা মজুমদার

(C) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

(D) শরদিন্দু

5. ‘সাহিত্য সম্ভাট’ যাঁর নাম-

(A) রবীন্দ্রনাথ

(B) বঙ্কিমচন্দ্র

(C) শরৎচন্দ্র

(D) ক্ষুদিরাম বসু  

6. রবি ঠাকুরের জীবনকাল-

(A) 1861-1941 খ্রি.

(B) 1838-1894 খ্রি.  

(C) 1774-1833 খ্রি.

(D) 1899-1976 খ্রি.

7. আমেরিকায় বিশ্বধর্ম মহাসম্মেলনে ভারতের মাথা উঁচু করেন-

(A) জগদীশ বসু

(B) স্বামী বিবেকানন্দ  

(C) মেঘনাদ সাহা

(D) প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার

8. মেঘনাদ সাহা ছিলেন-

(A) সাহিত্যিক

(B) সমাজ সংস্কারক  

(C) যোদ্ধা

(D) বিজ্ঞানী

2. Vary Short Question Answer

1. বেত মেরে তুই মা ভোলাবি’-এখানে ‘মা’ কে?

উত্তর: এখানে মা হল দেশ।

2. গীতাপাঠ অপেক্ষা ফুটবল খেলা ভালো’-এটি কার কথা?

উত্তর: এটি স্বামী বিবেকানন্দের কথা।

3. ‘বর্ণপরিচয় দিবস’ কোন দিন পালিত হয়? (সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুল)

উত্তর: 13 এপ্রিল।

4. একটি মানবীয় সম্পদের উদাহরণ দাও।

উত্তর: বুদ্ধি হল একপ্রকার মানবীয় সম্পদ।

5. কীসের আবিষ্কারের ফলে মানুষ মাংস পুড়িয়ে খেতে শিখল?

উত্তর: আগুন আবিষ্কারের ফলে মানুষ মাংস পুড়িয়ে খেতে শিখল।

6. আগে মাটিতে কীসের উনুন তৈরি হত?

উত্তর: আগে মাটিতে কাঠের উনুন তৈরি হত।

7. আমাদের কোন্ সম্পদের সাহায্যে আমরা পরিশ্রম করতে পারি?

উত্তর: আমাদের স্বাস্থ্য নামক সম্পদের সাহায্যে আমরা পরিশ্রম করতে পারি।

8. মানুষ কীভাবে ইট তৈরি করেছে?

উত্তর: মানুষ কয়লা ও মাটি দিয়ে ইট তৈরি করেছে।

9. মানুষ প্রথমদিকে কীসের গায়ে আঁকত?

উত্তর: মানুষ প্রথমদিকে মাটির পাত্রের গায়ে আঁকত।

10. সব জমিতে কোন্ ফসল চাষ হয়?

উত্তর: কয়লা দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে ইট পোড়ানো হয়।

11. কার্শিয়াং-এ কীসের বাগান দেখা যায়?

উত্তর: কার্শিয়াং-এ চা বাগান দেখা যায়।

12. কয়লার একটি ব্যবহার লেখো।

উত্তর: কয়লা পুড়িয়ে তাপবিদ্যুৎ তৈরি করা হয়।

13. তাপবিদ্যুৎ কীভাবে তৈরি করা হয়?

উত্তর: সব জমিতে ধান চাষ হয়।

14. একটি প্রাকৃতিক সম্পদের উদাহরণ দাও।

উত্তর: গাছ হল একটি প্রাকৃতিক সম্পদ।

15.সম্পদ কীভাবে ভাগ হওয়া উচিত?

উত্তর: সম্পদ সবার মধ্যে সমানভাবে ভাগ হওয়া উচিত।

16. পাহাড় থেকে জল গড়িয়ে কোথায় যায়?

উত্তর: পাহাড় থেকে জল গড়িয়ে সমতলে যায়।

17. দিঘার একটি আঞ্চলিক ঐতিহ্যের উদাহরণ দাও।

উত্তর: দিঘার একটি আঞ্চলিক ঐতিহ্য হল ঝিনুক দিয়ে মূর্তি গল্প।

3. Short Question Answer

1. প্রাকৃতিক সম্পদকে মানুষ কী কী সম্পদ তৈরিতে ব্যবহার করেছে তা দুটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও। [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: প্রাকৃতিক সম্পদকে মানুষ বিভিন্ন সম্পদ তৈরিতে কাজে লাগায়। যেমন-কাঠ থেকে চেয়ার তৈরি করে। কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ তৈরি করে।

2. পারিবারিক সম্পদ বলতে কী বোঝ?

উত্তর: যেসব সম্পদ আমরা আমাদের পরিবারের মানুষজনের যেমন-বাবা, মা, দাদু-দিদা-এঁদের কাছ থেকে পেয়ে থাকি, সেগুলিই পারিবারিক সম্পদ। যেমন-ঠাকুমার কাছ থেকে নকশাকাটা কাঁথা তৈরি করা শেখা।

3. হারুন মিঞা কীভাবে শ্যামলের পায়ের চিকিৎসা করেছিল?   [রামপুরহাট জে. এল. বিদ্যাভবন]।

উত্তর: হারুন মিঞা দুরকম পাতা এনে কাটা জায়গায় লাগিয়েছিল কিছুটা ছেঁচা পাতা দিয়ে আঙুলটা মুড়ে দিল। আর একটা সাদা কাপড় দিয়ে আঙুল বেঁধে দিয়েছিল।

4. কোনো জিনিস ভালোভাবে তৈরি করতে হাজার হাজার বছর লাগে কেন?

উত্তর: কোনো জিনিস একটা মানুষ বুদ্ধি খাটিয়ে তৈরি করে। পরে ওই জিনিসগুলিকে উন্নত করতে কাজে লাগে আরও অনেক মানুষের বুদ্ধি। এভাবেই ভালো করে কোনো জিনিস তৈরি করতে সময় লাগে।

5. পাত্রের ধারণা মানবসমাজে কীভাবে এল?

উত্তর: আগুনে ঝলসানো মাংস খাওয়ার সময় মানুষের মাথায় এল রান্নার ধারণা। রান্না করার জন্য পাত্রের দরকার। এই চিন্তাধারা থেকেই পাত্র তৈরি করা হল।

পাঠ্যবইতে দেওয়া প্রশ্নগুলির সমাধান

6. অরণ্য সপ্তাহ আমরা কেন পালন করি?

উত্তর: পৃথিবীতে বনের পরিমাণ কমে এসেছে। গাছ লাগিয়ে পৃথিবীতে অরণ্যের পরিমাণ বাড়ানো দরকার। তাই বন বাঁচানো ও বাড়ানোর উদ্দেশ্যে আমরা অরণ্য সপ্তাহ পালন করি।

7. মৌলানা আবুল কালাম আজাদ কেন বিখ্যাত?

উত্তর: মৌলানা আবুল কালাম আজাদ (জীবনকাল 1888- 1958 খ্রি.) ছিলেন স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী। এই শিক্ষিত মানুষটি দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনগুলিতে সক্রিয়ভাবে যোগদান করেছিলেন। তাঁর লেখা বিখ্যাত বই ‘ইন্ডিয়া উইনস ফ্রিডম’।

8. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ সম্বন্ধে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর: ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ (জীবনকাল 1888-1975 খ্রি.) ছিলেন বিখ্যাত শিক্ষক। তিনি কলকাতা, অক্সফোর্ড ইত্যাদি বহু বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। 1962 সালে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাঁর জন্মদিনটি আমরা শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করি।

9. আম্বেদকরকে আমরা মনে রাখব কেন?

উত্তর: সমাজের নীচু স্তরের মানুষেরা যাতে অন্যদের মতো সমান অধিকার পেতে পারে, সেজন্য ভীমরাও রামজি আম্বেদকর লড়াই করেন। এছাড়া দেশ চালানোর নিয়ম বা সংবিধানও তিনিই তৈরি করেন। সাধারণতন্ত্রের দেশ হিসেবে ভারতকে গড়ে তোলার চেষ্টার জন্য তাঁকে মনে রাখা উচিত।

10. 26 জানুয়ারি কেন আমরা সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করি?

উত্তর: স্বাধীন ভারতকে কীভাবে জনগণ বা সাধারণ মানুষ চালাবে, তার জন্য কিছু নিয়ম দরকার। 1950 সালের 26 জানুয়ারি এই নিয়ম চালু হয়। তাই আমরা 26 জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করি।

11. আমরা কোন্ তারিখে কেন শিশুদিবস পালন করি?
উত্তর: আমরা 14 নভেম্বর শিশুদিবস পালন করি। 14 নভেম্বর জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। তিনি শিশুদের ভালোবাসতেন বলে এই তারিখে শিশুদিবস পালিত হয়।

12. অরণ্য সপ্তাহ আমরা কেন পালন করি?

উত্তর: পৃথিবীতে বনের পরিমাণ কমে এসেছে। গাছ লাগিয়ে পৃথিবীতে অরণ্যের পরিমাণ বাড়ানো দরকার। তাই বন বাঁচানো ও বাড়ানোর উদ্দেশ্যে আমরা অরণ্য সপ্তাহ পালন করি।

13. মৌলানা আবুল কালাম আজাদ কেন বিখ্যাত?

উত্তর: মৌলানা আবুল কালাম আজাদ (জীবনকাল 1888- 1958 খ্রি.) ছিলেন স্বাধীন ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী। এই শিক্ষিত মানুষটি দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনগুলিতে সক্রিয়ভাবে যোগদান করেছিলেন। তাঁর লেখা বিখ্যাত বই ‘ইন্ডিয়া উইনস ফ্রিডম’।

14. সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ সম্বন্ধে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর: ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণাণ (জীবনকাল 1888-1975 খ্রি.) ছিলেন বিখ্যাত শিক্ষক। তিনি কলকাতা, অক্সফোর্ড ইত্যাদি বহু বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। 1962 সালে তিনি ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন। তাঁর জন্মদিনটি আমরা শিক্ষক দিবস হিসেবে পালন করি।

15. আম্বেদকরকে আমরা মনে রাখব কেন?

উত্তর: সমাজের নীচু স্তরের মানুষেরা যাতে অন্যদের মতো সমান অধিকার পেতে পারে, সেজন্য ভীমরাও রামজি আম্বেদকর লড়াই করেন। এছাড়া দেশ চালানোর নিয়ম বা সংবিধানও তিনিই তৈরি করেন। সাধারণতন্ত্রের দেশ হিসেবে ভারতকে গড়ে তোলার চেষ্টার জন্য তাঁকে মনে রাখা উচিত।

16. 26 জানুয়ারি কেন আমরা সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করি?

উত্তর: স্বাধীন ভারতকে কীভাবে জনগণ বা সাধারণ মানুষ চালাবে, তার জন্য কিছু নিয়ম দরকার। 1950 সালের 26 জানুয়ারি এই নিয়ম চালু হয়। তাই আমরা 26 জানুয়ারি সাধারণতন্ত্র দিবস পালন করি।

17. আমরা কোন্ তারিখে কেন শিশুদিবস পালন করি?

উত্তর: আমরা 14 নভেম্বর শিশুদিবস পালন করি। 14 নভেম্বর জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। তিনি শিশুদের ভালোবাসতেন বলে এই তারিখে শিশুদিবস পালিত হয়।

4. Long Question Answer

1. ব্যাখ্যা করো: স্মরণীয় সমাজ সংস্কারক। [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: ভারতের বুকে জন্মানো অনেক মানুষই সমাজ সংস্কারে উদ্যোগী হয়েছিলেন। যেমন-

(i) ডিরোজিও তাঁর ছাত্রদের যুক্তি দিয়ে চিন্তা করতে শিখিয়েছিলেন।

(ii) রামমোহন রায় সতীদাহ প্রথাকে বন্ধ করিয়েছিলেন।

(iii) বিধবাবিবাহ আইন পাশ করিয়েছিলেন বিদ্যাসাগর।

(iv) মেয়েদের পড়াশুনা শেখাতে উদ্যোগী হন বেগম রোকেয়া। 

         অসুস্থ মানুষকে সেবা করা উচিত একথা বুঝিয়েছিলেন ভগিনী নিবেদিতা, প্লেগ রোগীদের সেবা করে।

2. বঙ্কিমচন্দ্র ও সূর্য সেন স্মরণীয় কেন?

উত্তর: সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (জীবনকাল 1838- 1894 খ্রি.) ‘কপালকুণ্ডলা’, ‘দুর্গেশনন্দিনী’ ইত্যাদি উপন্যাস রচনার জন্য বিখ্যাত। তাঁর লেখা ‘রাজসিংহ’, ‘আনন্দমঠ’ ইত্যাদি উপন্যাস মানুষকে স্বাধীনতা সংগ্রামে উদ্দীপ্ত করেছিল। আমাদের দেশের জাতীয় গীতি ‘বন্দেমাতরম্’ তাঁরই রচনা।

