WBBSE Class 4 Bangla Chapter 32 Solution | Bengali Medium

Class 4 Chapter 32 Solution

মায়াদ্বীপ

Very Short Quetion Answer

১. সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সৃষ্ট কাকাবাবু চরিত্রটির আসল নাম কী?

উত্তর: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সৃষ্ট কাকাবাবু চরিত্রটির আসল নাম রাজা রায়চৌধুরী।

২. পাঠ্যরচনাটি তাঁর কোন বই থেকে নেওয়া?

উত্তর: পাঠ্যরচনাটি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘বড়োরা যখন ছোটো ছিল’ গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।

৩. ‘মায়াদ্বীপ’ গল্পের কথকের নাম কী? 

উত্তর: ‘মায়াদ্বীপ’ গল্পের কথকের নাম নীলু।

৪. গল্পে উল্লিখিত বানভাসি দ্বীপটির নাম কী ছিল?

উত্তর: গল্পে উল্লিখিত বানভাসি দ্বীপটির নাম-মায়াদ্বীপ।

৫. কথকের মায়ের অনেক শুশুক দেখা হয়ে ওঠে না কেন?

উত্তর: কথকের মায়ের চশমা খুঁজে পেতে দেরি হয় বলে অনেক শুশুক দেখা হয় না।

৬. নাদের আলির চেহারার কীরূপ বিবরণ গল্পে রয়েছে?

উত্তর: নাদের আলির মাথায় ঝাঁকড়া চুল, গালে কাঁচা পাকা দাড়ি এবং তার ঠোঁটে সবসময় হাসি লেগে থাকে।

৭. পিংলা নদীর মাঝের সেই দ্বীপে সবচেয়ে লম্বা গাছটি কী ছিল?

উত্তর: পিংলা নদীর মাঝের সেই দ্বীপে সবচেয়ে লম্বা গাছ শিমুল।

৮. ছোটোকাকা কথককে মারমেডদের সম্পর্কে কী জানিয়েছিল?

উত্তর: ছোটোকাকা কথককে মারমেডদের সম্পর্কে জানিয়ে ছিল যে, মানুষের দৃষ্টি ওরা সহ্য করতে পারে না। ওদের কষ্ট হয়।

৯. মায়াদ্বীপের বর্তমান কোন্ পরিস্থিতির কথা গল্পে রয়েছে?

উত্তর: গল্পে উল্লিখিত মায়াদ্বীপটি বর্তমানে জলের তলায় চলে গেছে।

১০. এই গল্পে কী কী গাছের নাম পেয়েছ তার একটি তালিকা প্রস্তুত করো।

উত্তর: এই গল্পে যে সব গাছের নাম পাওয়া গেছে-শিমূল, কলা।

১১. ‘কতক্ষণে পিংলা নদী আসবে তার জন আমরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতাম।’- এমনভাবে অপেক্ষা করার কারণ কী?

উত্তর: পিংলা নদীতে শুশুক দেখা যেত বলে কথকেরা সেই নদীর তীরে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতো।

১২. ‘এই নিয়ে প্রতিযোগিতা হতো।’ প্রতিযোগিতার কথা বলা হয়েছে? কোন্

উত্তর: পিংলা নদীতে কে কত বেশি শুশুক দেখতে পেয়েছে এই নিয়ে কথক ও তার ছোটোকাকার মধ্যে প্রতিযোগিতা হত।

১৩. ‘মায়াদ্বীপে ওনারা থাকেন।’- কাদের প্রসঙ্গে একথা বলা হয়েছে?

উত্তর: মায়াদ্বীপে ঘুরে বেড়ানো জলকন্যা বা মারমেডদের সম্পর্কে এ কথা বলা হয়েছে।

১৪. মায়াদ্বীপ গল্পে ক’টি নদীর উল্লেখ রয়েছে?

উত্তর: দুটি নদীর উল্লেখ রয়েছে।

১৫. মায়াদ্বীপ গল্পে পিংলা নদীতে কী দেখা যেত?

উত্তর: পিংলা নদীতে জলকন্যা দেখা যেত।

১৬. মারমেড কথার অর্থ কী? 

 উত্তর:মারমেড কথার অর্থ জলকন্যা।

১৭. ‘নীললোহিত’ কার ছদ্মনাম।

উত্তর: ‘নীললোহিত’ সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ছদ্মনাম।

১৮. মেয়েটির চোখ কেমন ছিল?

উত্তর: মেয়েটির চোখ হিরের টুকরোর মতো জ্বলজ্বলে ছিল।

Short Quetion Answer

১. কথকের মামাবাড়িতে পৌছে ছোটোখাকা অম্লান বদনে কী বলেছিলেন?

উত্তর: কথকের মামাবাড়ি পৌঁছে ছোটোভাকা অম্লান বদনে বলেছিলেন যে, মারমেড বলে কিছু নেই। তিনি আরও বলেছিলেন যে, মায়াদ্বীপে তিনি মারমেড দেখেননি। আর নীলু বোধ হয় কলা গাছ দেখে ভুলবশত সেটিকে মারমেড ভেবেছে।

২. গল্পকথকের কাছে গাড়ি, ট্রেন বা এরোপ্লেনের চেয়েও নৌকোয় যাওয়া অনেক আরামের মনে হয়েছে কেন?

উত্তর: নৌকায় চেপে কোথাও গেলে সেখানে জলের শব্দ শুনতে শুনতে ঘুমের একটা আবেশ আসে। আর তাতে অনেক স্বপ্নও দেখা যায়। সে কারণে গাড়ি বা প্লেনে যাওয়া অপেক্ষা নৌকায় যাওয়া কথকের অনেক বেশি আরামের মনে হয়েছে।

৩. ‘প্রত্যেক বাড়িতে থাকত নিজস্ব নৌকো।’- এমন বন্দোবস্তের কারণ কী ছিল?

উত্তর: গল্প কথকের মামাবাড়ি রাস্তাঘাট প্রায় সারাবছরই জলের তলায় ডুবে থাকত। ফলে নৌকা ছাড়া অন্য কিছুতে যাতাযাতের উপায় ছিল না। সে কারণে প্রত্যেকের বাড়িতে নিজস্ব নৌকা থাকত।

৪. ‘সেখানে সবসময় অনেক নৌকোর ভিড়।’- কোন স্থানের কথা এখানে বলা হয়েছে?

উত্তর: কথকের বাড়ি থেকে নদী ঘাট পাঁচ মিনিটের হাঁটা পথ। সে নদী ছোটো হলেও তার ঘাটের পাশে বাজার বসত বলে সেখানে সবসময় অনেক নৌকার কিছু লেগে থাকত।

৫. গল্পকথকের মামাবাড়ি থেকে কোনে আসত, সেটির কথা তিনি কীভাবে স্মরণ করেছেন?

উত্তর: গল্পকথকের মামাবাড়ি থেকে যে নৌকা নিলে বাসের সেটি ছিল আকারে বড়ো। তার পাল ছিল রঙের। সেই নৌকায় মোট তিনজন মাঝি ছিল। তার মধে প্রধান মাঝির নাম ছিল নাদের আলি। সে কথকদের বিভিন্ন গল্প শোনাত।

৬. ‘বাতাসি’ নদীতে নৌকো চড়ে যেতে যেতে আক্স শপাশের কীরূপ দৃশ্য দেখা যেত?

উত্তর: বাতাসি নদীতে নৌকায় চড়ে যেতে যেতে দুদিকের পাড় দেখা যেত। অনেক রকমের মানুষ, পুরোনো গাছ, মন্দির, মসজিদ, জমিদার বাড়ি এমন কি ঘাট বাঁধানো শ্মশানও দেখা যেত।

Grammar

১.নীচের শব্দগুলির বিপরীতার্থক শব্দ লেখো ও তা দিয়ে বাক্যরচনা করো: [OEQ]

ঘুম, ভিড়, অধীর, হিংস্র, প্রবল, স্পষ্ট, দৃঢ়।

উত্তর: ঘুম-জেগে: আমি খুব সকাল-সকাল ঘুম থেকে জেগে উঠি।

ভিড় – ফাঁকা: আমাদের বাড়ির পিছনে অনেকটা ফাঁকা জমি আছে।

অধীর– দীর :বাসটা ধীর গতিতে চলছে।

হিংস্র— নিরীহ: খরগোশ একটি নিরীহ প্রাণী।

প্রবল—মৃদু: আজ সকাল থেকে মৃদু বাতাস বইছে।

স্পষ্ট – অস্পষ্ট: তোমার হাতের লেখা মুবাস্থ্যষ্ট।

দৃঢ় –নরম : নরম মাটিতে চলতে পেলে পায়ের ছাপ পড়ে।

২.প্রতিশব্দ লেখো:

জল, নদী, মাছ, ।

উত্তর: জল-বারি, নীর, পানি।

মাছ-মৎস্য, মীন।

নদী-তটিনী, প্রবাহিনী, তরঙ্গিনী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *