WBBSE Class 3 Patabahar Chapter 13 Solution| Bengali Medium

Class 3 Chapter 13 Solution

পর্যটন

Very Short Question Answer

১. পর্যটন করেন যিনি তাঁকে কী বলা হয়?

উত্তর: যিনি পর্যটন করেন তাকে পর্যটক বলা হয়।

২. ‘ভ্রমণ’ শব্দটির অর্থ লেখো।

উত্তরঃ ‘ভ্রমণ’ শব্দটির অর্থ বেড়ানো, এক স্থান থেকে আর স্থানে যাওয়া।

৪. কেষ্ট, বিষ্ণু, মহেশ্বর নামগুলো কবিতাটিতে কী অর্থে ব্যবহার হয়েছে?

উত্তরঃ কেষ্ট, বিষ্টু, মহেশ্বর-এরা সব পর্যটক। পর্যটক মানেই সব বিশিষ্ট ব্যক্তি।

৭. সাধারণত মানুষজন কখন বেড়াতে বেরোন?

উত্তর: সাধারণত মানুষজন ছুটির সময়, শরৎকাল বা বসন্তকালে বেড়াতে বেরোন।

৯. ‘কেষ্টবাবু কোথায় যান’?

উত্তাঃ কেষ্টবাবু যান বাদকশান।

১০. মোম্বাসা কে যাচ্ছেন?

উত্তর: মোম্বাসা যাচ্ছেন বিষ্টুবাবু।

১১. ‘ভরদুপুরে কোথায় যায়?’ কাকে বলা হয়েছে?

উত্তর: মহেশ দাসকে বলা হয়েছে। সে সান্টা ফে যাচ্ছে।

১২. ‘সবাই এখন ছাড়ছে ঘর’। সবাই কারা?

উত্তর: এখানে সবাস বলতে কেষ্ট, বিষ্টু, মহেশ্বর অর্থাৎ পর্যটকদের নানা দেশে ঘুরতে যাবার কথা বলা হয়েছে।

১৩. ‘তাই নিয়ে যাই কোথায় আর’ তাই বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: এখানে তাই বলতে কবির পকেটে থাকা একটি টাকার কথা বলা হয়েছে।

১৪. বিপরীত শব্দ লেখো: মস্ত, হঠাৎ, যাই, নাই, একটি।

উত্তর: মস্ত ক্ষুদ্র। হঠাৎ- সচরাচর/ সবসময়। যাই-আসি। নাই-আছে। একটি-অনেক।

Short Question Answer

৩. বাদকশান, মোম্বাসা, সান্টা ফে, শ্যামবাজার-এই জায়গাগুলো কোথায়?

উত্তরঃ বাদকশান্-উত্তর-পূর্ব আফগানিস্তান ও দক্ষিণ-পূর্ব তাজাকিস্তানের অংশ।

মোম্বাসা- কেনিয়ার বন্দর শহর। সান্টা ফে- মেক্সিকোর রাজধানী। শ্যামবাজার-উত্তর কলকাতার জনবহুল এলাকা।

৫. কবিতায় লোকটির মনে বেড়ানোর ‘শখ’ জাগল কেন?

উত্তরঃ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তি-কেষ্ট, বিষ্টু, মহেশ্বর কত কত জায়গায় বেড়াতে যাচ্ছেন। তাঁদের বেড়াতে যাওয়ার বহর দেখে কবিতার লোকটিরও মনে বেড়ানোর ‘শখ’ জাগল।

৮. মানুষের বেড়ানোর ইচ্ছে হয় কেন?

উত্তর: মানুষের মনে অজানাকে জানা ও অদেখাকে দেখার একটা অদম্য ইচ্ছা থাকে। তাছাড়া কার্যত, সমুদ্র, মালভূমি, অরণ্য, ইতিহাস বিখ্যাত স্থান বা তীর্থস্থান নিজের চোখে দেখার ইচ্ছা সবসময় জাগে। এই ইচ্ছাপূরণের জন্য মানুষ বেড়াতে যায়।

১৫. ‘মাথা’ শব্দটিকে একাধিক অর্থে ব্যবহার করে বাক্য রচনা করো।

উত্তর: মাথা (প্রধান) – রামবাবু আমাদের গ্রামের মাথা।

মাথা (অঙ্গ) – আমার মাথা ধরেছে।

মাথা (বুদ্ধি) – অঙ্কে রবির খুব মাথা।

মাথা (উপর) – মন্দিরের মাথায় পাখির বাসা।
মাথা (দক্ষতা) – সুপ্রভাত ঠান্ডা মাথায় কাজ করে।

৬. যাঁরা পর্যটনে বেরিয়েছেন, তাঁদের হাবভাব, সাজপোশাক, চলাফেরা কীভাবে কবিতাটিতে ধরা পড়েছে?

উত্তরঃ কেষ্ট, বিষ্টু, মহেশ দাস পর্যটনে বেরিয়েছেন।

একেকজনের হাবভাব এক এক রকমের। যেমন কেষ্টবাবুর মাথায় মস্ত পাগড়ি, তার গালে দাড়ি, ছাঁটা গোঁপ-বেশ ভারিক্কি চাল। আর বিষ্টুবাবু চলেন সিংহবিক্রমে লাফ দিয়ে। মালপত্র কুলির মাথায় চাপিয়ে দূর দেশে পাড়ি দেন। আর ভরদুপুরে ধুলো উড়িয়ে চলেছেন মহেশ দাস।