Class 4 Chapter 6 Solution
প্রকৃতি সম্পর্কে মানুষের অভিজ্ঞতা
Very Short Quetion Answer
১. জলের অপর নাম কী?
উত্তর: জীবন।
২. খেতে জলের ব্যবস্থা না করলে কী ঘটবে?
উত্তর: খেতের ফসলের গাছ মরে যাবে।
৩. নদীর ধারে থাকার একটি বিপদ উল্লেখ করো।
উত্তর: বন্যা।
৪. বন্যা থেকে বাঁচতে কী করা হয়?
উত্তর: নদীতে বাঁধ দেওয়া।
৫. প্রথম গাছ ও প্রাণীর জন্ম কোথায় হয়েছিল?
উত্তর: জলে।
৬. কোন পাথর আগুন জ্বালাতে ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: চকমকি পাথর।
৭. পোড়ামাটির মন্দির কোথায় দেখা যায়?
উত্তর: বিষ্ণুপুরে।
৮. আগুনে পুড়িয়ে কোথায় লোহা থেকে বিভিন্ন জিনিসপত্র তৈরি করা হয়?
উত্তর: কামারশালায়।
৯. মানুষ আগুনকে ভয় পায় কেন?
উত্তর: আগুনের ধ্বংস করার ক্ষমতার জন্য।
১০. শীতকালে মানুষ আগুন পোহায় কেন?
উত্তর: ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে মানুষ আগুন পোহায়।
১১. অরণ্য সপ্তাহে কী করা হয়?
উত্তর: গাছের চারা পোঁতা হয়।
১২. নদী বাঁধের কাছে সুন্দরী গাছ কেন পোঁতা দরকার?
উত্তর: নদী বাঁধের মাটিকে বন্যায় ধুয়ে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচাতে সুন্দরী গাছ পোঁতা দরকার।
১৩. কাঁপুনি দিয়ে জ্বর এলে তার নিরাময়ের ওষুধ আমরা কোথা থেকে পাই?
উত্তর: গাছের ছাল থেকে।
১৪. মানুষ প্রথমে পশুকে পোষ মানানোর পরিবর্তে কী লিখে ফেলো তো। তোমার বাড়িতে কোনো পোষা জীব থাকলে তার সম্বন্ধে দু-চার করত?
উত্তর: শিকার করত।
১৫. পশুকে কেন পোষ মানানো হয়েছিল?
উত্তর: মাংস, দুধ, চামড়া পাওয়ার জন্য।
১৬. যাতায়াতের জন্য কোন্ পশু ব্যবহার হত?
উত্তর: ঘোড়া, গোরু, গাধা।
১৭. মানুষ দলের চিহ্ন হিসেবে কী ব্যবহার করত?
উত্তর: বিভিন্ন পশুপাখির মূর্তি বা ছবি।
১৮. কোন্ পাখিকে খবর দেওয়া-নেওয়ার কাজের জন্য মানুষ পোষ মানিয়েছিল?
উত্তর: কবুতর/পায়রা।
১৯. টুল কী?
উত্তর: কঠিন কাজকে সহজ করার জন্য যা ব্যবহার করা হয়, তাকে টুল বলে।
২০. প্রথমে কী দিয়ে টুল বা হাতিয়ার বানানো হত?
উত্তর: পাথর দিয়ে।
২১. রোজ তোমার বাড়িতে ব্যবহৃত একটি টুলের নাম লেখো।
উত্তর: কৌটা খোলার জন্য ব্যবহৃত চামচ হল একটি টুল।
২২. হাতিয়ার কী?
উত্তর: হাতিয়ার হল অস্ত্রশস্ত্র।
২৩. লগি/আঁকশি কি একটি টুল?
উত্তর: হ্যাঁ। লগি/আঁকশি একটি টুল।
২৪। পাথর দিয়ে রান্নার কাজে ব্যবহারের কোন্ জিনিস তৈরি হয়?
উত্তর: শিলনোড়া তৈরি হয়।
২৫। মানুষ কোন্ সময় থেকে পাথর ব্যবহার করত?
উত্তর: গুহাতে থাকার সময় ব্যবহার করত।
২৬। পাথর থেকে তিনকোণা আকৃতির টুকরো দিয়ে কোন্ হাতিয়ার তৈরি হত?
উত্তর: হাতকুঠার তৈরি হয়।
২৭। কোন্ পাথর দিয়ে আগুন জ্বালানো হয়?
উত্তর: চকমকি পাথর দিয়ে জ্বালানো হয়।
২৮। রঙিন পাথরের টুকরো দিয়ে মানুষ কী বানায়?
উত্তর: মালা বানায়।
২৯। পাথরের দুটি ব্যবহার উল্লেখ করো।
উত্তর: পাথর দিয়ে মূর্তি তৈরি করা হয়। রেললাইনে পাথর দেওয়া হয়।
৩০। আদিম মানুষ কীভাবে পাথরের হাতিয়ার তৈরি করত?
উত্তর: আদিম মানুষ পাথর ভেঙে তার তিনকোণা টুকরো দিয়ে হাতকুঠার তৈরি করত। পাথর দিয়ে তির বা বর্শার ফলা তৈরি করত।
৩১। কীভাবে মানুষ পাথর দিয়ে আগুন জ্বালাত?
উত্তর: দুটো চকমকি পাথরে ঘষা লাগালে আগুনের ফুলকি তৈরি হয়। এভাবে পাথর ঘষেই মানুষ আগুন জ্বালাত।
৩২। পাথর দিয়ে মানুষ কী কী জিনিস তৈরি করে?
উত্তর: পাথর দিয়ে মানুষ মূর্তি, শিলনোড়া, মালা, ঘরবাড়ি, ইত্যাদি তৈরি করে।
৩৩। কোন্ জিনিসকে কিছু দিয়ে পিটলে ঠং ঠং করে আওয়াজ হয়?
উত্তর: ধাতু।
‘৩৪। একটি ধাতুর উদাহরণ দাও।
উত্তর: লোহা।
৩৫। তামা দিয়ে মানুষ কী কী জিনিস তৈরি করেছিল?
উত্তর: লাঙল ও কাস্তে।
৩৬। কোন্ কোন্ ধাতু মিশিয়ে ব্রোঞ্জ তৈরি হয়েছিল?
উত্তর: তামা ও টিন।
৩৭। ব্রোঞ্জ ও তামা দিয়ে মানুষ কী কী জিনিস তৈরি করেছিল?
উত্তর: গয়না, খেলনা, মূর্তি।
৩৮। লোহার একটা অসুবিধা উল্লেখ করো।
উত্তর: মরচে পড়ে লোহা নষ্ট হয়ে যায়।
৩৯। লোহার রড আসলে কীসের তৈরি হয়?
উত্তর: ইস্পাত।
৪০। গলানো লোহার সঙ্গে কী কী জিনিস মিশিয়ে ইস্পাত তৈরি করা হয়?
উত্তর: নিকেল, ম্যাঙ্গানিজ, ক্রোমিয়াম ইত্যাদি জিনিস।
৪১। কোন্ কোন্ ধাতুতে মরচে ধরে না?
উত্তর: অ্যালুমিনিয়াম ও স্টেনলেস স্টিল।
৪২। ‘স্টিল’ বলতে তুমি কোন্ জিনিসকে বোঝো?
উত্তর: ইস্পাত।
৪৩। চাকা কী কাজে লাগে?
উত্তর: গাড়ি চালাতে।
৪৪। মানুষ কীসের জন্য চাকা তৈরির প্রয়োজনবোধ করছিল?
উত্তর: কোনো কিছু টেনে নিয়ে যাওয়ার জনয।
৪৫। প্রথমে মানুষ কীভাবে চাকা বানাত?
উত্তর: কাঠ দিয়ে।
৪৬। চাকাকে করতে লোহার বেড় দেওয়া হল।
উত্তর: লোহার বেড়।
৪৭। টায়ার কীসের তৈরি হয়?
উত্তর: রাবারের।
৪৮। চাকা আমাদের বন্ধু কেন?
উত্তর: গাড়ির মাধ্যমে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় মানুষ ও জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া হয়। আর চাকা ছাড়া গাড়ি চলে না। তাই চাকা আমাদের বন্ধু।
৪৯। মানুষ আগে কীভাবে চাকা বানাত?
উত্তর: মানুষ প্রথমে গাছের গুঁড়ি গোল করে কেটে চাক বানাত। তারপর পাথর দিয়েও চাকা তৈরি করা হত।
৫০। রাবারের চাকা তৈরি হওয়ায় কী সুবিধে হল?
