WBBSE Class 5 Amader Paribesh Chapter 2 ভৌত পরিবেশ Solution | Bengali Medium

ভৌত পরিবেশ

Chapter 2

1. MCQs Question Answer

1. নীচের দিকের মাটিতে বেশি থাকে -一

(A) কাদার তাল

(B) পাথরের চাঁই

(C) নুড়ি-কাঁকর

(D) সবগুলিই

উত্তর: (C) নুড়ি-কাঁকর,

2. ওপর দিকের মাটি –

(A) মিহি

(B) মোটা

(C) মাঝারি

(D) গোলাকার

উত্তর: (A) মিহি, 

3. মাটির ধরন বেশি ভালো বোঝা যায়

(A) ল্যাম্পপোস্ট

(B) টিউবওয়েল

(C) দোকান

(D) তাঁবু বসানোর সময়

উত্তর: (B) টিউবওয়েল,

4. নীচের দিকের মাটি –

(A) কাঁকুরে

(B) নুড়িভর্তি

(C) দুটোই

(D) মিহি

উত্তর: (C) দুটোই।

5. মাটির সজীব জৈব উপাদান-

(A) কম্পোস্ট সার

(B) কেঁচো

(C) নাইট্রোজেন সার

(D) পেন

উত্তর: (B) কোচো

6. বালি আর কাদা মিশিয়ে তৈরি হয় –

(A) বেলে মাটি

(B) দোআঁশ মাটি

(C) এঁটেল মাটি

(D) ল্যাটেরাইট মাটি

উত্তর: (B) দোঅঁশ মাটি

7. সিমেন্ট তৈরি হয়েছে আজ থেকে-

(A) তিনশো

(B) চারশো

(C) পাঁচশো

(D) দুশো বছর আগে

উত্তর: (D) দুশো বছর আগে

8. যে মাটি থেকে জল বেশি তাড়াতাড়ি বেরিয়ে যায়-

A) এঁটেল

(C) দোআঁশ

(B) বেলে 

(D) পডজল

উত্তর: (B) বেলে 

9. কাদার কণা যে মাটিতে বেশি পাওয়া যায়

(A) বেলে মাটি

(B) এঁটেল মাটি

(C) দোআঁশ মাটি

(D) সবগুলিতেই

উত্তর: (B) এঁটেল মাটি

10. আগে মানুষ পাকা বাড়ি তৈরি করতে কাদায় মেশাত-

(A) মোটা বালি

(B) মিহি কাঁক

(C) মিহি বালি

(D) মোটা কাঁকর

উত্তর: (C) মিহি বালি

2. Vary short Question answer

1. চা ছাড়া দার্জিলিং-এ কী চাষ হয়?

উত্তর: ধান ও কপি চাষ হয়।

2. কোন্ এলাকায় চা চাষ হয়?

উত্তর: পাহাড়ি এলাকায় চা চাষ হয়।

3. কোন্ কোন্ উদ্ভিদ মাটি তৈরিতে ভূমিকা নেয়?

উত্তর: মস, ফার্ন মাটি তৈরিতে ভূমিকা নেয়।

4. ধস কেন হয়? [কন্টাই মডেল ইন্সটিটিউশন (উ.মা.)]

উত্তর: খুব জোরে বৃষ্টি নামলে ধস হয়।

5. তোমার আশপাশের মধ্যে কোথায় ধস নামা দেখতে পাও?

উত্তর: পুকুরপাড়ে ধস নামা দেখতে পাই।

6. পাহাড়ে কী কী হলে ধস নামে?

উত্তর: খুব বৃষ্টি বা ভূমিকম্প হলে পাহাড়ে ধস নামে।

7. জলের বা কোনো কিছুর আঘাতে মাটি সরে যাওয়াকে কী বলে?

উত্তর: জল বা কোনো কিছুর আঘাতে মাটি সরে যাওয়াকে বলে ভূমিক্ষয়।

8. ঝরনা কোন্ অঞ্চলে দেখা যায়?

উত্তর: পাহাড়ি অঞ্চলে ঝরনা দেখা যায়।

9. কোন্ গ্যাস জলশোধন করে?

উত্তর: অক্সিজেন জলশোধন করে।

10. মাটির নীচে কীসের জল চুঁইয়ে যায়?

উত্তর: মাটির নীচে বৃষ্টির জল চুঁইয়ে আসে।

3. Short Question Answer

1. মাটির অস্বাভাবিক উপাদানের উৎস কী? [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: আমাদের প্রতিদিনের ব্যবহার করার পর ফেলে দেওয়া বহু জিনিসই মাটির অস্বাভাবিক উপাদানের উৎস। যেমন-পলিথিনের ব্যাগ, প্লাস্টিকের পেন, শিশি, বোতল, কাপ, পেনের রিফিল, অ্যালুমিনিয়ামের ফয়েল, ভাঙা কাচ ইত্যাদি।

2. মাটির পুষ্টিতে কোন্ কোন্ খনিজ উপাদান খুব গুরুত্বপূর্ণ ও কেন? [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: মাটির পুষ্টির জন্য নাইট্রোজেন, ফসফরাস, পটাশিয়াম ইত্যাদি খনিজ উপাদান খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই উপাদানগুলি উদ্ভিদের বৃদ্ধি ও দেহগঠনে, ফুল-ফল ধারণ ইত্যাদি বহু কাজে লাগে। এগুলির অভাবে উদ্ভিদদেহে রোগ হয়।

3. পাথর ফেটে মাটি কীভাবে তৈরি হয়? [পর্ষদ নমুনা]
উত্তর: ভূমিকম্প, সূর্যের তাপে, প্রচণ্ড বৃষ্টিতে পাথর ফেটে গুঁড়ো হয়ে যায়। এই গুঁড়োগুলো বিভিন্ন পদার্থের সঙ্গে হাজার হাজার বছর ধরে মিশতে থাকে এবং এই মিশ্রণের ফলে মাটি তৈরি হয়।

4. কেঁচোকে ‘কৃষকের বন্ধু’ বলে কেন? [বালি জোড়া অশ্বত্থতলা বিদ্যালয়।

উত্তর: কেঁচো মাটির ভিতর চলাচল করে মাটির কণাগুলিকে ওলটপালট করে দেয়। ফলে মাটির ভিতর যেমন আলো হাওয়া ভালোভাবে চলাফেরা করতে পারে, তেমনিই খনিজ পদার্থগুলিও মাটিতে ঠিকমতো মিশে যেতে পারে। এই পরিবেশ চাষের পক্ষে দরকারি হয় বলে কেঁচোকে ‘চাষির বন্ধু’ বা ‘কৃষকের বন্ধু’ বলা হয়।

5. বাতাসের অক্সিজেন কীভাবে জলের নোংরা কমায়?

উত্তর: জলাশয়ের উপর দিয়ে বাতাস বইলে বাতাসের অক্সিজেন জলে গুলে যায়। এরপর অক্সিজেন জলের নোংরাগুলির সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে এবং সেগুলিকে ভেঙে দেয়। এভাবে অক্সিজেনের কারণে জলের নোংরা কমে।

6. মাটির শত্রু কাদের বলা হয়? কেন এদের মাটির শত্রু বলা হয়?

উত্তর: পলিথিন, প্লাস্টিক-এদের মাটির শত্রু বলা হয়। কারণ এগুলি মাটিতে না ভেঙে মিশে থাকে। ফলে গাছের শিকড় মাটিতে ঢুকতে পারে না। অল্প ঝড়বৃষ্টিতেই গাছ উলটে পড়ে। এছাড়া মাটিতে এগুলি মিশে থাকলে মাটির উপরের ও নীচের কণার মধ্যে যোগ থাকে না। ফলে বৃষ্টিতে বা জোরালো বাতাসে মাটির ক্ষয় হয়। তাই এদের মাটির শত্রু বলা হয়।

7. জমিতে কী ধরনের সার ব্যবহার করা হয়?

উত্তর: জমির উর্বরতা শক্তি ফিরিয়ে আনার জন্য জৈব ও অজৈব দুধরনের সারই মাটিতে প্রয়োগ করা হয়। জৈব সারের মধ্যে আবর্জনা ও উদ্ভিদ পচা, গোবর, গোমূত্র, খইল, হাড়ের গুঁড়ো,

প্রাণীদের মৃত দেহাবশেষ প্রধান। অজৈব সারের মধ্যে ইউরিয়া, সুফলা, সুপার ফসফেট, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট প্রধান।

8. পাহাড়ের ঢালে ধাপ কেটে কেন চাষবাস করা হয়?

উত্তর: পাহাড় খাড়া হয় বলে সমতলের মতো ছড়ানো চাষের জমি পাওয়া যায় না। তাই পাহাড়ের ঢালে ধাপ বা সিঁড়ির মতো জায়গা তৈরি করে ছোটো জমি তৈরি করে তাতে চাষবাস করা হয়।

9. মাছ, মাংস, ডিম তৈরি করতেও কেন মাটি দরকার?

উত্তর: মাটিতে জন্মানো গাছ বা শস্য খেয়েই পশুপাখিদের শরীরে মাংস হয় এবং পাখিরা ডিম দিতে পারে। আর পুকুরও মাটির উপর থাকে এবং পুকুরের মাটি থেকে বিভিন্ন মাছ তাদের খাবার পেয়ে থাকে। তাই মাছ, মাংস, ডিম তৈরি করতেও মাটি দরকার।

10. পাথর ফেটে মাটি কীভাবে তৈরি হয়? [পর্ষদ নমুনা]

উত্তর: ভূমিকম্প, সূর্যের তাপে, প্রচণ্ড বৃষ্টিতে পাথর ফেটে গুঁড়ো হয়ে যায়। এই গুঁড়োগুলো বিভিন্ন পদার্থের সঙ্গে হাজার হাজার বছর ধরে মিশতে থাকে এবং এই মিশ্রণের ফলে মাটি তৈরি হয়।

4. Long Question Answer

1. জমিতে কী ধরনের সার ব্যবহার করা হয়?

উত্তর: জমির উর্বরতা শক্তি ফিরিয়ে আনার জন্য জৈব ও অজৈব দুধরনের সারই মাটিতে প্রয়োগ করা হয়। জৈব সারের মধ্যে আবর্জনা ও উদ্ভিদ পচা, গোবর, গোমূত্র, খইল, হাড়ের গুঁড়ো,

প্রাণীদের মৃত দেহাবশেষ প্রধান। অজৈব সারের মধ্যে ইউরিয়া, সুফলা, সুপার ফসফেট, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট প্রধান।

2. মাটির উর্বর হয় কীভাবে?

উত্তর: মৃত্তিকার উপরে ও নীচে বেড়ে ওঠা বিভিন্ন উদ্ভিদ,প্রাণী ও আণুবীক্ষণিক জীবের বর্জিত দৈর্ঘ্য ও এদের মৃত দেহাবশেষ মিলিতভাবে মৃত্তিকার জৈব উপাদান গঠ করে। জৈব উপাদান মরে বা পচে গেলে একাধিক জৈব অ্যাসিড বা হিউমাস নির্গত হয় যার ফলে মাটির উর্বরতা ও পুষ্টিগুণ বাড়ে। মাটিতে বসবাসকারী বিভিন্ন আণুবীক্ষণিক প্রাণী মাটির মৃত জৈব উপাদানকে ভেঙে উর্বরতা বৃদ্ধি করে। মাটিতে বসবাসকারী ইঁদুর, ছুঁচো, কেঁচো, পিঁপড়ে, উই, কেন্নো প্রভৃতি প্রাণী মাটি খুঁড়ে মাটির বিভিন্ন স্তরের উপাদানকে মিশিয়ে মাটিকে উর্বর করে।

3. মাটির উপকারী উপাদান বাড়াতে আমরা কী করতে পারি?

উত্তর: আমরা জমিতে গাছ লাগালে বা চাষ করলে মাটির জৈব উপাদান বাড়ে। বিভিন্ন রকম ডাল, কলাই শুঁটি, মটর গাছ প্রভৃতি চাষ করলে মাটিতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ বাড়ে। মাটিতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার বন্ধ করলে মাটির বন্ধু পোকারা আর মরে না বলে মাটির স্বাভাবিক উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। মাটিতে জৈব সার ও কীটনাশকের ব্যবহার করলে মাটির উপকার হয়।

4. ধস কাকে বলে?

উত্তর: পার্বত্য অঞ্চলে ভূমির ঢালের উপরে জমে থাকা আত্ম লগা পদার্থসমূহ মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে দ্রুতগতিতে নীচে নেমে এলে তাকে ধস বলে। (ⅰ) ভূমি ধসের ফলে চাষের জমি, অরণ্যভূমি, বসতবাড়ি ইত্যাদির ক্ষতি হয়।(ii) এছাড়াও যোগাযোেগ ব্যবস্থা, জলসরবরাহ ব্যবস্থা, নদী ব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বৃষ্টিতে সেই মাটি ধুয়ে বেরিয়ে যায়। এর ফলে ওই বড়ো পাথর নীচে নেমে আসে। সেই সঙ্গে আরও কিছু গাছ, পাথর নিয়ে নীচে নেমে আসে। এভাবেই পাহাড়ে ধস নামে। এছাড়া ভূমিকম্পের ফলে মাটি-পাথর উপর থেকে নীচে নেমে এসে ধস নামে।পরিবেশ

5. কীভাবে জল পরিষ্কার রাখা যেতে পারে? অথবা, প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে জলাশয়ের জল কীভাবে শোধিত হয় লেখো। [শ্রীরামকৃষ্ণ আশ্রম নিম্ন বুনিয়াদী বিদ্যালয়।

উত্তর: জল পরিষ্কার রাখার বা জলশোধনের দুরকম পদ্ধতি আছে-(i) প্রাকৃতিক পদ্ধতি ও (ii) রাসায়নিক পদ্ধতি ।

 (i) প্রাকৃতিক পদ্ধতি: বাতাসের অক্সিজেন জলে মিশে জলের নোংরাগুলিকে ভাঙতে সাহায্য করে। এছাড়া জলে থাকা ছোটো ও বড়ো মাছ, বিভিন্ন অণুজীব জলের নোংরা খেয়ে নেয়।

(ii) রাসায়নিক পদ্ধতি: পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেটের মতো কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে থাকা অক্সিজেন জলের নোংরাগুলিকে ভেঙে দেয়।

6. তোমার পাড়ার পুকুরটিকে কীভাবে দূষণমুক্ত রাখা যাবে?

উত্তর: পাড়ার পুকুরটিকে দূষণমুক্ত রাখতে হলে পুকুরে মলমূত্র ত্যাগ, বাসনমাজা, কাপড়কাচার মতো কাজগুলি বন্ধ করতে হবে। বাড়ির আবর্জনা, পলিথিন ইত্যাদি সেখানে ফেলা যাবে না। পুকুরের জল পরিষ্কার করার জন্য নির্দিষ্ট মাত্রায় পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেটের প্রয়োগ করতে হবে। জলের আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। আর এলাকাবাসীকে বোঝাতে হবে কেন পুকুর পরিষ্কার রাখা দরকার।

7. পূর্ব কলকাতার জলাভূমি কীভাবে তৈরি হয়েছে?

উত্তর: তিনশো বছর আগে কলকাতার নোংরা গঙ্গায় ফেলার জন্য গঙ্গা ভরে গিয়ে বন্যার সম্ভাবনা বাড়ছিল। তাই 1857 সালে উইলিয়াম ক্লার্কের পরিকল্পনা অনুযায়ী কলকাতার পূর্ব দিকে অবস্থিত বিদ্যাধরী নদীতে শহরের নোংরা জল ফেলা হয়। নোংরা জল ক্রমাগত পড়তে পড়তে বিদ্যাধরীর স্রোেত কমে গেল। ফলে কলকাতার পূর্বে অবস্থিত নদীর এই অংশ বদ্ধ জলা হয়ে গেল। এভাবেই পূর্ব কলকাতার জলাভূমি তৈরি হল।

8. উদ্ভিদের ও প্রাণীরা কীভাবে একে অপরের ওপর নির্ভরশীল হয় । অথবা, উদ্ভিদ ও প্রাণীদের মধ্যে কে কার ওপর নির্ভর করে তা উদাহরণসহ আলোচনা করো। [বালুরঘাট গার্লস হাইস্কুল।

উত্তর: পৃথিবীতে সূর্যের আলোকে কাজে লাগিয়ে সবুজ উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে। আবার পোকামাকড়, হরিণ, ছাগল ইত্যাদি তৃণভোজী প্রাণীরা সেই ঘাস পাতা, গাছ-পালা খেয়ে প্রাণ ধারণ করে। বাঘ, সিংহ ইত্যাদি মাংসাশী প্রাণীরা আবার এই প্রাণীগুলিকে খেয়ে প্রাণধারণ করে। মানুষ বিভিন্ন প্রাণীর মাংস খায় ও বিভিন্ন উদ্ভিদ থেকে আহার্য সংগ্রহ করে। আবার প্রাণীরা বিভিন্নভাবে গাছের বীজ পৃথিবীতে ছড়িয়ে উদ্ভিদ সৃষ্টির কারণ হয়। ফলে উদ্ভিদরাও বেড়ে ওঠে।

পাঠ্যবইতে দেওয়া প্রশ্নগুলির সমাধান

9. তুমি যেখানে থাকো সেখানে নদী আর ডোবা ক-টা আছে তা উপরে ডানপাশের খোপে দেখাও। সব কিছু ক-টা করে আছে তা নীচে দেখাওঃ

উত্তর: আঁকার সহজ সরল উপায়

প্রথমে ১ সেমি লম্বা একটা দাগ সোজা টানো। এর একটা বিন্দু থেকে যতগুলি করে জলাভূমি, তত সেমি লম্বা দাগ ওপরের দিকে টানো। যেমন-৪টি ডোবা থাকলে ৪ সেমি লম্বা দাগ। আর একটা বিন্দু থেকেও ওই একই দৈর্ঘ্যের দাগ টানো। দুটি দাগের মাথা জুড়ে দাও। এরপর তৈরি করা স্তম্ভগুলির প্রতিটিকে আলাদা আলাদা রং করে দাও।

(তোমাদের বিদ্যালয় বা বাড়ির দক্ষিণ বা উত্তর দিকে, বা যে কোনো অন্য দিকে কী কী জলাশয় আছে খোঁজো, তারপর নীচে করে দেওয়া মানচিত্রটি দেখো নিজেরাও খুঁজে পাওয়া জলাশয়গুলিকে জলাশয় মানচিত্রে এঁকে দেখাও।)

10. মাটির শত্রু কাদের বলা হয়? কেন এদের মাটির শত্রু বলা হয়?

উত্তর: পলিথিন, প্লাস্টিক-এদের মাটির শত্রু বলা হয়। কারণ এগুলি মাটিতে না ভেঙে মিশে থাকে। ফলে গাছের শিকড় মাটিতে ঢুকতে পারে না। অল্প ঝড়বৃষ্টিতেই গাছ উলটে পড়ে। এছাড়া মাটিতে এগুলি মিশে থাকলে মাটির উপরের ও নীচের কণার মধ্যে যোগ থাকে না। ফলে বৃষ্টিতে বা জোরালো বাতাসে মাটির ক্ষয় হয়। তাই এদের মাটির শত্রু বলা হয়।

5. Fill in The Blanks

1. ধান চাষের জমি———————– –এর ঢালে সিঁড়ির মতো করে তৈরি করা হয়।

2.———————-, সূর্যের তাপে পাথর ফেটে গুঁড়ো হয়।

3.———————— ছাড়া গাছ হয় না।

4. পাহাড়ের মাটি বৃষ্টিতে ধুয়ে এসে——————– থিতোয়।

5. বড়ো গাছ ছাড়া——————- ফার্নরাও মাটি তৈরিতে সাহায্য করে। 

6. পাহাড়ের রাস্তার ধার————————।

7. খুব————————- মাটির তলা গলে যায়।

8. পাহাড়ে———————, প্লাস্টিকের কাপ ফেলা উচিত নয়।

9. পাহাড়ে————————- লাগালে ধস কমবে।

10. পাহাড়ি রাস্তায়————————– বেশি নামে।

উত্তর: 1. পাহাড়। 2. ভূমিকম্পে। 3. মাটি। 4. সমতলে। 5. মস। 6. খাড়া। 7. বৃষ্টিতে। 8. পলিথিন। 9. গাছ। 10. ধস।

6. True And False

1. বালির কণার ফাঁকে ফাঁকে জল-বাতাস থাকে   (x)   ।

2. হামানদিস্তার সাহায্যে মাটি গুঁড়ো করা যায়    ()   

3. সব জৈব পদার্থ জলে ভাসে   ‘x’ ।

4. কাদায় মিহি বালি মিশিয়ে ইট গাঁথা যায়  ()  ।

5. কাদার কণা বালির কণার চেয়ে বড়ো  ‘x’   ।

6. ধান চাষে ফুট দশেক গভীর মাটি দরকার। (x)

7. মুরশিদাবাদে ভালো চা চাষ হয়।  (x)

8. শস্য থেকে প্রাণীদের শরীরে মাংস হয়।  (√)

9. দার্জিলিং-এ মে মাসে ঠান্ডা থাকে। (√)

10. গাছ শিকড় দিয়ে পাথর ফাটায়। (√)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *