WBBSE Class 3 Amader Paribesh Chapter 1 Solution শরীর

অধ্যয় -১

শরীর

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১। দুটি ঘরোয়া খেলার নাম লেখো। [বেগম রোকেয়া স্মৃতি বালিকা বিদ্যালয়]

উত্তর:

২। বিমলরা কোন্ খেলা খেলেছিল?

উত্তর:

৩। তিতলি দিদিমণিকে কী বলল?

উত্তর:

৪। কোন্ খেলায় পায়ের কাজ অনেক বেশি?

উত্তর:

৫। কোন্ খেলায় খুব ছুটতে হয়?

উত্তর:

৬। হামিদ কী বলল?

উত্তর:

৭। কোন্ খেলায় হাত ও পা- দুয়েরই অনেক কাজ?

উত্তর :

৮। ক্রিকেট খেলায় কী কী করতে হয়?

উত্তর :

৯। ক্রিকেট খেলায় হাত ও পায়ের কাজ থাকার কারণ কী?

উত্তর:

১০। এক্কাদোক্কা খেলায় কী করতে হয়?

উত্তরঃ

১১। এক্কাদোক্কা খেলায় পায়ের কোন্ অংশের কাজ থাকে?

উত্তর:

১২। কে রোজ স্কিপিং করে বলল?

উত্তর:

১৩। বিকেলে কত রকমের খেলার কথা ক্লাসে আলোচনা হলো? |

উত্তরঃ

১৪। ক্লাসের আলোচনার ভিত্তিতে বিকেলের খেলাগুলির নাম লেখো।

উত্তরঃ

১৫। ফুটবল খেলায় কী করতে হয় এবং তাতে কী লাভ হয়?

উত্তরঃ

২। ক্রিকেটে হাত-পা দুয়েরই কাজ হয় কী কারণে?

উত্তরঃ

৩। একপায়ে লাফিয়ে খেলার নাম কী? এতে কী কাজ হয়?

উত্তরঃ

৪। স্কিপিং খেলায় কীসের কাজ থাকে? এতে শরীরের কোন্ কোন্ অংশের কাজ হয়?

উত্তরঃ

শূন্যস্থান পূরণ করো:

সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:

১। তবে ———————————- খেলতেও খুব ছুটতে হয়।

উত্তরঃ

২। ফুটবল খেলায় ——————————– কাজ অনেক বেশি।

উত্তরঃ

৩। ———————————- খেলায় হাত ও পা দুয়েরই কাজ থাকে।

উত্তরঃ

৪। স্কিপিং খেলায় ——————————— শরীরের কাজ হয়।

উত্তরঃ

৫। একপায়ে লাফাতে গেলে ————————— বেশি হয়। কাজ আরও।

উত্তরঃ

৬। —————————-খেলায় কাঁধের কাজ হয়।

উত্তরঃ

১। পুরো শরীরের কাজ হয়- স্কিপিং/এক্কাদোক্কা খেলায়।

উত্তরঃ

২। পা দিয়ে খেলা হয়- ক্রিকেট/ ফুটবল।

উত্তরঃ

৩। লুকোচুরি খেলাতেও খুব- হাঁটতে ছুটতে হয়।

উত্তরঃ

৪। এক্কাদোক্কা খেলায় পায়ের পাতার/নখের কাজ হয়।

উত্তরঃ

১। কাবাডি খেলায় কীসের প্রয়োজন?

উত্তর:

২। রিনার দল কবাডি খেলায় জেতে কেন?

উত্তর:

৩। মিন মিন করে ‘কাবাডি’ ‘কাবাডি’ বলার সঙ্গে কীসের সন্দেহ হয়?

উত্তরঃ

৪। কী নিয়ে কাবাডি খেলায় খুব ঝগড়া হয়?

উত্তরঃ

৫। রিনা সীমার কোন্ কথা মানতে চায় না?

উত্তর:

৬। রিনাকে সীমার মতো অন্যরা বলে না কেন?

উত্তরঃ

৭। কানে কম শুনতে পাওয়ার কারণ হিসেবে দিলীপ কী বলল?

উত্তর:

৮। কান বুজে যায় কোন্ কারণে?

উত্তর:

৯। নিশার কান বুজে যাওয়ার কারণ কী বলল?

উত্তর:

১০। কানে খোল হলে কী করতে হবে?

উত্তর:

১১। দিদিমণি কানে খোেল কীভাবে পরিষ্কার করার কথা বললেন?

উত্তরঃ

১২। কানের ভিতরে কী আছে?

উত্তর:

১৩। কানের পর্দাটা কি বাইরে থেকে দেখা যায়?

উত্তর:

১৪। কানের পর্দায় আঘাত লাগলে কী হবে?

উত্তর:

১৫। দিলীপের কান কে পরিষ্কার করে দেয়?

উত্তর:

১৬। কানের ময়লা পরিষ্কারের ব্যাপারে কার সাহায্য নেওয়া উচিত?

উত্তর:

১। কাবাডি খেলোয়াড়ের খুব থাকা চাই।

উত্তরঃ

২। কান গেলে শুনতে অসুবিধা হয়।

উত্তরঃ

৩। কানে জমে কান বুজে যায়।

উত্তরঃ

৪। কানের ভিতরে একটা পাতলা আছে।

উত্তরঃ

৫। কান করতে হয়।

উত্তরঃ

সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:

১। কাবাডি খেলার সময়- কাবাডি/কবাডি বলতে হয়।

উত্তরঃ

২। কান বুজে গেলে- খেলতে/শুনতে অসুবিধা হয়।

উত্তরঃ

৩। কানে – খোল/ময়লা জমে কান বুজে যায়।

উত্তরঃ

৪। কানের- খোলে/পর্দায় আঘাত লাগলে খুব মুশকিল।

উত্তরঃ

৫। দিলীপের – কান/খোেল তার দাদু পরিষ্কার করে দেয়।

উত্তরঃ

অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

কীভাবে কী করো? কী করলে কী হয়? নীচে লেখো:

শরীরের কোন্ অংশ দিয়ে আমরা শ্বাস নিই?

নাক দিয়ে আমরা শ্বাস নিই।

শ্বাস নিলে শরীরের কোন্ অংশ ফুলে ওঠে?

শ্বাস নিলে বুক ফুলে ওঠে।

কথা বলার সময় শরীরের কোন্ অঙ্গ কাজ করে?

কথা বলার সময় মুখের মধ্যে থাকা জিভ কাজ করে।

কান ছাড়া মুখের আর কোথায় কোথায় নোংরা জমে?

চোখ, নাক ও দাঁতে ময়লা জমে।

শরীর: দেহের যত্ন ও সুঅভ্যাস গঠন :

খেলার সময় আঙুলের নখের নীচে ময়লা জমে। হাতে, পায়ে এবং গায়ের চামড়ার ভাঁজে নোংরা জমে, কনুই, পায়ের পাতা, গোড়ালিতেও নোংরা জমে। ওইসব নোংরা পরিষ্কার করা বিশেষ প্রয়োজন। এই নোংরা পরিষ্কার করার অভ্যাস গড়ে তোলাই হলো শরীরের যত্ন নেওয়ার মতো সুঅভ্যাস গড়ে তোলা।

সে অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)

১। খেলতে খেলতে কোথায় ময়লা জমে?

উত্তর: আঙুলের নখের নীচে ময়লা জমে।

২। নখ সহজে কীভাবে পরিষ্কার করা যায়?

উত্তর: নেলকাটারে নখ কেটে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে সহজে পরিষ্কার করা যায়।

৩। সাবান লাগানোর পর নখগুলিকে কী করতে হবে?

উত্তর: একটু ঘষে নিতে হবে।

৪। ‘নেল’ শব্দের অর্থ কী?

উত্তরঃ ‘নেল’ শব্দের অর্থ নখ।

৫। কাটার কাকে বলে?

উত্তর: যা দিয়ে কাটা হয় তাকে ইংরেজিতে ‘কাটার’ (cutter) বলে।

৬। নেলকাটার দিয়ে কী করতে হয়?

উত্তর: নেলকাটার দিয়ে নখ কাটতে হয়।

৭। নেলকাটার ছাড়া আর কী দিয়ে নখ কাটা যায়?

উত্তরঃ ব্লেড দিয়ে নখ কাটা যায়।

৮। ব্লেড দিয়ে নখ খুব সাবধানে কাটতে হয় কেন?

উত্তর: আঙুল কেটে যাওয়ার ভয়ে সাবধানে কাটতে হয়।

৯। নেলকাটার ও ব্লেড ছাড়া আর কী দিয়ে নখ কাটা যায়?

উত্তরঃ নরুন দিয়ে নখ কাটা যায়।

১০। গায়ের চামড়ার কোথায় নোংরা জমতে পারে?

উত্তর: যেখানে ভাঁজ আছে সেখানে নোংরা জমতে পারে।

১১। চোখ যায় না শরীরের এমন কোন্ কোন্ অংশে নোংরা জমে?

উত্তর: পিঠ, ঘাড় এবং কানের পিছনের অংশে।

১২। শীতকালে পায়ের পাতায় নোংরা জমলে কী হয়?

উত্তর : পায়ের চামড়া ফেটে যায়।

১৩। শীতকালে গোড়ালি ফেটে যায় কেন?

উত্তর: নোংরা জমে যাওয়ার জন্য।

১৪। গোড়ালির নোংরা কীভাবে পরিষ্কার করা উচিত?

উত্তর: সাবান দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত।

১৫। সাবান মাখার পর ময়লা তোলার জন্য কী করতে হয়?

উত্তর: হাত দিয়ে ঘষে ধুতে হয়।

১৬। চামড়া কীভাবে পরিষ্কার হয়?

উত্তর : সাবান দিয়ে হাতে ঘষে ময়লা তুললে পরিষ্কার হয়।

১৭। চামড়া থেকে সাবানের সাহায্যে ময়লা পরিষ্কারের পর কী করা উচিত?

উত্তর:চামড়ায় একটু তেল মাখা উচিত।

১৮। নিয়মিত কী কী পরিষ্কার করা উচিত?

উত্তর: মাথা, গা, হাত-পা নিয়মিত পরিষ্কার করা উচিত।

১৯। নখ কখন কাটা উচিত?

উত্তর: নখ বড়ো হলে কাটা উচিত।

নৈব্যক্তিক প্রশ্ন

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:

১। নেলকাটার দিয়ে কাটা হয়।

২। খেলতে খেলতে আঙুলের নীচেও খুব নোংরা জমে।

৩। নেল তো

8 । দিয়েও নখ কাটা যায়।

৫।আমার ঠাকুরদা দিয়ে নখ কাটেন।

৬। গোড়ালিতেও জমে।

৭। সবাই নিয়মিত গা, হাত-পা পরিষ্কার করবে।

৮। শীতকালে গোড়ালিতে নোংরা জমলে গোড়ালি যায়।

৯। পায়ের নোংরা জমে।

১০। নখ হলে কাটবে।

উত্তরঃ (১) নখ, (২) নখের, (৩) নখ, (৪) ব্লেড, (৫) নরুন,(৬) নোংরা, (৭) মাথা, (৮) ফেটে, (৯) পাতায়ও,(১০) বড়ো।

সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:

১। নেলকাটার দিয়ে – নখ কাটা/পরিষ্কার হয়।

২। চামড়ার- ভাঁজে/গায়ে নোংরা থাকে।

৩। গোড়ালি – শীতকালে ফেটে/কুঁচকে যায়।

৪। চোখ না যাওয়া জায়গা যেমন- পায়ে/পিঠে নোংরা জমে।

             অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)

১। জিভে কি নোংরা জমে?

উত্তরঃ উত্তর: হ্যাঁ, জিভে নোংরা জমে।

২। জিভের নোংরা কীভাবে পরিষ্কার করবে?

উত্তর: মুখ থেকে গন্ধ বের হয়।

৩। জিভ ছোলা দিয়ে জিভের নোংরা তুলে কী করে মুখ থেকে বার করবে?

উত্তরঃ জল দিয়ে ভিজিয়ে নরম করে পরিষ্কার করবে।

৪। নাকে নোংরা শক্ত হয়ে থাকতে পারে।

উত্তর: মুখ থেকে গন্ধ বের হয়।

৫। দাঁতের নোংরা কীভাবে পরিষ্কার করবে?

উত্তর: পেস্ট সহযোগে ব্রাশ চালিয়ে পরিষ্কার করবে।

৬। দাঁতে কীভাবে ব্রাশ চালাবে?

উত্তর : নীচের পাটির দাঁতে ব্রাশকে দাঁতের গোড়া থেকে ওপর । দিকে আর ওপরের পাটির দাঁতে ব্রাশ ওপর থেকে দাঁতের দিকে চালাতে হবে।

৭ । নীচের দাঁতের নোংরা পরিষ্কার করতে ব্রাশকে দাঁতের কোথা থেকে টানবে?

উত্তরঃ দাঁতের তলা থেকে ওপরের দিকে।

৮। ওপরের দাঁতের নোংরা পরিষ্কার করতে ব্রাশ কীভাবে চালাবে?

উত্তরঃ দাঁতের ওপর থেকে নীচে চালাবে।

৯। চোখে কিংবা নাকে কি নোংরা থাকে?

উত্তরঃ হ্যাঁ, চোখে ও নাকে নোংরা থাকে।

১০। চোখে, নাকে ময়লা থাকলে কী করতে হয়?

উত্তর : পরিষ্কার করতে হয়।

১১। চোখে, নাকে ময়লা যদি শক্ত হয়ে জমে থাকে তা হলে কীভাবে পরিষ্কার করবে?

উত্তরঃ জল দিয়ে ভিজিয়ে নরম করে পরিষ্কার করবে।

১২। রোজ সকালে কী কী পরিষ্কার করা দরকার?

উত্তরঃ দাঁত, জিভ, নাক, চোখ ও মুখ পরিষ্কার করা দরকার। দাঁত ব্রাশ করার ছবি

নৈর্ব্যক্তিক

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:

১। দাঁতে নোংরা জমলে মুখে ———————–হয়।

২। জিভে নোংরা তুলতে জিভ ছোলা দিয়ে————————————- ঘষে নিতে হবে।

৩। নীচের দাঁতে —————————— থেকে ওপরে ব্রাশ টানবে।

৪। নাকে নোংরা শক্ত হয়ে ——————————- থাকতে পারে।

৫। দাঁত, জিভ, নাক, চোখ ও মুখ পরিষ্কার করতে ——————————– প্রয়োজন।

উত্তরঃ (১) গন্ধ, (২) জিভকে, (৩) তলা, (৪) জমে, (৫) জলের।

সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো:

১। নাকে/দাঁতে ময়লা জমে মুখে গন্ধ হয়।

২। জিভে/চোখে নোংরা শক্ত হয়ে জমে থাকে।

৩। নীচের/ওপরের দাঁতে ব্রাশ ওপর থেকে নীচে টানতে হবে।

৪। দাঁতের/চোখের নোংরা পরিষ্কারের নিয়ম আছে।

৫। রোজ সকালে কুলকুচি করে জিভ/চোখ পরিষ্কার করা দরকার।

উত্তরঃ (১) দাঁতে, (২) চোখে, (৩) ওপরের, (৪) দাঁতের, (৫) জিভ।

ঠিক বাক্যের পাশে ও ভুল বাক্যের পাশে × চিহ্ন দাও।

১। জিভ পরিষ্কার করতে ব্রাশ লাগে। (x)

২। দাঁতে নোংরা জমলে মুখে গন্ধ হয়। (√)

৩। চোখের নোংরা শক্ত হলে জলে ভিজিয়ে পরিষ্কার করতে হয়। (√)

৪। জিভ ছোলা একটি ক্ষতিকর জিনিস। (x)

                                           নাক, কান, চোখ, জিভ, চামড়া 



                         মিলেমিশে পাঁচজন আমরা (পাঠ্যবই পৃ: ৭, ৮)

শরীর: বিভিন্ন ইন্দ্রিয় ও তাদের কাজ:

চোখ, কান, নাক, জিভ আর চামড়া শরীরের এই পাঁচটি অঙ্গকে বলে ইন্দ্রিয়। এদের একসঙ্গে পঞ্চেন্দ্রিয় বলে। চোখে দেখে যেমন কাউকে চেনা যায় তেমনি গলা শুনলে বোঝা যায় চেনা লোক কিনা। যারা চোখে দেখতে পায় না, তারা কানকে খুব কাজে লাগায়। আবার পরিচিতদের ছুঁয়েও চেনা যায়। তাই একটা ইন্দ্রিয় যদি অকেজো হয়ে যায় তবে অন্য ইন্দ্রিয়গুলি ওই অঙ্গের কাজ চালাতে পারে। তাই তো একজন অন্ধ চোখে না দেখলেও গলা শুনে লোক চেনে।

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Very Short Questions)

১। শরীরের কোথায় পেনসিল ছোঁয়ালে বোঝা যায়?

উত্তরঃ চামড়ায় পেনসিল ছোঁয়ালে বোঝা যায়।

২। আমরা কোন্ ইন্দ্রিয়কে ‘স্পর্শেন্দ্রিয়’ বলতে পারি?

উত্তর: চামড়াকে ‘স্পর্শেন্দ্রিয়’ বলতে পারি।

৩। কোন্ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে স্পর্শ অনুভব করা যায়?

উত্তর: চামড়ার সাহায্যে স্পর্শ অনুভব করা যায়।

৪। কাঠিগজা কোথায় ছোঁয়ালে মিষ্টি লাগে?

উত্তর: জিভে ছোঁয়ালে মিষ্টি লাগে।

৫। চোখ বুজলে দিনের বেলায় কেন কিছু দেখা যাবে না?

উত্তর: চোখে আলো ঢুকবে না বলে।

৬। কোনো কিছু দেখার জন্য চোখের কী প্রয়োজন হয়?

উত্তর : আলোর প্রয়োজন হয়।

৭। কান বন্ধ করে রাখলে কী হবে?

উত্তর : কিছু শোনা যাবে না।

৮। নাক বন্ধ করলে কী পাবে না?

উত্তর : নাক বন্ধ করলে গন্ধ পাবে না।

৯। কাউকে কীভাবে চেনা যেতে পারে?

উত্তর: দেখে কিংবা গলা শুনে চেনা যেতে পারে।

১০। যারা চোখে দেখে না তারা কোন্ ইন্দ্রিয়কে বেশি কাজে লাগায়?

উত্তরঃ কান নামক ইন্দ্রিয়কে বেশি কাজে লাগায়।

১১। যারা চোখে দেখতে পায় না তারা কীভাবে চিনতে পারে?

উত্তর: কানের সাহায্যে গলার শব্দ শুনে চিনতে পারে।

১২। ঠাকুরমা চোখে দেখতে পান না আর কানেও শুনতে পান না, তাহলে তোমাকে কীভাবে চিনতে পারবেন?

উত্তর: গা ছুঁয়ে চিনতে পারবেন।

১৩। জিভেগজা জিভে ছোঁয়ালে মিষ্টি লাগার কারণ কী?

উত্তর: জিভের মিষ্টি, টক, ঝাল ইত্যাদি বিভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করার ক্ষমতা আছে-এটাই এর কারণ।

১৪। নাক নামক ইন্দ্রিয় আমাদের কীসে সাহায্য করে?

উত্তর: গন্ধ বুঝতে সাহায্য করে।

১৫। চোখে কী প্রবেশ না করলে আমরা দেখতে পাব না?

উত্তর: চোখে আলো প্রবেশ না করলে আমরা দেখতে পাব না।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (Short Questions).

১। পঞ্চেন্দ্রিয়ের নাম লেখো এবং তাদের কাজ উল্লেখ করো। ।

উত্তরঃ চোখ, কান, নাক, জিভ ও চামড়া হলো পঞ্চেন্দ্রিয়। চোখ দেখতে সাহায্য করে, কান শুনতে সাহায্য করে, নাক গন্ধ

২। গলা শুনেও কে ডাকছে তা বোঝা যায় কোন্ ইন্দ্রিয়ের কারণে?

উত্তর: কান নামক ইন্দ্রিয়ের কারণে। যারা চোখে কম দেখে বা দেখতে পায় না, তাদের কান অনেক বেশি সজাগ হয়ে থাকে।

৩। কাউকে চেনার কত রকমের উপায় আছে?

উত্তরঃ কাউকে চেনার তিন রকমের উপায় আছে। যথা- চোখ দিয়ে দেখে, কিংবা তার গলা শুনে কিংবা তাকে ছুঁয়ে।

নৈর্ব্যক্তিক

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো :

সঠিক উত্তর বেছে নিয়ে লেখো:

১। গজাটা জিভে ছুঁলেই————————- লাগবে।0

২। চোখে আলো গেলে তবেই পাবে।

৩। নাকটা ভালো করে চেপে রাখলে পাবে না।

৪। পঞ্চেন্দ্রিয়ের একটি ইন্দ্রিয় হলো

৫। স্পর্শেন্দ্রিয় হলো-চামড়া/নাক।

৬। দৃষ্টিহীনদের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে ইন্দ্রিয়টি সজাগ থাকে সেটি হলো-কান/নাক।

উত্তরঃ (১) মিষ্টি, (২) দেখতে, (৩) গন্ধ, (৪) চোখ, | (৫) ডাকছে, (৬) চিনতে।