        সূর্য সেন (জীবনকাল 1894-1934 খ্রি.) ‘মাস্টারদা’ নামে পরিচিত এক বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন। 1930 সালে তাঁর নেতৃত্বে একদল বিপ্লবী চট্টগ্রামের অস্ত্রাগার লুঠ করে ইংরেজ সরকারকে ভীত করেছিল। জালালাবাদ পাহাড়ে যুদ্ধ করে তাঁর সেনাদল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীকে পরাস্ত করে।

3. ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে জড়িত কয়েকটি ঘটনার উল্লেখ করো।

উত্তর: ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাই জড়িয়ে আছে। যেমন-

(i) অত্যাচারী শাসক কিংসফোর্ডকে হত্যা করতে ক্ষুদিরাম বসু ও প্রফুল্ল চাকি বোমা ছুঁড়েছিলেন।

(ii) ভগৎ সিংহ, শুকদেব ও রাজগুরুর সাহায্যে সন্ডার্স নামে অত্যাচারী শাসককে হত্যা করেন।

(iii) সূর্য সেন ও তাঁর অনুগামীরা চট্টগ্রামে ইংরেজদের অস্ত্রাগার লুঠ করেছিলেন।

(iv) দামোদর, বালকৃষ্ণ ও বাসুদেব চাপেকর পুনেতে অত্যাচারী পুলিশ কমিশনার র‍্যান্ডকে হত্যা করেছিলেন।।

(v) সুভাষচন্দ্র বসুর নেতৃত্বে আজাদ হিন্দ ফৌজ কোহিমা, নাগাল্যান্ডের মতো বেশ কিছু জায়গা থেকে লড়াই করে ইংরেজ সেনাদের তাড়িয়ে দিয়েছিল।

4. ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর স্মরণীয় কেন? অথবা, টীকা লেখো: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

[অক্রুরমণি করোনেশন ইন্সটিটিউশন, মালদা]

উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (জীবনকাল 1820-1891 খ্রি.) নিঃস্বার্থভাবে মানুষের সেবা করতে শিখিয়েছিলেন। অসুস্থ, গরিব মানুষকে তাঁর মতো করে সেবা ও সাহায্য খুব কম মানুষই করেছেন। বিধবা বিবাহ আইন চালু করাও তাঁর কৃতিত্ব। ছেলেমেয়েদের শিক্ষার উদ্দেশ্যে বাংলায় অনেকগুলি স্কুল তিনি তৈরি করিয়েছিলেন। আমাদের অক্ষর শেখার প্রথম ধাপ ‘বর্ণপরিচয়’ বইটিও তাঁরই লেখা। শিক্ষা ও সমাজের উন্নতির পাশাপাশি ‘কথামালা’, ‘বোধোদয়’ ইত্যাদি বইয়ের লেখক হিসেবেও তাঁকে মনে রাখা যায়।

5. বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় স্মরণীয় মানুষদের অবদান সংক্ষেপে আলোচনা করো।

উত্তর: বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় নিজেদের প্রতিভার ছাপ রেখে স্মরণীয় হয়ে আছেন অনেকেই। যেমন-

(i) উদ্ভিদের প্রাণ আছে, প্রমাণ করেন জগদীশচন্দ্র বসু। তাছাড়া উদ্ভিদের বৃদ্ধি মাপার যন্ত্র ক্রেস্কোগ্রাফ তাঁরই আবিষ্কার।

(ii) রসায়ন শাস্ত্রে গবেষণার ক্ষেত্রে দক্ষতার ছাপ রাখেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়।

(iii) পদার্থবিদ্যার গবেষণায় ভারতকে বিদেশের কাছে পরিচিতি দেন মেঘনাদ সাহা ও সত্যেন্দ্রনাথ বসু।

(iv) পরিসংখ্যান বিদ্যায় কৃতিত্বের ছাপ রাখেন প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ।

6. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে মনে রাখবে কেন?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (জীবনকাল 1861-1941 খ্রি.) অনেক কারণেই স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। যেমন-

(i) বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলনকে সফল করতে তাঁর ‘রাখিবন্ধন’ উৎসব সাহায্য করেছিল। এছাড়া ইংরেজদের জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে তিনি তাঁদের দেওয়া ‘নাইট’ উপাধি ত্যাগ করেন।

(ii) সার্থকভাবে শিক্ষার প্রসারের জন্য তিনি শান্তিনিকেতনে ‘বিশ্বভারতী’ বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলেন।

