WBBSE Class 8 Amader Paribesh Chapter 5 প্রাকৃতিক ঘটনা ও তার বিশ্লেষণ Solution | Bengali Medium

Class 8 Chapter 5 Bengali Medium

প্রাকৃতিক ঘটনা ও তার বিশ্লেষণ

MCQs Question Answer

(i) উপরের আকাশ (আয়নমণ্ডল) ও ভূপৃষ্ঠের মধ্যে বিভব পার্থক্যের মান-

(a) 1000 V

(b) 4105V

(c) 400V

(d) 104V

উত্তর: (b) 4105V

(ii) পৃথিবীজুড়ে প্রতিদিন ঝড়বৃষ্টির মোট সংখ্যা প্রায়-

(a) 400

(b) 4,000

(c) 40,000

(d) কোনোটিই নয়

উত্তর: (c) 40,000

(iii) ঝড়ের মেঘের নীচের দিক-

(a) ধনাত্মক তড়িৎগ্রস্ত

(b) ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত

(c) নিস্তড়িৎ

(d) পর্যায়ক্রমে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত হয়

উত্তর: (b) ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত।

(iv) ঝড়ের মেঘের উচ্চতা-

(a) 5-6 km

(b) 12-13 km

(c) 50-60 km

(d) 1 km

উত্তর: (b) 12-13 km |

(v) বজ্রপাতের সময় নিরাপদ আশ্রয়স্থল নয় কোন্টি?

(a) পাকাবাড়ি

(b) জানালা-দরজা বন্ধ থাকা . ট্রেনের ভিতর

(c) উঁচু গাছের তলা

(d) বজ্রবহযুক্ত বাড়ি

উত্তর: (c) উঁচু গাছের তলা।

(vi) বজ্রবহের উপরের প্রান্তে থাকে-

(a) মোটা তামার পাত

(b) লোহার রড

(c) সূচিমুখযুক্ত পরিবাহী

(d) কোনোটিই নয়

উত্তর: (c) সূচিমুখযুক্ত পরিবাহী

(vii) ফুসফুসের ক্যানসার একট

(a) সংক্রামক মহামারি

(b) সাধারণ উৎস মহামারি

(c) অসংক্রামক রোগঘটিত মহামারি

(d) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ (d) কোনোটিই নয়

(viii) ম্যালেরিয়া কথাটির অর্থ হল-

(a) খারাপ বায়ু

(b) ভালো বায়ু

(c) দূষিত বায়ু

(d) প্রবাহিত হওয়া

উত্তর: (a) খারাপ বায়ু

(ix) কোন দিনটিকে বিশ্ব ম্যালেরিয়া দিবস হিসাবে পালন করা হয়?

(a) 25 শে এপ্রিল

(b) 25 শে জুন

(c) 15 ই জুন

(d) কোনোটিই নয়।

উত্তর: (a) 25 শে এপ্রিল

(x) ডায়ারিয়া রোগের জন্য দায়ী অণুজীবটি হলো-

(a) রোটাভাইরাস

(b) ফ্ল্যাভিভাইরাস

(c) প্লাসমোডিয়াম ভাইভাক্স 

(d) লিশম্যানিয়া প্রোটোজোয়া।

উত্তর: (a) রোটাভাইরাস

(xi) DOTs-এর মাধ্যমে কোন রোগ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব?

(a) কালাজ্বর

(b) ইনফ্লুয়েঞ্জা

(c) যক্ষ্মা

(d) ডায়ারিয়া।

উত্তর: (c) যক্ষ্মা

(xii) কোন রোগের অন্য নাম দমদম জ্বর?

(a) যক্ষ্মা

(b) স্মল পক্স

(c) কালাজ্বর

(d) ইনফ্লুয়েঞ্জা।

উত্তর: (c) কালাজ্বর

Very Short Question Answer

(i) কাছাকাছি থাকা দুটি পরিবাহী পাতের মধ্যে উচ্চবিভব পার্থক্য থাকলে কী ঘটে?