উত্তর: রাবারের চাকা বাতাস ভরা হওয়ায় এটি হালকা হল। তাই গাড়িতে ঝাঁকুনি কমল। ফলে গাড়ি তাড়াতাড়ি চলতেও শুরু করল।
৫১। মানুষ লাঠি দিয়ে কী কী কাজ করত?
উত্তর: মানুষ লাঠিকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করত। এছাড়া ভারী জিনিস তোলার কাজেও লাঠির ব্যবহার করত।
৫২। লাঠি দিয়ে মানুষ কীভাবে অস্ত্র তৈরি করেছিল?
.উত্তর: প্রথমে লাঠির মাথায় পাথরের ফলা জুড়ে বর্শা তৈরি করা হত। ধাতু আবিষ্কারের পরে পাথরের বদলে ধাতুর ফলা লাঠির মাথায় জুড়ে আরও শক্ত বর্শা তৈরি করা হয়।
৫৩। লাঠির মতো কোন্ জিনিস কেন মানুষ এখন ব্যবহার করে?
উত্তর: মানুষ লাঠির মতো এখন ধাতুর রড ব্যবহার করে। কারণ রডের তৈরি জিনিস আরও মজবুত ও টেকসই হয়।
৫৪। অমিত স্কুলে আসতে পারেনি কেন?
উত্তর: বাজি ফাটাতে গিয়ে অমিতের হাত পুড়ে গিয়েছিল। তাই সে স্কুলে আসতে পারেনি।
৫৫। দাহ্য বস্তু কাকে বলে?
উত্তর: যে বস্তুগুলিতে আগুন দিলে সহজেই জ্বলে ওঠে ও অল্প সময়ে পুড়ে শেষ হয়ে যায়, তাদের দাহ্য বস্তু বলে। যেমন-কেরোসিন, পেট্রোল।
৫৬। কোনো বস্তু দাহ্য না দাহ্য নয় কীভাবে বুঝবে?
উত্তর: যদি বস্তুটিতে আগুন লাগালে সেটি তাড়াতাড়ি স্বয় পুড়ে শেষ হয়ে যায়, তবে তাকে দাহ্য বস্তু বলা আর যদি বস্তুটি না পোড়ে বা ধীরে ধীরে পোয়ে তবে বলব সেটি দাহ্য নয়।
৫৭। কয়েকটি দাহ্য বস্তুর উদাহরণ দাও।
উত্তর: কয়েকটি দাহ্য বস্তু হল-খড়, শুকনো পাতা, বিচালি পেট্রোল, ডিজেল ইত্যাদি।
৫৮. ফেলে দেওয়া জিনিসকে এক কথায় কী বলে?
উত্তর: বর্জ্য পদার্থ।
৫৯. তোমার জানা একটি বর্জ্য পদার্থের নাম লেখো, যা মাটিতে মেশে না?
উত্তর: চিপসের প্যাকেট।
৬০. কোন বর্জ্য পদার্থ থেকে দ্রুত পচা দুর্গন্ধ বেরোয়?
উত্তর: পশুপাখির মৃতদেহ।
৬১. তোমার পরিচিত এমন একটি জায়গার নাম লেখো, যেখানে বর্জ্য পদার্থ পাওয়া যায়।
উত্তর: মিড-ডে মিলের রান্নাঘরে।
৬২। বর্জ্য পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যে পদার্থগুলিকে ব্যবহারের পর বা কোনো বস্তু থেকে ছাড়িয়ে বর্জন করা বা ফেলে দেওয়া হয়, তাদের বর্জ্য পদার্থ বলে। যেমন-প্লাস্টিকের প্যাকেট, তুলো, আনাজের খোসা।
৬৩। কোন্ কোন্ বর্জ্য পদার্থ মাটিতে মেশে?
উত্তর: আনাজের খোসা, পশুপাখির মৃতদেহ, মাটির ভাঁড় ইত্যাদি মাটিতে মেশে।
৬৪।কোন কোন বর্জ্য পদার্থ পচে দুর্গন্ধ বেরোয়?
উত্তর: কাগজ, আনাজের খোসা, পশুপাখির মৃতদেহ ইত্যা বর্জ্য পদার্থ পচে দুর্গন্ধ বেরোয়।
৬৫। মাটিতে মেশে না কোন কোন বর্জ্য পদার্থ?
উত্তর: প্লাস্টিকের বোতল, পলিথিন ব্যাগ, কাচের টুকরো, টিনের কৌটো ইত্যাদি বর্জ্য মাটিতে মেশে না।
৬৭। বিষাক্ত প্রাণী কাকে বলে?
উত্তর: যে প্রাণীদের দাঁতের নীচে বা হলে বিষ থাকে, তাদের বিষাক্ত প্রাণী বলে। যেমন- সাপ, বিছে
ইত্যাদি।
৬৮। সাপ ছাড়া দুটি বিষাক্ত প্রাণীর উদাহরণ দাও।
উত্তর: সাপ ছাড়া দুটি বিষাক্ত প্রাণী হল কাঁকড়াৰিছে ও জেলিফিশ।
৬৯। কোন্ প্রাণীর হুলে বিষ থাকে?
উত্তর: কাঁকড়াবিছের হলে বিষ থাকে।
৭০। সাপের কোথায় বিষ থাকে?
উত্তর: সাপের দাঁতের নীচে বিষথলিতে বিষ থাকে।
৭১। সাপ মানুষকে কামড়ে দেয় কেন?
উত্তর: ভয় পেয়ে বা নিজেকে বাঁচানোর জন্য সাপ মানুষকে কামড়ে দেয়।
৭২। শব়ীব়ে সাপের বিষ ঢুকলে কী হয়?
উত্তর: প্ৰথমে জ্বালা যন্ত্রণা শুরু হয়। তারপর সাপে কামড়ানো জায়গাটা ফুলে ওঠে।
৭৩। বিষাক্ত সাপে কামড়ালে কী হয়?
উত্তব়: ঠিকমতো ও সময়মতো চিকিৎসা না পেলে সাপে কাটা মানুষ মারাও যেতে পারে।
৭৪। কাউকে বিষাক্ত সাপে কামড়ালে তুমি করবে এমন দুটি কাজ উল্লেখ করো।
উত্তর: কাউকে বিষাক্ত সাপে কামড়ালে তাকে আগে হাসপাতালে নিয়ে যাব। আর তাকে সাহস দেব।
৭৫। দুটি বিষাক্ত সাপের নাম করো।
উত্তর: দুটি বিষাক্ত সাপ হল- কেউটে ও শঙ্খচূড়।
৭৬.গাছ আমাদের কেমনভাবে উপকার করে?
উত্তর: গাছ থেকে ওষুধ, খাবার পাওয়া যায়। গাছের সাহায্যেই কৃষিকাজ সম্ভব হয়।
৭৭.ভেষজ উদ্ভিদ কাকে বলে?
উত্তর: যে উদ্ভিদ থেকে ওষুধ পাওয়া যায়, তাকে ভেষজ উদ্ভিদ বলে। যেমন- ঘৃতকুমারী।
৭৮. দৈনন্দিন জীবনে নানারকম ‘টুল’-এর সাহায্য নেওয়া হয় কেন?
উত্তর: কাজের ক্ষেত্রে শ্রম ও সময় বাঁচাতে ‘টুল’-এর সাহায্য নেওয়া হয়।
৭৯. আগেকার দিনের মানুষ নানা পশুকে পোষ মানিয়েছিল কেন?
উত্তর: মাংস, দুধ, চামড়ার প্রয়োজনে, আত্মরক্ষরার প্রয়োজনে মানুষ পশুকে পোষ মানিয়েছিল।
৮০. গাছ আমাদের কেমনভাবে উপকার করে?
উত্তর: গাছ থেকে ওষুধ, খাবার পাওয়া যায়। গাছের সাহায্যেই কৃষিকাজ সম্ভব হয়।
৮১. ভেষজ উদ্ভিদ কাকে বলে?
উত্তর: যে উদ্ভিদ থেকে ওষুধ পাওয়া যায়, তাকে ভেষজ উদ্ভিদ বলে। যেমন- ঘৃতকুমারী।
৮২ দৈনন্দিন জীবনে নানারকম ‘টুল’-এর সাহায্য নেওয়া হয় কেন?
উত্তর: কাজের ক্ষেত্রে শ্রম ও সময় বাঁচাতে ‘টুল’-এর সাহায্য নেওয়া হয়।
৮৩.আগেকার দিনের মানুষ নানা পশুকে পোষ মানিয়েছিল কেন?
উত্তর: মাংস, দুধ, চামড়ার প্রয়োজনে, আত্মরক্ষরার প্রয়োজনে মানুষ পশুকে পোষ মানিয়েছিল।
৮৪। দুটি বা তিনটি বাক্যে উত্তর দাও:
৮৫. বিষাক্ত সাপ কামড়ালে সঙ্গে সঙ্গে কী কী করা উচিত বলে তোমার মনে হয়?
উত্তর: আগে ক্ষতস্থানে বিষ দাঁত লেগে থাকলে তা তুলে ফেলা দরকার। জায়গাটা ধুয়ে ফেলে উরু/বাহুতে হালকা বাঁধন দিয়ে দিতে হবে।
Short Quetion Answer
১. আগুন আবিষ্কারের সামগ্রিক সুবিধা কী? অনুরূপ প্রশ্ন: মানুষ আগুনের সাহায্যে কী কী কাজ করে? (আলিপুর মাল্টিপারপাস গভ. গার্লস স্কুল)
উত্তর: আগুনকে সব পশুপাখি ভয় পায়। ফলে অরণ্যে আত্মরক্ষায় সুবিধা হয়। আগুন অন্ধকারকে দূর করে। ফলে চলাফেরায় সুবিধা হয়। আগুনে পুড়িয়ে মাটির জিনিস শক্ত হয়। লোহা থেকে নানা জিনিস পাওয়া যায়। আগুনের তাপে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচা যায়। আগুনে পোড়ানো খাবার সুস্বাদু ও সহজপাচ্য হয়।
২। বর্জ্য পদার্থ কাকে বলে?
উত্তর: যে পদার্থগুলিকে ব্যবহারের পর বা কোনো বস্তু থেকে ছাড়িয়ে বর্জন করা বা ফেলে দেওয়া হয়, তাদের বর্জ্য পদার্থ বলে। যেমন-প্লাস্টিকের প্যাকেট, তুলো, আনাজের খোসা।
Fill In Friend
১.———— প্রকৃতির দান।
২.—————– দিয়ে কাঁচা বাঁধ তৈরি হয়।
৩. ——————এর সাহায্যে নদীপথে যাতায়াত করা হত।
৪. গ্রহগুলির মধ্যে একমাত্র————–তেই প্রথম গাছ ও প্রাণীর জন্ম হয়।
উত্তর: ১. জল, ২. মাটি, ৩. নৌকা, ৪, পৃথিবী।
৫. আগুনকে সব————– ভয় পায়।
৬. আগুন আবিষ্কারের আগে মানুষ —————মাংস খেত।
৭. মাটির পাত্র শক্ত ও মজবুত করতে ————–পোড়ানো হয়।
উত্তর: ৫. পশুপাখি, ৬. কাঁচা, ৭. আগুনে।
৮. —————-শেখার পর গাছের গুরুত্ব আরও বেড়ে গেল।
৯. গাছের চারা পোঁতা হয়—————–।
১০. ঘরবাড়ি বানানো শেখার আগে মানুষ গাছের ওপর——————– বেঁধে থাকত।
উত্তর: ৮. কৃষিকাজ, ৯. অরণ্য সপ্তাহে, ১০. মাচা।
১১. কুকুরকে পোষ মানানো হয়—————– জন্য।
১২. ডিম পাওয়া যায়—————- থেকে।
১৩. নানা পশুপাখির কথা লোককথা,—————– শোনা যায়।
উত্তর: ১১. আত্মরক্ষার, ১২. হাঁস ও মুরগি, ১৩. উপকথায়।
১৪. ছোটোখাটো যন্ত্রপাতিকে —————বলে।
১৫. জিরাফ, বানরের থেকে ——————বুদ্ধি অনেক বেশি।
১৬. পশুর —————–প্রাচীনকালে টুল বানাতে ব্যবহৃত হত।
১৭. মানুষ নিজেকে বাঁচাতে ——————–ব্যবহার করে।
১৮. সময়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ নানাভাবে —————–উন্নতি করেছে।
উত্তর: ১৪. টুল, ১৫. মানুষের, ১৬. হাড়, ১৭. হাতিয়ার, ১৮. টুলের।
১৯। ————লাইনে পাথর দেওয়া হয়।
২০। হিংস্র পশুদের থেকে বাঁচার জন্য————— হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হত।
২১। পাথরের ধারালো টুকরো দিয়ে মাংস থেকে —————-ছাড়ানোহত।
২২। আস্তে আস্তে পাথরের তৈরি হাতিয়ার হালকা ও ——————হল।
২৩। রঙিন পাথরের টুকরো দিয়ে —————-বানানো হত।
উত্তর: ১৯। রেল, ২০। পাথর, ২১। চামড়া, ২২। ধারালো, ২৩।মালা।
২৪। ধাতু দেখতে————- হয়।
২৫। মানুষের প্রথম কাজের ধাতু—————–।
২৬। তামা দিয়ে————– তৈরি করা যায় না।
২৭। লোহার তৈরি যন্ত্র দিয়ে মানুষ —————কেটে শহর তৈরি করল।
২৮। —————–স্টিলে মরচে ধরে না।
উত্তর: ২৪। চকচকে, ২৫। তামা, ২৬। ঢাল-তলোয়ার, ২৭। জঙ্গল, ২৮। স্টেনলেস।
২৯। ধাতু দেখতে————- হয়।
৩০। মানুষের প্রথম কাজের ধাতু—————–।
৩১। তামা দিয়ে————– তৈরি করা যায় না।
৩২। লোহার তৈরি যন্ত্র দিয়ে মানুষ —————কেটে শহর তৈরি করল।
উত্তর: ২৯। চকচকে, ৩০। তামা, ৩১। ঢাল-তলোয়ার, । জঙ্গল, ৩২। স্টেনলেস।
৩৩। ডমরুর———– এর চাকার টাল সারাতে সময় লাগল।
৩৪। পাহাড় থেকে ————–গড়িয়ে পড়তে দেখে মানুষের মাথায় চাকা তৈরির ধারণা হল।
৩৫। প্রথমে মানুষ————— দিয়ে চাকা বানাত।
৩৬। বাসে, মোটরে —————এর টায়ার লাগানো হয়।
উত্তর: ৩৩। সাইকেল, ৩৪। পাথর, ৩৫। কাঠ, ৩৬। শক্তপোক্ত,
৩৭। মানুষ———— হিসেবে গাছের ডাল, লাঠি ব্যবহার করত।
৩৮। ভারী জিনিস তোলার কাজে ———–ব্যবহার করা হত।
৩৯। রড ———-এর তৈরি হয়।
৪০। ধাতুর রড মজবুত ও ————-হয়।
উত্তর: ৩৭। হাতিয়ার। ৩৮। লাঠি। ৩৯। ধাতু। ৪০। টেকসই।
৪০। শুকনো ————-একটি দাহ্য বস্তু।
৪১। ————লাগিয়ে বস্তু জ্বালানো হয়।
৪২। দহন মানে ————–।
8৩। —————-থেকে দাহ্য কথাটা এসেছে।
৪৪। একটি দাহ্য বস্তুতে আগুন ————-লাগালে জ্বলে ওঠে।
উত্তর: ৪০। পাতা। ৪১। আগুন। ৪২। পোড়া। ৪৩। দহন ৪৪। সহজেই।
৪৫। —————–কথাটি থেকে ‘বর্জ্য পদার্থ’ কথাটি এসেছে।
৪৬। ‘বর্জন’ মানে—————–।
৪৭। একটি পচনশীল বর্জ্য হল————–।
8৮।————-পচলে দুর্গন্ধ বেরোয়।
৪৯। ————-কৌটো মাটিতে মিশে যায় না।
৫০। বর্জ্য পদার্থ ফেলতে———— ব্যবহার করা উচিত।
উত্তর: ৪৫। বর্জন, ৪৬। ফেলে দেওয়া, ৪৭। আনাজের খোসা, ৪৮। কাগজ, ৪৯। টিনের, ৫০। ডাস্টবিন।
৫১. সাপের————- নীচে বিষাক্ত থলি থাকে।
৫২. সাপে কামড়ালে দ্রুত————- নিয়ে যেতে হয়।
৫৩. দাঁত ছাড়াও————— বিষ থাকে।
৫৪. আরেকটি বিষাক্ত প্রাণী হল—————।
উত্তর: ৫১. দাঁতের, ৫২. হাসপাতালে, ৫৩. হুলে, ৫৪. বিছে।
৫৫. গলার ব্যথা কমাতে————— ফুটিয়ে গরম জল খেতে হয়।
৫৬. সর্দিকাশিতে মধু দিয়ে —————পাতার রস খেতে হয়।
৫৭.————— রস পায়ের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
উত্তর: ৫৫। বাসকপাতা, ৫৬। তুলসী, ৫৭। রাংচিতা ডালের।
৫৮. কৃমি সারাতে ————–পাতার রস খাওয়ানো হয়।
৫৯. নয়নতারা গাছের —————– রক্তের সুগার কমাতে সাহায্য ক
৬০. তুলসী পাতার রস ————–অব্যর্থ ওষুধ।
৬১. থানকুনি পাতা——————রোগ সারাতে কাজে লাগে।
উত্তর: ৫৮। কালমেঘ, ৫৯। পাতা ও মূল, ৬০। সর্দি-কাশির,৬১। পেটের।
৬২. সিঙ্কোনা গাছের —————কাঁপুনি দেওয়া জ্বর সারাতে ব্যবহৃত হয়।
৬৩. কলমি শাক ভেজে খেলে————— সমস্যা কম হয়।
৬৪.হজমের সমস্যা দূব় কব়তে —————-ফল আমব়া খাই
উত্তর: ৬২। ছাল, ৬৩। ঘুমের, ৬৪। জাম
True And False
১। বাসস্থানের কাছাকাছি জল/রাস্তা থাকলে অনেক সুবিধা।
২। পৃথিবীতে প্রাণের সৃষ্টি হয়েছিল কারণ পৃথিবীতে জল/মাটি/আলো থাকে।
৩। সমগ্র সৌরজগতে একমাত্র বৃহস্পতি/মঙ্গল/পৃথিবী গ্রহে প্রাণ আছে।
৪। সিমেন্ট দিয়ে তৈরি বাঁধকে পাকা/কাঁচা/মাঝারি বাঁধ বলে।
৫। বন্যাহলেচাষের জমিতে বেলেমাটি/পলিমাটি/এঁটেল মাটি জমা হয়।
উত্তর: ১। জল, ২। জল, ৩। পৃথিবী, ৪। পাকা, ৫। পলিমাটি
৬. আগুনে পুড়িয়ে মাংস খেলে হজমে ভীষণ অসুবিধা/ অসুবিধা/সুবিধা হয়। মাছ ব্যবহার করা হয়।
৭. বন্যপ্রাণীর হাত থেকে আত্মরক্ষার জন্য জল/ আগুন/
৮. আগুনে মাংস ঝলসালে খাবারের জীবাণু বেঁচে থাকে/মরে যায়/নতুন করে জন্মায়।
উত্তর: ৬. সুবিধা, ৭. আগুন, ৮. মরে যায়।
৬. নদী বাঁধের কাছে সুন্দরী, গেঁওয়ার/মেহগনি, সবেদার/পাইন/ফারের চারা পোঁতা উচিত।
৭। হিংস্র পশুদের থেকে বাঁচবার জন্য গাছের ছাল। ডাল/পাতা হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা হত।
৮। মানুষ গম, ধান, যবের বীজ জমিয়ে রাখত/খরচ করে ফেলত/জমাতে জমাতে খরচ করত।
উত্তর: ৬। সুন্দরী, গেঁওয়ার, ৭। ছাল/ডাল, ৮। জমিয়ে রাখত।
৯. দলের চিহ্ন হিসেবে ব্যবহৃত একটি পশু হল-বাঘ/শকুন/ঈগল।
১০. পাখি পোষা হয়েছিল-ডিম ও মাংস/দুধ ও চামড়ার জন্য।
১১. মানুষের খাদ্যের শিকার করা একটি পশু হল- জলহস্তী/বুনো শুয়োর/বাঘ।
উত্তর: ৯. বাঘ, ১০. ডিম ও মাংস, ১১. বুনো শুয়োর।
১১. প্রথম তৈরি পাথরের টুল ছিল ভোঁতা ও ভারী/ছুঁচালো ও হালকা/পলকা।
১২. টুলের ব্যবহারে মানুষের শ্রম ও সময় দুটোই বাঁচে। বেড়ে যায়/কিছুই হয় না।
১৩. তামা, লোহা, ব্রোঞ্জ ইত্যাদি দিয়ে টুল তৈরি কর যায়/করা যায় না/টুল তৈরি হলেও ভালো হয় না।
১৪. আগে মানুষ দিয়ে ছুঁচ বানাত (পশুর হাড়/পাখির পালক/সাপের খোলস)।
১৫. মানুষ পুরোনো দিন/আধুনিক কাল/কয়েক বছর থেকে টুল ব্যবহার করে।
উত্তর: ১১. ভোঁতা ও ভারী, ১২. বাঁচে, ১৩. করা যায়, ১৪. পশুর হাড়, ১৫. পুরোনো দিন।
১৬। পাথর দিয়ে (শিলনোড়া/বঁটি/ছাঁকনি) তৈরি হয়।
১৭। (চারকোণা/দুকোণা/তিনকোণা) পাথরের টুকরো দিয়ে হাতকুঠার তৈরি হত।
১৮। আগুন জ্বালাতে (ডলোমাইট/ডিনামাইট/চকমকি) পাথর লাগত।
১৯। (বর্শার/সর্দার/গাছের) ফলা শিকারের কাজে লাগত।
উত্তর: ১৬। শিলনোড়া, ১৭। তিনকোণা, ১৮। চকমকি, ১৯। বর্শার।
২০। ধাতুর উদাহরণ হল (তামা/গন্ধক/পলি)।
২১। তামা দিয়ে তৈরি করা গেছে (তরোয়াল/কাস্তে হাতুড়ি)।
২২। পৃথিবীতে এসে পড়া (ধূমকেতু/উল্কাখণ্ড/গ্রহখণ্ড থেকে মানুষ লোহা খুঁজে পেয়েছে।
২৩। মরচে পড়ে না। (লোহায়/অ্যালুমিনিয়ামে/তামায়)।
২৪। (ব্রিজ/শাঁখ/দড়ি) তৈরি হয় লোহা থেকে।
উত্তর: ২০। তামা, ২১। কাস্তে, ২২। উল্কাখণ্ড, ২৩। অ্যালুমিনিয়ামে ২৪। ব্রিজ।
২০. চাকা লাগানো কোনো বস্তুকে টানা সহজ/কঠিন। অসম্ভব।
২১. প্রথমে চাকা তৈরি হয়েছিল পাথর/কাঠ/ঘাস দিয়ে।
২২. লোহার/কাঠের/রবারের চাকা হালকা হয়।
২৩. রবারের টায়ার ব্যবহৃত হয় নৌকায়/জাহাজে সাইকেলে।
উত্তর: ২০. সহজ, ২১. কাঠ, ২২. রবারের, ২৩. সাইকেলে
২৪. লাঠির মাথায় ধাতুর ফলা জুড়ে বর্শা/মই/দেশলাই তৈরি হয়।
২৫. লাঠি/রড/সিঁড়ি মজবুত ও টেকসই হয়।
২৬. বরফের ওপর স্কি করতে লাগে লাঠি/বর্শা/মই।
২৭. লাঠি দিয়ে খেলা হয় ফুটবল/টেনিস/পোলভল্ট।
উত্তর: ২৪. বর্শা, ২৫. রড, ২৬. লাঠি, ২৭. পোলভল্ট।
২৮। কাচের টুকরো সহজেই মাটির সঙ্গে মিশে যায়।
২৯। মাটির ভাঁড় একটি বর্জ্য পদার্থ।
৩০। কাগজ মাটির সঙ্গে মিশে যায়।
৩১। আনাজের খোসা খুব সহজে মাটিতে মেশে না।
৩২। প্লাস্টিকের টুকরো সহজে মাটিতে মিশে যায়।
উত্তর: ২৮।’X’, ২৯।’✓ ‘ ৩০।’✓ ‘৩১।’X’ ৩২।’X’
৩৩। বিষযুক্ত প্রাণীকে বিষাক্ত প্রাণী বলে।
৩৪। সাপে কামড়ালে পেটে হালকা করে বাঁধন দিতে হয়।
৩৫। রোগী বমি করতে চাইলে তাকে বমি করতে দেওয়া উচিত।
উত্তর: ৩৩।’✓’ ৩৪।’X’, ৩৫।’✓ ‘