(iii) প্রকৃতি ও মানুষের প্রতি তাঁর ভালোবাসা তাঁর লেখা গান, গল্প, নাটক, কবিতায় প্রকাশ পায়। আমাদের দেশের জাতীয় সংগীত ‘জনগণমন’ তাঁরই রচনা।

7. আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু সম্পর্কে দু-চার কথা লেখো।

 উত্তর: আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু (জীবনকাল 1858-1937 খ্রি.): তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজের পদার্থবিদ্যার অধ্যাপক ছিলেন। তিনি একই সঙ্গে ছিলেন পদার্থবিজ্ঞানী ও উদ্ভিদ বিজ্ঞানী। তিনি এবং ইতালির মার্কনি প্রায় একই সময়ে রেডিও আবিষ্কার করেন। উদ্ভিদের বৃদ্ধি পরিমাপক ক্রেস্কোগ্রাফ গ্রন্থটি তিনিই আবিষ্কার তিনি ‘নাইট’ উপাধি লাভ করেন। তাঁরা সারাজীবনের উপার্জিত অর্থ তিনি জনহিতকর কাজে দান করে গেছেন।

৪. টীকা লেখো: মাতঙ্গিনী হাজরা।

 উত্তর: মাতঙ্গিনী হাজরা (জীবনকাল 1870-1942 খ্রি.) : 1942 সালের এর ভারত ছাড়ো আন্দোলন 29 সেপ্টেম্বর 73 বছরের বৃদ্ধা মাতঙ্গিনী তমলুক আদালত ও থানার দিকে আট হাজার মানুষের মিছিল নিয়ে যাত্রা করেন। পুলিশ প্রথমে লাঠি ও শেষে বেপরোয়া গুলি চালাতে শুরু করে। মাতঙ্গিনী তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়ে রক্তে তমলুকের মাটিকে রাঙিয়ে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি মহাত্মা গান্ধির নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলতেন বলে সকলে তাঁকে ‘গান্ধিবুড়ি’ বলতেন।

9. টীকা লেখো: প্রফুল্ল চাকী।

উত্তর: প্রফুল্ল চাকী (জীবনকাল 1888-1908 খ্রি.): কলকাতা প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট অত্যাচারী কিংসফোর্ডকে নিরাপদ রাখবার জন্য ইংরেজ সরকার তাঁকে বিহারের মজঃফরপুরে বদলি করেছিলেন। যুগান্তর দলের সদস্য ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকী কিংসফোর্ডকে হত্যার দায়িত্ব নিয়ে মজঃফরপুরে আশ্রয় নিলেন।

       1908 সালের 30 এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাত্রি সাড়ে আটটায় সময় তাঁরা কিংসফোর্ডের ফিটন গাড়িটিকে লক্ষ্য করে বোমা ছুঁড়লেন। কিন্তু গাড়িতে কিংসফোর্ড ছিলেন না। দুর্ভাগ্যক্রমে মারা গেলেন মিসেস ও মিস কেনেডি। পরের দিন সকালে ওয়েইনি স্টেশনে ধরা পড়েন ক্ষুদিরাম।

       প্রফুল্ল চাকী মোকামাঘাট রেল প্ল্যাটফর্মে পাহারাদারদের হাতে ধরা না দিয়ে নিজের রিভলভার দিয়ে নিজের পায়ে গুলি করে পাণ্যাগ করেন।

10. জওহরলাল নেহরু সম্বন্ধে কিছু কথা লেখো।

উত্তর: জওহরলাল নেহরু (জীবনকাল 1889-1964খ্রি.) : লন্ডন থেকে ব্যারিস্টারি পাশ করে দেশে ফিরে সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি মহাত্মা গান্ধীর আদর্শে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন করে মোট প্রায় 17 বছর জেল খাটেন। তাঁর বইগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া, অটোবায়োগ্রাফি গ্লিম্পসেস অব ওয়ার্ল্ড হিস্ট্রি। তিনি মোট পাঁচবার ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতি নির্বাচিত হন। পণ্ডিত নেহরু 1947 সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকে একটানা মৃত্যু পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ছিলেন।

11. টীকা লেখো: মেঘনাদ সাহা।

উত্তর: মেঘনাদ সাহা (জীবনকাল 1893-1956 খ্রি.): চূড়ান্ত আর্থিক দুরবস্থার মধ্যেই পড়াশোনা করে মেঘনাদ সাহা এম. এস. সি. পরীক্ষায় ফলিত গণিতে প্রথম হন। সূ র্যের বিকিরণ ও সৌরমণ্ডল নিয়ে নানা গবেষণা তাঁকে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই বিশ্বজোড়া খ্যাতি এনে দেয়। মেঘনাদ কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান কলেজে পদার্থবিদ্যা বিভাগের পালিত অধ্যাপক পদে যোগ দেন। তাঁর উদ্যোগে স্থাপিত হয় নিউক্লীয় পদার্থবিদ্যার গবেষণাগার ‘সাহা ইন্সটিটিউট অব নিউক্লিয়ার ফিজিক্স’। তাপীয় আয়নবাদের ধারণা দানকারী মেঘনাদ সাহাই দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন-এর পরিকল্পনা রচনা করেছিলেন।

12. প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ সম্বন্ধে কয়েকটি বাক্য লেখো।

উত্তর: প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ (জীবনকাল 1893-1972 খ্রি.) তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে পদার্থবিদ্যায় অনার্স সহ বি.এস. সি পাশ করার পর বিদেশে পাড়ি দেন। দেশে ফিরে এসে প্রেসিডেন্সিতে অধ্যাপক নিযুক্ত হন। রাশিবিজ্ঞানে গভীর অধ্যয়ন ও গবেষণা ছিল প্রশান্তচন্দ্রের। তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইন্সটিটিউট। প্রধানমন্ত্রী নেহরুর অনুরোধে প্রশান্তচন্দ্র জাতীয় আয় বৃদ্ধি, এমনকি বেকার সমস্যার সমাধানেও নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন। প্ল্যানিং কমিশনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন। তিনি রয়‍্যাল সোসাইটির ফেলো নির্বাচিত হয়েছিলেন।

13. টীকা লেখ: মহাত্মা গান্ধি।

উত্তর: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধি (জীবনকাল 1869-1948 খ্রি.) : ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। তিনি দেশে ও বিদেশে জাতিভেদ ও বর্ণবৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে 1920 সালে তিনি অহিংস অসহযোগ আন্দোলন ও 1930 সালে গণ আইন অমান্য আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। গুজরাতের ডান্ডিতে সমুদ্রের জল থেকে লবণ তৈরি করে ইংরেজদের লবণ আইনের প্রতিবাদ করেন। তাঁর ডাকে স্বাধীনতা আন্দোলনে আপামর ভারতবাসী উদ্বুদ্ধ হন ও সাড়া দেন।

14. নেতাজি কেন স্মরণীয়? অথবা, টীকা লেখো: নেতাজি সুভাষচন্দ্র বোস। [ আমতা নিত্যানন্দ হাই স্কুল]

উত্তর: নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু খুব অল্প বয়স থেকেই ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। মোটা মাইনের সরকারি চাকরি ছেড়ে দিয়ে তিনি প্রথমে অহিংস আন্দোলনে যোগদান করেন। ‘ফরওয়ার্ড ব্লক’ নামে একটি দলও তৈরি করেন। 1939 সালে ভারত থেকে বিদেশে চলে গিয়ে জাপান, জার্মানি প্রভৃতি দেশ থেকে সাহায্য গ্রহণ করেন। তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজের নেতৃত্ব পেয়েছিলেন। তাঁর অধীনে এই ফৌজ ভারতে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ওপর আঘাত হেনে তাকে বিপর্যস্ত করে। আজাদ হিন্দ ফৌজ পরে পরাস্ত হয় এবং নেতাজি নিখোঁজ হয়ে যান। তবে ব্রিটিশরা বুঝতে পারে ভারতে তাদের দিন শেষ হয়ে এসেছে। তাই স্বাধীন ভারতের স্বপ্নকে সার্থক করার ক্ষেত্রে নেতাজির অবদান কম নয়।

15. যে-কোনো দু-জন স্বাধীনতা সংগ্রামী সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর: বাঘা যতীন (জীবনকাল 1879-1915 খ্রি.): বাঘা যতীন বা যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় খুব কম বয়স থেকেই ইংরেজ বিরোধী আন্দোলনে যোগদান করেন। অন্যান্যদের সাহায্যে তিনি কলকাতায় ব্রিটিশ ‘রডা’ কোম্পানির অস্ত্রশালা থেকে অস্ত্র লুঠ করেন। 1915 সালে তিনি তাঁর সঙ্গীদের সঙ্গে ওড়িশার বালেশ্বরে ইংরেজদের সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে প্রাণ দেন।

ভগৎ সিংহ (জীবনকাল 1907-1931 খ্রি.): ভগৎ সিংহ বিভিন্ন বিপ্লবী কাজকর্মের মাধ্যমে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে জড়িয়ে পড়েন। তিনি কুখ্যাত ইংরেজ শাসক সন্ডার্সকে হত্যা করেন এবং 1929 সালের ৪. এপ্রিল দিল্লির আইনসভায় বটুকেশ্বর দত্তের সঙ্গে বোমা ছুঁড়ে পুলিশের হাতে ধরা দেন। খুব অল্প বয়সেই তাঁর ফাঁসি হয় এবং তাঁর আত্মত্যাগ ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনকে আরও শক্তিশালী করে তোলে।

16. টীকা লেখো: কল্পনা দত্ত

উত্তর: কল্পনা দত্ত (জীবনকাল 1913-1995 খ্রি.): কলকাতার বেথুন কলেজে গণিতে অনার্স পড়ার সময় তিনি বিপ্লবী আন্দোলনে বিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। তিনি মাস্টারদা সূর্য সেনের ইন্ডিয়ান রিপাবলিকান আর্মির চট্টগ্রাম শাখায় যোগ দেন। ইউরোপীয়ান ক্লাব আক্রমণের যৌথ দায়িত্বে থাকায় তাঁকে

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি কমিউনিস্টদের আদর্শে স্বাধীনতা সংগ্রামে লিপ্ত হন। কমিউনিস্ট পার্টি কর্মী হিসেবে তিনি দুর্ভিক্ষের সময় চট্টগ্রামে সেবাকর্মে আত্মনিয়োগ করেন। পরবর্তীকালে নারীকল্যাণ ও নারীশিক্ষা আন্দোলনের সর্বভারতীয় নেত্রী হয়ে ওঠেন।

17. ব্যাখ্যা করো: পশ্চিমবঙ্গের প্রাকৃতিক সম্পদ।  [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদ পাওয়া যায়। যেমন-

(i) রানিগঞ্জ, আসানসোলে কয়লা পাওয়া যায়।

(ii) উঃ ও দঃ 24 পরগনা, হাওড়া, হুগলি ইত্যাদি জেলায় গঙ্গা নদীর জল সম্পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

(iii) বিভিন্ন নদীনালায় নানা ধরনের মাছও পাওয়া যায়।

(iv) সুন্দরবনের জঙ্গল থেকে মধু, মোম, কেন্দুপাতা ইত্যাদি সম্পদ আহরণ করা হয়।

(v) উত্তরবঙ্গের গোরুমারা, জলদাপাড়া অরণ্যের হাতি, গন্ডার, বাঘ ইত্যাদি প্রাণী পাওয়া যায়। এগুলিও প্রকৃতির সম্পদ।

18. ব্যাখ্যা করো: তোমার জানা অলিখিত জ্ঞানের কথা। [পর্যদ নমুনা]

উত্তর: আমি আমার আশপাশে অনেক অলিখিত জ্ঞানের কথা জানি। যেমন-

(i) পাশের পাড়ার রূপকদা থার্মোকল দিয়ে অনেক রকম মডেল তৈরি করতে জানেন।

(ii) আমার পিসি মশলা দিয়ে বাড়ির মডেল তৈরি করতে জানেন।

(iii) আমার বন্ধু তুহিন সুপারিগাছের পাতা দিয়ে ছবি তৈরি করতে পারে।

(iv) পাশের পাড়ার হামিদা মাসি নকশাকাটা কাঁথা বুনতে পারেন।

(v) আমার দিদি রীতা সেলোফেন, থার্মোকল বল ইত্যাদি দিয়ে সুন্দর অ্যাকোরিয়াম তৈরি করতে পারে।

19. ব্যাখ্যা করো: সাধারণতন্ত্র দিবস।           [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: সাধারণতন্ত্র হল সেই ব্যবস্থা, যাতে সাধারণ মানুষই দেশ চালায়। এভাবে দেশ চালানোর ক্ষেত্রে নিয়মের দরকার হয়। জনগণের ভোটে জেতা মানুষেরা এই নিয়ম মেনে দেশ চালান। 1950 সালের 26 জানুয়ারি থেকে ভারতকে সাধারণ মানুষের জন্য পরিচালনা করার নিয়ম বা সংবিধান চালু হয়েছে। এ ব্যাপারে বাবাসাহেব আম্বেদকরের অবদান স্মরণীয়। তাই এই দিনটিকে সাধারণতন্ত্র বা প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

