Class 4 Chapter 3 Solution
শরীর
Very Short Quetion Answer
১। হাতি কী খায়?
উত্তর: কলাগাছ।
২। গোরু কী খায়?
উত্তর: গোরু ঘাস, খড়, বিচালি খায়।
৩। প্রজাপতি কী খায়?
উত্তর: ফুলের রস।
৪। কুকুর কীভাবে খাবার খায়?
উত্তর: কুকুর দাঁত দিয়ে কামড়ে খায়।
৫। ব্যাং কী খায়?
উত্তর: পোকামাকড় খায়।
৬। দিনে ক’বার দাঁত মাজা দরকার?
উত্তর: দিনে দু’বার দাঁত মাজা দরকার।
৭। খাবার পরে কী করতে হবে?
উত্তর: মুখ ভালো করে ধুতে হবে যাতে দাঁতের ফাঁকে খাবারের কণা না থেকে যায়।
৮। দাঁতের বেশি অংশটা কোথায় থাকে?
উত্তর: দাঁতের বেশি অংশটা মাড়ির মধ্যে থাকে।
৯। শরীরের সবচেয়ে কঠিন অংশ কোল্টিন্ট?
উত্তর: মাড়ির বাইরে থাকা দাঁতের অংশটা শরীরের সবচেয়ে কঠিন অংশ।
১০। কখন দাঁতের ফাঁকে খাবারের টুকরো আটকে যেতে পারে?
উত্তর: খাবার খাওয়ার সময় দাঁতের ফাঁকে খাবারের টুকরো আটকে যেতে পারে।
১১। দাঁতে আটকে থাকা খাবারের টুকরোয় কারা বাসা বাঁধতে পারে?
উত্তর: খালি চোখে দেখতে পাওয়া যায় না এমন সব জীব দাঁতে আটকে থাকা খাবারের টুকরোয় বাসা বাঁধতে পারে।
১২। দাঁত খারাপ হলে কী অসুবিধা হয়?
উত্তর: যন্ত্রণা করে এবং প্রয়োজনে দাঁত তুলেও ফেলতে হয়।
১৩। দাঁত দিয়ে আমরা কী করি?
উত্তর: দাঁত দিয়ে আমরা খাবার চিবোই।
১৪। চিবানো ছাড়া দাঁতের কি আর অন্য কোনো কাজ আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, আছে। কাটা, ছেঁড়া, ভাঙা আর গুঁড়ো করাও দাঁতের কাজ।
১৫। আমাদের কত ধরনের দাঁত আছে?
উত্তর: চার ধরনের দাঁত আছে।
১৬। দাঁতের কাজ কত রকমের?
উত্তর: চার ধরনের দাঁতের কাজ চার রকমের হয়।
১৭। জন্মের সময় বাচ্চার মুখে কি দাঁত থাকে?
উত্তর: না, জন্মের সময় বাচ্চার মুখে দাঁত থাকে না।
১৮। জন্মের কত মাস পর থেকে দাঁত উঠতে শুরু করে?
উত্তর: সাধারণত জন্মের ছয়মাস পর থেকে দাঁত উঠতে শুরু করে।
১৯। প্রথমে যে দাঁতগুলো ওঠে তাদের কী বলা হয়?
উত্তর: প্রথমে যে দাঁতগুলো ওঠে তাদের দুধের দাঁত বলা হয়।
২০। দুধের দাঁত কি সারা জীবন থাকে?
উত্তর: না, দুধের দাঁত সারা জীবন থাকে না।
২১। দুধের দাঁত কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে?
উত্তর: সাধারণত ছয় থেকে বারো বছর বয়স পর্যন্ত থাকে।
২২। দুধ দাঁত পড়ার পর যে দাঁত ওঠে সেগুলি কতদিন থাকে?
উত্তর: সে দাঁতগুলি সারাজীবন থাকে।
২৩। জন্মের সময় চোয়ালে কি দাঁত থাকে?
উত্তর: না, জন্মের সময় চোয়ালে দাঁত থাকে না।
২৪। জন্মানোর কত মাস বয়সের পর থেকে দাঁত গজাতে শুরু করে?
উত্তব়: সাধাব়ণত জন্মানোব় ছয় মাস পব় থেকে দাঁত গজাতে শুব়ু কব়ে।
২৫। আর ওই শিশু তিন বছর বয়সে পৌঁছানে উ দাঁতের সংখ্যা হয়- (২০/৩২/৪৮)
উত্তব়: ২০
২৬। কত বছর বয়সে পৌঁছোলে দুধের দাঁত পড়ে উত্তর: তেরো বছর বয়সে পৌঁছোলে দুধের দাঁত পড়ে
উত্তব়:তেব়ো বছব় বয়সে পৌঁচোলে দুধেব় দাঁত পড়ে য়ায়।
২৭। তারপর যে নতুন দাঁত গজাতে শুরু করে সো কী সারা জীবন থেকে যায়?
