Class 7 Chapter 14 Solution
কার দৌঁড় কদ্দুর
Very Short Question
১. অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর: অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণীর নাম অ্যামিবা ও প্যারামোসিয়াম।
২. ‘শামুক চলে যাওয়ার সময় রেখে যায় জলীয় চিহ্ন”-সেটি আসলে কী?
উত্তর: সেটি আসলে শামুকের দেহ থেকে নিঃসৃত একপ্রকার তরল।
৩.”আমাদের নিজেদের শরীরের মধ্যে একরকম ভবঘুরে সেল আছে।”-সেলটিকে ‘ভবঘুরে’ বলা হয়েছে কেন?
উত্তর: সেলটিকে ‘ভবঘুরে’ বলা হয়েছে কারণ সেলটির যখন যেখানে প্রয়োজন হয় তখন সেখানে পৌঁছে যায়।
৪. “নানা জাতের খরগোশের মধ্যে গতির তারতম্য দেখা যায়”-কয়েকটি খরগোশের জাতির নাম লেখো।
উত্তর: কয়েকটি খরগোশ জাতির নাম হলো বেলজিয়াম খরগোশ, ইতালিয়ান খরগোশ।
৫. কোনো কোনো পতঙ্গ উড়বার সময় তাদের ডানা প্রচণ্ড জোরে নাড়ে-তোমার চেনা কয়েকটি পতঙ্গের নাম লেখো। তাদের ছবি সংগ্রহ করে খাতায় লাগাও।
উত্তর: কয়েকটি পতঙ্গ হল মশা, মাছি, মৌমাছি ইত্যাদি। ছবি নিজে লাগাও।
৬. “কত সামুদ্রিক জীব গা ভাসিয়ে মাইলের পর মাইল পাড়ি দেয় তার হিসাব আমরা রাখি না।”- কয়েকটি সামুদ্রিক জীবের নাম লেখো।
উত্তর: কয়েকটি সামুদ্রিক জীব হলো হাঙর, তিমি, অক্টোপাস ইত্যাদি।
৭. “রক্ষে এই যে…”- লেখক কোন্ বিষয়টিকে সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন এবং কেন?
উত্তর: লেখক অ্যামিবার না থামার কারণটাকে সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন। কারণ না থামার জন্য প্রোটোপ্লাজমের মরণ আজ অবধি থেমে যায়নি।
৮. প্যারামোসিয়াম কীভাবে চলাফেরা করে?
উত্তর: প্যারামোসিয়াম তার ছোটো ছোটো চুলের মতো পা দিয়ে জলে দাঁড় টানা নৌকার মতো আগাতে বা পিছোতে পারে।
৯. প্যারামোসিয়াম ছাড়া দুটি এককোশী জীবের নাম লেখো?
উত্তর: প্যারামোসিয়াম ছাড়া দুটি এককোশী জীবের নাম হল অ্যামিবা ও হাইড্রা।
১০. ‘তার চলাফেরার ভঙ্গিটি ভারি মজার’-কার চলার ভঙ্গির কথা বলা হয়েছে? তা মজার কীভাবে?
উত্তর: এখানে অ্যামিবার চলার ভঙ্গির কথা বলা হয়েছে।
• সে সামনের দিকে তার শরীরের একটি অংশকে এগিয়ে দেয় তারপর তার শরীরের প্রোটোপ্লাজমকে তার মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। অত্যন্ত ধীর গতিতে সে একটু একটু করে এগিয়ে চলে। তাই অ্যামিবার চলাফেরার ভঙ্গিটি ভারি মজার।
১১. গমনে সক্ষম গাছ ও গমনে অক্ষম প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর: গমনে সক্ষম গাছ ক্ল্যামাইডোমোনাস ও গমনে অক্ষম প্রাণী হলো প্রবাল।
১২. কয়েকটি ‘হক্’ জাতীয় পাখির নাম লেখ।
উত্তর: কয়েকটি ‘হক্’ জাতীয় পাখি হল বাজ, ইগল, চিল, প্যাঁচা ইত্যাদি।
১৩. আফ্রিকার কী জাতীয় পাখি ওড়া ছেড়ে হাঁটায় পারদর্শী হয়ে উঠেছে?***
উত্তর: আফ্রিকার ‘ইন’ জাতীয় পাখি ওড়া ছেড়ে হাঁটায় পারদর্শী হয়ে উঠেছে।
১৪. ক্রমবিকাশের পথ পরিক্রমায় ঘোড়ার আঙুলের কি পরিবর্তন ঘটেছে?
