Class 4 Chapter 10 Solution
স্থাপত্য, ভাস্কর্য ও সংগ্রহশালা
Very Short Quetion Answer
১। এখনকার এবং আগেকার বাড়িঘর তৈরির মধ্যে পার্থক্য কোথায়?
উত্তর: এখনকার বাড়িঘর সিমেন্ট, বালি দিয়ে তৈরি হয়। আগেকার বাড়িঘর চুনসুরকি দিয়ে তৈরি হত।
২। রাখালদাদুর বাড়ি কীরকম ইট দিয়ে তৈরি হয়েছিল?
উত্তর: পাতলা ইট।
৩। পুথি কী দিয়ে তৈরি হয়?
উত্তর: তালপাতা।
৪। সাধারণত পুথি কীসের ভেতর রাখা হয়?
উত্তর: কাঠের পাটা।
৫। জাদুঘরকে ইংরেজিতে কী বলে?
উত্তর: মিউজিয়াম।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর:
৬। রাখালদাদুর বাড়ির ছাদটা কীরকম ছিল?
উত্তর: রাখালদাদুর বাড়ির ছাদটা ছিল বেশ উঁচু। মেঝে থেকে মোটা মোটা থাম উঠে ছাদে ঠেকেছিল।
৭। রাখালদাদুর বাড়ির জানলা-দরজা কেমন ছিল?
উত্তর: রাখালদাদুর বাড়ির জানলা-দরজাগুলো খুব বড়ো বড়ো ছিল। জানলার শিকগুলো মোটা মোটা ছিল। আর দরজার পাল্লার কড়াগুলো বেশ বড়ো বড়ো ছিল।
৮। পুথি কী?
উত্তর: পুথি হল পরপর সাজানো শালপাতা দিয়ে তৈরি হাতে লেখা বই। এটি লাল শালু দিয়ে মোড়া আয়তাকার কাঠের পাটার মধ্যে রাখা থাকে।
৯। একসময় বিষ্ণুপুরের নাম কী ছিল?
উত্তর: মল্লভূম।
১০। কোনারকের কী বিখ্যাত?
উত্তর: সূর্যমন্দির।
১১। জামা মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: দিল্লি।
১২। টিপু সুলতান মসজিদ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: কলকাতা।
১৩। ব্যান্ডেল চার্চ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: হুগলি জেলার ব্যান্ডেলে।
১৪। কত সাল নাগাদ ব্যান্ডেল চার্চ বানানো হয়েছিল?
উত্তর: ১৬৬০ সাল।
১৫। বিষ্ণুপুরের নাম মল্লভূম ছিল কেন?অথবা, মল্লভূম কাকে বলে?
উত্তর: এককালে বিষুপুরে মল্লরাজারা বাস করতেন। তাঁদের বাসভূমি ছিল বলে এর নাম ছিল মল্লভূম।
১৬। বিছুপুরের কোথায় কোথায় টেরাকোটার কাজ রয়েছে?
উত্তর: বিয়ুপুরের রাসমঞ্চ, মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার কাজ রয়েছে।
১৭। কোনারকের সূর্যমন্দিরটা কীরকম?
উত্তর: কোনারকের সূর্যমন্দিরটা দেখতে বড়ো রথের মতো। এর গায়ে বারো জোড়া রথের চাকা রয়েছে।
১৮। জামা মসজিদ দেখতে কেমন?
উত্তর: জামা মসজিদ খুব বড়ো। এর মধ্যে বিশাল বিশাল গম্বুজ রয়েছে। সামনে আছে বিরাট বারান্দা।
১৯। ব্যান্ডেল ও টিপু সুলতান মসজিদ সম্বন্দ্বে দু-চার কথা লেখো।
উত্তর: টিপু সুলতান মসজিদ কলকাতার বড়ো মসজিদগুলোর মধ্যে একটা। এর ভেতর অনেক গম্বুজ আছে। আর মিনার আছে।
২০। স্থাপত্য কাকে বলে?
উত্তর: পুরোনো দিনের বাড়ি, মন্দির, মসজিদ, গির্জা ইত্যাদিকে। স্থাপত্য বলে। যেমন-বিষুপুরের রাসমঞ্চ।
২১। দুটি বিখ্যাত স্থাপত্যের নাম করো।
উত্তর: দুটি বিখ্যাত স্থাপত্য হল– দিল্লির জামা মসজিদ,কোনারকের সূর্যমন্দির।
২২। সৌধ কী?
উত্তর: সৌধ এমন একটা স্থাপত্য, যার সঙ্গে কারোর না কারোর স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। যেমন- তাজমহল।
২৩। সৌধ ও স্থাপত্যের মধ্যে তফাৎ কী?
উত্তর: সৌধ কারের স্মৃতিতে নির্মিত হয়। কিন্তু স্থাপত্যের নির্মাণের সঙ্গে সরাসরি কারোর স্মৃতির যোগ থাকে না।
২৪। তাজমহল সৌধ না স্থাপত্য?
উত্তর: রানি মমতাজের স্মৃতিতে শাহজাহান তাজমহল নির্মাণ করেন। তাই এটি সৌধ।
২৫। বাতাসের কোন্ কোন্ জিনিস স্থাপত্যের ক্ষতি করে?
উত্তর: কলকারখানা, গাড়ি থেকে বেরোনো বাতাসে মেশা ধুলো, ধোঁয়া স্থাপত্য-ভাস্কর্যের ক্ষতি করে।
২৬। বিরসা মুন্ডার নামে মিউজিয়াম কোথায় আছে?
উত্তর: রাঁচিতে অবস্থিত।
২৭। ভারতীয় জাদুঘর কোথায় আছে?
উত্তর: কলকাতায় আছে।
২৮। মমি তোমার কাছাকাছি কোথায় গেলে দেখতে পাবে?
উত্তর: ভারতীয় জাদুঘরে দেখতে পাবে।
২৯। ভুটানের রাজার সঙ্গে কোথাকার রাজার যুদ্ধ হয়েছিল?
উত্তর: কোচবিহারের রাজার যুদ্ধ হয়েছিল।
৩০। পিংলা কোন্ জেলায় অবস্থিত?
উত্তর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় অবস্থিত।
৩১। ব্যারাকপুর কোন্ জেলায় অবস্থিত?
উত্তর: উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় অবস্থিত।
৩২। বৃষ্টির জল সংরক্ষণের মডেলে কোথাকার বিজ্ঞানকেন্দ্র আছে?
উত্তর: দিঘার।
৩৩। বিড়লা কারিগরি শিল্প সংগ্রহশালা কোথায়
উত্তর: কলকাতায় অবস্থিত।
৩৪। ব্রতচারী গ্রাম কোথায় আছে?
উত্তর: ঠাকুরপুকুরে অবস্থিত।
৩৫। নয়া পিংলায় পটচিত্র কীসের ওপর আঁকা হয়েছে? এটি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: নয়া পিংলায় পটচিত্র কাপড় বা কাগজের ওপর আঁকা হয়েছে। নয়া পিংলা পশ্চিম মেদিনীপুরে অবস্থিত।
৩৬। মহাত্মা গান্ধির নামে সংগ্রহশালা কোথায় আছে?
উত্তর: ব্যারাকপুরে।
৩৭। গান্ধিজির পুরো নাম কী?
উত্তর: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধি।
৩৮। গান্ধিজির জন্ম কবে হয়?
উত্তর: ১৮৬৯ সালের ২ অক্টোবর।
৩৯। কোন্ বিপ্লবী গান্ধিজিকে সম্মান করতেন?
উত্তর: সুভাষচন্দ্র বসু।
৪০। কোথায় গান্ধিজি কালো মানুষদের ওপর সাদা মানুষদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু করেন?
উত্তর: দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪১। গান্ধিজি কাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেন?
উত্তর: ইংরেজ।
৪২। ‘জাতির জনক’ কাকে বলা হয়?
উত্তর: মহাত্মা গান্ধি।
৪৩। গান্ধিজিকে শ্রদ্ধা করতেন, এমন দুজন বিখ্যার মানুষের নাম করো।
উত্তর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও সুভাষচন্দ্র বসু গান্ধিজিকে খুব শ্রদ্ধা করতেন।
Short Quetion Answer
১। টেরাকোটা কী?
উত্তর: নরম মাটি দিয়ে বিভিন্ন মূর্তি বা নকশা তৈরি করা হয়। তারপর এগুলোকে আগুনে পুড়িয়ে নেওয়া হয়। এগুলিকে টেরাকোটা বলে।
২। টেরাকোটার মূর্তি বা নকশা বেশিদিন টিকে আছে কেন?
উত্তর: টেরাকোটার মূর্তি বা নকশা শক্ত পোড়ামাটি দিয়ে তৈরি হয়। এই পোড়ামাটি জলে সহজে নষ্ট হয় না। তাই এগুলো এতদিন ধরে টিকে আছে।
৩। রাখালদাদুর মিউজিয়ামে কী কী ছিল?
উত্তর: রাখালদাদুর মিউজিয়ামে পুথি, হুঁকো, মাছ ধরার নানা জিনিসপত্র, পুরোনো দিনের বাজনা, মাটির বাসনপত্র, গয়নাগাঁটি ইত্যাদি ছিল।
৪। ব্যান্ডেল ও টিপু সুলতান মসজিদ সম্বন্দ্বে দু-চার কথা লেখো।
উত্তর: টিপু সুলতান মসজিদ কলকাতার বড়ো মসজিদগুলোর মধ্যে একটা। এর ভেতর অনেক গম্বুজ আছে। আর মিনার আছে।
৫। ব্যান্ডেল চার্চ সম্বন্ধে অল্প কথায় লেখো।
উত্তর: ব্যান্ডেল চার্চ পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে পুরোনো চার্চ। ১৬৬০ সাল নাগাদ এটা বানানো হয়েছিল। এখানে জিশুর জীবনের গল্পকে পুতুলের মাধ্যমে সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৬। টেরাকোটা ও কোনারকের সুর্যমন্দির কেন নষ্ট হচ্ছে।
উত্তব়: মন্দিরের টেরাকোটার গায়ে লোকে আঁচড় কাটে বলে নষ্ট হচ্ছে। আর বঙ্গোপসাগরের খুব কাছেই কোনারকের সূর্যমন্দির। তাই নোনা জল হাওয়ায় এটি নষ্ট হয়ে যা
৭। ভাস্কর্য কী?
উত্তর: পাথর বা অন্য কিছুর গায়ে খোদাই করে যে নকশা বা মূর্তি ফুটিয়ে তোলা হয়, সেটাই ভাস্কর্য। যেমন- বিষ্ণুপুরের রাসমঞ্চে টেরাকোটার কাজ।
৮। কোন্ কোন্ প্রাকৃতিক দুর্যোগে স্থাপত্যের ক্ষতি হয়?
উত্তর: ভূমিকম্প, বন্যা, ঝড়বৃষ্টিতে স্থাপত্যের ক্ষতি হয়। যেমন- কোনারকের মন্দিরে একটা বড়ো অংশ ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ে।
৯। তাজমহল ও ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে কী ক্ষতি হয়েছে?
উত্তর: বাতাসের ধুলো, ধোঁয়া তাজমহল ও ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের মার্বেলের ক্ষতি করেছে। সাদা মার্বেল আর সাদা নেই। সেখানে কোথাও কালচে, কোথাও হলদে ছাপ পড়েছে।
১০। মানুষ কীভাবে স্থাপত্য-ভাস্কর্যের ক্ষতি করে?
উত্তর: কোনো মানুষ টেরাকোটার কাজ মন্দিরের দেয়াল থেকে খুলে নিয়ে যায়। কেউ বা স্থাপত্য ভাস্কর্যের গায়ে আঁচড় কাটে, পানের পিক ফেলে, কেউ বা দেয়ালে নাম লেখে।
১১। বিরসা মুন্ডার নামের মিউজিয়ামে কী কী আছে?
উত্তর: বিরসা মুন্ডার নামের মিউজিয়ামে মাছ ধরার নানারকম জাল ও যন্ত্রপাতি, ছবি, কাটারি, কাস্তে, আদিবাসী মেয়েদের গয়না, পোশাক বাসন ইত্যাদি আছে।
১২। মমি কী?
উত্তর: আগেকার দিনে মিশর দেশে রাজারানিরা মারা গেলে তাদের দেহ ওষুধ দিয়ে কাপড়ে মুড়ে রাখা হত। এগুলিকে মমি বলা হয়।
১৩। রাজাভাতখাওয়া প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্রে কী কী আছে?
উত্তর: রাজাভাতখাওয়া প্রকৃতিবীক্ষণ কেন্দ্রে ভুটান ও কোচবিহারের রাজার যুদ্ধের ছবি আছে। এছাড়া আছে ভেষজ উদ্ভিদ ও নানা পশুপাখির ওষুধ দেওয়া মৃতদেহ রাখা আছে।
১৪। ব্যারাকপুরের গান্ধি স্মারক সংগ্রহালয়ে কী কী আছে?
উত্তর: ব্যারাকপুরের গান্ধি স্মারক সংগ্রহালয়ে মহাত্মা গান্ধির ব্যবহার করা জিনিসপত্র আছে। এছাড়া অনেকরকম বইপত্র, ছবি ও মূর্তি আছে।
১৫। দিঘা বিজ্ঞানকেন্দ্রে কী কী গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আছে?
উত্তর: দিঘা বিজ্ঞানকেন্দ্রে আকাশ দেখার ব্যবস্থা আছে, বৃষ্টির জল সংরক্ষণের মডেল আছে। নানা সামুদ্রিক মাছ জীবন্ত অবস্থায় এখানে কাচের বাক্সে রাখা আছে।
১৬। বিড়লা শিল্প-কারিগরি সংগ্রহশালায় গেলে কী কী শেখা যায়?
উত্তর: এখানে অনেক যন্ত্রপাতির নমুনা রাখা আছে। সেগুলো কীভাবে কাজ করে, তা মডেলের মাধমে বোঝানো হয়েছে। কয়লাখনির মডেলও আছে। তাই যন্ত্রপাতি, কয়লাখনি ইত্যাদি সম্বন্ধে অনেক কিছু শেখা যায়।
১৭। টীকা লেখো: গুরুসদয় দত্ত মিউজিয়াম।
উত্তর: এই মিউজিয়ামটি ঠাকুরপুকুরে অবস্থিত। ব্রতচারীর প্রতিষ্ঠাতা গুরুসদয় দত্তর নামে এই সংগ্রহশালাটির নামকরণ হয়েছে। বাংলার লোকশিল্পের নানা জিনিস এখানে দেখা যায়।
১৮। গান্ধিজিকে কেন ‘জাতির জনক’ বলা হয়?
উত্তর: ভারতের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে গান্ধিজি ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। ভারত স্বাধীন হওয়ার পিছনে তাঁর বড়ো অবদান ছিল। তাই তাঁকে ‘জাতির জনক’ বলা হয়।
১৯। গান্ধিজি ছোটোবেলায় কীরকম মানুষ ছিলেন?
উত্তর: ছোটোবেলা থেকেই গান্ধিজি ভালো মানুষ হওয়ারচেষ্টা করতেন। তিনি পরীক্ষার সময় কারোর দেখে উত্তর লিখতেন না। ছোটোবেলা থেকেই সততা ও সত্যের ওপর তিনি আগ্রহী ছিলেন।
২০। সত্যাগ্রহ কী?
উত্তব়: সত্যের উপর আগ্রহ থেকেই ‘সত্যাগ্রহ’ কথাটি এসেছে। গান্ধিজি মনে করতেন সত্য আচরণই মানুষের কাজ হওয়া উচিত। তাই সত্যের জন্য তাঁর আন্দোলনকে বা লড়াইকে সত্যাগ্রহ বলা হয়।
২১। গান্ধিজির যে-কোনো দুটি/ তিনটি চিন্তাভাবনার কথা উল্লেখ করো।
উত্তর: গান্ধিজি- (১) সত্যি কথা বলা, সৎ ও সহজ-সরল জীবনযাপনের ওপর জোর দিতেন।
(২) মনে করতেন অহিংসা ও সত্যাগ্রহের পথে চল উচিত।
(৩) বলতেন ধর্ম, সম্পদায়, জাতপাত, গায়ের রং দিয়ে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করা উচিত নয়।
Fill In The Blanks
১। লালমাটির জায়গা হল—————-।
২। বিন্নুপুরে রাসমঞ্চ,—————— গায়ে টেরাকোটার কাজ আছে।
৩ । সূর্যমন্দিরে————— জোড়া রথের চাকা আছে।
৪। টিপু সুলতান মসজিদে অনেকগুলো ——————আছে।
৫। আজান শোনা যায় ——————থেকে।
উত্তর: ১। বিষুপুর, ২। মন্দিরের, ৩। বারো, ৪। গম্বুজ, ৫। মসজিদ।
৬। তাজমহল বাতাসের ধোঁয়া ধুলোয় সাদা থেকে ———————হচ্ছে।
৭। ভূমিকম্পে ভেঙে পড়েছিল—————- মন্দিরের একাংশ।
৮।—————পিক স্থাপত্যকে নষ্ট করছে।
উত্তর: ৬। কালচে, হলদে। ৭। কোনারকের। ৮। পানের।
৯। লালমাটির জায়গা হলমমি তৈরি করা হত—————-।
১০। প্রকৃতি বীক্ষণ কেন্দ্র অবস্থিত—————।
১১। কয়লাখনির আদলে নকল কয়লাখনি আছে—————।
১২। লেপচা মিউজিয়াম অবস্থিত——————।
১৩।——————- জেলাতে বিজ্ঞানকেন্দ্র আছে।
উত্তর: ৯। মিশরে, ১০। রাজাভাতখাওয়াতে, ১১। বিড়লা শিল্প-কারিগরি সংগ্রহশালাতে, ১২। কালিম্পং-এ, ১৩। বর্ধমান।
১৪। গান্ধিজি জন্মগ্রহণ করেন——————- সালে।
১৫। কবিগুরু গান্ধিজিকে——————- বলে ডাকতেন।
১৬। ছোটো থেকে গান্ধিজির সততা ও ——————প্রতিআগ্রহ ছিল।
উত্তর: ১৪।১৮৬৯, ১৫। মহাত্মাজি, ১৬। সত্যের।
True And False
১। মল্লভূম মানে (মল্লরাজাদের ভূমি/মল্লযোদ্ধা/ মল্লবীর)।
২। কোনারক (পালামৌ/ পুরী/সম্বলপুর) থেকে কাছে।
৩। জামা মসজিদ বানিয়েছিলেন (শাহজাহান/ ঔরঙ্গজেব/ বাবর)।
৪। চার্চকে (গির্জা/ মাইম/শ্রাইন) বলে।
৫। ব্যান্ডেল চার্চে যিশুর গল্প (পাতার/ পুতুলের/কাঠের কাজের) মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
৬। গ্রামের বহু পুরোনো মন্দিরটা হল (সৌধ/স্থাপত্য/ ভাস্কর্য)।
উত্তর: ১। মল্লরাজাদের ভূমি। ২। পুরী। ৩। শাহজাহান। ৪। গির্জা। ৫। পুতুলের, ৬। স্থাপত্য।
৭। ব্রতচারীর প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাসবিহারী বসু/গুরুসদয় দত্ত / রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৮। মিউজিয়ামওয়ালা বাস ছাত্রছাত্রী ও সাধারণ মানুষদের ইতিহাস/ বিজ্ঞান/ভূগোল শেখায়।
৯। গুরুসদয় দত্ত মিউজিয়ামে বাংলার লোকশিল্প ইস্পাতশিল্প/তাঁত শিল্প সম্বন্ধীয় জিনিসপত্র আছে।
১০। ভারতের সবচেয়ে পুরোনো বিজ্ঞান মিউজিয়াম হল বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়াম/বিড়লা শিল্প কারিগরি সংগ্রহশালা/রমেনস প্ল্যানেটোরিয়াম।
উত্তর: ৭। গুরুসদয় দত্ত। ৮। বিজ্ঞান। ৯। লোকশিল্প। ১০। বিড়লা শিল্প কারিগরি সংগ্রহশালা
১১। ইংরেজ/ফারসিয়/মুঘল শাসন থেকে ভারতয়ে স্বাধীন করার জন্য গান্ধিজির অবদান গুরুত্বপূর্ণ।
১২। গান্ধিজি সবসময় অহিংসা/মারামারির/যুদের কথ বলতেন।
১৩। সত্যাশ্রয়ী/ সত্যাগ্রহ/ সত্য কথন- গান্ধিজির। জীবনের ব্রত ছিল।
উত্তর: ১১। ইংরেজ, ১২। অহিংসা ১৩। সত্যাগ্রহ।