WBBSE Class 4 Bangla Chapter 22 Solution | Bengali Medium

Class 4 Chapter 22 Solution

আমাব় মা-ব় বাপেব় বাড়ি

Very Short Quetion Answer

১. রাণী চন্দের লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখো।

উঃ রাণী চন্দ প্রণীত দুটি বই হল- ‘ঘরোয়া’, ‘পূর্ণকুম্ভ’।

২. পাঠ্যাংশে কাকে জলের দেশের মেয়ে বলা হয়েছে?

উ: পাঠ্যাংশে লেখিকা রাণী চন্দের মাকে জলের দেশের মেয়ে বলা হয়েছে।

৩. ‘ছই’ বলতে কী বোঝো?

উ: ছই বলতে বোঝায় নৌকোর ওপরের ছাউনিকে।

৪. কাদের সঙ্গে ছই-এর বাইরে বসে থাকতে দেখা যায়?

উ: ছই-এর বাইরে লেখিকাকে দাদা ও মায়ের সঙ্গে বসে থাকতে দেখা যায়।

৫. কাদের ‘বদর বদর হৈ’ বলে চিৎকার করতে দেখা যায়?

উ: নৌকোর মাঝিদের ‘বদর বদর হৈ’ বলে চিৎকার করতে দেখা যায়।

৬. নৌকোয় কী কী রান্না হয়েছিল?

উঃ নৌকোয় রান্না হয়েছিল লাল লাল মোটা চালের ভাত ও ইলিশ মাছের ঝোল।

৭.নদীতে যেতে যেতে কোন্ কোন্ প্রাণীর দেখা মিলেছে?

উঃ নদীপথে যেতে গাঙচিল ও শুশুকের দেখা পাওয়া গিয়েছিল।

৮. ‘গুণ টানা’ বলতে কী বোঝো?

উঃ ভাটার সময় নৌকোকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দড়ি ব্যবহার করাকে গুণ টানা বলে।

৯. মাঝিরা কখন হাতে ‘লগি’ তুলে নেয়?

উঃ মাঝিরা তখনই হাতে লগি তুলে নেয় যখনই তারা ইছামতির খালে পৌঁছয়।

১০. ‘নাইওরি’ কথাটির অর্থ কী?

উঃ পূর্ববঙ্গে কোনো বধূর নদীপথে বাপের বাড়ি যাওয়াকে ‘নাইওরি’ বলে।

১১. হোসেনমামা কী কী উপহার এনেছিলেন?

উঃ হোসেনমামা সঙ্গে করে এক কাঁদি পাকা কলা ও দুটি কাঁঠাল এনেছিলেন।

১২. খালের বাঁকে বাঁকে কাদের কাদের বাড়ি চোখে পড়ে?

উঃ খালের বাঁকে বাঁকে যাওয়ার সময় জোলা, ভুঁই মালী ও শেখ মামাদের বাড়ি চোখে পড়ে।

১৩. গরমের ছুটি আর পুজোর ছুটিতে মামাবাড়িতে আসার পথ বদলে যায় কেন?

উ: বর্ষার জল জমে থাকার দরুণ পুজোর ছুটি ও গরমো ছুটিতে মামার বাড়ি আসার পথ পরিবর্তিত হয়।

১৪. মাঝিদের পিঠে সাদা কেন ফুটে ওঠে?

উ: মাঝিরা নূন বেশি খায়। তাই তাদের পিঠে সেই নুন সাদা হয়ে ফুটে ওঠে।

১৫. গুণ টানা কাকে বলে?

উ: নদীর জলে স্রোত না থাকলে নৌকোয় বাঁধা দড়ির সঙ্গে একটা মোটা কাঠি বেঁধে মাঝিরা নৌকো থেকে নেমে টেনে হাঁটতে থাকে। এর ফলে নৌকো এগিয়ে যায়। এই পদ্ধতি হল গুণটানা।

১৬. লেখিকারা ঘরে ঢোকার আগে কী কী হল?

উ: সন্ধ্যেবেলার শাঁখ বেজে উঠল। বাড়িতে আগত মানুষজন ঘরে ফিরে গেল, তারপর হাতমুখ ধুয়ে তুলসীতলায় প্রণাম করে লেখিকারা ঘরে ঢুকলো।