উত্তর: কারও কারও থাকে। কারও কারও থাকে না।
২৮। খাবার চিবিয়ে খেতে হয় কেন?
উত্তর: ঠিক মতো হজম হওয়ার জন্য।
২৯। দাঁত দিয়ে আমরা খাবারকে কী করি?
উত্তর: দাঁত দিয়ে আমরা খাবারকে টুকরো করি।
৩০। আমাদের মুখের আশেপাশে কোন্ গ্রন্থি থাকে?
উত্তর: লালাগ্রন্থি থাকে।,
৩১। লালাগ্রন্থি থেকে কী বেরোয়?
উত্তর: লালাগ্রন্থি থেকে লালারস বেরোয়।
৩২। লালারসে কী থাকে?
উত্তর: লালারসে হজমের রস থাকে।
৩৩। লালারসের কাজ কী?
উত্তর: খাদ্যকে হজমে ও দলা পাকানোতে সাহায্য করা।
৩৪। খাদ্যকে দলা পাকানোর কী প্রয়োজন?
উত্তর: খাদ্যকে সহজে গলা দিয়ে নেমে যেতে নিশ্চিত করা।
৩৫। তাড়াহুড়ো করে খেলে কী হয়?
উত্তর: বিষম লাগে।
৩৬। খাওয়ার সময় কথা বলতে নেই কেন?
উত্তর: বিষম লাগার আশঙ্কায়।
৩৭। পাকস্থলী দেখতে কেমন?
উত্তর: পাকস্থলী দেখতে থলির মতো হয়।
৩৮। পাকস্থলীতে খাদ্যের কি হজম হয়?
উত্তর: হ্যাঁ, পাকস্থলীতে কিছু পরিমাণ খাদ্য হজম হয়।
৩৯। পাকস্থলীর পরে প্যাঁচানো নলের ন্যায় অংশ্যে নাম কী?
উত্তর: অস্ত্র।
৪০। অস্ত্রের যে অংশে খাদ্য হজম হয়, সেই অংশের নাম কী?
উত্তর: সেই অংশের নাম ক্ষুদ্রান্ত্র।
৪১। খাদ্যের যে অংশ হজম হয় না, তা কোথায় জমা থাকে?
উত্তর: মলাশয়ে।
৪২। মল কী?
উত্তর: খাদ্যের অপাচ্য অংশ হল মল।
৪৩। আমাদের গলায় অবস্থিত নলদুটির নাম ও কাজ লেখো।
উত্তর: শ্বাসনালি: যা ফুসফুসে বাতাস চলাচলে সাহায্য করে। খাদ্যনালি: যা খাবারকে পাকস্থলিতে নিয়ে যায়।
৪৪। খেতে খেতে কথা বললে কী হয়?
উত্তর: খেতে খেতে কথা বললে খাবার খাদ্যনালি থেকে শ্বাসনালিতে ঢুকে যেতে পারে। এর ফলে বিষম লাগার সম্ভাবনা থাকে।
৪৫। শ্বাসনালিতে খাবার প্রবেশ করলে কী হতে পারে?
উত্তর: খাবার বায়ুচলাচলের পথকে বন্ধ করে দেবে। ফলে দম বন্ধ হয়ে মারা যাবে।
৪৬। যদি তোমার খাবার ঠিকমতো হজম না হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে মল দেহ থেকে না বেরোয় তবে কী কী সমস্যা হতে পারে?
উত্তর: অস্বস্তি বোধ হয়। পেটে গ্যাস হয়, পেট ব্যথা করে। পেট ফুলেও যায়।
৪৭। চোখের দৃষ্টি কি খাদ্যের উপর নির্ভর করে?
উত্তর: হ্যাঁ। ঠিকমতো খাদ্য না খেলে চোখে দেখতে অসুবিধে হয়।
৪৮। কোন্ কোন্ খাদ্য চোখের পক্ষে ভালো?
উত্তর: শাকসবজি, গাজর, পাকা পেঁপে এসব খাদ্য চোখের পক্ষে ভালো।
৪৯। দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখার জন্য কী খাওয়া উচিত?
উত্তর: দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখার জন্য টক জাতীয় ফল যেমন- লেবু খাওয়া উচিত।
৫০। রুগ্নতা বুখতে কী কী খাওয়া উচিত?
উত্তর: রুগ্নতা রুখতে দুধ, মাছ, ডিম, ডাল, সয়াবিন খাওয়া উচিত।
৫১। জ্বর হলে কী কী সমস্যা হয়?
উত্তর: জ্বর হলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়। খাবারে অরুচি লাগে।
৫২। কাজ করার জন্য কী চাই?
উত্তব়: কাজ করার জন্য শক্তি চাই।
৫৩। সব কাজে কি সমানভাবে শক্তির প্রয়োজন দরকার
উত্তর: না, কাজ অনুসারে শক্তি কম বা বেশি দরকার হয়।
৫৪। শরীরে শক্তির চাহিদা পূরণের উপায় কী?
উত্তর: যথাযথ সময়মতো খাবার গ্রহণ করাই একমাত্র উপায়।
৫৫। যদি ঠিকমতো খাবার না খেয়ে আমরা কাজ করতে থাকি তবে কী হবে?
উত্তর: তবে আমরা ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়বো।
৫৬। তোমরা প্রত্যহ কী কী কাজ করো?
উত্তর: আমরা প্রত্যহ পড়াশুনা করি, স্কুলে যাতায়াত করি, খেলাধুলো করি। এছাড়া ঘরের কাজে বাবা মাকে সাহায্য করি।
৫৭। এই কাজগুলো কব়াব় জন্য় প্ৰাণীব়া কোথা থেকে শক্তি পায়?
উত্তব়ঃ খাবাব় থেকে
৫৮। কীসের ওপর ভিত্তি করে আমাদের খাবার আলাদা?
উত্তর: কে কোন্ ধরনের কাজ করে তার উপর ভিত্তি করে আমাদের খাবার আলাদা হয়।
৫৯। বিভিন্ন খাবার কীভাবে খাওয়া উচিত?
উত্তর: পরিকল্পনা মাফিক বিভিন্ন খাবার খাওয়া উচিত।
৬০। দানাশস্য জাতীয় খাদ্যের উদাহরণ দাও।
উত্তর: দানাশস্য জাতীয় খাদ্য হল- ভুট্টা, ভাত।
৬১। দুটি সবজির উদাহরণ দাও।
উত্তর: দুটি সবজি হল- মুলো, গাজর।
৬২। সব মানুষের ক্ষেত্রে সুষম আহার কি একই রকম?
উত্তর: না, একই রকম নয়। প্রত্যেকের কাজের ধরন অনুযায়ী সুষম আহার পালটে যায়।
৬৩। সুষম আহার মূলত কয় ধরনের?
উত্তর: সুষম আহার মূলত চার ধরনের।
৬৪। সুষম আহারে যে চার চার ধরনের খাবার থাকে তাদের প্রতিটির একটি করে উদাহরণ দাও।
উত্তর: এরকম চার ধরনের খাবার হল- ভাত, গাজর, ঘি, মাংস।
৬৫। কোন্ প্রাণী থেকে আমরা দুধ, ডিম পাই?
উত্তর: গোরু, ছাগল, মোষ থেকে আমরা দুধ পাই আর হাঁস, মুরগি থেকে ডিম পাই।
৬৬।প্রার্ণীরা কোথা থেকে খাবার পায়?
উত্তর: প্রার্ণীরা উদ্ভিদ থেকে খাবার পায়।
৬৭। আমরা প্রাণীদের থেকে যে খাবার পাই তার মূলে কে আছে।
উত্তরঃ আমরা প্রার্ণীদের থেকে যে খাবার পাই তার মুলে আছে উদ্ভিদ।
৬৮। আমাদের সব খাবারের উৎস কে?
উত্তর: আমাদের সব খাবারের উৎস হল- উদ্ভিদ সেটা সরাসরি বা ঘুরপথে হয়ে থাকে।
৬৯। উদ্ভিদেরা খাবার পায় কোথা থেকে?
উত্তর: উদ্ভিদেরা নিজেরা খাবার তৈরি করে।
৭০। গাছ কোথায় খাদ্য তৈরি করে?
উত্তর: গাছ তার দেহের সকল সবুজ অংশে খাবার তৈরি করে।
৭১। গাছ খাদ্য তৈরি করার সময় বাতাসে কোন্ গ্যাস মিলিয়ে দেয়?
উত্তর: গাছ খাদ্য তৈরির সময় বাতাসে অক্সিজেন গ্যাস মিলিয়ে দেয়।
৭২। গাছ তার তৈরি করা খাদ্য কী করে?
উত্তর: গাছ তার তৈরি করা খাদ্য কিছুটা নিজে ব্যবহার করে আর বাকিটা জমিয়ে রাখে নিজেব় শব়ীব়ে ।
৭৩। উদ্ভিদের তৈরি করা খাবারে কার শক্তি জমা থাকে?
উত্তর: উদ্ভিদের তৈরি করা খাবারে সূর্যের শস্থি জমা থাকে।
৭৪। প্রাণীদের দেহে সূর্যের শক্তি আসে কীভাবে?
উত্তর: প্রাণীদের দেহে সূর্যের শক্তি আসে উদ্ভিজ্জ খাবার থেকে।
৭৫। প্রাণীরা শক্তি কী কাজে লাগায়?
উত্তর: প্রাণীরা সকল প্রকার কাজে শক্তি ব্যবহার করে।
৭৬। মানুষ আর অন্যান্য প্রাণীরা কীভাবে উদ্ভিদদের ওপর নির্ভর করে, তার একটা ছবি তোমাদের খাতায় আঁকো।
উত্তর: নিজেরা করে ফেলো দেখি।
৭৭। আমাদের শ্বাসনালি কোথায় আছে?
উত্তর: গলায় আছে।
৭৮। আমাদের কয়টি ফুসফুস আছে?
উত্তর: দুটি ফুসফুস।
৭৯। বাতাস থেকে আমাদের শ্বাস নেওয়াটাকে কী বলে?
উত্তর: প্রশ্বাস বলে।
৮০। ফুসফুস দেখতে কেমন?
উত্তর: থলির মতো দেখতে হয়।
৮১। উদ্ভিদ দেহে কোথায় খাদ্য তৈরি করে?
উত্তর: সবুজ অংশে খাদ্য তৈরি হয়।
৮২। শ্বাস ছাড়াকে কী বলে?
উত্তরঃ নিশ্বাস বলে ।
৮৩। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কী দরকার?
উত্তর: পরিমাণ মতো অক্সিজেন শরীরে ঢোকা দরকার।
৮৪। ফুসফুসের ক্ষমতা কমে গেলে কী হয়?
উত্তর: শ্বাসক্রিয়া চালাতে অসুবিধা হয়।
৮৫। বুকের ছবিতে কী বোঝা যায়?
উত্তর: বুকের ছবিতে বুকের ভেতরের বিভিন্ন অংশ ও ফুসফুস কেমন আছে তা বোঝা যায়।
জানো কি? বুকের ছবি এক্সরে রিপোর্টেও ভালো পাওয়া যায়।
৮৬। ফুসফুসের ক্ষতি কীসে হয়?
উত্তর: যে-কোনো রকমের ধোঁয়া ও ধুলোয় ফুসফুসের ক্ষতি হয়।
৮৭। বয়স বাড়ার সঙ্গে ফুসফুসের ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে গেলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?
উত্তর: হাঁটাচলায় অসুবিধা হতে পারে। কারণ হাঁপিয়ে পড়তে হবে।
৮৮. গ্রাসনালি দিয়ে খাবার কোথায় পৌঁছায়?
উত্তর: পাকস্থলীতে পৌঁছায়।
৮৯. কাজ করার শক্তি কোথা থেকে পাওয়া যায়?
উত্তর: খাবার থেকে পাওয়া যায়।
৯০. খাবার হজম করার প্রক্রিয়ায় দাঁতের কাজ কী?
উত্তর: কাটা, ছেঁড়া, ভাঙা এবং গুঁড়ো করা।
৯১ শরীরের সবচেয়ে কঠিন অংশ কোন্টি?
উত্তর: মাড়ির বাইরে থাকা দাঁতের অংশ।
৯২ বাতাস যে নালি দিয়ে ফুসফুসে পৌঁছোয় তার নাম কী?
উত্তর: শ্বাসনালি।
Short Quetion Answer
১। জ্বরের কারণ কী কী?
উত্তর: অধিক পরিশ্রম, দীর্ঘদিন সময়মতো খাওয়া দাওয়া না করায় শরীর দুর্বল ও বৃগ্ধ হয়ে জ্বর হয়ে থাকে। অনেক সময় পরিমাণ মতো খাবার না খেলেও শরীর দুর্বল হয়।
২। কীসের ভিত্তিতে খাবার খেতে হয়?
উত্তর: শরীরের চাহিদা অনুসারে খাবার খেতে হয়। তবে এই খাবার যেন শরীরকে সুস্থ রাখে তা দেখতে হবে। শুধু তাই নয়, ওই খাদ্যে যেন শরীরের আকার ও ওজন অতিরিক্ত না বাড়ে সেটাও দেখতে হবে। আবার কম খেলেও চলবে না।
৩। কেন পরিকল্পনামাফিক খাবার খাওয়ার দরকার হয়?
উত্তর: বিভিন্ন কাজের জন্য বিভিন্ন পরিমাণ শক্তির আয়োজন হয়। সেই শক্তির চাহিদা পূরণের জন্য শরীরকে সঠিকভাবে গড়ে তোলার জন্য এবং রোেগ প্রতিরোেধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য পরিকল্পনা মাফিক খাবার খেতে হয়।
৪। সুষম আহার কী? এটি মূলত কয় ধরনের?
উত্তর: পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিদিন সব খাবার পরিমাণ মতো মিশিয়ে খাওয়াকে সুষম আহার বলে। সুষম আহার মূলত চার ধরনের হয়।
৫। সুষম আহার কোন কোন বিষয়ের ওপর নির্ভর করে?
উত্তৰঃ সুষম আহাব় কাজেব় ধব়ণ , বয়স ,উচ্চতা , শাব়ীব়িক অবস্থা এবং আবহাওয়াব় ওপব় নিৰ্ভব় কব়ে নিৰ্ধাব়ণ কব়া হয়। শারীরিক অবস্থা এবং আবহাওয়ার ওপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়।
৬। সুষম আহারের মধ্যে কী ধরনের খাবার থাকে লেখো।
উত্তর: সুষম আহারের মধ্যে থাকে- দানাশস্য জাতীয় খাবার, শাকসবজি ও ফল জাতীয় খাবার, তেল, ঘি, বাদাম জাতীয় খাবার এবং মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার
৭। গোরু, ছাগল আর মুরগি কী খায়?
উত্তর: গোরু, ছাগল আর মুরগি সবাই খাদ্যের জন্য উদ্ভিদের ওপর নির্ভর করে। গোরু, ছাগল, ঘাস, লতা-পাতা খায়, মুরগি দানাশস্য যেমন- চাল, গম প্রভৃতি খায়।
৮। গাছ কীভাবে খাদ্য তৈরি করে?
উত্তর: গাছ মূল দিয়ে মাটি থেকে জল শোষণ করে। সেই জল এবং পরিবেশের কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস দিয়ে পাতার কোশে সূর্যের আলোর সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে।
৯। তুমি তোমার দেহে সূর্যের শক্তি কীভাবে পাও?
উত্তর: সূর্যের শক্তি সরাসরি আমি পাই না। ঘুরপথে খাদ্যের মাধ্যমে পাই। উদ্ভিদ খাদ্যের মধ্যে সূর্যের শক্তিকে আবদ্ধ করে। সেই খাদ্য আমি যখন খাই তখন সূর্যের শক্তি পাই।
১০। চারটি আলাদা আলাদা প্রাণীর নাম ও কাজ লেখো। যেখানে শক্তির দরকার হয়।
উত্তর: মাছরাঙা যখন মাছ শিকার করে, বাঘ হরিণ শিকার করে, মৌমাছি ফুলের মধু খুঁজে বেড়ায়, মাছ জলে সাঁতার কাটে, তখন শক্তির দরকার হয়।
১১। শ্বাসক্রিয়া কাকে বলে?
উত্তর: প্রশ্বাস ও নিশ্বাসকে একসঙ্গে বলে শ্বাসক্রিয়া। প্রশ্বাসের সময় বাতাস শরীরে প্রবেশ করে আর নিশ্বাসের সময় বাতাস দেহ থেকে বাইরে বেরিয়ে যায়।
১২। দৌড়ে হাঁপিয়ে পড়লে জোরে জোরে শ্বাসকার্য চলে কেন?
উত্তর: দৌড়ানোর জন্য শক্তি খরচ হয়। জোরে দৌড়াতে গিয়ে শক্তি বেশি খরচ হয়। তাই প্রয়োজনীয় শক্তি পেতে বেশি. অক্সিজেন নিতে হয়। ওই কারণে জোরে জোরে শ্বাস নিতে হয়।
১৩। গাছ খাবার তৈরির সময় কোন্ গ্যাস ছাড়ে আর শ্বাসক্রিয়ার সময় কী করে?
উত্তর: গাছ খাবার তৈরির সময় অক্সিজেন গ্যাস ছাড়ে আর কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্রহণ করে। আবার শ্বাস ক্রিয়ার সময় অক্সিজেন গ্রহণ করে কিন্তু কার্বন ডাইঅক্সাইডকে পরিবেশে মুক্ত করে।
১৪। ফুসফুসের কাজ কী?
উত্তর: ফুসফুসের মূল কাজ হল শ্বাসগ্রহণ ও শ্বাসত্যাগ এছাড়া ফুসফুস বাতাস থেকে অক্সিজেন টেনে
নেয় এই অক্সিজেন শরীরে শক্তি দেয়।
১৫.কেঁচোর থাকার গর্তগুলো যখন বর্ষাকালে জলে ভরে যায় তখন কেঁচো কেন ওপরে উঠে আসে?
উত্তর: কেঁচো গর্তে থাকা বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে শ্বাসকার্য চালিয়ে বেঁচে থাকে। কিন্তু গর্ত জলে ভরে গেলে বাতাস আর থাকে না। তার শ্বাসক্রিয়া ব্যাহত হয়। তাই গর্ত থেকে ওপরে অর্থাৎ জলের বাইরে বেরিয়ে আসে।
১৬. ঘরে মশার ধূপ জ্বালালে, কাঠের গুঁড়ো নাকে ঢুকলে, পরাগরেণু বা ছত্রাকজাতীয় জীব শ্বাসনালিতে ঢুকলে কী কী সমস্যা হতে পারে?
উত্তর: মশার ধূপ জ্বালালে তার ধোঁয়ায় শ্বাস কষ্ট হতে পারে। আর নাকে কাঠের গুঁড়ো, পরাগরেণু বা ছত্রাক জাতীয় জীব শ্বাসনালিতে ঢুকলে হাঁচি, কাশি হতে পারে।
১৭.তোমার বাড়ির কেউ যদি কয়লাখনি, কাচের কারখানা, তুলোর কাজ বা অ্যাসবেস্টসের কাজে যুক্ত থাকে কিংবা নিয়মিত সিগারেট খান তাহলে কী রোগ হতে পারে?
উত্তর: কয়লা গুঁড়ো, কাচের গুঁড়ো, তুলোর আঁশ, অ্যাসবেস্টসের গুঁড়ো এবং সিগারেটের ধোঁয়া কাজ করা লোকটির প্রশ্বাস বায়ুতে নাকের মাধ্যমে শ্বাসনালি ও ফুসফুসে পৌঁছবে। এর ফলে যে শ্বাসকষ্টজনিত রোগে, ফুসফুসের রোগে, ব্লে্যাক লাং, অ্যাসবেস্টোসিস আক্রান্ত হতে পারে।
১৮। ফুসফুস ভালো রাখার উপায় কী?
উত্তর: ফুসফুস ভালো রাখার উপায় হল- (i) নিয়মিত শ্বাসের ব্যায়াম করা, (ii) মুক্ত বাতাসে ছোটাছুটি ও খেলাধূলা করা, (iii) যে-কোনোভাবে ধোঁয়া ও ধুলোথেকে যথাসম্ভব নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখা।
Fill In The Blanks
১। ফড়িং—————— এর রস খায়।
২। ইঁদুর, বেজি ইত্যাদিকে খায়——————।
৩।————— ফলকে ঠুকরে খায়।
৪। গিলে খাবার খায়
৫। চুষে খাবার খায়—————–।
উত্তর: ১। ঘাস। ২। সাপ। ৩। টিয়াপাখি, ৪। সাপ, ৫। মৌমাছি।
৬। কোনো কিছু খাওয়ার পরেই মুখ————- করে ধুতে হবে।
৭।——————খুব অল্প অংশ মাড়ির বাইরে থাকে।
৮। দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাবারের টুকরোয় বাসা বাঁধে নানান ————–।
৯।দাঁতেৃব় ফাঁকে লেগে থাকা টুকব়োয় বাসা জীবদেব়—————-চোখে দেখা যায় না ।
উত্তর: (৬) ভালো, (৭) দাঁতের, (৮) জীব, (৯) খালি।
১০। আমাদের মুখের সব দাঁত ——————–নয়।
১১। আমাদের—————– রকমের দাঁত আছে।
১২। দাঁত দিয়ে আমরা খাবার—————–।
১৩। দুধে দাঁত সারা থাকে না—————-।
১৪। দাঁত দিয়ে মিছরি খাওয়া—————–।
উত্তর: (১০) একরকম, (১১) চার, (১২) চিবোই, (১৩) জীবন, (১৪) গুঁড়িয়ে।
১৫। লালাগ্রন্থি থেকে ———-বেরোয়।
১৬। পাকস্থলীতে খাদ্য হয়————-।
১৭। মলাশয়ে———— জমা থাকে।
উত্তর: (১৫) লালারস, (১৬) হজম, (১৭) মল।
১৮। জ্বরের পর আনিসুরের খাবারে————–।
১৯। সময়মতো খাবার খেলে————দুর্বল হয় না।
২০। হাতি আর মশার খাবারের————–একই নয়।
২১। শরীর-এর চাহিদা অনুযায়ী————- খেতে হয়।
২২। লেবু—————ও মাড়িকে সুস্থ রাখে।
উত্তর: (১৮) অরুচি, (১৯) শরীরটা, (২০) চাহিদা, (২১) খাবাব়, (২২) দাঁত।
২৩। আমরা সবাই তো একই ধরনের —————করি না।
২৪। কাজ অনুযায়ী—————- চাহিদাও বদলায়।
২৫। বিভিন্ন ধরনের খাবার————– মিলিয়ে মিশিয়ে খেতে হয়।
২৬। সুষম আহারে পরিমাপ মতো————— খাবার থাকে।
উত্তর: (২৩) কাজ, (২৪) শক্তির, (২৫) সঠিকভাবে, (২৬) সবধরনের।
২৭। মুরগি ছাড়া————থেকে আমরা ডিম পাই।
২৮। গোরু, ছাগল, মোষ থেকে———————পাই।
২৯। ছাগল—————– খায়।
৩০। ডিম আমরা মুরগি ছাড়াও———————- থেকে পাই।
উত্তর:২৭। হাঁস। ২৮। দুধ। ২৯। ঘাস। ৩০। হাঁস।
৩১। প্রাণী থেকে আমরা বেশ কিছু—————– পাই।
৩২। সব খাবারই আমরা পাই আসলে—————- থেকে।
৩৩। গাছের খাবার তৈরি করতে লাগে——————-।
৩৪। উদ্ভিদের তৈরি খাবারে সূর্য থেকে পাওয়া শক্তির একটা——————- জমা থাকে।
৩৫।—————-সাঁতার কাটার সময় শক্তি খরচ করে।
৩৬।————-কে উদ্ভিদের রান্নাঘর বলে।
উত্তর: (৩১) খাবার, (৩২) গাছেদের, (৩৩) সূর্যালোক, (৩৪) অংশ, (৩৫) মাছ, (৩৬) পাতা।
৩৭। নাক দিয়ে শ্বাস নিতে না পারলে দিয়া —————নিতে হয়।
৩৮। প্রশ্বাস আর——————একসঙ্গে বলে শ্বাসক্রিয়া।
৩৯। গাছ খাবার তৈরি করার সময় কার্বন ডাইঅক্সাইড——————নেয়।
৪০। দৌড়ানোর সময় আমরা ——————পড়ি।
৪১। ফুসফুস—————— টেনে নেয়।
৪২। শ্বাস নেওয়ার সময় বাতাস নাক দিয়ে ঢুকে—————- তে যায়।
উত্তর: ৩৭। মুখ, ৩৮। নিশ্বাস, ৩৯। গ্যাস, ৪০। হাঁপিয়ে, ৪১। অক্সিজেন, ৪২। শ্বাসনালি।
৪৩। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে শরীরে প্রয়োজনমতো—————ঢোকা দরকার।
৪৪। ডাক্তারবাবু শামিমের দাদুর————— ছবি তুলেছেন।
৪৫। শরীরের ভেতরে করে————– ঢুকে ফুসফুসের ক্ষতি।
৪৬। নিয়মিত —————-ব্যায়াম করা দরকার।
উত্তর:৪৩। অক্সিজেন, ৪৪। বুকের, ৪৫। ধোঁয়া, ৪৬। শ্বাসের।
৪৭. খাবারের যে অংশটা হজম হয় না তা—————- হিসেবে শরীর থেকে বাইরে বেরিয়ে যায়।
৪৮.দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকা খাবারে বাসা বাঁধা—————–দাঁতকে খারাপ করে।
৪৯.—————— মানে হল খাবারকে খুব ছোটো ছোটো কণায় ভেঙে ফেলা।
৫০. দাঁতের বেশিরভাগ অংশটাই——————– ভিতরে থাকে।
৫১. মুখের মধ্যে——————— খাবারকে দলা পাকিয়ে দেয়।
৫২.——————থেকে বেরোয় লালারস ।
উত্তর: ৪৭. মল, ৪৮. জীবেরাই; ৪৯. হজম; ৫০. মাড়ির; ৫১. লালারস; ৫২. লালাগ্রন্থি।
True And False
১। সমস্ত প্রাণী একই ধরনের খাবার খায়।
২। টিয়াপাখির দাঁত নেই।
৩। কুকর মাংস খায় না।
উত্তর: ১।’X’। ২।’✓‘। ৩। ‘X’। ৪। ‘X’ו
৪। দাঁতের বেশির ভাগ অংশ মাড়ির (বাইরে/ভিতরে)থাকে।
৫। দিনে (দু’বার/চারবার) দাঁত মাজা উচিত।
৬। দাঁতের সবচেয়ে শক্ত অংশটা শরীরে সবচেয়ে- (শক্ত/কঠিন) অংশ।
উত্তর: ৪। ভিতরে, ৫। দু’ধার, ৬। কঠিন।
৭। আমাদের মুখে- (চার/নানা) ধরনের দাঁত থাকে।
৮। জন্মাবার (ছয়মাস/একবছর/পাঁচ বছর) পর দাঁত উঠতে শুরু করে।
৯। দুধের দাঁত থেকে) যায়। (থেকে/পড়ে/কিছুটাক্ষয়ে গিয়ে
১০। প্রথম যে দাঁতগুলো ওঠে সে দাঁত- (ছ বছরের/দশ বছরের/বারো বছরের) বেশি থাকে না।
১১। দাঁত দিয়ে কাটা হয়- (পাউরুটি/বাদাম/মাংসের হাড়)।
উত্তর: (৭) চার, (৮) ছয়মাস, (৯) পড়ে, (১০) বারো বছরের, (১১) পাউরুটি।
১২। হজম মানে হল খাবারের খুব ছোটো ছোটো- (কণায়/দানায়) ছোটো আকারে ভেঙে ফেলা।
১৩। দাঁত খাবারকে – (টুকরো/হজম / গলিত) করে।
১৪। পাকস্থলীর পর- (অস্ত্র/মলাশয়/ মলদ্বার) থাকে।
১৫। খাদ্যের টুকরো বাতাস নলে- (ঢুকলে/ বেরোলে) বিষম লাগে।
১৬। পাকস্থলী থেকে খাবারের কলা-ক্ষুদ্রান্তে/অস্ত্রে) আসে।
উত্তর: (১২) কণায়, (১৩) টুকরো, (১৪) অস্ত্র, (১৫) ঢুকলে, (১৬) অস্ত্রে।
১৭। গোয়ু আর যাছুর (একই/ভিন্ন) খাদ্য খায়।
১৮। সময়মতো (খাবার/ফল) খাওয়া দরকার।
১৯। (মিষ্টি/টক) জাতীয় ফল দাঁত ও মাড়িকে সুস্থ রাখে।
২০। ঠিকমতো খাবার না খেলে-(দিনে/রাতে) চোখে দেখতে অসুবিধা হয়।
২১। বুগ্মতা এড়াতে নিয়মিত দরকার। (পেঁপে/দুধ) খাওয়া
উত্তর: (১৭) ভিন্ন, (১৮) খাযার, (১৯) টক, (২০) রাতে, (২২) দুধ।
২২। মিষ্টি জাতীয় ফল দাঁতকে সুস্থ রাখে।
২৩। শাকসবজি খাওয়া চোখের পক্ষে ভালো।
২৪। মাছ, ডিম শরীরকে পুষ্টি দেয়।
২৫। সময়মতো খাওয়া দাওয়া না করলে শরীর খারাপ হয়।
২৬। দুধ পুষ্টিকর খাদ্য নয়
উত্তর: ২২।‘x’। ২৩।‘✓ ‘।২৪। ‘✓‘।২৫।‘✓ ‘।২৬। ‘χ ‘।
২৭। সুষম আহার সব মানুষের- (পৃথক/একই) ধরনের।
২৮। সুষম আহারে মূলত (তিন/চার) ধরনের খাবার থাকে।
২৯। শরীরের আহার। (শক্তির/কাজে) চাহিদা মেটায় সুষম
৩০। রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী। (সুষম/বিশেষ) আহার
উত্তর: ২৭। পৃথক, ২৮। চার, ২৯। শক্তির, ৩০। সুষম।
৩১। আমাদের সবার একই রকমের খাবারের দরকার হয় না।
৩২। শক্তির চাহিদা অনুসারে খাবারের পরিবর্তন হয়।
৩৩। কাজ অনুযায়ী খাবারের পরিবর্তন হয় না।
৩৪। শক্তি সংগ্রহের জন্য এক ধরনের খাবারই যথেষ্ট।
উত্তর: ৩১। ‘✓’।৩২। ‘✓’। ”৩৩। ‘X’।৩৪। ‘X
৩৫। উদ্ভিদ দেহের (সকল/সবুজ) অংশে খাবার তৈরি করে।
৩৬। উদ্ভিদ খাবার তৈরি করার জন্য (অক্সিজেন/ কার্বন ডাইঅক্সাইড) ব্যবহার করে।
৩৭। (মাছরাঙা/বাঘ) মাছ শিকার করে।
৩৮। (সূর্যালোক/মাটি) ছাড়া উদ্ভিদের খাবার তৈরি করা সম্ভব নয়।
৩৯। উদ্ভিদ তৈরি করা, খাবার- (মাটিতে/দেহে) জমিয়ে রাখে।
উত্তর: ৩৫। সবুজ, ৩৬। কার্বন ডাইঅক্সাইড, ৩৭। মাছরাঙা ৩৮। সূর্যালোক, ৩৯। দেহে।
৪০। উদ্ভিদ খাবার তৈরিতে (অক্সিজেন/কার্বন ডাইঅক্সাইড/নাইট্রোজেন) ব্যবহার করে।
৪১। আমরা (খাদ্য/অক্সিজেন/হাইড্রোজেন) থেকে শক্তি পাই।
৪২। শ্বাস নেওয়াকে বলে- (প্রশ্বাস/নিশ্বাস/উৎশ্বাস)।
৪৩। শ্বাসক্রিয়ার সময় পরিমাণ মতো অক্সিজেন (শরীরে/হৃৎপিন্ডে/ফুসফুসে)
৪৪। শ্বাসনালির শেষে দুটো (থলির/বলে/হাতার) মতো অংশ আছে।
উত্তর: ৪০। কার্বন ডাইঅক্সাইড, ৪১। খাদ্য, ৪২। প্রশ্বাস, ৪৩। শরীরে, ৪৪। থলির।
৪৫। অক্সিজেন শরীরে প্রবেশ করে খাবার থেকে শক্তি বের করে আনতে পারে।
৪৬। বাতাস থেকে ফুসফুস কার্বন ডাইঅক্সাইডকে টেনে দেয়।
৪৭। মুখ দিয়ে প্রশ্বাস নিলে বাতাস খাদ্যনালিতে প্রবেশ করবে।
৪৮। দৌড়ানোর সময় আমরা হাঁপিয়ে পড়ে জোরে জোরে শ্বাস নিই।
উত্তর: ৪৫।’✓’। ৪৬। ‘X’। ৪৭।’X ‘।৪৮।’✓’।
৪৯। কাজ করার শক্তি পেতে (অক্সিজেন/ফুসফুস) অপরিহার্য।
৫০। শ্বাসকষ্ট হলে- (হাঁপিয়ে/দ্রুত) হাঁটা চলা করতে হয়।
৫১। শামিমের দাদুর কাশির কারণ (ফুসফুসের যকৃতের) কাজ করার ক্ষমতা কমে যাচ্ছে।
৫২। (খেলাধূলা/ধূমপান) করলে ফুসফুস ভালো থাকে।
৫৩। (বয়স / আকার) বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ফুসফুসের ক্ষতির পরিমাণও বেড়ে যায়।
উত্তর: ৪৯। অক্সিজেন, ৫০। হাঁপিয়ে, ৫১। ফুসফুসের, ৫২ খেলাধূলা করলে, ৫৩। বয়স।