উত্তর: ঘোড়ার পায়ের আঙুলে খুর হয়েছে। ধীরে ধীরে ঘোড়ার আঙুলগুলি অদৃশ্য হয়ে যায়। শুধু মাঝের আঙুলটি থেকে যায়। একে আমরা বলি খুর।
১৫. পাঠ্যাংশে রয়েছে এমন একটি নিশাচর প্রাণীর নাম লেখো।
উত্তর: পাঠ্যাংশে রয়েছে এমন একটি নিশাচর প্রাণীর নাম হলো চিতাবাঘ।
১৬.”প্রাণী মাত্রেই খাবার সংগ্রহ করতে হয়”-গাছ কীভাবে না দৌড়ে তার খাবার সংগ্রহ করতে পারে?
উত্তর: গাছ না দৌড়ে পাতার ক্লোরোফিল ও সূর্যালোকের সাহায্যে খাবার সংগ্রহ করতে পারে।
১৭.“এ পথে আমি যে গেছি”-রবীন্দ্রসংগীতের অনুষঙ্গটি পাঠ্যাংশে কোন্ প্রসঙ্গে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর: রবীন্দ্রসংগীতের অনুষঙ্গটি পাঠ্যাংশে শামুকের চলা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে।
১৯. “এরকম মনে করলে ভুল হবে।”-কোন্ দুটি বিষয়ের ভুল সাপেক্ষে এমন মন্তব্য করা হয়েছে?
উত্তর: যে দুটি বিষয়ের ভুল সাপেক্ষে এমন মন্তব্য করা হয়েছে সেগুলি হল-হালকা পায়ের পাখি খুব জোরে দৌড়ায় এবং হিপো থপথপে পায়ে আস্তে আস্তে ছোটে।
২০.উচ্চতর জীবের পেশি কাজ করার ক্ষেত্রে কীভাবে শক্তি উৎপাদিত হয়?
উত্তর: উচ্চতর জীবেদের পেশি যখন কাজ করে তখন এডিনোসিন ট্রাইফসফেট (ATP) নামক রসায়নের ক্রিয়ার ফলে শক্তি উৎপন্ন হয়।
২১. ক্রমবিকাশের ইতিহাস জানা যায়”-এ প্রসঙ্গে লেখক কোন্ তথ্যের অবতারণা করেছেন?
উত্তর: এ প্রসঙ্গে লেখক বলেছেন-ঘোড়ার পূর্বপুরুষদের এখনকার ঘোড়ার মতো পায়ে খুর ছিল না।
২২.”মনের দৌড়ে মানুষ চ্যাম্পিয়ন”-এমন কয়েকজন মানুষের কথা লেখো যাদের শারীরিক অসুবিধা থাকলেও মনের দৌড়ে সত্যিই তাঁরা প্রকৃত চ্যাম্পিয়ন হয়ে উঠেছেন?
উত্তর: এমন কয়েকজন মানুষ হলেন স্টিফেন হকিং, স্টিভ জোবস, মাসুদুর রহমান প্রমুখ।
২৩. “মানুষ এখন শুধু নিজে চলেই ক্ষান্ত নয়।”-নিজের চলা ছাড়া বর্তমানে মানুষ কী কী জিনিস চালাতে সক্ষম?
উত্তর: নিজের চলা ছাড়া বর্তমান মানুষ বাস, ট্রেন, জাহাজ, উড়োজাহাজ এবং রকেটও চালাতে সক্ষম।
Short Question Answer
১. “বাইরের চলাটা আসল নয়”- কোন্ প্রসঙ্গে লেখকের এই উক্তি? তাঁর এমন মন্তব্যের কারণ কী?
উত্তর: শিবতোষ মুখোপাধ্যায় প্রণীত ‘কার দৌড় কদ্দূর’ নামাঙ্কিত রচনায় লেখক বিভিন্ন প্রাণীর চলাচলের প্রতি নজর দিয়েছে। তাঁর মনে হয়েছে বাইরের চলাচলটা একমাত্র সত্য নয়। তিনি জানিয়েছেন এ পৃথিবীতে সব চলার মাঝে যা সত্যকারের চলা তা হল মানুষের নিজের চলা তার মন-ভূমির মধ্যে। সেই প্রসঙ্গে এই বক্তব্য।
• মানুষের মনের গতিবেগ আলোর গতি সম্পন্ন। এক মুহূর্তেই মানুষ বিশ্বময় ঘুরে আসতে পারে। তার কোথাও বাধা নেই। কোনো নিষেধ নেই। মন যেন তার হ্রদ। লেখক জানিয়েছেন, ‘মন রথ অবাধ।’ লেখক এইজন্যে বলেছেন বাইরের চলাটা আসল চলা নয়।
২. “একেবারে কখনও থেমে যায়নি।”- এখানে কার কথা বলা হয়েছে? তার চলার ভঙ্গিটির সম্পর্কে লেখো। বক্তার এমন মন্তব্যের কারণ কী?***
উত্তর: প্রাণী জগতের অতি ক্ষুদ্র প্রাণী অ্যামিবা সম্পর্কে এই উক্তি করা হয়েছে।
• অ্যামিবা এত ক্ষুদ্রাকার যে খালি চোখে তাকে দেখা যায় না। তাকে দেখতে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন হয়। তার শরীর গঠিত একটি মাত্র কোশ দিয়ে ওই একটি কোশেরই প্রোটোপ্লাজমের একটি অংশকে সে গড়িয়ে দেয় সামনের দিকে। এভাবে অদ্ভুত রকমের চলা শুরু হয়।
• অ্যামিবার গতি সেই অর্থে দ্রুত নয়। আসলে গমনাগমনের প্রকৃত মাধুর্যটা উচ্চতর প্রাণীর মধ্যে দেখা যায়। তবু অ্যামিবার ধীর গতিটুকু বেশ আকর্ষণীয়। আপাতদৃষ্টিতে অ্যামিবার যে গতি তার স*ে পৃথিবীর কোনো বস্তুরই তুলনা হয় না। এই গতিটুকু আছে বলেই এ অ্যামিবা এখনও থেমে যায়নি।
৩. “তোমার কেন চলবার জন্য এত দায়।”- কাকে উদ্দেশ্য করে কে এই বক্তব্যটি উপস্থাপন করেছেন? এই প্রশ্নের উত্তরে উত্তরদাতা কী বলেছিলেন?
উত্তর: পৃথিবীকে উদ্দেশ্য করে এই বক্তব্য।
• লেখক শিবতোষ মুখোপাধ্যায় এই বক্তব্যটি জানিয়েছেন।
• লেখক পৃথিবীর কাছে জানতে চেয়েছিলেন, পৃথিবী কেন পাগলের
মতো হনহন্ করে এগিয়ে চলে? তদুত্তরে পৃথিবী জানিয়েছিল-
থামা মানে জীবনের শেষ। যতদিন আছো ততদিন চলো, দাঁড়িও না। শাশ্বত সত্যের দিকে যাওয়ার গতি বন্ধ করো না। ‘আসলে চলমানতার নামই জীবন। তাই পৃথিবী থামতে পারে না। সে থেমে গেলে জীব জগৎও স্তব্ধ হয়ে যাবে।
৪. প্রবন্ধে লেখক জানিয়েছেন যে, খাবার সংগ্রহের কারণেই ‘প্রাণীরা এক জায়গায় স্থাণু না হয়ে দিকে দিকে পরিভ্রমণ করে’।-তুমি কি এই মতটি সমর্থন করো? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।***
উত্তর: হ্যাঁ, আমি লেখকের মতকে সমর্থন করি।
• যে সব প্রাণী তৃণভোজী তারা খাবারের খোঁজে একস্থান থেকে
অন্য স্থানে যায়। আর এই তৃণভোজী প্রাণীদের শিকার করার জন্য মাংসাশী প্রাণীরা তাদের পিছনে পিছনে ঘোরে। আবার মানুষ তার জীবিকা ও জীবনধারণের জন্য ঘোরে। এর থেকেই বোঝা যায় প্রাণীরা খাদ্যের প্রয়োজনে ঘোরে।
৫.”গমনাগমনের প্রকৃত মাধুর্যটা আমাদের চোখে পড়ে সাধারণত উচ্চতর প্রাণীর মধ্যে।”-পাঠ্যাংশে উচ্চতর প্রাণীদের গমনাগমনের মাধুর্য কীভাবে প্রতিফলিত হয়েছে তা আলোচনা করো।***
উত্তর: আমাদের আলোচ্য এই পাঠ্যাংশ বিভিন্ন প্রাণীর দেহের ওজনও তাদের গতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। তিরিশ পাউন্ড ওজন নিয়ে চিতা ঘণ্টায় ৭০ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে। আবার হিপো আঠাশশো পাউন্ড ওজন নিয়ে ঘণ্টায় ২০%৩০ মাইল চলতে পারে। খরগোশের ওজন ৫ পাউন্ড হলেও তার গতিবেগ ৪৫ মাইল/ঘণ্টা। আবার ৭০০০ পাউন্ড ওজনের হাতি ঘণ্টায় ২৫ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে। এইভাবে বিভিন্ন প্রাণীর গমনাগমনের মাধুর্য প্রতিফলিত হয়েছে।
৬. “এখন মানুষ আকাশটাকে নতুন করে ঘোড়া দৌড়ের মাঠ করে তুলেছে।”-মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।
উত্তর: মহাকাশ গবেষণায় ভারতবর্ষ অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে। ১৯৬১ সালে দক্ষিণ ভারতের থুম্বা মহাকাশ কেন্দ্র থেকে প্রথম উৎক্ষিপ্ত হলো রকেট। ১৯৭৫ সালের ১৫ই এপ্রিল সাফল্যের সঙ্গে উৎক্ষিপ্ত হয় প্রথম ভারতীয় কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট। ২০০৮ সালে ভারতের মঙ্গল অভিযান সমগ্র পৃথিবীর কাছে মহাকাশ গবেষণায় ভারতের সাফল্যকে পুনরায় প্রমাণিত করে।
৭.”এ যাত্রা তোমার থামাও”- লেখক কাকে একথা বলেছেন? এর কোন্ উত্তর তিনি কীভাবে পেয়েছিলেন?
উত্তর: লেখক শিবতোষ মুখোপাধ্যায় পৃথিবীকে উদ্দেশ্য করে একথা বলেছিলেন।
• এর উত্তরে তিনি শুনেছেন যে থামার অর্থ হল জীবনের শেষ। যতদিন জীবিত আছো থেমো না। এগিয়ে যাও।
ব্যাকরণের সহজ পাঠ
১. পদ পরিবর্তন করো:
সুন্দর, বিস্ময়, শরীর, জন্তু, অণুবীক্ষণ, দৈহিক।.
উত্তর: সুন্দর (বিণ)-সৌন্দর্য (বি)
বিস্ময় (বি)-বিস্মিত (বিণ)
শরীর (বি)-শারীরিক (বিণ)
জন্তু (বি)-জান্তব (বিণ)
অণুবীক্ষণ (বি)-আণুবীক্ষণিক (বিণ)
দৈহিক (বিণ)-দেহ (বি)
২. কারক-বিভক্তি নির্ণয় করো:
২.১ নদীর দৌড় সাগরে।
উত্তর: অধিকরণকারকে ‘এ’ বিভক্তি।
২.২ কত মন্দগতিতে অ্যামিবা যে চলে…।
উত্তর: করণকারকে ‘তে’ বিভক্তি।
২.৩ তাদের সিলিয়া বলা হয়।
উত্তর: কর্মকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
২.৪ পাখিরা বহু দূরত্ব পার হতে পারে।
উত্তর: কর্তৃকারকে ‘শূন্য’ বিভক্তি।
২.৫ থামা মানে জীবনের শেষ।
উত্তর: সম্বন্ধ পদে ‘এর’ বিভক্তি।
৩. সন্ধি বিচ্ছেদ করো: কিংবা, যথেচ্ছ, গমনামন, অত্যধিক, সঞ্চালন, ত্রিভুবনেশ্বর।
উত্তর: কিংবা = কিম্ + বা, অত্যধিক = অতি + অধিক, যথেচ্ছ = যথা + ইচ্ছ, গমনাগমন = গমন + আগমন, সঞ্চালন = সম্ + চালন, ত্রিভুবনেশ্বর = ত্রিভুবন + ঈশ্বর।
৪. বিপরীত শব্দ লেখো:
দূরত্ব, উৎসুক, ত্বরা, জিব, উচ্চতর, গমন, ভুল, চলা।
উত্তর: দূরত্ব-নৈকট্য, উৎসুক উদাসীন, ত্বরা-ধীরে, জিব- নির্জীব, উচ্চতর-নিম্নতর, গমন-আগমন, ভুল-ঠিক, চলা- থামা।
শূন্যস্থান পূরণ করো:
২.১ এফিড উড়বার সময় প্রতি সেকেন্ড বার ডানা নাড়ায়।
উত্তর: এফিড উড়বার সময় প্রতি সেকেন্ডে চারশো বার-ডানা নাড়ায়।
২.২ গমন শক্তিকে বিচার করতে হয় সবসময়ে করে। হিসাব
উত্তর: গমন শক্তিতে বিচার করতে হয় সবসময়ে দৈহিক ওজনের পরিমাপ হিসেব করে।
২.৩ গোবি মরুভূমিতে নামক একটি হরিণ আছে।
উত্তর: গোবি মরুভূমিতে গ্যাজেলি নামক এক হরিণ আছে।
২.৪ টারনস প্রতি বছরে এগারো হাজার মাইল একবার উড়ে আসে আবার পরে ফিরে যায়।
উত্তর: মেরুপ্রদেশের টারনস প্রতি বছর এগারো হাজার মাইল একবার উড়ে আসে আবার পরে ফিরে যায়।
২.৫ ATP-র পুরো কথাটি হলো
উত্তর: ATP-র পুরো কথাটি হলো অ্যাডিনোসিন ট্রাই ফসফেট।
ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:
১.১ উপনিষদে উক্ত ‘চরৈবেতি’ শব্দের অর্থ (যাত্রা থামাও/ এগিয়ে যাও/দাঁড়িও না)
উত্তর: উপনিষদে উক্ত ‘চরৈবেতি’ শব্দের অর্থ এগিয়ে যাও।
১.২ পৃথিবী যে নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে ঘোরে তা প্রথম বলেন (গ্যালিলিও/কোপারনিকাস/সক্রেটিস)
উত্তর: পৃথিবী নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে ঘোরে তা প্রথম
বলেন কোপারনিকাস।
১.৩ ভাস্কো-ডা-গামা ছিলেন (মার্কিন/পোর্তুগিজ/গ্রিক)।
উত্তর: ভাস্কো-ডা-গামা ছিলেন পোর্তুগিজ।
১.৪ যে বৈজ্ঞানিক কারণে ‘আপেল দৌড়ায় মাটির দিকে’, সেটি
হলো (মাধ্যাকর্ষণ/ প্লবতা/সন্তরণ-নিয়ম)
উত্তর: যে বৈজ্ঞানিক কারণে ‘আপেল দৌড়ায় মাটির দিকে’ সেটি হলো মাধ্যাকর্ষণ।
১.৫ আইনস্টাইন ছিলেন (সপ্তদশ/অষ্টাদশ/ঊনবিংশ) শতাব্দীর মানুষ।
উত্তর: আইনস্টাইন ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর মানুষ।