Class 4 Chapter 8 Solution
মানুষের পরিবার ও সমাজ
Very Short Quetion Answer
১। মানুষ কীরকম প্রাণী?
উত্তর: সামাজিক প্রাণী।
২। মানুষ ছাড়া একটি সামাজিক প্রাণীর উদাহরণ দাও।
উত্তর: হাতি।
৩। একই পরিবারের শাখা-প্রশাখাকে কী বলে?
উত্তর: আত্মীয়।
৪। ‘সমাজ’ কথাটার একটা মানে কী?
উত্তর: একসঙ্গে চলা।
৫। সমাজ অনেকগুলি কী নিয়ে তৈরি হয়?
উত্তর: পরিবার।
৬। সামাজিক প্রাণী কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: যেসব প্রাণীরা একসঙ্গে মিলেমিশে থাকে, তাদের সামাজিক প্রাণী বলে। যেমন-সিংহ, বানর ইত্যাদি।
৭। কয়েকটি সামাজিক প্রাণীর উদাহরণ দাও।
উত্তর: সামাজিক প্রাণীর উদাহরণ হল-হাতি, মৌমাছি, শিম্পাঞ্জি, পিঁপড়ে, মানুষ।
৮। সমাজে বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন কাজ করে- দুটি উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।
উত্তর: সমার্জে কৃষক ফসল ফলান। ডাক্তারবাবু চিকিৎসা করেন।
৯. পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কোন্ সমাজ তৈরি হয়েছিল?
উত্তর: যাযাবর সমাজ।
১০. একটি সমাজকে কী দিয়ে চেনা যায়?
উত্তর: সংস্কৃতি দিয়ে।
১১. কোন সম্প্রদায়ে সম্পত্তির ওপর পুরুষদের কোনো অধিকার থাকে না?
উত্তর: খাসিয়াদের সমাজে।
১২. শিল্পের কাজ প্রথম শুরু হয় কোন্ কাজ দিয়ে?
উত্তর: ঘরোয়া কাজ দিয়ে।
১৩। আদিম সমাজে মেয়েরা কী কী কাজ করত?
উত্তর: আদিম সমাজে মেয়েরা বাচ্চাদের দেখাশোনা করত।কখনো-কখনো ছেলেদের সঙ্গে শিকারেও যেত।
১৪। কী কী বিষয় নিয়ে সংস্কৃতি তৈরি হয়?
উত্তর: ভাষা, পোশাক, খাবার, নাচ, গান, উৎসব, শিল্পকলা নিয়ে সংস্কৃতি তৈরি হয়।
১৫। কী দিয়ে অল্প সময়ে বেশি পরিমাণে জমি চাষ করা যায়?
উত্তর: ট্রাক্টর।
১৬। আজ থেকে কত বছর আগে চাষ করা শুরু হয়?
উত্তর: প্রায় নয়-দশ হাজার বছর আগে।
১৭। প্রথমে চাষের কাজে কোন্ পশু ব্যবহার করা হত?
উত্তর: বলদ।
১৮। চাষের খেতে জলের সমস্যা মেটাতে কোন্ ব্যবস্থা চালু করা হয়?
উত্তর: জলসেচ ব্যবস্থা।
১৯। আফ্রিকা, এশিয়া-এগুলো কীসের নাম?
উত্তর: মহাদেশ।
২০। এশিয়া মহাদেশের অন্তর্গত একটি দেশের নাম করো।।
উত্তর: ভারত।
২১। চাষের কাজে মানুষ কোন্ কোন্ পশুর ব্যবহার করতে শুরু করে?
উত্তর: চাষের কাজে মানুষ বলদ, ঘোড়ার ব্যবহার শুরু করে।
২২। প্রথমে কী কী ফসল চাষ শুরু হয়?
উত্তর: প্রথমে গম, বার্লি ও যবের চাষ শুরু হয়।
২৩। গম, বালি, যবের পর মানুষ কী কী ফসল চাষ করা শুরু করে?
উত্তর: গম, বালি, যবের পর মানুষ ধান, জোয়ার-বাজরা, সোয়াবিন, আলু, স্কোয়াশ, তামাকের চাষ করা শুরু করে।
২৪। কোন্ কোন্ মহাদেশে বিভিন্ন সময়ে ফসল চাষ শুরু হয়?
উত্তর: আফ্রিকা, আমেরিকা, এশিয়া মহাদেশে বিভিন্ন সময়ে ফসল চাষ শুরু হয়।
২৫। মানুষ প্রথম দিকে কীভাবে চাষ শুরু করে?
উত্তর: প্রথমে মানুষ জঙ্গল পোড়ায়। তারপর কোদাল, নিড়ানি দিয়ে জমি চাষ শুরু করে।
২৬। দুটি পানীয় ফসলের নাম লেখো।
উত্তর: দুটি পানীয় ফসল হল চা ও কফি।
২৭। মানুষ কোন্ কোন্ পশুকে পোষ মানাতে পেরেছিল?
উত্তর: মানুষ গোরু, উট, ঘোড়া, মহিষ ইত্যাদি পশুকে পোষ মানাতে পেরেছিল।
২৮। গবাদি পশু কাকে বলে? উদাহরণ দাও।
উত্তর: গোরু ও গোরুর মতো গৃহপালিত পশুদের একসঙ্গে গবাদিপশু বলে। যেমন-ছাগল, ভেড়া।
২৯। বাঘকে পোষ মানানো যায় নি কেন?
উত্তর: বাঘ স্বভাবে হিংস্র। তাছাড়া বাঘ শুধু মাংস ছাড়া আর অন্য কিছু খায় না। তাই বাঘকে পোষ মানানো যায়নি।
৩০। হরিণকে পোষ মানানো যায়নি কেন?
উত্তর: হরিণ সহজেই ভয় পায়। তাছাড়া সে দৌড়ে লাফিয়ে পালাতে পারে। তাই হরিণকে পোষ মানানো যায়নি।
৩১। গোরুরা কী কী খায়?
উত্তর: গোরুরা ঘাস, পাতা, ধানগাছের কাণ্ড, ভুট্টার দানা, সরষের খোল ইত্যাদি খায়।
৩২। জোয়ার, গম কোথায় ভালো চাষ হয়?
উত্তর: পাঞ্জাবে।
৩৩। আমাদের প্রধান খাদ্য কী?
উত্তর: ভাত।
৩৪। একটা সুস্বাদু শাকের নাম বলো।
উত্তর: নটে শাক।
৩৫। একটি পুষ্টিকর পানীয়ের নাম করো।
উত্তর: দুধ।
৩৬। কোন্ দেশ থেকে আমরা চা পান করা শিখেছি?
উত্তর: চিন।
৩৭। আমরা কী খাবো তা কারা ঠিক করে?
উত্তর: পরিবেশ ও প্রকৃতি ঠিক করে আমরা কী খাবো।
৩৮। পাঞ্জাবে কী কী ফসল ভালো চাষ হয়?
উত্তর: পাঞ্জাবে জোয়ার, গম, বাজরা ভালো চাষ হয়।
৩৯। শুক্তো কী কী সবজি দিয়ে তৈরি হয়?
উত্তর: নিম, শিম আর বেগুন দিয়ে শুক্তো তৈরি হয়।
৪০। কয়েকরকম পৃথিবী বিখ্যাত ভারতীয় মিষ্টির উদাহরণ দাও।
উত্তর:কয়েকরকম পৃথিবী বিখ্যাত ভারতীয় মিষ্টি হল-রসগোল্লা, সরভাজা, সরপুরিয়া।
৪১। ভারতের কী কী খাবার অন্য দেশে বিক্রি হয়?
উত্তর: ভারতের মশলা, মিষ্টি, মাছ অন্য দেশে বিক্রি হয়।
৪২। কয়েকরকম পানীয়ের নাম করো, যেগুলো আমরা গরমকালে পান করি।
উত্তর: দুধ, শরবত, নুন মেশানো লেবুর জল, দইয়ের ঘোল, আমের শরবত ইত্যাদি আমরা গরমকালে পান করি।
৪৩. খাবার কোথায় সঞ্চয় করে রাখা যায়?
উত্তর: ফ্রিজ, হিমঘর।
৪৪. অতিরিক্ত খাদ্য নষ্ট হওয়া কখন থেকে বন্ধ হয়ে গেল?
উত্তর: কৃষিকাজ শুরু হওয়ার পর।
৪৫. বিনিময় ছাড়া আর কোন্ পদ্ধতিতে খাদ্যের দেওয়া নেওয়া শুরু হ
উত্তর: বেচাকেনা পদ্ধতি।
৪৬. জলের অভাবে কোন্ অঞ্চলে চাষবাস হয় না?
উত্তর: মরুভূমি অঞ্চলে।
৪৭. নিজের জিনিস বেচে অন্য জিনিস কেনার জন্য মানুষ কী পেত?
উত্তর: টাকা
৪৮। রেশন দোকান থেকে কী কী পাওয়া যায়?
উত্তর: রেশন দোকান থেকে কম দামে চাল, গম ইত্যাদি পাওয়া যায়।
৪৯। কোথায় কোথায় খাবারের দাম বেশি হয়?
উত্তর: মরুভূমি ও পাহাড়ে খাবারের দাম বেশি হয়।
৫০। কোন্ কোন্ প্রাণী খাবার জমাতে পারে?
উত্তর: পিঁপড়ে, মৌমাছি ইত্যাদি প্রাণী খাবার জমাতে পারে।
৫১। মৌমাছি কীভাবে খাবার জমা করে?
উত্তর: মৌমাছি সারাদিন ধরে ফুল থেকে মধু আনে। তারপরে সেই মধু মৌচাকে জমা করে।
৫২। কী করে মানুষ জল, দুধ সঞ্চয় করত?
উত্তর: প্রথমে মানুষ মাটির পাত্র তৈরি করে আগুনে পুড়িয়ে নিত। তারপর তাতে জল, দুধ সঞ্চয় করত।
৫৩। কোন্ কোন্ ধাতুর পাত্র মানুষ তৈরি করেছিল?
উত্তর: মানুষ তামা, লোহার পাত্র তৈরি করেছিল।
৫৪। কোন্ কোন্ জেলায় হিমঘর আছে?
উত্তর: পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান ও হুগলি জেলায় হিমঘর আছে।
৫৫। আম কীসে শুকোনো হয়?
উত্তর: রোদে।
৫৬। কারা শুকনো করা ফল ভালোবাসত?
উত্তর: রোমানরা।
৫৭। কী মাখালে মাছ-মাংস থেকে জল বেরিয়ে যায়?
উত্তর: নুন-হলুদ।
৫৮। জারক রসে কী মেশানো হত?
উত্তর: ছোটো গুল্ম।
৫৯। কাঁচা লঙ্কার কোন্ অংশ বাদ দেওয়া হয়?
উত্তর: বোঁটা।
৬০। মহাকাশযাত্রার জন্য বিখ্যাত এক মহিলার নাম লেখো।
উত্তর: সুনীতা উইলিয়ামস।
৬১। আগেকার দিনে সবজি বা ফল কীভাবে শুকোনো
উত্তর: আগেকার দিনে সবজি বা ফল রোদে বা বাতাসে দিয়ে শুকোনো হত।
৬২। আগে মাসে কীভাবে কিছুদিন ধরে বাঁচিয়ে রাখা হত?
উত্তর: আগে আগুনে সেঁকে বা ধোঁয়ায় শুকনো করে মাংস কিছুদিন ধরে বাঁচিয়ে রাখা হত।
৬৩। জীবাণু থেকে খাবারকে কী কী জিনিস বাঁচায়?
উত্তর: জীবাণু থেকে খাবারকে বাঁচায় নুন, মধু, ঘি, তেল।
Short Quetion Answer
১। সমাজ বলতে কী বোঝো?
উত্তর: সমাজের একটি মানে হচ্ছে একসঙ্গে চলা। এর মাধ্যমে সবার প্রয়োজন সবাই মিলে মেটানোর কথা বোঝানো হয়। আবার সমাজ বলতে বহু মানুষের একসঙ্গে মিলেমিশে থাকাকেও বোঝানো হয়।
২। আত্মীয় কাকে বলে? উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দাও।
উত্তর: একই পরিবারের বিভিন্ন মানুষ বা শাখা-প্রশাখাকে আত্মীয় বলে। অর্থাৎ আমার পরিবারগত সম্পর্কে সম্পর্কিত লোকজনই হল আমার আত্মীয়।
৩। ‘আত্মীয় মানে অনেক লোক’ কেন বলা হয়?
উত্তর: যতদিন গেছে, তত লোক বেড়েছে। তাই মানুষে মানুষে সম্পর্কগুলো ছড়িয়ে পড়েছে। তাই আত্মীয় বলতে অনেক মানুষকে বোঝায়।
৪। সমাজ কীভাবে তৈরি হয়েছে?
উত্তর: আত্মীয় নয় এমন মানুষজনের সঙ্গোও মানুষ মিলেমিশে থাকে। দরকারে একে অপরকে সাহায্য করে। এভাবেই একসঙ্গে মানুষজন থাকার মাধ্যমেই সমাজ তৈরি হয়েছে।
৫। মানুষ একসঙ্গে থাকত কেন?
উত্তর: মানুষ বুঝতে পেরেছিল একা থাকলে বাঁচা যাবে না। তাই আত্মরক্ষার জন্য তারা একসঙ্গে থাকত ও যা খাবার জুটত ভাগ করে খেত।
৬। সমাজে কাদের বিশেষ সাহায্যের দরকার আছে?
উত্তর: সমাজে বয়স্ক মানুষদের, অসুস্থ মানুষদের, যারা চোখে দেখতে পায় না, কানে শুনতে পায় না তাদের, দুর্ঘটনায় জখম হয়ে যাওয়া লোকজনের বিশেষ সাহায্যের দরকার আছে।
৭। পদবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে কী বিশেষ ব্যাপার লক্ষ করা যায়?
উত্তর: আমরা সাধারণত নামের পর বাবার পদবি ব্যবহার করি। আমাদের মায়েরাও বাবার পদবি ব্যবহার করেন। অনেকে জায়গার নামেও পদবি নেন।
৮। আমাদের সমাজে ছেলেমেয়ের ভূমিকা কীরকম?
উত্তর: আমাদের সমাজে ছেলেমেয়ের ভূমিকা সমান। ছেলে ও মেয়ে উভয়েই চাকরি করে বা করতে পারে। পাশাপাশি বাড়ির কাজও করে।
৯। খাসিয়াদের সমাজ কীরকম?
উত্তর: খাসিয়াদের সমাজে মা পরিবারের প্রধান। তার আদেশই পরিবারের শেষ কথা। মায়ের বংশ পরিচয়ই সন্তানের বংশ পরিচয়। আর সম্পত্তির ওপর পুরুষদের কোনো অধিকার থাকে না।
১০। যাযাবর সমাজ কাকে বলে?
উত্তর: এক সময়ে মানুষ খাবারের খোঁজে ঘুরে ঘুরে বেড়াত।
এরা যাযাবর নামে পরিচিত। এদের নিয়ে যে সমাজ তৈরি হয়েছিল, তাকে বলা হত যাযাবর সমাজ।
১১। কৃষি সমাজ কীভাবে তৈরি হল?
উত্তর: মানুষ পশুপালন শেখার পর কৃষিকাজ করতে শিখল, সেই কৃষিজীবীরা যে সমাজের প্রধান হয়ে উঠল তার নাম কৃষি সমাজ।
১২। শিল্প সমাজ কাকে বলে?
উত্তর: সমাজে যখন বড়ো বড়ো কারখানা গড়ে উঠতে শুরু করল, তখন ওই কারখানায় চাষের বদলে অনেকে কাজ করতে লাগলেন। অর্থাৎ সমাজে শিল্পই প্রধান জায়গা নিল। এভাবে গড়ে ওঠা সমাজই শিল্প সমাজ হল।
১৩। পার্থক্য লেখো: কৃষিসমাজ ও শিল্পসমাজ: (ম্যাক উইলিয়াম হাই অ্যাটাচড প্রাইমারি স্কুল।
উত্তর: কৃষি সমাজের মূল কাজ চাষবাস। কিন্তু শিছু সমাজের মূল কাজ হল কলকারখানার কাজ। বৃদ্ধি সমাজের তুলনায় শিল্পসমাজে দ্রব্য উৎপাদন অনেক। বেশি পরিমাণে হয়। তাছাড়া শিল্প সমাজে আধুনিক জীবনযাত্রার ছোঁয়া অনেক বেশি।
১৪। বর্তমানে সমাজ কীভাবে চলছে?
উত্তর: মানুষের শুধু কাজ করলে চলে না, তাকে খেতে। পরতেও হয়। তাই বর্তমানে সমাজে কৃষি ও শিয় পাশাপাশি চলছে। কৃষি ও শিল্প ছাড়াও অন্য অনেক। পেশা এখন দেখা যায়।
১৫। মানুষ কীভাবে চাষ করা শুরু করল?
উত্তর: মানুষ লক্ষ করেছিল যে পশুপাখি ফল খাবার সময় বা তাদের মলত্যাগের সময় বীজ মাটিতে পড়ত। কিছুদিন পরে দেখা যেত বীজ থেকে চারা বেরোচ্ছে। এই দেখে মানুষ মাটিতে বীজ ফেলে চাষের কাজ শুরু করল।
১৬। জলসেচ ব্যবস্থা কী?
উত্তর: ফসলের বৃদ্ধি ঠিক রাখতে নদী, কুয়ো, নালা থেকে জল তুলে চাষের জমিতে দেওয়া হয়। এই ব্যবস্থাকে জলসেচ ব্যবস্থা বলে।
১৭। চাষের জমিতে সার দেওয়ার দরকার কেন?
উত্তর: সব মাটিতে ফসল চাষের জন্য দরকারি সব উপাদান থাকে না। এই অভাব দূর করতে চাষের জমিতে সার দিতে হয়।
১৮। ফসলের পোকা ধরার সমস্যা কীভাবে দূর করা সম্ভব হয়?
উত্তর: ফসলের পোকা মারার জন্য প্রথমে শুকনো গোবর পোড়া ছাই বা নিম জাতীয় গাছের পাতার রস ব্যবহার করা হত। পরে অবশ্য বিষাক্ত কীটনাশকের ব্যবহার শুরু হয়।
১৯। ফসল পাকার পর কী হত?
উত্তর: ফসল পাকার পর মানুষ কিছুটা নিজের ব্যবহারের জন্য গোলায় জমিয়ে রাখত। কিছুটা ফসল বাজারে বিক্রি করা হত। আর ফসল সঞ্চয় করতে না পারছে জমিতে পড়ে নষ্ট হত। পোকামাকড়, প্রাণীতেও কিছু ফসল খেয়ে নিত।
২০। মানুষ গোরুকে পোষ মানাতে পারল কেন?
উত্তর: গোরু স্বভাবে শান্ত। তাছাড়া সে অনেকরকম খাবার, যেমন- সরষের খোল, ঘাস, পাতা ইত্যাদি অর্থাৎ যেগুলি সারা বছর পাওয়া যায় এমন জিনিস খেয়ে থাকে। এছাড়া গোরু তাড়াতাড়ি বড়োও হয়। তাই তাকে মানুষ পোষ মানাতে পারল।
২১। পোষা হাঁস কী করে?
উত্তর: পোষা হাঁস সারাদিন জলে খেলে বেড়ায়। বিকেলে তাদের বাড়ি ফিরিয়ে আনা হয়। কখনও কেউ আনতে না গেলে তারা নিজেরাই ফিরে আসে।
২২। মানুষ বিভিন্ন পশুপালন করতে শুরু করল কেন?
উত্তর: মাড়ানো পশুকে সঙ্গে রাখলে চাষের সুবিধা হয়। আবার কোনোটার থেকে পুষ্টিকর খাদ্যের জোগান হয়। আবার কোনো পশু হিংস্র প্রাণীদের দূরে রাখে। এসব কারণেই মানুষ পশুপালন করতে শুরু করে।
২৩। কয়েকটি হারিয়ে যেতে বসা রান্নার নাম করো।
উত্তর: কয়েকটি হারিয়ে যেতে বসা রান্না হল-বেথুয়া শাকের চচ্চড়ি, মিষ্টি দিয়ে ছোলার ডাল, উচ্ছে দিয়ে মুগ ডাল, ফুলবড়ি আর আদার রস দিয়ে নটে শাক।
২৪। খাবার নষ্ট করা কেন আমাদের দেশে দুঃখের ব্যাপার আমাদের?
উত্তর: নিমন্ত্রণ বাড়িতে মানুষ খাবার নিয়ে খাবার নষ্ট করে। অথচ আমাদের দেশে কত শিশু অপুষ্টিতে ভুগে মারা যায়। কত মানুষ না খেতে পেয়ে মারা যায়। এটাই দুঃখের ব্যাপার।
২৫। আগেকার দিনে খাবারদাবার নষ্ট হত কেন?
উত্তর: আগেকার দিনে খাবারদাবার দেওয়া-নেওয়া বা বেচাকেনার ধারণা ছিল না। যাতায়াত ব্যবস্থাও আজকের মতো ছিল না। তাই মজুত খাবারদাবার নষ্ট হত।
২৬। আদিম যুগে খাবার কীভাবে নষ্ট হত? উদাহরণ দিয়ে বোঝাও।
উত্তর: আদিম যুগে একটা পশু শিকার করে একটা মানুষ তার সব মাংস খেল। কিন্তু অনেকটা মাংস পড়ে থাকল। ফ্রিজ বা হিমঘর ছিল না বলে ওই মাংসটা নষ্ট হত।
২৭। একেবারে শুরুর দিকে খাবার বিনিময় কীরকম ছিল?
উত্তর: প্রথম দিকে খাবার বেচাকেনার ধারণা ছিল না। তখন খাবার দেওয়া-নেওয়া হত। যেমন- চাষি জেলেকে ধান দিল, বিনিময়ে মাছ পেল।
২৮। তুমি ধান বা মাছ চাষ করো না। কিন্তু তুমি কী করে ভাত ও মাছ দুই-ই খেতে পারো?
উত্তর: চাষি জেলেকে চাল দিয়ে দেবেন। এর বদলে জেলে তাকে মাছ দেবেন। আর আমি বাজারে গিয়ে চাষির থেকে চাল ও জেলের থেকে মাছ কিনব। এভাবে ভাত ও মাছ দুই-ই খেতে পাবো।
২৯। পাহাড় ও মরুভূমিতে খাবারের দাম বেশি হয় কেন?
উত্তর: পাহাড় ও মরুভূমিতে অনেক ফসল চাষ করা যায় না। তাই বহু খাবার জিনিস বাইরে থেকে আনতে হয়। ফলে পাহাড় ও মরুভূমিতে খাবারের দাম বেশি হয়।
৩০। খাবারের বাণিজ্য শুরু হওয়ার ফলে কী হল?
উত্তর: খাবারের বাণিজ্য শুরু হওয়ার ফলে বাড়তি খাবার নষ্ট হওয়া কমে গেল। এক অঞ্চলের সঙ্গে অন্য অঞ্চলের যোগাযোগ শুরু হল।
৩১। মানুষ কীভাবে শস্য সঞ্চয় করতে শুরু করে?
উত্তর: প্রথমে মানুষ মাটিতে গর্ত করে বা পাথরের এবড়ো-খেবড়ো পাত্রে ধান, গম ইত্যাদি শস্য সঞ্চয় করতে শুরু করে। তারপরে ঝুড়ির গায়ে মাটি লেপে বা মাটির রিং তৈরি করে পাত্র বানাত। এরপর সেগুলিকে রোদে পুড়িয়ে শক্ত করে নিয়ে তাতে শস্য রাখত।
৩২। ইঁদুর ও পিঁপড়ে কীভাবে খাবার জমা করে?
উত্তর: ইঁদুর শস্যের গোলা থেকে ধান, গম ইত্যাদি নিজের গর্তে জমা করে। আর বর্ষাকাল আসার আগে পিঁপড়ে খাবারের টুকরো নিজেদের গর্তে নিয়ে জমা করে।
৩৩। শস্যের গোলার ধারণা কী করে এল?
উত্তর: যত দিন গেল, লোকসংখ্যা বেড়ে চলল। সেই সঙ্গে ফসল উৎপাদনের পরিমাণও বাড়তে লাগল। তাই বেশি পরিমাণ শস্য সঞ্চয়ের জন্য গোলার ধারণা এল।
৩৪। শস্যের গোলার পরিবেশ কেমন হয়?
উত্তর: শস্যের গোলায় যথেষ্ট আলো-হাওয়া খেলার মতোপরিবেশ রাখা হয়। এর ফলে শুকনো পরিবেশে শস্য সহজে সংরক্ষণ করা যায়।
৩৫। মাছ-মাংসে নুন-হলুদ মাখালে কী সুবিধা হয়?
উত্তর: মাছ-মাংসে নুন-হলুদ মাখালে তার থেকে বেশ খানিকটা জল বেরিয়ে যায়। আর নুনের কারণে জীবাণু মরে যায়। ফলে বেশ কিছুদিন ধরে মাছ-মাংস ঠিক থাকে, পচে যায় না।
৩৬। খোলা বাতাসে আচার-কাসুন্দি ইত্যাদি রাখলে কী হয়?
উত্তর: খোলা বাতাসে আচার-কাসুন্দি রাখলে তাতে জীবাণু ঢোকে। ঢোকবার পর তারা সংখ্যায় বাড়ে। শেষে গোটা খাবারটাকেই নষ্ট করে দেয়।
৩৭। কাঁচা জিনিসকে কীভাবে পচে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচানো হয়?
উত্তর: কাঁচা জিনিস থেকে পচে যেতে পারে এমন অংশ বাদ দেওয়া হয়। এর ফলে জিনিসটা বেঁচে যায়। যেমন- কুমড়োর দানা বা ভিতরের অংশ বাদ দেওয়া, কাঁচা লঙ্কার বোঁটা ফেলে দেওয়া ইত্যাদি।
৩৯। বড়ো চিংড়ি কীভাবে বিক্রি করা হয়?
উত্তর: বড়ো চিংড়ির মাথা বিক্রি হয়। চিংড়ির দেহটা খুব ঠান্ডা অবস্থায় প্যাকেটে বা বাক্সে বন্দি রাখা হয়, যাতে অনেকদিন একরকম থাকে। পরে এটাও বিক্রি হয়।
৪০। টিনবন্দি বা প্যাকেট করা খাবার কীভাবে ভালো থাকে?
উত্তর: প্যাকেট বা টিনে বায়ুশূন্য অবস্থায় খাবার রাখা হয়। খাবারে অনেক এমন পদার্থ মেশানো হয়, যা অনেককাল তার খাদ্যগুণ বজায় রাখতে সাহায্য করে। এভাবেই টিনের বা প্যাকেটের খাবার ভালো থাকে।
Fill In The Blanks
১। মানুষ————– প্রাণী।
২। ——————-উইপোকা দল বেঁধে থাকে।
৩। যতদিন গেছে, —————-গুলো ছড়িয়ে পড়েছে।
8।—————- পরিবারের চেয়ে বড়ো।
৫। জোট বেঁধে মানুষ —————- পশুর সঙ্গে লড়াই করত।
উত্তর: ১। সামাজিক, ২। পিঁপড়ে, ৩। সম্পর্ক, ৪। সমাজ, ৫। বন্য।
৬।————— চালায় সমস্ত মানুষ মিলে।
৭। আমরা আমাদের —————পদবি ব্যবহার করি।
৮। আমাদের সমাজের কথা বলতে গেলে আমরা বলি —————-কথা।
৯। ঘুরে বেড়ানো মানুষদের নিয়ে তৈরি হল—————সমাজ।
১০। বড়ো বড়ো ——————চাষের বদলে অনেকে কাজ করতে লাগলেন।
উত্তর: ৬। সমাজ, ৭। বাবার, ৮। আদিপুরুষের, ৯। যাযাবর, ১০। কারখানায়।
১১। পশুর মলত্যাগের সময় মাটিতে ————–পড়ত।
১২। —————–বা কোদাল দিয়ে জমি কোপানো হয়।
১৩। বীজ ফেলার আগে জমির —————–পরিষ্কারকরতে হয় ।
১৪। ভারতের চাষিরা বিভিন্ন —————- জলকে সেচের কাজে লাগায়।
১৫। পালিত প্রাণীর মল জমিতে ——————-পড়ে থাকা দেখে মানুষ জমিতে করে। ব্যবহার করতে
উত্তর: ১১। বীজ, ১২। নিড়ানি, ১৩। আগাছা, ১৪। নদীর, ১৫। সার।
১৬। পশুর মলত্যাগের সময় মাটিতে ————–পড়ত।
১৭। —————–বা কোদাল দিয়ে জমি কোপানো হয়।
১৮। বীজ ফেলার আগে জমির —————–পরিষ্কারকরতে হয় ।
১৯। ভারতের চাষিরা বিভিন্ন —————- জলকে সেচের কাজে লাগায়।
২০। পালিত প্রাণীর মল জমিতে ——————-পড়ে থাকা দেখে মানুষ জমিতে করে। ব্যবহার করতে শুরু
উত্তর: ১৬। বীজ, ১৭। নিড়ানি, ১৮। আগাছা, ১৯। নদীর, ২০। সার।
২১। হিংস্র জন্তুর উদাহরণ————-।
২২। গোরু,—————-কে মানুষ পোষ মানাতে পারল।
২৩। ————-বড়ো হতে অনেক সময় নেয়।
২৪। বাঘ শুধু—————- খায়।
২৫।————- লাফিয়ে পালায়।
২৬ । মাংসাশী প্রাণীরা ———————-প্রাণীদের খায়।
উত্তর: ২১। বাঘ, ২২। উট, ২৩। হাতি, ২৪। মাংস, ২৫। হরিণ, ২৬। তৃণভোজী।
২৭। —————একটি গৃহপালিত পাখি।
২৮। কিছু পশু থেকে ————— খাদ্য পাওয়া যায়।
২৯। হাঁস পোষাও একপ্রকার——————।
৩০। কোনো পশু অন্য——————– প্রাণীদের দূরে সরিয়ে রাখে।
৩১। মানুষ প্রথম পোষ মানায়——————।
উত্তর: ২৭। হাঁস, ২৮। পুষ্টিকর, ২৯। পশুপালন, ৩০। হিংস্র, ৩১। কুকুরকে।
৩২। এক এক অঞ্চলের মানুষের —————-তে পার্থক্য থাকে।
৩৩। ——————দিয়ে মুগ ডাল ভালো হয়।
৩৪। পাঁচ-ছশো বছর আগে তরকারিতে ——————-পড়ত না।
৩৫। রান্নায় নানারকম ———————ব্যবহার করা হয়।
৩৬। এক এক জেলায় বিশেষ বিশেষ——————— তৈরি রান্না খেতে মানুষ ভালোবাসে।
৩৭। বেশিরভাগ খাদ্য মানুষ —————-করে।
উত্তর: ৩২। খাদ্যতালিকা, ৩৩। উচ্ছে, ৩৪। আলু, ৩৫। মশলার, ৩৬। মাছের, ৩৭। নষ্ট।
৩৮। আগে —————–বা হিমঘর ছিল না।
৩৯। প্রথমে —————খাদ্য হত।
৪০। হাট মূলত—————–এ বসে।
৪১। —————দোকানে কম দামে চাল, গম পাওয়া যায়।
৪২। —————হলে বিনা পয়সায় খাবার দেওয়া হয়।
উত্তর: ৩৮। ফ্রিজ, ৩৯। দেওয়া-নেওয়া, ৪০। গল্প, ৪১। রেশন, ৪২। প্রাকৃতিক দুর্যোগ।
৪৩। বড়ো পশু শিকার করে খায়—————–।
৪৪। মৌচাক তৈরি করে———————।
৪৫। ——————-জমাতে গেলে পচে যায়।
৪৬। প্রথমে মানুষ ———–এবড়ো-খেবড়ো পাত্রে-শস্য জমাত।
৪৭। শহরে বড়ো বড়ো ————-ফসল রাখা হয়।
৪৮।—————এর ভিতরটা ফ্রিজের মতো ঠান্ডা হয়।
উত্তর: ৪৩। বাঘ, ৪৪। মৌমাছি, ৪৫। মাংস, ৪৬। পাথরের, ৪৭। গুদামে, ৪৮। হিমঘর।
৪৯। যে জিনিসে —————কম থাকে, তা অনেকদিন ভালো থাকে।
৫০। সবজি বা —————আগে রোদে বা————- শুকনো করা হত।
৫১। সব ঋতুতে —————–তেজ সমান হয় না।
৫২।—————- মাখালে খাদ্য জীবাণুমক্ত হয়।
৫৩। আগেকার দিনে মধুতে ————ডুবিয়ে রাখা হত।
৫৪। জীবাণুরা—————- ভাসে।
৫৫। প্যাকেটের————— অনেকদিন ভালো থাকে।
৫৬। সুনীতা উইলিয়ামস —————–গিয়েছিলেন।
৫৭। টিনবন্দি ——————এদেশ থেকে বিদেশে পাঠানো হয়।
উত্তর: ৪৯। জল, ৫০। ফল, বাতাসে, ৫১। রোদের, ৫২। নুন, ৫৩। ফলমূল। ৫৪। বাতাসে, ৫৫। আলুভাজা,
৫৬। মহাকাশে, ৫৭। রসগোল্লা।
True And False
১. মৌমাছি একটি একক/সমাজব্য/ভিনগ্রহী জীব।
২. সমাজ হল পরিবারের থেকে বড়ো/ছোটো/সমান আকারের।
৩. আত্মীয় হল পরিবারের-ভিত/শাখা-প্রশাখা।
৪. আমরা সবাই একা একা বাঁচতে পারি/পারি না/পারতেও পারি।
৫. বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের সমাজে প্রয়োজন আছে। সাহায্যের
উত্তর: ১। সমাজবন্ধ, ২। বড়ো, ৩। শাখা-প্রশাখা, ৪। পারিনা,৫। বিশেষ।
৬. পাহাড় অঞ্চলে চাষ শুরু করার আগে জঙ্গল-কাটা হয়/পোড়ানো হয়/তৈরি করা হয়।
৭. খাদ্যের/বাসস্থানের অভাব হলে মানুষ অন্য জায়গায় চলে যায়।
৮. পোকা মারতে রাসায়নিক/প্রাকৃতিক/আধা প্রাকৃতিক বিষ মাটিকে নষ্ট করে দেয়।
৯. একটি প্রাকৃতিক পোকা মারার বিষ-নিম পাতার রস/ ডিমেক্রন/কচুগাছ।
১০. প্রথম শুরু হয়েছিল-আলুর/বার্লির/সয়াবিনের চাষ।
উত্তর: ৬। পোড়ানো হয়, ৭। খাদ্যের, ৮। রাসায়নিক, ৯। নিমপাতার রস, ১০। বার্লির।
১১। গমের চাষ বেশি হয় (পাঞ্জাবে/অসমে)।
১২। (বেথুয়া/নাথুয়া/ধঞ্চে) শাকের চচ্চড়ি খেতে ভালো হয়।
১৩। ফুলবড়ি ও (আদার/রসুনের/গোলমরিচের) রস দিয়ে নটে শাক ভালো রান্না হয়।
১৪। আমরা আগে (ভাত/ডাল/মাংস) খেতাম না।
১৫। (পেয়ারার/আমের/মুসাম্বির) শরবত আমরা গরমকালে পান করি।
উত্তর: ১১। পাঞ্জাবে, ১২। বেথুয়া, ১৩। আদার, ১৪। ডাল,১৫। আমের।
১৬. খাবার পাওয়ার অবস্থাটা কৃষিকাজের/ শিল্পকর্মের/ গৃহস্থের কাজ শুরু হতে বদলে গেল।
১৭. মরুভূমিতে/পাহাড়ে/বাদাবনে কম বৃষ্টির জন্য ফসল ভালো হয় না।
১৮. বাড়তি খাবার দেওয়া-নেওয়া থেকে শুরু হল হিংসা ও মারামারি/ব্যাবসাবাণিজ্য/ফুড ভুগিং।
১৯. যাদের পয়সা নেই তারা খাবার পায় কমদামে গঞ্জের হাটে/রেশন দোকানে/ফুড স্টলে।
উত্তর: ১৬। কৃষিকাজের, ১৭। মরুভূমিতে, ১৮। ব্যাবসাবাণিজ্য, ১৯। রেশন দোকানে।
২০. পিঁপড়ে বর্ষাকালের/শরৎকালের/গ্রীষ্মকালের জন্য খাবার জমিয়ে রাখে।
২১. মানুষ শুরুর দিকে সামাজিক/অসামাজিক/যাযাবর ছিল।
২২. পোড়ামাটি জলে গুলে যায়/যায় না/জমে যায়।
২৩. বন্যা/স্বাভাবিক বৃষ্টি/যথাযথ রোদ ফসলের ক্ষতি করে।
২৪. ধানের গোলার ভেতরের পরিবেশ হয় স্যাঁতসেঁতে। শুকনো।
উত্তর: ২০। বর্ষাকালের, ২১। যাযাবর, ২২। যায় না, ২৩। বন্যা, ২৪। শুকনো।
২৫। সবজি বৃষ্টিতে বেশি ভালো শুকোয়।
২৬। আগুনে সেঁকে অনেকদিন অবধি মাংস রাখা যায়।
২৭। আচার রোদে না দিলে অনেকদিন ভালো থাকে।
২৮। সুনীতা উইলিয়ামস মহাকাশ যাত্রা করেছিল।
উত্তর: ২৫।x, ২৬।✓,২৭।x.২৮।✓,