WBBSE Class 4 Bangla Chapter 2 Solution | Bengali Medium

Class 4 Chapter 2 Solution

নরহরি দাস

Very Short Question Answer

১.উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর লেখা তোমার প্রিয় একটি বইয়ের নাম লেখো। [OEQ]

উ: উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর লেখা আমার একটি প্রিয় বই হল- ‘টুনটুনির বই’।

২. তাঁর লেখা গল্প অবলম্বনে তৈরি কোন্ সিনেমা তুমি দেখেছ?

উ: তাঁর লেখা গল্প অবলম্বনে ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’ সিনেমা আমি দেখেছি।

৩. গল্পে বাঘ হল শিয়ালের মামা, আর ‘নরহরি দাস’ নিজেকে কার মামা দাবি করল?

উঃ ‘নরহরি দাস’ নিজেকে সিংহের মামা দাবি করল।

৪ ছাগলছানা ষাঁড়ের সঙ্গে কেন বনে গিয়েছিল?

উ: ছাগলছানা ষাঁড়ের সঙ্গে ভালো ঘাস খাবার জন্য বনে গিয়েছিল।

৫. অন্ধকারে শিয়াল ছাগলছানাকে কী মনে করেছিল?

উ: অন্ধকারে শিয়াল ছাগলছানাকে রাক্ষস ভেবেছিল।

৬. বাঘ শিয়ালকে ফিরতে দেখে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিল কেন? (দমদম মতিঝিল গার্লস হাইস্কুল)

উঃ শিয়াল খানিক আগেই বাঘের কাছ থেকে এসেছিল। তাই বাঘ শিয়ালকে ফিরতে দেখে আশ্চর্য হয়ে গিয়েছিল।

৭. শিয়াল কোন্ শর্তে বাঘের সঙ্গে থাকতে চেয়েছিল?

উ: বাঘ তার লেজের সঙ্গে শিয়ালের লেজ বাঁধতে সম্মত হয়েছিল। এই শর্তেই সে বাঘের সঙ্গে ফিরতে চেয়েছিল।

৮. ‘আমাকে সেখানে নিয়ে যেতে হবে’। কে, কাকে একথা বলেছে?

উ: নরহরি দাস গল্পে ছাগলছানা ষাঁড়কে একথা বলেছে।

৯. ছাগলছানা ষাঁড়ের সঙ্গে বনে কেন গিয়েছিল? (নবাব বাহাদুরস ইনস্টিটিউশন)

উ: ভালো ঘাস খেতে ছাগলছানা ষাঁড়ের সঙ্গে বনে গিয়েছিল।

১০. ‘ছাগলছানা নিজের নাম কী দিয়েছিল? (হেয়ার স্কুল)

উ: ছাগলছানা নিজের নাম দিয়েছিল নরসিংহ দাস।

১১. ‘সে চলতেই পারে না’। কে, কেন চলতে পারে না?

উ: ছাগলছানা বনের ভেতরে প্রচুর ভালো ঘাস খেয়েছিল। ফলে তার পেট ভরে যায়। তাই সে চলতে পারেনি।

১২. ‘অনেক রাতে ফিরে এসে দেখে’- কে, কী দেখেছিল?

উ: শেয়াল অনেক রাতে ফিরে এসে দেখেছিল তার গর্তে একটা জন্তু ঢুকে রয়েছে।

১৩. ‘সে বেটা আমাকেই ধরে খাবে’। – কার কথা বলা হয়েছে?

উ: এখানে ‘নরহরি দাস’ গল্পে নরহরি দাসের কথা বলা হয়েছে।

Fill In The Blanks

১. সেখানে মাঠের পাশে বন আছে,———— ।

উ: সেখানে মাঠের পাশে বন আছে, তার ধারে আছে মস্ত পাহাড়

২. সেই বনের ভিতরে ———- ।

উ: সেই বনের ভিতরে খুব ভালো ঘাস ছিল

৩. ছাগলছানাটা ——— ।

উ: ছাগলছানাটা কালো ছিল

৪. বাঘ শিয়ালকে ———- ।

উ: বাঘ শিয়ালকে বেশ করে লেজের সঙ্গে বেঁধে নিয়েছে

৫. বাঘ ভাবে ———- ।

উ: বাঘ ভাবে বুঝি সেই নরহরি দাস এল

৬. সেই গর্তটা ছিল এক ——– ।

উ: সেই গর্তটা ছিল এক শিয়ালের

৭. সে তার ——– বাঘের বাড়ি——খেতে গিয়েছিল।

উ: সে তার মামা, বাঘের বাড়ি নিমন্ত্রণ খেতে গিয়েছিল।

৮. ——-একটি গর্ত দেখতে পেয়ে তার ভিতরে——— রইল।

উ: ছাগলছানা একটি গর্ত দেখতে পেয়ে তার ভিতরে ঢুকে রইল।

৯. ———বাঘে মোর এক এক গ্রাস।

উ: পঞ্চাশ বাঘে মোর এক এক গ্রাস।

১০. তোকে দিলুম দশ বাঘের——–

উ: তোকে দিলুম দশ বাঘের কড়ি

১১.——-  ———বাড়ি ফিরে এল।

উ: সকালে ছাগলছানা বাড়ি ফিরে এল।

২. সিংহের মামার নাম——– 

উ: সিংহের মামার নাম নরহরি দাস

True And False

১. ছাগলছানা বাস করত- (পাহাড়ের গর্তে/মাঠের ধারে/ ঝোপে/ বনের মাঝে)।

উত্তর: পাহাড়ের গর্তে।

২. মা চলে যাবার পর ছাগলছানা যে প্রাণী দেখেছিল- (গোরু/সিংহ/ষাঁড়/ভালুক)।

উত্তর: ষাঁড়।

৩. ছাগলছানা বনের মাঝে কার গর্তে ছিল- (বাঘের/ শিয়ালের/নেউলের/সিংহের)।

উত্তর: শিয়ালের।

৪. শিয়ালের মামা হল- (সিংহ/বাঘ/ভালুক/হাতি)।

উত্তর: বাঘ।

৫. নরহরি দাস ছিল সিংহের- (বাবা/কাকা/মামা/ছেলে)

উত্তর: মামা।

৬. নরহরি দাস একগ্রাসে বাঘ খায় (৪০/৫০/৬০/৭০)।

উত্তর: ৫০টি।

৭. নরহরি দাস শিয়ালকে যতগুলো বাঘের কড়ি দিয়েছিল (১০/১৫/২০/২৫)।

উত্তর: ১০টি।

৮. বাঘ যত হাতলম্বা লাফ দিয়েছিল- (১০/১৫/২০/২৫)

উত্তর: ২৫।

Grammar

১। গল্পে থেকে অন্তত পাঁচটি সর্বনাম খুঁজে নিয়ে লেখো এবং সেগুলি ব্যবহার করে একটি একটি করে বাক্য লেখো। 

উ: গল্পে পাওয়া সর্বনাম তার, সে, ওটা, তুমি, আমি। 

তার: তার এখনো খাওয়া হয়নি।

সে: সে খুব ভালো ছেলে।

ওটা: ওটা নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করে লাভ নেই।

তুমি: তুমি খুব বড়ো মানুষ হবে।

আমি: আমি মন নিয়ে পড়াশোনা করি।

২। নীচের শব্দগুলির বিপরীতার্থক শব্দ লেখো। মস্ত, বাইরে, লম্বা, ব্যস্ত, নিশ্বাস, সর্বনাশ, দূর।

উ: মস্ত – ছোটো।  বাইরে- ভেতরে।  লম্বা- খাটো।  ব্যস্ত- সুস্থির।   নিশ্বাস- প্রশ্বাস। সর্বনাশ-উপকার দূর- নিকট

৩. বিপরীত অর্থ লেখো:

মস্ত, বাইরে, বুদ্ধিমান, অন্ধকার, কাছে।

উ: মস্ত-ক্ষুদ্র। বাইরে-ভেতরে। বুদ্ধিমান-বোকা। অন্ধকার-আলো। কাছে-দূরে।

৪. সমার্থক শব্দ লেখো:

বাড়ি, গর্ত, পাহাড়, ষাঁড়, অরণ্য।

উ:বাড়ি – গৃহ, আলয়, ভবন, আবাস।

ষাঁড় – ষণ্ড, বৃষ, ঋষভ।

গর্ত – কন্দর, গহ্বর, গাড্ডা।

পাহাড় – গিরি, নগ, অচল।

অরণ্য – বন, বনানী, কান্তার।

৫. বর্ণ বিশ্লেষণ করো:

উপেন্দ্রকিশোর, অন্ধকার, চমৎকার, পঞ্চাশ, পঁচিশ, আশ্চর্য।

উ:উপেন্দ্রকিশোর = ড্+প্+এ+ ন্‌+দ + র্ + অ + ক্+ই+শ্ + ও + র্।

অন্ধকার = অ + ন্+ধ+অ+ক্ + আ + র্।

চমৎকার = চ+ অ + ম্+অ+ৎ+ক্ + আ +র।

পঞ্চাশ = প্ + ঞ + চ্ + আ + শ্।

পঁচিশ = প্ + + অ + চ্ +ই+শ।

আশ্চর্য = আ + শ্ + চ্ + অ + র্ + য + অ।