Class 3 Chapter 3 Solution
নিজের হাতে নিজের কাজ
Very Short Question Answer
১. একজন ডাক্তারবাবু কীভাবে সমাজের সেবা করে থাকেন?
উত্তর: একজন ডাক্তারবাবু অসুস্থ মানুষের চিকিৎসা করে তাকে সুস্থ করে সমাজের সেবা করে থাকেন।
২. কোথায় কোথায় কুলিদের কাজ করতে দেখা যায়?
উত্তর: কুলিদের মূলত রেলস্টেশনে, স্টিমারঘাটে অথবা যেখানে মালপত্র বহন করার প্রয়োজন হয় সেখানে কাজ করতে দেখা যায়।
৩. বাঙালি ডাক্তারবাবু কোন্ স্টেশনে নামলেন?
উত্তর: বাঙালি ডাক্তারবাবু কারমাটার স্টেশনে নামলেন।
৪. গল্পে কুলিটি ডাক্তারবাবুর ব্যাগটি কীভাবে বয়ে নিয়ে গেলেন?
উত্তর: গল্পে কুলিটি ডাক্তারবাবুর ব্যাগটি মাথায় করে বয়ে নিয়ে গেলেন।
৫. ডাক্তারবাবুর ব্যাগটি নিয়ে কুলিটি কোথায় তুলে দিলেন?
উত্তর: ডাক্তারবাবুর ব্যাগটি নিয়ে কুলিটি অপেক্ষারত পালকিতে তুলে দিলেন।
৬. কুলিটি তাঁর নিজের নাম কী বলেছিলেন?
উত্তর: কুলিটি তাঁর নিজের নাম বলেছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা।
৭. ‘নিজের হাতে নিজের কাজ’ কুলি ব্যক্তিটি আসলে কে ছিলেন?
উত্তর: কুলি ব্যক্তিটি আসলে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
৮. কার নিজ হাতে ব্যাগ বইতে লজ্জা হয়েছিল?
উত্তর: ডাক্তারবাবুর নিজের হাতে ব্যাগ বইতে লজ্জাবোধ হয়েছিল।
১০.ডাক্তারবাবু কেন কুলিকে পয়সা দিতে গিয়েছিলেন?
উত্তর: ডাক্তার বাবু কুলিকে তার পরিশ্রম করার মজুরি হিসেবে পয়সা দিতে গিয়েছিলেন।
১২. তোমার জানা একটা রেলস্টেশনের নাম:
উত্তর: আমার জানা একটা রেলস্টেশনের নাম: দমদম জংশন।
১৩. গল্পের ঈশ্বরচন্দ্র শর্মাকে আমরা যে নামে চিনি তা হলো-
উত্তর: গল্পের ঈশ্বরচন্দ্র শর্মাকে আমরা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নামে চিনি।
১৪. ‘হাতে একটি ব্যাগ’। কার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: কারমাটার স্টেশনে ট্রেন থেকে নামা বাঙালি ডাক্তারবাবুর কথা বলা হয়েছে।
১৬. ‘পয়সা লাগবে না’। কে কথাগুলি বলেছিল?
উত্তর: গল্পের কুলি ওরফে ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা বাঙালি ডাক্তারকে কথাগুলি বলেছিল।
১৭. ‘নাম শুনে ডাক্তারবাবু চমকে উঠলেন’। কোন্নাম শুনে ডাক্তারবাবু চমকে উঠেছিলেন?
উত্তর: কুলির নাম ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা শুনে ডাক্তারবাবু চমকে উঠেছিলেন।
২.১ গল্পে বলা আছে. রেলস্টেশনের নাম।
উত্তর: গল্পে বলা আছে কারমাটার রেলস্টেশন নাম।
২.২ ট্রেন থেকে এক. – ডাক্তারবাবু নামলেন।
উত্তর: ট্রেন থেকে এক বাঙালি ডাক্তারবাবু নামলেন।
২.৩ নিজে হাতে বইতে হয়তো তাঁর হয়।
উত্তর: নিজে হাতে ব্যাগ বইতে হয়তো তাঁর লজ্জা হয়।
২.৪ -উদার মনোভাবের মানুষ।
উত্তর: ডাক্তারবাবু উদার মনোভাবের মানুষ।
২.৫ আমার নাম ঈশ্বরচন্দ্র,
উত্তর: আমার নাম ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা।
২.৬ নিজের কাজ নিজে হাতে করতে, হব না।
উত্তর: নিজের কাজ নিজে হাতে করতে সঙ্কুচিত হব না।
Short Question Answer
৯. ব্যাগ বইতে তার লজ্জা হওয়ার কারণ কী?
উত্তর: ডাক্তারবাবু মনে করতেন, যাঁরা সম্মানীয় লোক তাঁদের ব্যাগ বওয়াটা লজ্জাজনক। তাই তিনি তাঁর নিজের ছোটো ব্যাগটিও বইতে লজ্জা পাচ্ছিলেন।
১১. ডাক্তারবাবু দিতে চাওয়া পয়সা কুলিটি নিলেন না কেন?
উত্তর: কুলিটি ছিলেন স্বয়ং ঈশ্বরচন্দ্র শর্মা। তিনি ডাক্তারবাবুকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য কুলির কাজ করেছিলেন। শিক্ষা তিনি দিয়েও দেন। সুতরাং কুলি হিসেবে কাজ করার জন্য তিনি পয়সা নিলেন না।
১৫. ‘কুলি-কুলি’ বলে চিৎকার শুরু করে দিলেন’।- কে, কেন চিৎকার শুরু করে দিয়েছিলেন?
উত্তর: কারমাটার স্টেশনে ট্রেন থেকে নেমে আসা ডাক্তারবাবু তার হাতের ব্যাগ বয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ‘কুলি-কুলি’ বলে চিৎকার শুরু করে দিয়েছিলেন।
১৮. ‘তাই তিনি কুলি-কুলি বলে চিৎকার শুরু করেদিলেন।’ -কে, কেন, ‘কুলি-কুলি’ বলে চিৎকার শুরু করে দিয়েছিলেন?
উত্তর: বাঙালি ডাক্তারবাবু কুলির খোঁজে চিৎকার করেছিলেন। কারমাটার স্টেশনে ডাক্তারবাবু নামেন। তাঁর হাতে ছিল। একটি ব্যাগ। ব্যাগ ছোটো, কিন্তু তিনি সম্মানে বড়ো।। নিজে হাতে ব্যাগ বইতেও তাঁর লজ্জা করছিল। তাই। তিনি কুলি কুলি চিৎকার করেছিলেন।
১৯.’আমাকে ক্ষমা করবেন’ কে, কার কাছে, কেন ক্ষমা চেয়েছিলেন?
উত্তর: বাঙালি ডাক্তারবাবু কুলি ওরফে ঈশ্বরচন্দ্র শর্মার কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। ডাক্তারবাবু ঈশ্বরচন্দ্রকে না চিনতে পেরে তাঁকে দিয়ে নিজের ব্যাগ বইয়ে ছিলেন। তাই। তিনি তাঁর কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন।
২০. ‘তিনি প্রতিজ্ঞা করলেন’ – কে, কী প্রতিজ্ঞা করেছিলেন?
উত্তর: বাঙালি ডাক্তারবাবু প্রতিজ্ঞা করেছিলেন। ডাক্তারবাবু প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে আর কখনো নিজের কাজ নিজের হাতে করতে সংকুচিত হবেন না।