উত্তর: এদের মধ্যে তড়িৎস্ফুলিঙ্গ সৃষ্টি হয়।

(vi) ‘ঝড়ের মেঘের উচ্চতা 12-13 km বা তার চেয়েও বেশি হয়’-সত্য না মিথ্যা?

উত্তর: সত্য।

(vii) উপরের আকাশ ও ভূপৃষ্ঠের মধ্যে মোট তড়িৎ প্রবাহমাত্রা ও 100W বাতির (বাড়িতে ব্যবহৃত) প্রবাহমাত্রার অনুপাত প্রায় কত?

উত্তর: 4,000: 11

(ix) ‘বজ্রবহ’ বাড়ির ভিতরের দেয়ালে লাগানো হয়’-সত্য না মিথ্যা?

উত্তর: মিথ্যা।

(x) বজ্রনিবারক তৈরি করতে কোন্ ধাতুর পাত ব্যবহার করা হয়?

উত্তর: তামার পাত।

(xi) কোন ব্যাকটেরিয়া কলেরা রোগের জন্য দায়ী?

উত্তর: ভিব্রিও কলেরি (Vibrio cholerae)।

(xii) কোন মশা ডেঙ্গি রোগের জীবাণু বহন করে? 

উত্তর: এডিস ইজিপ্টি (Aedes egypti) মশা।

(xiii) কোন ধরনের মাছি ইঁদুরের দেহে প্লেগ রোগের ব্যাকটেরিয়া বহন করে?

উত্তর: জেনোপসিলা চিওপিস (Xenopsylla cheopis)।

(xiv) বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা ঘোষিত প্রথম তিনটি মহামারির নাম কী?

উত্তর: প্লেগ, কলেরা ও পীতজ্বর।

(xv) প্রথম কোন ভারতীয় বিজ্ঞানী, কত সালে কালাজ্বরের ওষুধ আবিষ্কার করেন?

উত্তর: ভারতীয় বিজ্ঞানী উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী, 1922 সালে কালাজ্বরের ওষুধ আবিষ্কার করেন।

(xix) এইডস-এর জন্য দায়ী ভাইরাসটির নাম কী?

উত্তর: HIV – Human Immunodeficiency Virus!

(xx) লিশম্যানিয়া নামক আদ্যপ্রাণীটির বাহক কে?

উত্তর: বেলেমাছি।

Short Question Answer

(i) তড়িৎস্ফুলিঙ্গ কীভাবে সৃষ্টি হয়?

উত্তর: ভিন্নধর্মী আধানে আহিত দুটি বস্তুকে কাছাকাছি রাখলে এদের মাঝে থাকা বায়ুর কণাগুলি আবেশের দরুন আয়নিত হয়। এই আয়নগুলি ভিন্ন ধর্মী আধানযুক্ত বস্তুর দিকে (ধনাত্মক আয়নগুলি ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত বস্তুর দিকে এবং ঋণাত্মক আয়নগুলি ধনাত্মক তড়িৎগ্রস্ত বস্তুর দিকে) গতিশীল হওয়ার সময় যে তড়িৎপ্রবাহ সৃষ্টি হয় তার দরুন বায়ুকণাগুলি উত্তপ্ত হয়ে আলো বিকিরণ করে এবং কণাগুলির কম্পনের ফলে শব্দ উৎপন্ন হয়। একেই আমরা তড়িৎস্ফুলিঙ্গ বলে থাকি।

(II) দৈনন্দিন জীবনে তড়িৎস্ফুলিঙ্গ সৃষ্টির (বজ্রপাত ছাড়া) দুটি উদাহরণ দাও।

উত্তর: (1) বাড়ির বৈদ্যুতিক পাখা বা লাইটের সুইচ অন বা অফ্ করার সময় মাঝে মাঝে সুইচের ভিতর তড়িৎস্ফুলিঙ্গ লক্ষ করে থাকি।

(2) রাত্রিবেলা বৈদ্যুতিক ট্রেনের পেন্টোগ্রাফ ও বৈদ্যুতিক তারের মধ্যে মাঝে মাঝে তড়িৎস্ফুলিঙ্গ সৃষ্টি হয়।

(III) দুটি বিচ্ছিন্ন পরিবাহী পাতকে একটি তড়িৎকোশের দুই মেরুর সঙ্গে পরিবাহী তার দিয়ে যুক্ত করলে পাত দুটির মধ্যে কোনো তড়িৎপ্রবাহ হবে কী?

উত্তর: দুটি বিচ্ছিন্ন পরিবাহী পাতকে একটি তড়িৎকোশের দুই মেরুর সঙ্গে যুক্ত করলে একটি পাত ধনাত্মক তড়িৎগ্রস্ত ও অন্যটি ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত হয়। পাত দুটির আধানের আবেশের দরুণ এদের মধ্যবর্তী স্থানের বায়ুকণাগুলি আয়নিত হয়। দুই পাতের মধ্যবর্তী স্থানের বায়ুর আয়নগুলির প্রবাহের দরুন পাতদুটির মধ্যে অতি নিম্নমানের তড়িৎপ্রবাহের সৃষ্টি হয়।

(iv) প্রকৃতির নিজস্ব তড়িৎপ্রবাহ কী? কী কারণে এটি সৃষ্টি হয়?

উত্তর: উপরের আকাশ ও ভূপৃষ্ঠের মধ্যে যে অতিসামান্য তড়িৎপ্রবাহ সর্বদাই উপর থেকে নীচের দিকে প্রবাহিত হয় তাকে প্রকৃতির নিজস্ব তড়িৎপ্রবাহ বলে। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের আয়নোস্ফিয়ার স্তরের আয়নিত বায়ু ও ভূপৃষ্ঠের মধ্যে থাকা উচ্চমানের বিভব পার্থক্যই (প্রায় 4×105V) এই তড়িৎপ্রবাহের জন্য দায়ী।

(v) ঝড়ের মেঘ আয়নিত হয় কীভাবে?

উত্তর: ঝড়ের মেঘের জলকণাগুলি উপরে ওঠার সময় বা নীচে নামার সময় বায়ুতে আগে থেকে থাকা বিভিন্ন ধরনের আহিত কণাগুলি এদের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার দরুন ঝড়ের মেঘ আয়নিত হয়। মেঘের যে জলকণাগুলি উপরের দিকে ওঠে সেগুলি ধনাত্মক তড়িৎগ্রস্ত হয় এবং যেগুলি নীচের দিকে নামে সেগুলি ঋণাত্মক তড়িৎগ্রস্ত হয়।

(vi) বজ্রপাতের সময় নিরাপদ আশ্রয়স্থল কোনগুলি?

উত্তর: বজ্রবহযুক্ত বাড়ি, লোহার কাঠামোতে নির্মিত পাকাবাড়ি, মাটির সঙ্গে সংযোগ আছে এরকম ধাতব আচ্ছাদনযুক্ত গাড়ি ইত্যাদি বজ্রপাতের সময় নিরাপদ আশ্রয়স্থল।

(vii ) বজ্রপাতের সময় বিপজ্জনক স্থান কোনগুলি?

উত্তর: উঁচু গাছ, টেলিগ্রাফ ও টেলিফোন পোস্ট, উঁচু মাটির দেয়াল ইত্যাদি বজ্রপাতের সময় বিপজ্জনক স্থান। 

(viii) বজ্রনিরোধক (বা বজ্রনিবারক)-কে বজ্রবহও বলা হয় কেন?

উত্তর: বজ্রনিরোধকে সূচিমুখের ক্রিয়া সত্ত্বেও বজ্রপাত হলে তড়িৎপ্রবাহ বাড়ির ভিতর দিয়ে না গিয়ে নিম্নরোধসম্পন্ন তামার পাতের মধ্যে দিয়ে মাটিতে চলে যায়। ফলে বাড়ির কোনো ক্ষতি হয় না। এই কারণে বজ্রনিরোধককে বজ্রবহও বলা হয়। 

(ix) ভালো বজ্রবহের গুণগুলি লেখো।

উত্তর: ভালো বজ্রবহের গুণগুলি হল- 

(1) বজ্রনিবারকের তামার পাতের মধ্য দিয়ে তড়িৎপ্রবাহের ফলে উৎপন্ন তাপে পাতটি গলে যাবে না। 

(2) তামার পাতের উপরের প্রান্তে বেশ কয়েকটি সূচিমুখ থাকবে। 

(3) তামার পাতটির মাঝে কোনো কাটা থাকা চলবে না। অর্থাৎ পাতটি একটানা হবে।

(4) তামার পাতটির নীচের প্রান্তে মাটিতে গভীরভাবে পোঁতা থাকতে হবে।

(x) সংক্রামক মহামারি ও অসংক্রামক মহামারি বলতে কী বোঝ?

উত্তর: সংক্রামক মহামারি: যে ধরনের মহামারি সরাসরি এক ব্যক্তি। থেকে অপর ব্যক্তিতে কোনো বাহক প্রাণীর মাধ্যমে বা কোনো প্রাণীজ দেহ থেকে সংক্রমণ ঘটে তাকে সংক্রামণ মহামারী বলা হয়। যেমন: হাম, বসন্ত, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি। অসংক্রামক মহামারি: যে ধরনের মহামারি সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও জীবনচর্চার অভাবে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তাকে অসংক্রামক মহামারি বলা হয়। এক্ষেত্রে কোনো বাহকের ভূমিক থাকে না। যেমন: ফুসফুসের ক্যান্সার, করোনারি হার্ট ডিজিজ ইত্যাদি।

(xi) কলেরা রোগের সাধারণ লক্ষণগুলি আলোচনা করো?

উত্তর: কলেরা হলো মারণরোগ, এর সাধারণ লক্ষণগুলি হল-

(ক) প্রচণ্ড বমি হয়।

(খ) শরীরে অম্ল-ক্ষারের এবং লবণের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়।

(গ) শরীর থেকে জলীয় অংশ তরল আকারে বেরিয়ে যেতে থাকে।

(ঘ) শরীরের চামড়াকে ধোঁয়াটে নীলবর্ণে পরিণত করে।

(xii) ম্যালেরিয়া রোগের সংক্রমণ কিভাবে ঘটে?

উত্তর: ম্যালেরিয়া একটি মশাবাহিত রোগ। স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কামড়ালে, তার রক্তের মাধ্যমে Plasmodium vivax নামক প্রোটোজোয়া মশকীর শরীরে প্রবেশ করে এবং বংশবিস্তার করতে থাকে। এরপর ওই মশকী সুস্থ মানুষকে কামড়ালে প্রোটোজোয়া সেই মানুষের দেহে প্রবেশ করে ও ব্যক্তিটি ম্যালেরিয়া রোগে আক্রান্ত হয়।

(xiii) ডেঙ্গি রোগের সাধারণ উপসর্গগুলি লেখো।

উত্তর: ডেঙ্গি হল মশাবাহিত মারণব্যাধি। এই রোগের সাধারণ উপসর্গগুলি হল-

(1) অণুচক্রিকার সংখ্যা ভয়াবহভাবে হ্রাস পেয়ে রক্ত জমাট বাঁধতে পারেনা।

(2) অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়।

(3) ভয়াবহ জ্বর, মাথার যন্ত্রণা ও সাথে গাঁটে গাঁটে ব্যথ্যা।

(4) রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়।

(xiv) বেলেমাছি কীভাবে কালাজ্বর ছড়ায়?

উত্তর: লিশম্যানিয়া নামক প্রোটোজোয়া বা আদ্যপ্রাণীর আক্রমণে কালাজ্বর হয়। বালিমাছি বাহকরুপে এই আদ্য প্রাণীটিকে বহন করে। এরপর ওই মাছি দ্বারা সংক্রামিত খাদ্য খেলে সুস্থ ব্যক্তির দেহে আদ্যপ্রাণীটি প্রবেশ করে ও ব্যক্তিটি কালাজ্বর নামক মারণব্যাধিতে আক্রান্ত হয়।

(xv) কোন ধরনের খাবার থেকে ডায়ারিয়া রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে?

উত্তর: সাধারণত দূষিত জল, অরক্ষিত খাবার থেকে ডায়ারিয়া রোগের সংক্রমণ ঘটার সম্ভবনা থাকে।

(xvi) SARS সম্পর্কে যা জানো লেখো।

উত্তর: SARS হল একটি ভাইরাস ঘটিত Severe Acute Respiratory Syndrome। এই ভাইরাসঘটিত রোগটি প্রথম 2003 সালে এশিয়াতে দেখা যায়। এরপর ছড়িয়ে পড়ে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকায় এবং ইউরোপে। এই রোগের সাধারণ উপসর্গ হলো- প্রবলজ্বর, মাথার যন্ত্রণা ও শরীরে ব্যাথা। এটি একটি ভয়াবহ ছোঁয়াচে রোগ। এর প্রকোপ থেকে বাঁচার একটি মাত্র উপায় হল নাকমুখ চাপা দেওয়া মুখোশের ব্যবহার করা, সামনের ব্যক্তির থেকে নিরাপদ দূরত্ব (৩ মিটার) বজায় রাখা এবং বারে বারে হাত সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা।

(xvii) ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগের নিয়ন্ত্রণ কীভাবে করা হয়?

উত্তর: ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগটি একটি ভাইরাসঘটিত রোগ, ফলে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে অ্যান্টিবায়োটিক নিলেও প্রচুর পরিমাণে জলপান করলে রোগের কিছুটা উপশম হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ঘোষণা করেছে, এই রোগ নিয়ন্ত্রণের একমাত্র উপায় হল ইনফ্লুয়েঞ্জা টীকাকরণ।

Fil In The Blanks

(viii) বজ্রনিবারক কে  _______________  ও বলা হয়।

উত্তর: বজ্রবহ

(ii) একটি পরিবাহী তারের দু-প্রান্তে বিভব পার্থক্য সৃষ্টি করা হয় _______________ সাহায্যে।

উত্তর: তড়িৎকোশের

(iii) উপরের আকাশ (আয়নমণ্ডল) ও ভূপৃষ্ঠের মধ্যে সবসময় মৃদু _______________  হয়।

উত্তর: তড়িৎপ্রবাহ

(iv) ঝড়ের মেঘের আধানের দরুন ভূপৃষ্ঠে  _______________  তড়িতাধান আবিষ্ট হয়।

উত্তর: ধনাত্মক

(v) ঝড়ের মেঘ থেকে সাধারণত_______________  সহ ঝড়বৃষ্টি হয়।

উত্তর: বজ্রপাত

(xvi) টিবি বা যক্ষ্মা  ______________ বায়ুবাহিত মারণ রোগ।

উত্তর: ব্যাকটেরিয়া ঘটিত।

(xvii) বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা  ______________  দিনটিকে বিশ্ব হেপাটাইটিস দিবস হিসাবে ঘোষণা করেছেন।

উত্তর: 28 জুলাই।

(xviii) সঠিক খাদ্যাভাস ও জীবনচর্চার অভাবে   ______________   এর মতো অসংক্রামক রোগ ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে। 

উত্তর: হাইপারটেনশন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *