WBBSE Class 6 Geography Chapter 5 Solution | Bengali Medium

Class 6 Chapter 5 Solution

জল-স্থল-বাতাস

MCQ

1. লোহা, সিলিকন, নিকেল।

উত্তর: সিলিকন

2. নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, জলীয় বাষ্প।

উত্তর: জলীয় বাষ্প

3. রাইন, ভলগা, ইনিসি।

উত্তর: রাইন 

4. প্যাটাগোনিয়া, সাহারা, হিমালয়।

উত্তর:  হিমালয় 

5. থার্মোস্ফিয়ার, এক্সোস্ফিয়ার, আয়নোস্ফিয়ার।

উত্তর: এক্সোস্ফিয়ার

6. প্যানজিয়া, প্যানথালাসা, মেরুপ্রভা।

উত্তর: মেরুপ্রভা

7. শিলামণ্ডল, ভূত্বক, ট্রপোস্ফিয়ার।

উত্তর: ট্রপোস্ফিয়ার

৪. বায়ুমণ্ডল, বারিমণ্ডল, সৌরজগৎ।

উত্তর: সৌরজগৎ

9. নীল গ্রহ, লাল গ্রহ, মহাশূন্য।

উত্তর: মহাশূন্য

10.  উত্তর: আমেরিকা, প্রশান্ত মহাসাগর, ইউরোপ।
উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগর

1. আকাশকে দিনেরবেলায় নীল দেখায়, তার কারণ হল বায়ুমণ্ডলে-

(i) অক্সিজেনের উপস্থিতি

(ii) কার্বন ডাইঅক্সাইডের উপস্থিতি

(iii) ধূলিকণার উপস্থিতি

উত্তর: (iii) ধূলিকণার উপস্থিতি

2. বায়ুমণ্ডলে যে গ্যাসের পরিমাণ সর্বাধিক তা হল-

(i) অক্সিজেন

(ii) নাইট্রোজেন

(iii) কার্বন ডাইঅক্সাইড

উত্তর: (ii) নাইট্রোজেন

3. বায়ুমণ্ডলের শান্ত স্তরটি হল-

(i)  ট্রপোস্ফিয়ার

(ii)  আয়নোস্ফিয়ার

(iii) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার

উত্তর: (iii) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার

4. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশটি হল-

 (i) উত্তর: আমেরিকা

(ii) এশিয়া

 (iii) আফ্রিকা

উত্তর: (ii) এশিয়া

5. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীটি হল-

(i)  ব্রহ্মপুত্র

 (ii) ইয়াংসি

 (iii) নীলনদ

উত্তর:  (iii) নীলনদ

6. বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন স্তরটি হল-

(i)  ট্রপোস্ফিয়ার

(ii) স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার

(iii)  মেসোস্ফিয়ার

উত্তর: (i)  ট্রপোস্ফিয়ার

7. বায়ুমণ্ডলের থার্মোস্ফিয়ার স্তরটির তাপমাত্রা হল-

(i) 100° সে

(ii) 800° সে

(iii)  200° সে

উত্তর: (iii)  200° সে

৪. পৃথিবীর কেন্দ্রমণ্ডলের প্রধান উপাদান হল-

(i) ক্রোমিয়াম ও নিকেল 

(ii)  নিকেল ও লোহা

(iii)  লোহা

উত্তর: (ii)  নিকেল ও লোহা

9. নীলগ্রহ বলা হয়-

 (i)  মঙ্গলকে

 (ii) প্লুটোকে

 (iii)  পৃথিবীকে

উত্তর:  (iii)  পৃথিবীকে

10. পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাদেশ হল-

 (i) এশিয়া

 (ii) আফ্রিকা

 (iii) ওশিয়ানিয়া

উত্তর:  (iii) ওশিয়ানিয়া

11. পৃথিবীর সকল মহাদেশ একসঙ্গে যখন অবস্থান করত তাকে বলা হত-

(i) প্যানজিয়া

(ii) শিল্ড

(iii)  প্যানথালাসা

উত্তর: (i) প্যানজিয়া

12. কোনো গ্রহে বাতাস না থাকলে সেখানে আকাশের  কী হবে-

(i)  নীল

(ii) সাদা

(iii) কালো

উত্তর: (ii) সাদা

13. বিশ্বের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে সমুদ্রজলের উন্নতা-

(i)  বেড়ে যায়

(ii)  কমে যায়

(iii)  কোনো পরিবর্তন হয় না

উত্তর: (i)  বেড়ে যায়

14. পৃথিবীর প্রথম বৃহত্তম মহাসাগর-

(i)  প্রশান্ত মহাসাগর

(ii)  আটলান্টিক

(iii)  ভারত মহাসাগর

উত্তর: (i)  প্রশান্ত মহাসাগর

15. শ্বেত মহাদেশ বলা হয়-

(i)  অ্যান্টার্কটিকাকে

(ii) এশিয়াকে

(iii)  আমেরিকাকে

উত্তর: (i)  অ্যান্টার্কটিকাকে

16. সাতটি মহাদেশের মধ্যে ‘নবীন বিশ্ব’ বলা হয়-

(i)  ইউরোপকে

(ii) আফ্রিকাকে

(iii) আমেরিকাকে

উত্তর: (iii) আমেরিকাকে

17. পৃথিবীর বিশাল জল ভাণ্ডারের নাম হল-

 (i) শিলামণ্ডল

 (ii) কেন্দ্রমণ্ডল

(iii)  বারিমণ্ডল

উত্তর:  (ii) কেন্দ্রমণ্ডল

18. পৃথিবীতে মোট জলভাগ আছে-

(i)  71 শতাংশ

(ii) 68 শতাংশ

(iii)  60 শতাংশ

উত্তর: (i)  71 শতাংশ

19. শুষ্কতম শীতল মরুভূমিটির নাম হল-

 (i) প্যাটাগোনিয়া

(ii) থর

(iii)  সাহারা

উত্তর:  (i) প্যাটাগোনিয়া

20. এশিয়ার দীর্ঘতম নদীটির নাম হল-

 (i) দানিয়ুব

(ii)  ইয়াংসি কিয়াং

 (iii) মিসিসিপি-মিসৌরি

উত্তর:  (iii) মিসিসিপি-মিসৌরি

21. তিনদিক স্থলভাগ দ্বারা বেষ্টিত জলভাগকে বলা হয়-

(i) সাগর

(ii)  দ্বীপ

(iii)  উপসাগর

উত্তর: (ii)  দ্বীপ

22. পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো উয় মরুভূমি-

(i) থর মরুভূমি

(ii)  সাহারা মরুভূমি

(iii) কালাহারি মরুভূমি

উত্তর: (ii)  সাহারা মরুভূমি

23. থার্মোস্ফিয়ারের পর থেকে সীমাহীন মহাকাশ হল-

(i)  এক্সোস্ফিয়ার

(ii)  মেসোস্ফিয়ার

(iii)  ট্রপোস্ফিয়ার

উত্তর: (i)  এক্সোস্ফিয়ার

24. জেটপ্পেন বায়ুমণ্ডলের যে স্তরের মধ্য দিয়ে চলাচল করে, তা হল-

 (i)  ট্রপোস্ফিয়ার

 (ii)  স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার

 (iii) মেসোস্ফিয়ার

উত্তর:  (ii)  স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার

25. ইউরোপ মহাদেশের প্রধান পর্বতশ্রেণি হল-

(i)  রকি

(ii)  আল্পস

(iii)  আন্দিজ

উত্তর: (iii)  আন্দিজ

26. ওশিয়ানিয়ার প্রধান পর্বতশ্রেণি হল-

(i)  আল্পস

(ii)  গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ

(iii) আটলাস

উত্তর: (iii) আটলাস

27. পৃথিবীর সবচেয়ে বাইরের শক্ত আস্তরণটি হল-

 (i) কেন্দ্রমণ্ডল

(ii)  গুরুমণ্ডল

(iii)  ভূত্বক

উত্তর: (ii)  গুরুমণ্ডল

28. ফ্রিজ, এসি ইত্যাদি থেকে নির্গত হয়-

 (i) ক্লোরোফ্লুয়োরোকার্বন 

 (ii) কার্বন মনোঅক্সাইড

(iii)  কার্বন ডাইঅক্সাইড

উত্তর: (i) ক্লোরোফ্লুয়োরোকার্বন 

29. বায়ুমণ্ডলের রক্ষাকবচটির নাম হল-

(i)  থার্মোস্ফিয়ার

(ii)  স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার

(iii)  ওজোন

উত্তর: (iii)  ওজোন

30. প্রাচীনকালে বিশাল জলভাগটির নাম হল-

(i)  প্যানজিয়া

(ii)  প্যানথালাস

 (iii) টেথিস
উত্তর:(ii)  প্যানথালাস

Very Short Question Answer

1. বায়ুমণ্ডলের সর্বপ্রধান গ্যাসীয় উপাদান কোন্টি?

উত্তর:  নাইট্রোজেন।

2. কোন্ গ্যাসীয় উপাদান সূর্য থেকে আগত তাপ ধরে রাখে?

উত্তর: কার্বন ডাইঅক্সাইড।

3. জেট বিমানগুলি কোন্ স্তর দিয়ে যাতায়াত করে?

উত্তর: স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার।

4. বায়ুমণ্ডলের শীতলতম স্তর কোন্টি?

উত্তর: মেসোস্ফিয়ার।

5. বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের পরিমাণ কত?

উত্তর:  প্রায় 21%

6. বায়ুমণ্ডলের কোন্ গ্যাসীয় উপাদান সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মিকে শোষণ করে?

উত্তর: ওজোন গ্যাস।

7. বায়ুমণ্ডলের উন্নতম স্তর কোন্টি?

উত্তর: থার্মোস্ফিয়ার।

৪. বেতার তরঙ্গ কোন স্তরে বাধা পেয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসে?

উত্তর: আয়নোস্ফিয়ার স্তরে।

9. বায়ুমণ্ডলে শতকরা কত ভাগ নাইট্রোজেন আছে?

উত্তর: প্রায় 78 ভাগ।

10. পৃথিবীর কোন শক্তির প্রভাবে বায়ুমণ্ডল পৃথিবীর গায়ে চাদরের ন্যায় লেগে রয়েছে?

উত্তর: মাধ্যাকর্ষণ শক্তির।

11. বায়ুমণ্ডলের যাবতীয় পরিবর্তন কোন্ স্তরে দেখা যায়?

উত্তর:  ট্রপোস্ফিয়ারে।

12. বায়ুমণ্ডলের সর্বশেষ স্তরটির নাম কী?

উত্তর: এক্সোস্ফিয়ার।

13. বায়ুমণ্ডলের শতকরা কত ভাগ কার্বন ডাইঅক্সাইড আছে?

উত্তর: 0.033 ভাগ।

14. বায়ুমণ্ডলে কোন উপাদানের প্রভাবে বৃষ্টিপাত হয়?

উত্তর: জলীয় বাষ্প-এর।

15. মেরুপ্রভা বা মেরুজ্যোতি কোন্ স্তরে সৃষ্টি হয়?

উত্তর: আয়নোস্ফিয়ারে।

16. বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধ্বসীমা কত?

উত্তর: প্রায় 10,000 কিলোমিটার।

17. পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী কোন্টি?

উত্তর: নীলনদ।

18. ইউরোপ ও এশিয়া মহাদেশকে একত্রে কী বলা হয়?

উত্তর: ইউরেশিয়া।

19. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর কোন্টি?

উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগর।

20. আন্দিজ পর্বতমালা কোন্ মহাদেশে অবস্থিত?

উত্তর: দক্ষিণ আমেরিকা।

21.পরিচলন স্রোতের উৎপত্তি কোথায় হয়?

উত্তর: গুরুমণ্ডলে।

22. বায়ুতে ওজোন গ্যাসের পরিমাণ কত?

উত্তর: 0.00006%1

23. প্যানজিয়া কাকে বলে?

উত্তর: প্রাচীন বিশাল অখণ্ড স্থলভাগকে।

24. পৃথিবীতে নবীন বিশ্ব কাকে বলে?

উত্তর: আমেরিকাকে।

25. প্যানথালাসা কাকে বলে?

উত্তর: প্রাচীনকালে প্যানজিয়া বহির্ভূত যে বিশাল জলভাগ অবস্থান করত, তাকে প্যানথালাসা বলে।

26. নীল গ্রহ কাকে বলা হয়?

উত্তর: পৃথিবীকে।

27. মঙ্গল গ্রহের আর-এক নাম কী?

উত্তর: লাল গ্রহ।

28. দ্বীপ মহাদেশ কাকে বলে?

উত্তর: ওশিয়ানিয়াকে।

29. বায়ুমণ্ডলের 97% উপাদান ভূপৃষ্ঠ থেকে কত কিমির মধ্যে অবস্থান করে?

উত্তর: 27 কিমি।

30. দক্ষিণ মেরুকে ঘিরে কোন মহাদেশ অবস্থান করছে?

উত্তর: অ্যান্টার্কটিকা।

31. গভীরতা কীসের সাপেক্ষে মাপা হয়?

উত্তর: গড় সমুদ্রতলের সাপেক্ষে।

32. দক্ষিণ গোলার্ধে স্থলভাগের থেকে জলভাগের পরিমাণ কত বেশি?

উত্তর: 15 শতাংশ বেশি।

33. মহাদেশ সঞ্চরণের মূল কারণ কী?

উত্তর: গুরুমণ্ডলে পরিচলন স্রোত।

34. বিশ্ব উন্নায়ণের একটি প্রভাব লেখো।
উত্তর: মেরু অঞ্চলের বরফ গলে গিয়ে সমুদ্র জলতলের উচ্চতা বৃদ্ধি ঘটবে।

35.বাতাস ছাড়া উদ্ভিদ, প্রাণী কেউই কি বাঁচতে পারতো?
 উত্তর: না, পারতো না।

37. নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, জলীয় বাষ্প।

উত্তর: জলীয় বাষ্প

38. রাইন, ভলগা, ইনিসি।

উত্তর: রাইন 

39. প্যাটাগোনিয়া, সাহারা, হিমালয়।

উত্তর:  হিমালয় 

40. থার্মোস্ফিয়ার, এক্সোস্ফিয়ার, আয়নোস্ফিয়ার।

উত্তর: এক্সোস্ফিয়ার

41. প্যানজিয়া, প্যানথালাসা, মেরুপ্রভা।

উত্তর: মেরুপ্রভা

42. শিলামণ্ডল, ভূত্বক, ট্রপোস্ফিয়ার।

উত্তর: ট্রপোস্ফিয়ার

43. বায়ুমণ্ডল, বারিমণ্ডল, সৌরজগৎ।

উত্তর: সৌরজগৎ

44. নীল গ্রহ, লাল গ্রহ, মহাশূন্য।

উত্তর: মহাশূন্য

45.  উত্তর: আমেরিকা, প্রশান্ত মহাসাগর, ইউরোপ।
উত্তর: প্রশান্ত মহাসাগর

Short Question Answer

1. দিনের বেলা আকাশকে নীল দেখায় কেন?

উত্তর: আকাশ হল পৃথিবীকে ঘিরে থাকা বায়ুস্তর। দিনের বেলা সূর্যের আলো বায়ুমধ্যস্থ ধূলিকণায় ধাক্কা খেয়ে সাতটি রঙে ভেঙে যায়। এর মধ্যে নীল রং সবথেকে বেশি করে আকাশ জুড়ে বিচ্ছুরিত হয়, তাই আকাশকে নীল দেখায়।

2. বায়ুমণ্ডল কাকে বলে?

উত্তর: পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির টানে ভূপৃষ্ঠ থেকে ক্রমশ উপরের দিকে যে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীকে চাদরের মতো বেষ্টন করে আছে, তাকে বায়ুমণ্ডল বলে। এর ঊর্ধ্বসীমা ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে প্রায় 10,000 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত।

3. বায়ুমণ্ডলের উপাদানগুলি কী কী?

উত্তর: বায়ুমণ্ডলের উপাদান প্রধানত তিন প্রকার- ① গ্যাসীয়: নাইট্রোজেন, অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ও নিষ্ক্রিয় গ্যাস। তরল বা জলীয়: জলীয় বাষ্প।ও কঠিন: ধূলিকণা কার্বনের গুঁড়ো ও বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রগুলি থেকে নির্গত ছাই।

4. ওজোনস্তর বলতে কী বোঝো?

উত্তর: স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের 20-50 কিমি উচ্চতার মধ্যে গ্যাসের একটি স্তর অবস্থান করছে। এই স্তরকে ওজোনস্তর বলে। এই স্তরটি সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে জীবকুলকে ক্ষতিকারক প্রকোপ থেকে রক্ষা করে।

5. ভূত্বক কাকে বলে?

উত্তর: জিন পৃথিবীর উপরিভাগের কঠিন আবরণকে ভূত্বক বলে। এই ভূত্বক মূলত বিভিন্ন প্রকার উপাদান (শিলা) দ্বারা গঠিত। এর গভীরতা 5-70 কিমি এবং জীবজগতের আধাররূপে এই স্তরটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

6. গুরুমণ্ডল বলতে কী বোঝো?

উত্তর: কেন্দ্রমণ্ডলের চারদিকে প্রায় 2,900 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটি গুরুমণ্ডল নামে পরিচিত। এখানকার প্রধান উপাদান হল-সিলিকন, ম্যাগনেশিয়াম, কার্বন, সিসা প্রভৃতি।

7. কেন্দ্রমণ্ডল কাকে বলে?

উত্তর: পৃথিবীর অভ্যন্তরে অর্থাৎ, কেন্দ্রের চারদিকে প্রায় 3,200 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটি কেন্দ্রমণ্ডল নামে পরিচিত। এই স্তরটি লোহা নিকেল, সিসা প্রভৃতি ভারী উপাদান দ্বারা গঠিত।

৪. কোন্ গ্রহকে কেন ‘নীলগ্রহ’ বলা হয়?

উত্তর: পৃথিবীকে ‘নীলগ্রহ’ বলা হয়। সৌরজগতের একমাত্র পৃথিবীতে বিশাল পরিমাণে জল পাওয়া যায় বলে মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে ঝলমলে নীল গোলকের মতো দেখায়। তাই পৃথিবীকে নীলগ্রহ বলে।

9. প্যানজিয়া কাকে বলে?

উত্তর: প্রায় 22.5 কোটি বছর আগে বর্তমানের সমস্ত মহাদেশগুলি একত্রে একটি অখণ্ড স্থলভাগ বা মহাদেশ হিসেবে ছিল। এই অখণ্ড স্থলভাগটিকে বিজ্ঞানীরা প্যানজিয়া নামে চিহ্নিত করেন।

10. প্যানথালাসা বলতে কী বোঝো?

উত্তর: প্যানজিয়া বা অখণ্ড মহাদেশের চারদিকে প্রায় 22.5 কোটি বছর আগে বিরাট জলভাগ বা মহাসাগর ছিল। বিজ্ঞানীরা এই মহাসাগরের নাম দেন প্যানথালাসা।

11. জলচক্র কী?

উত্তর: জল, মেঘ, বরফ, তুষাররূপে চক্রাকারে বায়ুমণ্ডল, বারিমণ্ডল ও জীবমণ্ডলের মধ্য দিয়ে স্বাভাবিকভাবে প্রবাহিত হয়, তাকে জলচক্র বলে।

12. বারিমণ্ডল কাকে বলে?

উত্তর: ভূপৃষ্ঠের সাতভাগের প্রায় পাঁচভাগ স্থান যে জলরাশির দ্বারা আবৃত রয়েছে তার ভৌগোলিক নাম বারিমণ্ডল।

13. পরিচলন স্রোত বলতে কী বোঝো?

উত্তর: পৃথিবীর গুরুমণ্ডলে অবস্থিত উত্তপ্ত গলিত পদার্থের সমন্বয়ে এক প্রকার স্রোতের সৃষ্টি হয়। এই স্রোত পরিচলন স্রোত নামে পরিচিত।

14. জীবমণ্ডল কাকে বলে?

উত্তর: পৃথিবীর জল, স্থল ও বাতাসে ছড়িয়ে থাকা প্রায় 35 হাজার প্রজাতির উদ্ভিদ এবং 15 লক্ষ প্রজাতির প্রাণী নিয়ে যে প্রাণীজগৎ সৃষ্টি হয়েছে, তাকে জীবমণ্ডল বলে।

15. পরিবেশের উপাদান বলতে কী বোঝো?

উত্তর: যে সকল উপাদানের সমন্বয়ে পরিবেশ গঠিত হয়, তাদের পরিবেশের উপাদান বলে। এই উপাদান দু- প্রকার, যথা-① জড় উপাদান (জল, বাতাস, সূর্যালোক) এবং ② সজীব উপাদান (প্রাণীসহ সমস্ত জীবজগৎ)।

16. ‘বিশ্ব উন্নায়ন’ কাকে বলে?
উত্তর: যানবাহন ও শিল্প-কলকারখানা থেকে নির্গত বিষাক্ত গ্যাস বাতাসে মিশে পৃথিবীর চারদিকে একটি আবরণ তৈরি করেছে, ফলে পৃথিবীতে তৈরি হওয়া তাপ পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে বাইরে বেরিয়ে যেতে পারছে না। পৃথিবীর তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে। এই ঘটনাই বিশ্ব উন্নায়ন নামে পরিচিত। গত এক দশকে পৃথিবীর তাপমাত্রা প্রায় 3° সে বেড়েছে।

Long Question Answer

1. বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাসের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও।

উত্তর: বায়ুমণ্ডলকে মোটামুটি পাঁচটি স্তরে ভাগ করা হয়। যথা—

• ট্রপোস্ফিয়ার: বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে নীচের স্তরটি হল ট্রপোস্ফিয়ার। ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরে প্রায় 18 কিমি পর্যন্ত এই স্তরটি বিস্তৃত আছে। এই স্তরে ধূলিকণা, জলকণা থাকে বলে মেঘ, ঝড়, বৃষ্টি প্রভৃতি হয়।

• স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার: ট্রপোস্ফিয়ারের ওপরে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 50 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটি ‘স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার’ নামে পরিচিত। জলকণা, ধূলিকণা না-থাকায় এই স্তরে মেঘ, ঝড়, বৃষ্টি কিছুই হয় না। এই স্তরে 20-25 কিমি উচ্চতায় ওজোন গ্যাসের একটি স্তর রয়েছে।

• মেসোস্ফিয়ার: স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারের ওপরে ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটি ‘মেসোস্ফিয়ার’ নামে পরিচিত। এই স্তরে উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কমতে থাকে।

• থার্মোস্ফিয়ার: মেসোস্ফিয়ারের পরে অর্থাৎ, ভূপৃষ্ঠ থেকে 300 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটিকে ‘থার্মোস্ফিয়ার’ বলা হয়। এখানে গ্যাসের অণুগুলি আয়নিত অবস্থায় থাকে তাই এই স্তরকে আয়নোস্ফিয়ারও বলা হয়।

• এক্সোস্ফিয়ার; থার্মোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে প্রায় 750 কিমি পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরটি ‘এক্সোস্ফিয়ার’ নামে পরিচিত। এই অঞ্চলে কৃত্রিম উপগ্রহ, মহাকাশ স্টেশন প্রভৃতি থাকে।

2. বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা কর। বায়ুমণ্ডল না- থাকলে কী হত?

উত্তর: পৃথিবীর চারদিকে চাদরের মতো জড়িয়ে আছে বায়ুমণ্ডল। এই বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব নিম্নে আলোচিত হল-    • জীবনধারনের অনুকূল তাপমাত্রা বজায় থাকে: দিনের বেলা সূর্যের তাপে পৃথিবী উত্তপ্ত হয় এবং রাত্রি বেলা সেই তাপ বিকিরণ হয়। বায়ুমণ্ডল এই তাপকে ধরে রেখে, উন্নতা নিয়ন্ত্রণ করে। বায়ুমণ্ডল না-থাকলে সূর্যাস্তের পর হঠাৎ ভীষণ ঠান্ডা আর সূর্যোদয়ের পর হঠাৎ প্রবল গরম হয়ে যেত পৃথিবী। বায়ুমণ্ডলের জন্যই অনুকূল তাপমাত্রা বজায় থাকে।

• প্রাণের সঞ্চার ঘটে: পৃথিবীকে ঘিরে থাকা বায়ুর স্তর না-থাকলে, অন্যান্য গ্রহের মতো পৃথিবীও প্রাণহীন হয়ে যেত। কারণ, বাতাস ছাড়া কোনো উদ্ভিদ প্রাণী বেঁচে থাকতে পারে না।

• উল্কাপিন্ডের ধ্বংস হওয়া : প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে। কোটি ছোটো ছোটো উল্কা কিন্তু বায়ুমণ্ডলের সঙ্গে সংঘর্ষে জ্বলে ছাই হয়ে যায় উল্কাপিন্ড। তাই পৃথিবীর কোনো ক্ষতি হয় না।

• উদ্ভিদ ও প্রাণী জগতের বিকাশে সহায়তা করা: বায়ুমণ্ডলের মধ্যে অবস্থান করে বিভিন্ন প্রকার গ্যাস। নাইট্রোজেন গ্যাস জীবের প্রেটিন জাতীয় খাদ্য তৈরিতে সহায়তা করে, মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। অক্সিজেন গ্যাস জীবের শ্বাসকার্য নিয়ন্ত্রণ করে। কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে সহায়তা করে। ওজোন গ্যাস সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মিকে এবং জলীয় বাষ্প সৌরতাপ শোষণ করে উদ্ভিদ ও প্রাণী জগৎকে রক্ষা করে।

3. পৃথিবীর অভ্যন্তরের স্তরবিন্যাসের পরিচয় দাও।

উত্তর:  ভূপৃষ্ঠ থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত মোট তিনটি স্তর রয়েছে, যথা-

• ভূত্বক : পৃথিবীর সবথেকে বাইরে বা ওপরে শামুকের খোলার মতো হালকা ও শক্ত স্তরটিকে ভূত্বক বলে। এই স্তরে সিলিকন, অ্যালুমিনিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম প্রভৃতি হালকা পদার্থ বেশি পরিমাণে আছে।

• গুরুমণ্ডল : ভূত্বকের নীচে নিকেল, লোহা, ক্রোমিয়াম, সিলিকা, ম্যাগনেশিয়াম প্রভৃতি পদার্থ নিয়ে গঠিত স্তরটি গুরুমণ্ডল নামে পরিচিত। এই স্তরের গভীরতা ভূঅভ্যন্তরে প্রায় 2,891 কিলোমিটার পর্যন্ত।

• কেন্দ্রমণ্ডল: পৃথিবীর প্রচণ্ড মাধ্যাকর্ষণ শক্তির জন্য ভরকেন্দ্রের চারদিকে নিকেল, লোহা প্রভৃতি অত্যন্ত ভারী ও ঘন পদার্থগুলি সঞ্চিত হয়ে যে স্তরটি গঠিত হয়েছে, তাকে ‘কেন্দ্রমণ্ডল’ বলা হয়। এই অংশের তাপমাত্রা খুব বেশি, প্রায় 4,000-5,000 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।

4. বিশ্ব উন্নায়নের কারণগুলি উল্লেখ করো।

উত্তর:  বিশ্ব উন্নায়নের কারণগুলি হল-

① জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে বনজঙ্গল ধ্বংস করে কৃষিকাজ, বসতি নির্মাণ প্রভৃতি কারণে বাতাসে কার্বন ডাইঅক্সাইড (CO₂)-এর পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

② শিল্পস্থাপন, যানবাহন, কলকারখানার মেশিন চালনার জন্য কয়লা ও খনিজ তেলের ব্যবহারের ফলস্বরূপ বিষাক্ত কার্বন মনোঅক্সাইড গ্যাসের বাতাসে মিশে যাওয়া।

③ এ ছাড়া রোজকার ব্যবহারের জিনিসপত্র, যেমন-ফ্রিজ, এসি প্রভৃতি থেকে নির্গত ক্লোরোফ্লুয়োরোকার্বন (CFC) গ্যাস বায়ুমণ্ডলে মিশে যাওয়ায় ওজোনস্তরের ক্ষতি হচ্ছে এবং এর কারণে পৃথিবীর উন্নতা ক্রমশ বেড়ে চলেছে।

5. বিশ্ব উন্নায়ন-এর সম্ভাব্য ফলাফলগুলি লেখো।

উত্তর: বিশ্ব উন্নায়নের ফলে-

 উঁচু পার্বত্য অঞ্চল ও মেরুপ্রদেশে সঞ্চিত বরফের গলনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে এবং সমুদ্রের জলতল অনেক উপরে উঠবে। ফলস্বরূপ নীচু উপকূল অঞ্চল জলমগ্ন হয়ে বসতি, কৃষিক্ষেত্র সমুদ্রের সঙ্গে মিশে যাবে।

 বৃষ্টিপাতের বণ্টনের বৈষম্য বৃদ্ধি পাবে। অর্থাৎ, কখনও প্রবল বৃষ্টিপাত আবার কখনও হয়তো বৃষ্টির অভাবে খরা দেখা দেবে।

 মরুভূমির প্রসার ঘটবে।

 শুষ্কপ্রায় অঞ্চলে জলের সংকট বৃদ্ধি পাবে।

 জীবাণু ও ছত্রাকের বংশবৃদ্ধি ঘটবে।

শীতল জলবায়ুর কিছু প্রাণী বিলুপ্ত হবে।

 বিধ্বংসী ঝড় বা সুপার সাইক্লোনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।

 এমনকি এর ফলে শস্যহানি থেকে শুরু করে দুর্ভিক্ষ, মহামারি পর্যন্ত হতে পারে।

6.বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব সম্পর্কে তুমি আরও যা যা জানো ভেবে নিয়ে লিখে ফেলো-

উত্তর: বায়ুমণ্ডলের গুরুত্ব-

• প্রাণের সঞ্চার: পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন আছে বলেই পৃথিবীতে প্রাণের সঞ্চার সম্ভব হয়েছে।

• অনুকূল তাপমাত্রা: বায়ুমণ্ডল আছে বলেই জীবনধারণের জন্য অনুকূল তাপমাত্রা বজায় থাকে। দিনেরবেলা সূর্যতাপে পৃথিবী খুব উত্তপ্ত হয়ে ওঠে না এবং রাতে খুব শীতল হয়ে পড়ে না, যা জীবনধারণের জন্য উপযুক্ত।

• খাদ্যের জোগান: বায়ুমণ্ডলের জন্যই জলীয় বাষ্প সৃষ্টি

হয়। জলীয় বাষ্প থেকে মেঘ সৃষ্টি হয়। আবার, সেই মেঘ থেকে বৃষ্টিপাত হয়। আর বৃষ্টির জলের দ্বারা চাষাবাদ হয়। নানারকম উদ্ভিদ সৃষ্টি হয়। সমস্ত পৃথিবীর প্রাণীকুল এইসব ফসল ও উদ্ভিদকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে জীবনধারণ করে।

• জলের ভারসাম্য রক্ষা: বায়ুমণ্ডল না-থাকলে পৃথিবীতে জলের অস্তিত্ব থাকত না, সূর্যের তাপে পৃথিবীর সমস্ত জল বাষ্পীভূত হয়ে যেত, কিন্তু বায়ুমণ্ডলের জন্যই এই বাষ্প পুনরায় মেঘ ও বৃষ্টি রূপে স্থানান্তরিত হয়ে পৃথিবীতে ফিরে এসে জলের ভারসাম্য বজায় রাখে।

• অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে রক্ষা: পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে যে ওজোন গ্যাসের স্তর আছে, তা সূর্য থেকে আসা ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে নেয়। ফলে আমরা চর্ম ক্যানসার রোগের হাত থেকে রক্ষা পাই। অন্যান্য গুরুত্বগুলি হল-

① বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত নাইট্রোজেন গ্যাস মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

② অক্সিজেন গ্যাস আগুন জ্বালাতে সাহায্যে করে।

③ উদ্ভিদের খাদ্য তৈরিতে কার্বন ডাইঅক্সাইড সাহায্যে করে।

④ ধূলিকণা মেঘ সৃষ্টিতে সাহায্য করে, ফলে বৃষ্টিপাত হয়।

True and False

1. ধূলিকণার জন্য আকাশে বর্ণ-বৈচিত্র্য দেখা যায়।

উত্তর: শুদ্ধ

2. স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা কমে।

উত্তর: অশুদ্ধ

3. নাইট্রোজেন গ্যাস সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মিকে শোষণ করে।

উত্তর: অশুদ্ধ

4. ‘প্যাটোগোনিয়া’ হল একটি শুষ্কতম শীতল মরুভূমি।

উত্তর: শুদ্ধ

5. পৃথিবীর অভ্যন্তরে গুরুমণ্ডলে পরিচলন স্রোতের সৃষ্টি হয়।

উত্তর: শুদ্ধ

6. পৃথিবীতে জলের মধ্যেই প্রথম প্রাণের আবির্ভাব হয়েছিল।

উত্তর: শুদ্ধ

7. ইউরোপ ও এশিয়া এই দুটি মহাদেশকে একত্রে ‘ইউরেশিয়া’ বলে।

উত্তর: শুদ্ধ

৪. বায়ুমণ্ডলের ওজোনস্তর ধ্বংসের পিছনে CFC গ্যাস প্রধান দায়ী।

উত্তর: শুদ্ধ

9. জল, বাতাস, সূর্যের আলো-এগুলি হল পরিবেশের সজীব উপাদান।

উত্তর: অশুদ্ধ

10. মৃত্তিকার ওপর সকল উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবন-মৃত্যু নির্ভরশীল বলে একে জীবনের ধারক বলা হয়।

উত্তর: শুদ্ধ

11. ট্রপোস্ফিয়ারকে ক্ষুব্বমণ্ডল বলে।

উত্তর: শুদ্ধ

12. থার্মোস্ফিয়ারের আর-এক নাম মেসোস্ফিয়ার।

উত্তর: অশুদ্ধ

13. কৃত্রিম উপগ্রহ, মহাকাশ স্টেশন এক্সোস্ফিয়ার স্তরে থাকে।

উত্তর: শুদ্ধ

14. পৃথিবীর বাইরে শক্ত আবরণটিকে আমের আঁটির সঙ্গে তুলনা করা হয়।

উত্তর: অশুদ্ধ

15. ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10,000 কিমি পর্যন্ত বাতাসের অস্তিত্ব লক্ষ করা যায়।

উত্তর: শুদ্ধ

16. ওজোন হিসেবে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।

উত্তর: অশুদ্ধ

17. প্রতি 1000 মিটার উচ্চতায় তাপমাত্রা 6.4 সে হারে বাড়তে থাকে।

উত্তর: অশুদ্ধ

18. ভূপৃষ্ঠ থেকে 50 কিমি পর্যন্ত বায়ুস্তর হল স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার।

উত্তর: অশুদ্ধ

19. কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস সূর্য থেকে আসা ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি থেকে আমাদের রক্ষা করে।

উত্তর: অশুদ্ধ

20. থার্মোস্ফিয়ার স্তরে বাতাস প্রায় না-থাকায় আকাশকে কালো দেখায়।
উত্তর: শুদ্ধ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *