Class 5 Chapter 10 Solution
পরিবেশ ও আকাশ
1. MCQs Question Answer
1. সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে-
(A) প্রায় 5 মিনিট
(B) প্রায় 7 মিনিট
(C) প্রায় ৪ মিনিট
(D) কোনোটিই নয়
2. সূর্যগ্রহণ দেখা উচিত-
(A) খালিচোখে
(B) পর্দা চোখে
(C) চশমা দিয়ে
(D) বিশেষ ধরনের চশমা দিয়ে
3. যখন সূর্য-পৃথিবী চাঁদ একই সরলরেখায় অবস্থান করে তখন হয়-
(A) সূর্যগ্রহণ
(B) চন্দ্রগ্রহণ
(C) পৃথিবী গ্রাস
(D) কোনোটিই নয়
4. সূর্যগ্রহণ হয়-
(A) পূর্ণিমা তিথিতে
(B) অমাবস্যা তিথিতে
(C) দুটিতেই
(D) কোনোটিই নয়
5. সূর্যগ্রহণ সৃষ্টির জন্য দায়ী-
(A) পৃথিবী
(B) চাঁদ
(D) মঙ্গল
(C) শনি
6. সূর্যগ্রহণের ক্ষেত্রে মাঝখানে অবস্থান করে-
(A) সূর্য
(C) চাঁদ
(B) পৃথিবী
(D) বুধ
7. আমাদের সামনে সূর্যকে আড়াল করতে আসে-
(A) চাঁদ
(C) প্লুটো
(B) বুধ
(D) শনি
৪. আমাদের কাছে অতিবেগুনি রশ্মির উৎস-
(A) চাঁদ
(C) বুধ
(B) সূর্য
(D) বৃহস্পতি
উত্তর: (1)-(C) প্রায় ৪ মিনিট, (2)- (D) বিশেষ ধরনের চশমা দিয়ে, (3)-(B) চন্দ্রগ্রহণ, (4)-(B) অমাবস্যা তিথিতে, (5)-(C) শনি, (6)-(B) পৃথিবী, (7)-(A) চাঁদ, (৪)-(B) সূর্য।
2. Very Short Question Answer
1. কোন তিথিতে সূর্যগ্রহণ হয়?
উত্তর: অমাবস্যা তিথিতে সূর্যগ্রহণ হয়।
2. সূর্যগ্রহণের সময় সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী কীরকম অবস্থানে থাকে?
উত্তর: সূর্যগ্রহণের সময় একই সরলরেখায় সূর্য ও পৃথিবীর মধ্যে চন্দ্র অবস্থান করে।
3. পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ কখন দেখা যায়?
উত্তর: সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ এসে সূর্যটাকে পুরো ঢেকে দিলে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ হয়।
4. পৃথিবী যে পথে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে তাকে কী বলে?
উত্তর: পৃথিবী যে পথে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে তাকে কক্ষপথ বলে।
5. সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর একবার ঘুরে আসতে কত সময় লাগে?
উত্তর: সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর একবার ঘুরে আসতে বারো মাস বা একবছর সময় লাগে।
6. সূর্যগ্রহণ কীভাবে দেখা উচিত?
উত্তর: সূর্যগ্রহণ চশমা পরে দেখা উচিত।
7. সূর্যের কোন্ রশ্মি আমাদের চোখের পক্ষে ক্ষতিকর?
উত্তর: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি আমাদের চোখের পক্ষে ক্ষতিকর।
৪. সূর্যগ্রহণ কত রকমের হয় ও কী কী?
উত্তর: সূর্যগ্রহণ পূর্ণগ্রাস, খণ্ডগ্রাস ও বলয়গ্রাস-এই তিন রকমের হয়।
9. পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: যে সূর্যগ্রহণে পৃথিবী থেকে সূর্যকে একদম দেখা যায় না, তাকে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ বলে।
10. খন্ডগ্রাস সূর্যগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: যে সূর্যগ্রহণে পৃথিবী থেকে সূর্যকে আংশিক দেখা যায়, তাকে খণ্ডগ্রাস সূর্যগ্রহণ বলে।
11. চাঁদের কক্ষপথ কাকে বলে?
উত্তর: যে উপবৃত্তাকার কক্ষপথে চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে আসে, তাকে চাঁদের কক্ষপথ বলে।
12. পৃথিবীর সূর্যের চারদিকে ঘুরে চলার ঘটনাকে কী বলে?
উত্তর: পৃথিবীর সূর্যের চারদিকে ঘুরে চলার ঘটনাকে পরিক্রমণ বলে।
13. গৌণ জোয়ারের কারণ কী?
উত্তর: গৌণ জোয়ারের কারণ হল পৃথিবীর ঘূর্ণন।
14. মুখ্য জোয়ারের মূল কারণ কী?
উত্তর: মুখ্য জোয়ারের মূল কারণ হল চাঁদের আকর্ষণ।
15. জোয়ারের জল কোন কাজে সাহায্য করে?
উত্তর: জোয়ারের জল নৌকা চলাচলে সাহায্য করে।
16. মুখ্য ও গৌণ জোয়ারের মাঝের জায়গায় কী হয়?
উত্তর: মুখ্য ও গৌণ জোয়ারের মাঝের জায়গায় ভাটা হয়।
17. জোয়ারের জলে পুষ্ট দুটি নদীর নাম করো।
উত্তর: মাতলা ও বিদ্যাধরী নদী জোয়ারের জলে পুষ্ট।
18. মরা কোটাল কোন তিথিতে হয়?
উত্তর: সপ্তমী-অষ্টমী তিথিতে মরা কোটাল হয়।
19. গৌণ জোয়ারের কত সময় পর মুখ্য জোয়ার হয়?
উত্তর: গৌণ জোয়ার হওয়ার 12 ঘণ্টা 26 মিনিট পরে মুখ্য জোয়ার হয়।
20. অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্যের এক সরলরেখায় অবস্থানকে কী বলে?
উত্তর: অমাবস্যা ও পূর্ণিমা তিথিতে চাঁদ, পৃথিবী ও সূর্যের এক সরলরেখায় অবস্থানকে বলে সিজিগি।
21. মনে করো আজ সন্ধে 6টায় মুখ্য জোয়ার হল। এরপর কটায় গৌণ জোয়ার হবে?
উত্তর: কাল সকাল 6টা 26 মিনিটে গৌণ জোয়ার হবে।
22. আজ সকাল ১০টায় জোয়ার হলে কখন ডাটা হতে পারে?
উত্তর: বিকেল সোয়া ৫টায় ভাটা হতে পারে।
3. Short Question Answer
1. জোয়ারের কারণ কী কী?
উত্তর: মুখ্য জোয়ারের মূল কারণ হল পৃথিবীর ওপর চাঁদের আকর্ষণ। গৌণ জোয়ারের কারণ হল পৃথিবীর ঘূর্ণন।
2. জোয়ারভাটা বলতে কী বোঝ?
উত্তর: চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণে সমুদ্র ও নদীতে জল বেড়ে যাওয়াকে জোয়ার বলে। আর পরে জল কমে যাওয়াকে ভাটা বলে।
3. মুখ্য জোয়ার কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবীর যে জায়গা চাঁদের সামনে আসে, সেই জায়গার জ চাঁদের আকর্ষণে বেশি ফুলে উঠে জোয়ার হয়। এই জোয়া হল মুখ্য জোয়ার।
4. জোয়ার কয় প্রকার ও কী কী?
অথবা, জোয়ার ভাটা কাকে বলে?
উত্তর: জোয়ার দুপ্রকার- (i) মুখ্য জোয়ার ও (ii) গৌণ জোয়ার
5. গৌণ জোয়ার কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবীর যে জায়গার উপর চাঁদের আকর্ষণ বেশি তার নিদ বিপরীত অংশে পৃথিবীর ঘূর্ণনের ফলে যে জোয়ার হয়, তাতে। গৌণ জোয়ার বলে। এই জোয়ারে জল বেশি বাড়ে না।
6. অক্ষ কাকে বলে?
উত্তর: পৃথিবী বা চাঁদের মতো গোলাকার বস্তুকে উপর থেকে নীচের দিকে যে কাল্পনিক সরলরেখা দিয়ে যোগ করা যায়, তাকে অক্ষ বলে।
7. খন্ডগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ কাকে বলে?
উত্তর: যে চন্দ্রগ্রহণে চাঁদের কিছুটা অংশ দেখা যায়, তাকে খণ্ডগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ বলে।
পূর্ণ গ্রাস চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ থেকে লাল আভা দেখা গেলে সেই চাঁদকে ব্লাড মুন (রক্তের মতো রঙের চাঁদ) বলে।
8. প্রত্যেক পূর্ণিমায় কেন চন্দ্রগ্রহণ হয় না? অথবা, প্রতি অমাবস্যায় কেন চন্দ্রগ্রহণ হয় না?
উত্তর: চাঁদ ও পৃথিবীর কক্ষের তল আলাদা বলে সব পূর্ণিমায় চাঁদ পৃথিবী ও সূর্য এক সরলরেখায় আসে না। তাই প্রত্যেক পূর্ণিমায় চন্দ্রগ্রহণ হয় না।
9. মুখ্য কোটাল গৌণ কোটাল কী?
উত্তর: যে কোটাল বা জোয়ারের জল বেশি বাড়ে সেটি মুখ্য কোটাল ও যে কোটালে জল কম বাড়ে সেটি গৌণ কোটাল।
10. অমাবস্যায় কেন ভরা জোয়ার হয়?
উত্তর: অমাবস্যায় পৃথিবীর একইদিকে সূর্য ও চাঁদ থাকার জন্য নদী ও সমুদ্রের জলের উপর টান বেশি হয়। তাই জল ফুলে উঠে ভরা জোয়ার হয়।
11. সূর্যের শক্তি আমরা কীভাবে পাই?
উত্তব়: সূৰ্যেব় তাপ বিকিরণ পদ্ধতিতে পৃথিবীতে এসে পৌছায়।তাপ পৃথিবীতে আসতে কোনো মাধ্যমে প্রয়োজন হয় না।
12. সূর্যের আলো ঠিকমতো না পেলে গাছের কী কী সমস্যা হয়?
উত্তর: সূর্যের আলো ঠিকমতো না পেলে গাছের বীজ ফুটতে পারে না। এছাড়া সূর্যের আলোর অভাব হলে গাছ খাবার তৈরি করতে পারবে না।
13. নক্ষত্র কাকে বলে?
উত্তর: রাতের আকাশে যে জ্যোতিষ্কগুলির আলো স্থির হয়ে জ্বলে, সেগুলি হল নক্ষত্র। নক্ষত্র পৃথিবী থেকে অনেক দূরে থাকে। উদাহরণ-সূর্য, প্রক্সিমা সেনটাউরি ইত্যাদি।
14. গাছ থেকে আমরা কীভাবে শক্তি পাই?
উত্তর: গাছের কাঠ পুড়িয়ে তাপ পাওয়া যায়। গাছ মাটিতে চাপা পড়ে করলায় পরিণত হয়। কয়লা পুড়িয়ে আমরা তাপ পাই। আবার কয়লা পোড়ানো তাপ থেকে তাপবিদ্যুৎও উৎপাদন করি। এইভাবে গাছ থেকে আমরা শক্তি পাই। এই শক্তি আসলে সূর্যের শক্তির রূপান্তর।
15. সূর্য ছাড়া অন্য নক্ষত্রদের প্রভাব আমাদের উপর কম পড়ে কেন?
উত্তর: বহু নক্ষত্রই সূর্যের চেয়ে অনেক বড়ো। তবু তাদের বিশেষ কোনো প্রভাব পৃথিবীতে নেই। কারণ তারা পৃথিবী থেকে অনেক দূরে থাকে।
16. সূর্যের জ্বালানি একদিন শেষ হয়ে যাবে কেন?
উত্তর: সূর্যের অভ্যন্তরে হাইড্রোজেন পরমাণু শেষ হয়ে গেলে আর কোন নিউক্লিয়ার সংযোজন প্রক্রিয়া চলবে না। তাই সূর্যের শক্তি নিঃশেষ হয়ে যাবে।
17. ডাইনোসরেরা ধ্বংস হয়ে গেল কেন?
উত্তর: অনেকের মতে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তন, উল্কাপাত ব আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত ইত্যাদির কারণে ডাইনোসরের ধ্বংস হয়ে গেল।
18. উল্কা কাকে বলে?
উত্তর: রাতের আকাশে হঠাৎ করে একদিক থেকে অন্যদিকে ছুটে গিয়ে মিলিয়ে যাওয়া আলোর মতো যে জ্যোতিষ্ককে দেখা যায়, তাকে উল্কা বলে। উল্কা পৃথিবী বা চাঁদের বুকে আছড়ে পড়ে।
19. বৃহস্পতির বুকে আছড়ে পড়া ধূমকেতুর নাম শ্যুমেকার লেভি করা হয়েছে কেন?
উত্তর: শ্যুমেকার ও লেভি নামের দুই বিজ্ঞানী এই ধূমকেতুটি বৃহস্পতির বুকে আছড়ে পড়বে বলে অনুমান করেছিলেন। তাই এর নাম দেওয়া হয় শ্যুমেকার লেভি।
20. বৃহস্পতির গায়ে গর্ত তৈরি হয়েছে কেন?
উত্তর: শ্যুমেকার লেভি নামে ধূমকেতু বৃহস্পতির গায়ে আছড়ে পড়ে ছিল তাই এই গ্রহের গায়ে গর্ত তৈরি হয়েছে।
4. Long Question Answer
1. সূর্যের ভিতরে কী আছে যা দিয়ে শক্তি ছড়ায়?
উত্তর: সূর্যের অভ্যন্তরে প্রতি চারটি হাইড্রোজেন পরমাণু যুক্ত হয়ে একটি হিলিয়াম পরমাণু তৈরি করে। এর ফলে যে ভর ঘাটতি হিসাবে কাজকরে। ঘটে তা শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। এই নিউক্লিয় সংযোজন পদ্ধতিতে সূর্যের অভ্যন্তরে তাপের সৃষ্টি হয়। এই তাপ ও আলো সূর্যের শক্তির উৎস। এই শক্তির 200 কোটি ভাগের এক ভাগ আলো ও তাপ রূপে পৃথিবীতে আসে।
2. জীবজগৎ যাতে ধ্বংস না হয় তার জন্য কী করা যায়?
উত্তর: আমাদেরকে পৃথিবীর পরিবেশটা বুঝতে হবে। যাতে নিজেদের দোষে জীবজগতের ক্ষতি বা ধ্বংস না হয় তা দেখতে হবে। অনেক রকমের প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়। সেসব টিকিয়ে রাখবেষণা করতে হবে। এক মোর জানার জন্য সবরকমের চেষ্টা করতে হবে আমাদের।
4. নক্ষত্ররা কি চিরকাল থাকবে না?
উত্তর: নক্ষত্ররাও সূর্যের মতো এক সময় জন্মেছে এবং এখন জড়াতে দিচ্ছে। একসময় জ্বালানি শেষ হয়ে গেলে আর শক্তি ছড়াতে পারবে না। ধ্বংস হয়ে যাবে। তবে সূর্য ছাড়া কোনো নক্ষত্রের মৃত্যুর প্রভাব স্বাভাবিকভাবে পৃথিবীর উপর পড়বে।
ধূমকেতু কী?
উত্তর: রাতের আকাশে যে উজ্জ্বল ঝাঁটার মতো জ্যোতিষ্ক বা আলোকিত বস্তু দেখতে পাওয়া যায় তাকে ধূমকেতু বলে। ধূমকেতু আসলে বরফজমা পাহাড়ের মতো দেখতে এবং ঘুরতে ঘুরতে মাঝে মাঝে সূর্যের কাছে চলে আসে। 1994 সালে শ্যুমেকার লেভি নামের একটা ধূমকেতু বৃহস্পতির ওপর আছড়ে পড়েছিল।
5. Fill in the blanks
1. চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ ও সূর্যের মাঝে থাকে———————।
2. চাঁদ ছাড়াও ——————-সূর্যকে ঢাকতে পারে।
3. সূর্যগ্রহণ পূর্ণগ্রাস ও —————–দুইই হতে পারে।
4. একরকম —————–পরে সূর্যগ্রহণ দেখতে হয়।
5. পৃথিবী নির্দিষ্ট ——————সূর্যের চারদিকে ঘোরে।
6. খালি চোখে কয়েক ——————নক্ষত্র দেখা যায়।
7. পৃথিবীর ওপর———————-পড়েছে।
8. সব নক্ষত্রেরই——————— আছে।
9. শ্যুমেকার একজন———————–নাম।
10. আমাদের——————- টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করে যেতে হবে।
11. ধূমকেতু——————– গ্রহের গায়ে গর্ত তৈরি করেছে।
উত্তর: 1.- পৃথিবী, 2. মেঘ, 3.- খন্ডগ্রাস, 4.- চশমা, 5.-কক্ষপথ 6. – হাজার, 7.- উল্কা, 8.- জন্মমৃত্যু, 9.- বিজ্ঞানীর, 10.- জীবজগৎ, 11.- বৃহস্পতি।
6. True And False
1. মেঘ রোদকে আড়াল করতে পারে।(✓)
2. চাঁদকে সূর্য আড়াল করতে পারে না।(x)
3. চাঁদ পৃথিবী ও সূর্যের মাঝে এলে চন্দ্রগ্রহণ হয়।(x)
4. সূর্যগ্রহণ পূর্ণগ্রাস ও খণ্ডগ্রাস-এই দুধরনের হয়।(✔)
5. খালি চোখে সূর্যের দিকে তাকানো ভালো অভ্যাস।
6. অতিবেগুনি রশ্মি চোখের পক্ষেক্ষতিকর(✓)