20. ব্যাখ্যা করো: পরিবেশ দিবস।            [পর্ষদ নমুনা]

অথবা, টীকা লেখো: পরিবেশ দিবস      [উত্তরপাড়া গভ. হাইস্কুল (উঃমা:)]

উত্তর: সম্মিলিত জাতিসংঘের উদ্যোগে 1974 সালের 5 জুন প্রথম বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়। আমরা পরিবেশের অংশ। তাই একে রক্ষা করা আমাদের কর্তব্য। এজন্য প্রতিবছর বিশ্বে এই দিন পালিত হয়। এর অন্তর্গত বিভিন্ন কর্মসূচি হল-গাছ লাগানো, প্লাস্টিকের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা, বন্যপ্রাণীদের নিয়ে বেআইনি ব্যাবসা বন্ধ করা ইত্যাদি।

5. Fill in The Blanks

1.——————————–‘গান্ধিবুড়ি’ নামে পরিচিত  (বালুরঘাট গার্লস হাইস্কুল)

2. বাঘাযতীন নামে পরিচিত ছিলেন——————————।

3. দেশের জন্য অকালে প্রাণ দিয়েছিলেন স্বাধীনতা সংগ্রামী————————–। (হাওড়া বিবেকানন্দ ইনস্টিটিউশন)

4. হলেন————————–  ও ——————————  খুব অল্প বয়সে দুই বন্ধু লড়তে 

গিয়েছিলেন দেশের এঁরা  জন্য।  [পর্ষদ নমুনা]

5. দেশের মানুষের ভালোর কথা ভেবে লিখেছেন —————————-।

6. অল্প বয়সে আগেকার দিনে মেয়েদের——————————- দেওয়া হত।

7. গাছেরও প্রাণ আছে প্রমাণ করেন———————————।

৪. হিংসা না করে ইংরেজদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষকে লড়তে শিখিয়েছিলেন

———————————-।

9. সূর্য সেনের দলের একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী হলেন——————————-।

10. আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ছিলেন বড়ো——————————–।

11. —————————- ইংরেজ শাসনের বিরোধিতা করতে গিয়ে বেতের আঘাত সহ্য করেছিলেন।

12. মাতঙ্গিনী হাজরা—————————- ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন।

13. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম —————————– সালে।   [সালকিয়া এ. এস. হাই স্কুল]

14. ইন্ডিয়ান স্ট্যাটিসটিকাল ইনস্টিটিউট তৈরি করেছিলেন —————————–।

15. স্বামী বিবেকানন্দের বিদেশিনী শিষ্যার নাম———————————। [বালি জোড়া অশ্বত্থতলা বিদ্যামন্দির।

16.——————————— বিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতার নাম বেগম রোকেয়া।  [রায়গঞ্জ গার্লস হাই স্কুল (উ. মা.)]

17. একজন নারী স্বাধীনতা সংগ্রামী হলেন————————–।  [রামনগর রাও হাই স্কুল]

উত্তর: 1- মাতঙ্গিনী হাজরা, 2- যতীন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, 3- ক্ষুদিরাম বসু, 4- ক্ষুদিরাম বসু। প্রফুল্ল চাকি, 5- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, 6- বিয়ে, 7- জগদীশচন্দ্র বসু, ৪- মহাত্মা গান্ধি, 9- কল্পনা দত্ত, 10- বিজ্ঞানী, 11- সুশীল সেন, 12- তমলুকে, 13-1861, 14-প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ, 15- ভগিনী নিবেদিতা, 16-শাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুল, 17-প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার।

6. True Ans False

1. জওহরলাল নেহরুর জন্মদিনে শিক্ষক দিবস পালিত হয়। (x)

3. ভারতের স্বাধীনতা দিবস 15 আগস্ট।   (√)

4. ভারতের একজন শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন মহাত্মা গান্ধী।  (×)

5. 26 জানুয়ারি ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবস ।  (√)

6. বাঘাযতীন হাতে কলমে শিক্ষার কথা বলেছিলেন (×)   

7. প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার একজন বিজ্ঞানী ছিলেন। (×)

8. স্বাধীনতা সংগ্রামী সূর্য সেন ছিলেন ব্যারিস্টার (√)

9. সত্যেন্দ্রনাথ বসু ছিলেন সমাজ সংস্কারক। (x)

10. গান্ধিজির জন্মদিন ও নভেম্বর। (×)

11. নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেছিলেন। (√).   

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *