WBBSE Class 3 Amader Paribesh Chapter 2 Solution খাদ্য

অধ্য়ায়— ২

খাদ্য

শাক : সবুজ রং-এর ছোটো গাছ, যা মানুষের খাদ্য।

অখাদ্য : খাওয়া যায় না এমন জিনিস।

বীজ : শস্য বা ফলের দানা।

স্যালাড : গাজর, শশা, টম্যাটো, লেবু, পেঁয়াজ মেশানো পুষ্টি কর খাবার।

শাঁস : ফলের মধ্যে থাকা নরম খাওয়ার মতো অংশ।

বারুদ : একরকম গুঁড়ো গুঁড়ো মতন জিনিস। ঘষলে আগুন জ্বলে।

গোলমরিচ : গোল দেখতে কালো রঙের ঝাঁঝালো গন্ধযুক্ত একরকম মশলা।

খাদ্য: মানুষের খাবার আমাদের পরিচিত খাবারের নাম

খাবার দেখলেই জিভে জল আসে। খাবার টক, মিষ্টি, ঝাল, নোনতা, তেতো যেমনই হোক না কেন। জিভে জল আসলে ওটা মুখের লালা। খাবার হজম করতে লাগে। শরীর খাবার যখন চায়, তখন খাবার দেখলেই জিভে জল আসে। বেশি জল আসে খাবার লোভনীয় হলে।

১। খানিকক্ষণ পর পর শরীর কী চায় ?

উত্তরঃ

২। খাদ্য দেখে জিভে যে জল আসে আসলে তা কী?

উত্তরঃ

৩। মুখের লালা কী কাজে লাগে?

উত্তরঃ

৪। কখন জিভে বেশি জল আসে?

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

পাঁচ রকম স্বাদের কথা হলো। এই পাঁচ রকম স্বাদের কী কী খেয়েছ তা নীচে লেখো। (পাঠ্যবই পৃ: ২৭)

আমাদের আশপাশে বাগান, খেত এসব জায়গায় অনেক রকম শাক চাষ হয়।

যেমন-বেলে শাক, ব্রাহ্মী শাক ইত্যাদি। এগুলি দেখে চেনবার চেষ্টা করো।

১। একটা উপকারী শাকের নাম করো।

উত্তরঃ

২। শাকের সঙ্গে কোন্ জিনিস গুলিয়ে যায়?

উত্তরঃ

৩। যা খেয়ে হজম করা যায়, তাকে কী বলে?

উত্তরঃ

৪। ঘাস কার খাদ্য?

উত্তরঃ

৫। জলে জন্মায় এমন একটি শাকের নাম লেখো।

উত্তরঃ

১। কতকগুলি শাকের নাম করো।

উত্তরঃ

২। শাক ও ঘাসের তফাত কীভাবে বুঝবে?

উত্তরঃ

৩। খাদ্য কাকে বলে?

উত্তরঃ

৪। ঘাস কেন গোরুর খাদ্য, আমাদের নয়?

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

কিছু জিনিসের এক অংশ মানষের খাদ্য। অন্য অংশ চেনা জীবজন্তুর খাদ্য, নীচে সেগুলি লেখো:

খাদ্য: বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিজ্জ খাদ্যের নাম সুহাস ভাবল খাদ্য খেলেও অনেক সময় হজম হয় না। পেট খারাপ, বমি হয়। শুনে দিদিমণি বললেন যে বেশি খেলে কিংবা খারাপ হওয়া খাদ্য খেলে এসব হয়। ভ্যাপসা গরমে খাদ্য পচে যেতে পারে। বাসি হলে খাদ্যের ভিতরটা খারাপ হয়ে যেতে পারে। ছাতা পড়েও নষ্ট হতে পারে। বাসি, পচা যেমন-খাদ্য নয়, তেমনি ঘাসও আবার মানুষের খাদ্য নয়।

১। খাদ্য হজম না হলে কী হয়?

উত্তরঃ

২। কী কী কারণে হজম হয় না বলে দিদিমণি বললেন?

উত্তরঃ

৩। ভ্যাপসা গরমে খাদ্য কী হতে পারে?

উত্তরঃ

৪। বাসি খাদ্য কীভাবে খারাপ হতে থাকে?

উত্তরঃ

৫। খাদ্যে ছাতা পড়লে কী হয়?

উত্তরঃ

৬। কী ধরনের খাদ্য খেতে নেই?

উত্তরঃ

১। বদহজমের দুটি কারণ লেখো।

উত্তরঃ

২। খাদ্য কীভাবে নষ্ট হতে পারে?

উত্তরঃ

৩। কোন্ জিনিস টাটকা হলেও আমাদের খাদ্য নয় এবং কেন?

উত্তরঃ

১। খাদ্য হজম না হলে (পেট/মন) খারাপ হয়।)

উত্তরঃ

২। বেশি খাদ্য খেয়ে ফেললে (স্বাস্থ্য ভালো হয়/হজম হয় না।)

উত্তরঃ

৩। বাসি খাদ্য (নষ্ট হতে থাকে/ভিতরে ভিতরে নষ্ট হতে থাকে)

উত্তরঃ

৪। খাদ্য খেলেও (হজম হয় না/অনেক সময় হজম হয় না)

উত্তরঃ

১। বেশি খেয়ে ফেললে অনেক সময়——————— যায়।

উত্তরঃ

২। ——————মানুষের কাছে অখাদ্য।

উত্তরঃ

৩। ছাতা পড়েও———————- নষ্ট হয়ে যায়।

উত্তরঃ

8। ——————–হজম না হলে পেট খারাপ হয়।

উত্তরঃ

৫। —————– গরমে খাদ্য পচে যেতে পারে।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

মানুষের খাদ্য আর অখাদ্যের তালিকা আছে। ওই তালিকায় আরও খাদ্য ও অখাদ্যের নাম লেখো: (পাঠ্যবই পৃ: ৩০) একটু ভেবে দেখো তো

আচ্ছা! বিভিন্ন সবজির যে অংশগুলি তোমরা খাও না, যেমন-খোসা, আঁটি, খোলা সেগুলির কি কোনো ব্যবহার থাকে না? নাকি ব্যবহার আছে কিছু? লিখে ফেলো তো।

খাদ্য: বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিজ্জ খাদ্যের নাম

গাছের পাতা, ডাঁটা, কুঁড়ি, ফল, বীজ সবই আমাদের খাদ্য। ধানের চাল থেকে ভাত, গমের বীজের গুঁড়ো থেকে রুটি পাই। ফুলকপির কুঁড়ি, পেঁয়াজের কলি, কড়াইশুঁটির বীজ, শিম, বীজসহ কচি উচ্ছে, পটোল সবই আমাদের খাদ্য। উচ্ছে, পটোলের বীজ শক্ত হয়ে গেলে খাওয়া যায় না, ঠিকমতো হজম হয় না বলে। পেঁয়াজ হলো গাছের কাণ্ড। শিম, বরবটি, বিনস, কচি থাকলে সবটাই খাদ্য, সজনের ডাঁটা কিন্তু ফল, তার মধ্যে বীজ থাকে। আমরা সজনে, পুঁই এবং নটের ডাঁটা খাই।

১। ধান কী?

উত্তরঃ

২। ভাত কী থেকে হয়?

উত্তরঃ

৩। চাল কীভাবে পাওয়া যায়?

উত্তরঃ

৪। আটা কী থেকে হয়?

উত্তরঃ

৫। গমের বীজ থেকে আটা কীভাবে পাওয়া যায়?

উত্তরঃ

৬। রুটি কী দিয়ে হয়?

উত্তরঃ

৭। আটা থেকে রুটি কীভাবে তৈরি হয়?

উত্তরঃ

৮। ফুলকপি কি ফুল?

উত্তরঃ

৯। পেঁয়াজকলি কীসের বোঁটা?

উত্তরঃ

১০। শিমের কোন্ অংশটা খাদ্য?

উত্তরঃ

১১। কড়াইশুঁটির কোন্ অংশ আমরা খাই?

উত্তরঃ

১২। কড়াইশুঁটির খোসা কে খায়?

উত্তরঃ

১৩। পেঁয়াজ কী?

উত্তরঃ

১৪। ধান, গম, ডালের কোন্ অংশ খাদ্য?

উত্তরঃ

১৫। পুষ্ট হয়ে গেলে কীসের বীজ আর ভালো খাদ্য থাকেনা?

উত্তরঃ

১৬। সজনে ডাঁটা কী?

উত্তরঃ

১৭। সজনের বীজ কী খাদ্য?

উত্তরঃ

১৮। শাক গাছ বড়ো হলে তার কী খাই?

উত্তরঃ

১৯। নটে ও পুঁইয়ের ডাঁটা আসলে কী?

উত্তরঃ

১। কোন্ উদ্ভিদের বীজ আমরা কীভাবে খাই তা লেখো।

উত্তরঃ

২। পেঁয়াজ গাছের কোন্ অংশ আমরা খাই?

উত্তরঃ

৩। সজনে গাছের কোন্ কোন্ অংশ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি?

উত্তরঃ

৪। কোন্ কোন্ গাছের কাণ্ডকে আমরা ডাঁটা হিসেবে খাই?

উত্তরঃ

সঠিক শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করো:

১। লাউয়ের বীজ একটু পুষ্ট হয়ে গেলে আর——————— যায় না।

উত্তরঃ

২। গমের বীজ গুঁড়ো করে হয়—————————-।

উত্তরঃ

৩। চাল সিদ্ধ করলে———————- তৈরি হয়।

উত্তরঃ

৪। পেঁয়াজ হলো গাছের————————–।

উত্তরঃ

৫। সজনে ডাঁটা সজনে গাছের————————- ।

উত্তরঃ

১। পেঁয়াজ হলো গাছের-কাণ্ড/মূল।

উত্তরঃ

২। ফুলকপির কুঁড়ি ফুটে গেলে ভালো- (সিদ্ধ/স্বাদ) হয় না।

উত্তরঃ

৩। শিমের- (বীজ/সবটাই) আমরা খাই।

উত্তরঃ

৪। উচ্ছের বীজ- (কচি/পুষ্ট) অবস্থায় অখাদ্য।

উত্তরঃ

৫। সজনে ডাঁটা গাছের- (বীজ/ফল)।

উত্তরঃ

শাকপাতার তরকারি খাওয়া খুব দরকারি

খাদ্য: কৃষিকাজ-বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিজ্জ খাদ্যের নাম :

শশা, টম্যাটো, পেঁয়াজ, গাজর, ঢ্যাঁড়শ, ঝিঙে, কাঁকুড়, ওল, আলু, মেটে আলু, রাঙা আলু, কচু, বিভিন্ন ধরনের শাক, পেঁপে, অনেক আনাজকে যেমন কাঁচা খাওয়া যায়, তেমনি বেশকিছু আনাজকে রান্না করে খেতে হয়। ওইসব খাদ্যের উপকারিতাও বিভিন্ন ধরনের। আবার নিমপাতা খেলে খোস-প্যাঁচড়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কাঁচকলা, থোড় প্রভৃতি রক্তাল্পতায় উপকারী। ব্রাহ্মীশাকের মতো অনেক শাক ও আনাজ আছে যা দিয়ে নানা রোগের প্রতিকারে ওষুধ তৈরি করা হয়ে থাকে।

১। কচি অবস্থায় ঢ্যাঁড়স ছাড়া কী কী কাঁচা খাওয়া যায়?

উত্তরঃ

২। যখন মানুষ রাঁধতে শেখেনি তখন কীভাবে খেত?

উত্তরঃ

৩। সবজি আর আনাজ কি একই?

উত্তরঃ

৪। আনাজ রান্না হওয়ার পর কী নামে বোঝানো হয়?

উত্তরঃ

৫। অনেকে কাঁচা আনাজকে কী বলেন?

উত্তরঃ

৬। হোপা কী?

উত্তরঃ

৭। ঢ্যাঁড়শের আর কী নাম আছে?

উত্তরঃ

৮। মাটির নীচের একটি আনাজের নাম লেখো।

উত্তরঃ

৯। ওল ও কচু কি আনাজ?

উত্তরঃ

১০। ওল কি কাঁচা খাওয়া যায়?

উত্তরঃ

১১। নিমপাতা খেলে কী উপকার হয়?

উত্তরঃ

১২। কাঁচকলা কিসে উপকারী?

উত্তরঃ

১৩। হজমে কে সাহায্য করে?

উত্তরঃ

১৪। বিট, গাজর কী প্রতিরোধে সাহায্য করে?

উত্তরঃ

১৫। মোচা কীসের সমস্যা কমায়?

উত্তরঃ

১। মাটির নীচের সবজিগুলির নাম লেখো।

উত্তরঃ

২। কাঁচা খাওয়া যায় কোন্ কোন্ সবজি?

উত্তরঃ

৩। রোগ নিবারণে কোন্ কোন্ শাকসবজি কার্যকরী হয়?

উত্তরঃ

৪। স্যালাড কীসে হয়?

উত্তরঃ

৫। পেঁপে কি সবজি? পেঁপের একটি উপকারিতা লেখো।

উত্তরঃ

১। কাঁচা ঢ্যাঁড়শ খেতে————————– নয়।

উত্তরঃ

২। সবজিকে রান্নার পরে——————–বলে।

উত্তরঃ

৩। কচু —————-খেতে নেই।

উত্তরঃ

৪। কাঁচকলা ——————— উপকারী।

উত্তরঃ

৫। ————–খোসপ্যাঁচড়া হতে দেয় না।

উত্তরঃ

১। শশা/পেঁপে হজমে সাহায্য করে।

উত্তরঃ

২। হোপা/ওল মাটির নীচের আনাজ।

উত্তরঃ

৩। গোল আলু/রাঙা আলু কাঁচা খাওয়া যায়।

উত্তরঃ

৪। নিমপাতা/মোচা রক্তাল্পতার সমস্যা কমায়।

উত্তরঃ

৫। ব্রাহ্মীশাকে উপকার/অপকার হয়।

উত্তরঃ

ঠিক বাক্যের পাশে ‘✓’ ও ‘x’ ভুল বাক্যের পাশে চিহ্ন দাও।

১। নিমপাতা খোসপ্যাঁচড়া আটকায়।

উত্তরঃ

২। আনাজকে রান্নার পর কারুকর্ম বলে।

উত্তরঃ

৩। ওল কাঁচা খেলে গলা ধরে।

উত্তরঃ

৪। মোচা রক্তাল্পতা কমায়।

উত্তরঃ

নানারকম শাক, পাতা, আনাজের নাম ও সেগুলি খেলে কী উপকার হয় তা নীচে লেখো:

                                                  ফল খাওয়ার সুফল 

খাদ্য: বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিজ্জ খাদ্যের নাম- কৃষিকাজ

নানারকম ফল খাওয়া শরীরের স্বাভাবিক অবস্থা বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন। ফলের শাঁসে যা যা থাকে, তা অন্য কোনো খাদ্য থেকে পাওয়া যায় না। ফল খুব সহজে হজম হয়। রোগের আক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করতে কিংবা অসুখ সারাতেও ফল বিশেষ কার্যকরী। ফল খেতে ভালো। এর মাধ্যমে শরীর অনেক জলও পায়। ডাব তো ফল। ডাবের জল খেলেও শরীর জল পায়। এটি পেটের অসুখে খুব উপকারী। ডাব পাকলে নারকেল হয়। নারকেলের শাঁস আমরা খাই। যে-কোনো ফল থেকে রস পাওয়া যায়। তবে খেজুরের রস গাছ থেকে পাওয়া যায়। ডাব সারাবছর পাওয়া যায় কিন্তু খেজুরের রস কেবল শীতকালে পাই। কিছু ফলও সারাবছর পাওয়া যায় আবার কিছু গরমের সময় বা শীতের সময়। কিছু আছে *কাঁচায় আনাজ, পাকলে ফল।

১। জল কীসে সাহায্য করে?

উত্তরঃ

২। জলের কাজ কী?

উত্তরঃ

৩। দিনে কত জল খাওয়া উচিত?

উত্তরঃ

৪। ফলের কোন্ কোন্ অংশ শরীরের জন্য খুব উপকারী?

উত্তরঃ

৫। রোগ আটকাতে কী খাওয়া দরকার?

উত্তরঃ

৬। রোগীর পথ্য হিসেবে ফল গুরুত্বপূর্ণ কেন?

উত্তরঃ

৭। মোটা হওয়ার সম্ভাবনা কীসে কমানো যায়?

উত্তরঃ

৮। কোন্ ফল খেলে আর জল খাওয়ার দরকার হয় না?

উত্তরঃ

৯। ডাব পাকলে কী হয়?

উত্তরঃ

১০। কোন্ অসুখে ডাবের জল উপকারী?

উত্তরঃ

১১। নারকেল বীজের মধ্যে কী থাকে?

উত্তরঃ

১২। আমরা নারকেলের কী খাই?

উত্তরঃ

১৩। কোন্ ফলে বেশিরভাগটাই জল থাকে?

উত্তরঃ

১৪। ফল কী থেকে হয়?

উত্তরঃ

১৫। ফলের আবরণকে কী বলে?

উত্তরঃ

১৬। খেজুর রস কোন্ সময় পাওয়া যায়?

উত্তরঃ

১৭। কোন্ ফল কাঁচা অবস্থায় রান্না করা হয়?

উত্তরঃ

১৮। কোন্ ফল পাকা অবস্থায় রান্না করা হয়?

উত্তরঃ

১ । ফল থেকে আমরা কী কী পাই?

উত্তরঃ

২। কোন্ ফলে জল বেশি পাই এবং কোন্ অবস্থায় তা পাই?

উত্তরঃ

৩। খেজুর রস কোথা থেকে এবং কখন পাওয়া যায়?

উত্তরঃ

৪। ফল কী থেকে হয় এবং তার গায়ে কী থাকে?

উত্তরঃ

৫। কাঁচায় কোন্ কোন্ ফল সবজি আর পাকা অবস্থায় সরাসরি খাদ্য?

উত্তরঃ

৬। শশা কি ফল? একে আমরা কীভাবে পাই?

উত্তরঃ

১। ——————সাহায্য করে জল।

উত্তরঃ

২। —————–খেলে আর জল খাওয়াই লাগে না।

উত্তরঃ

৩। খেজুর রস—————- পাওয়া যায়।

উত্তরঃ

৪ । বেশিরভাগ ————- সহজে হজম হয়।

উত্তরঃ

৫। নারকেল বীজের মধ্যে————- থাকে।

উত্তরঃ

১। ফল বেশি খেলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা – বাড়ে/কমে।

উত্তরঃ

২। নানারকম – ফল/জল শরীরের দরকার।

উত্তরঃ

৩। পেটের অসুখে – ডাবের/নারকেলের জল উপকারী।

উত্তরঃ

৪। ফল – গাছ/ফুল থেকে হয়।

উত্তরঃ

৫। ডাবে – শাঁস/জল থাকে।

উত্তরঃ

৬। আম, জাম, লিচু, তরমুজ (টক/মিষ্টি) ফল।

উত্তরঃ

শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে দেওয়া হলো:

বেমানান শব্দটি বেছে লেখো:

উত্তরঃ

১। ব্রাহ্মী শাক, নটে শাক, কলমি শাক, উচ্ছে।

উত্তরঃ

২। ঝিঙে, আপেল, কুমড়ো, পেঁয়াজ।

উত্তরঃ

৩। জাম, কাঁঠাল, করলা, পেয়ারা।

উত্তরঃ

৪। পেঁপে, ওল, আলু, আঙুর।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

কোন্ ফল কোন্ ঋতুতে হয়? কাঁচা খায় না পাকা খায়? খাওয়ায় কী উপকার? নীচে লেখো: ৩৬)

উত্তরঃ

পুষ্টিলাভ হয়। জলের চাহিদা মেটে। হজমে সাহায্য করে।

খাদ্য: বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিজ্জ খাদ্যের নাম

সিধু সোরেন জঙ্গালে মধু সংগ্রহ করে জামের মতো কয়েকটা অচেনা ফল বাড়িতে নিয়ে আসে। তাঁর মা ওই জাম খেয়েছিলেন। তারপর তাঁর পেট ব্যথা হয়। শহরের হাসপাতালে তাঁকে ভরতি করতে হয়। কেতকীও ঘটনাটা বড়ো ঠাকুরমার কাছ থেকে শুনেছে। তাই সে দিদিকে বলে বিষ ফলও তো আছে। নরেন জানতে চায় বিষ কী? দিদিমণি বলেন-যা একটু খেলেই শরীর খারাপ হয়। হাত-পা অবশ হয়ে যায়। বেশি খেলে মানুষ মরেও যেতে পারে। বিষ ফল খেয়ে পশুপাখিও মারা যায়। মানুষ এসব ফল খেয়ে মরেছেও। তাই সেই অভিজ্ঞতা থেকে কোন ফল বিষ ফল তা জেনেছে। এখনও দু-একটা অজানা থাকতেও পারে। কোনো বিষ ফলের গায়ে কাঁটা থাকে। আবার কাঁটা নেই এমন বিষ ফলও আছে।

১। অচেনা জাম খেয়ে সিধুর মায়ের কী হয়েছিল?

উত্তরঃ

২। খুব ব্যথার কারণে সিধুর মাকে কোথায় ভরতি করতে হয়েছিল?

উত্তরঃ

৩। কেতকী কার কাছ থেকে সিধুর মায়ের ঘটনা শুনেছে?।

উত্তরঃ

৪। বিষ খেলে কী হয়?

উত্তরঃ

৫। বেশি বিষ খেলে মানুষের কী হতে পারে?

উত্তরঃ

৬। মানুষ কবে থেকে ফল চিনতে শিখেছে?

উত্তরঃ

৭। অচেনা ফল খাওয়া উচিত নয় কেন?

উত্তরঃ

৮। কিছু কিছু বিষ ফলের গায়ে কী?

উত্তরঃ

৯। কাঁটা নেই এমন বিষ ফল কি আছে?

উত্তরঃ

১। সিধু সোরেনের মাকে শহরের হাসপাতালে ভরতি করতে হয়েছিল কেন?

উত্তরঃ

২। বিষ খেলে কী অসুবিধা সৃষ্টি করে?

উত্তরঃ

৩। কোন্ ফল বিষ তা কী করে জানা গেছে?

উত্তরঃ

৪। বিষ ফল কীভাবে চেনা যায়?

উত্তরঃ

১। পাড়ার সিধু জঙ্গলে গিয়েছিলেন——————– আনতে।

উত্তরঃ

২। ————–একটু খেলেই শরীর খারাপ হয়।

উত্তরঃ

৩। বিষ ফল খেয়ে পশুপাখিও———— যেতে পারে।

উত্তরঃ

৪। আম————- ফল নয়।

উত্তরঃ

৫। কিছু কিছু বিষ ফলের—————- কাঁটা আছে।

উত্তরঃ

১। পাড়ার সিধু সোরেন জঙ্গলে গিয়েছিলেন (মধু/ জাম) আনতে।

উত্তরঃ

২। সিধুর মা হাসপাতালে (গিয়েছিলেন/ ভরতি হয়েছিলেন)।

উত্তরঃ

৩। বিষ ফল খেয়ে মানুষ (অসুখে/ অনিদ্রায়) ভোগে।

উত্তরঃ

৪। মানুষ ফল চিনতে শিখেছে (রান্না করতে গিয়ে/ অনেক আগে)।

উত্তরঃ

৫। বিষ ফলের গায়ে সবসময় কাঁটা (থাকে/ থাকে না)।

উত্তরঃ

কী কী বিষ ফলের নাম জানা গেল? নীচে লেখো, ছবি আঁকো। কোনগুলির গায়ে কাঁটা আছে তাও লেখো: বিষ ফলের নাম ও ছবি কাঁটা আছে কিনা কাঁটা আছে ধুতরোর ফল কাঁটা নেই করবীর ফল প্রানীজ খাবার

খাদ্য: বিভিন্ন প্রকার প্রাণীজ খাদ্যের নাম

রমেশ ডিম খেতে ভালোবাসে। এতে মাছের মতো কাঁটা বাছতে হয় না, মাংসের মতো দাঁতেও লেগে থাকে না। লুৎফার আবার নানান মাছ পছন্দ। ওর চাচারা পুকুরে মাছচাষ করে। ছোটো পোনা বর্ষার শুরুতে পুকুরে ছাড়ে। তাদের নিয়মিত খাবার দেওয়া হয়। তিনমাস পর থেকে জাল দিয়ে মাছ ধরা শুরু হতে থাকে। ডমরু মাংস পেলে আর কিছু চায় না। তাপস শেষপাতে একটু দুধ-ভাত পছন্দ করে। আকবরের সর্দি-কাশির কারণে ওর মা ওকে রোজ সকালে মধু খেতে দেন। দিদিমণি বললেন এসব খাবার প্রাণী থেকে আমরা পাই। তাই এইসব খাদ্যকে প্রাণীজ খাদ্য বলা হয়।

১। অনেকে ডিম পছন্দ করে কেন?

উত্তরঃ

২। কী খেলে দাঁতে আটকে যায়?

উত্তরঃ

৩। কখন লুৎফার চাচারা পুকুরে ছোটো ছোটো পোনা ছাড়েন?

উত্তরঃ

৪। কবে থেকেলুৎফার চাচারা পুকুর থেকে মাছ ধরা শুরু করেন?

উত্তরঃ

৫। সর্দি-কাশির ধাতের জন্য আকবরকে রোজ সকালে তার মা কী খেতে দেন?

উত্তরঃ

৬। যেসব খাদ্য প্রাণী থেকে পাওয়া যায় তাদের কী বলা হয়?

উত্তরঃ

১। অনেকের ডিম পছন্দ করার কারণ কী?

উত্তরঃ

২। লুৎফার পছন্দের মাছগুলির নাম লেখো।

উত্তরঃ

৩। লুৎফার চাচারা কীভাবে পুকুরে মাছ চাষ করেন ও ধরেন?

উত্তরঃ

৪। প্রাণীজ খাদ্যের কয়েকটি উদাহরণ দাও।

উত্তরঃ

১। যেদিন দুপুরের খাওয়ায় ————-. থাকে সেদিন খুব মজা।

উত্তরঃ

২। পুকুরে—————— চাষ করা হয়।

উত্তরঃ

৩। সর্দি-কাশির ধাতে——————-উপকারী।

উত্তরঃ

৪। মাংস খেলে অনেক সময়——————- আটকে থাকে।

উত্তরঃ

৫। দুধ —————–খাদ্য।

উত্তরঃ

১। সর্দি-কাশিতে (মধু/ দুধ) কার্যকরী।

উত্তরঃ

২। জাল দিয়ে পুকুর থেকে মাছ ধরা শুরু হয় (তিন/চার) মাস পর থেকে।

উত্তরঃ

৩। মাছে (কাঁটা/হাড়) থাকে।

উত্তরঃ

৪। ডমরু (দুধ/ মাংস) পেলে আর কিছু চায় না।

উত্তরঃ

৫। বর্ষার (শুরুতে/ শেষে) মাছচাষ শুরু হয়।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবল

তারপরে লিখে ফেলি

মুরগি পোকামাকড়, গাছের কচি পাতা, খুদ-কুঁড়ো খায়, পোল্ট্রিতে মুরগিকে পোল্ট্রি খাবার দেওয়া হয়। হাঁস পুকুরে বা অন্য জলাশয়ে গেঁড়ি,গুগলি খায়, তা ছাড়া ভাত, কুঁড়ো খায়।

ভাত, খোল, শ্যাওলা, নানান জলজ উদ্ভিদ। এছাড়া কিছু শিকারি মাছ ছাগল ঘাস, লতাপাতা ছোলা খায়। মুরগি, খুদ, কুঁড়ো, ভাত, পোকামাকড় গাছের কচিপাতা খায়।

ছাগল ঘাস, লতাপাতা ছোলা খায়। মুরগি, খুদ, কুঁড়ো, ভাত, পোকামাকড় গাছের কচিপাতা খায়।

কুঁড়ো, ভাত, ঘাস, খড়, ভাতের ফ্যান,

গাছপালার পাতা, শাখা।

ফুলের মধু, চিনির জল, মিষ্টির রস।

খাদ্য়: বিভিন্ন প্রকার প্রাণীজ খাদ্যের নাম

দুধ, দই, ছানা, রসগোল্লা, সন্দেশ, আইসক্রিম, মালাই সবকিছুতে দুধের প্রয়োজন। তবে দুধকে প্রয়োজনমতো ওইসব খাদ্য তৈরি করার উপযুক্ত করে নিতে হয়। দুধের সব খাবার লোভনীয় ও পুষ্টিকর। এসব তৈরি করতে কখনও দুধকে গরম করতে হয় আবার কখনও খুব ঠান্ডা করতে হয়।

১। নেমন্তন্ন বাড়ির মজা কোন্ কোন্ খাবারে আছে?

উত্তরঃ

২। শরীরে বল আনতে কী খাওয়ানো উচিত?

উত্তরঃ

৩। মালাই কি শুধু দুধ দিয়ে হয়?

উত্তরঃ

৪। কী করতে গেলে দুধকে গরম করতে হয়?

উত্তরঃ

৫। কী করতে গেলে দুধকে ঠান্ডা করতে হয়?

উত্তরঃ

৬। কোন্ বিস্কুট তৈরিতে দুধ দরকার হয়?

উত্তরঃ

১। দুধ থেকে তৈরি হয় এমন কিছু খাবারের নাম লেখো।

উত্তরঃ

২। দুগ্ধ জাতীয় খাবার তৈরিতে দুধকে কী করতে হয় বলে দিদিমণি বললেন?

উত্তরঃ

৩। দুধ গরম ও ঠান্ডা করে কী কী তৈরি করা যায়?

উত্তরঃ

১। চিনুকে তার মা ছোটোবেলায়——————- খাওয়াতেন।

উত্তরঃ

২। রিঙ্কুর মা —————–কফি মিশিয়ে খান।

উত্তরঃ

৩। চিনি দিয়ে পাতা—————— খাওয়ায়। নেমন্তন্ন বাড়িতে।

উত্তরঃ

8 । ——————করতে গেলে দুধ গরম করতে হয়।

উত্তরঃ

৫। আইসক্রিম করতে গেলে দুধ ——————-করতে হয়।

উত্তরঃ

১। রিঙ্কু (দই/ সন্দেশ) ভালোবাসে।

উত্তরঃ

২। (দুধে/ দইতে) কফি মিশিয়ে খাওয়া হয়।

উত্তরঃ

৩। ছানা করতে গেলে দুধকে (গরম/ ঠান্ডা) করতে হয়।

উত্তরঃ

৪। ছানা ছাড়া হয় না (রসগোল্লা/ চকোলেট)।

উত্তরঃ

৫। কেক তৈরিতে দুধের দরকার (হয়/ হয় না)।

উত্তরঃ

৬। দুধ ঠান্ডা করে তৈরি হয়- (ছানা/আইসক্রিম)।

উত্তরঃ

তোমাদের ধারণার সুবিধার জন্য একটু বাড়তি সংযোজন

নীচের শব্দগুলিতে নানা ধরনের শব্দ আছে। কাছাকাছি সম্পর্কযুক্ত শব্দগুলিকে তালিকাভুক্ত করো:

ঢ্যাঁড়শ, ওল, টম্যাটো শশা, আলু, পেঁয়াজ, লাউ গাজর, শিম, কড়াইশুঁটি, পটোল, পুঁই ডাবের জল, খেজুরের রস, পানীয় জল।

খাদ্য: প্যাকেট করা তৈরি খাবার:

চানাচুর, নানারকম চিপস, নিমকি প্রভৃতি মুখরোচক খাবার। এগুলি দোকানে প্যাকেটে পাওয়া যায়। আর অনেক আগে ভাজা বলে খাওয়া উচিত নয়। এর চেয়ে বাড়িতে ভাজা চপ, বেগুনি ভেজে মুড়ি দিয়ে খাওয়া ভালো। দিদিমণি শুনে বললেন প্যাকেট চানাচুর কিছুদিনের আগের ভাজা তো বটে। ওরা কিছু মেশায় যাতে বেশ কিছুদিন ভালো থাকে। কেতকী বলল বাড়িতে গরম তেলে ছাঁকা ভাজা পিঠে কয়েক দিন ভালো থাকে। দিদিমণি বললেন ঠিক কথা। নিমকি, চানাচুর, আলু ভাজাও প্যাকেটে পাওয়া যায়। ময়দা, বেসন, ডাল থেকে এসব তৈরি করে প্যাকেটে পুরে কয়েক মাস ধরে বিক্রি হলেও দু-তিন মাসের বেশি ভালো থাকে না। কতদিনের মধ্যে খাওয়া যাবে তা প্যাকেটের গায়ে লেখাও থাকে। অবশ্য পাউরুটি ভাজা নয়, সেঁকা, দু-তিন দিন ভালো থাকে। আগে থেকে খাওয়ার যোগ্য করে আরও অনেক কিছু প্যাকেট করে বিক্রি করা হয়। সেগুলিকে তৈরি খাবার বলে।

১। দুটি মুখরোচক অথচ ভাজা খাবারের নাম লেখো।

উত্তরঃ

২। প্যাকেট চানাচুর খাওয়া ঠিক নয় কেন?

উত্তরঃ

৩। প্যাকেট চানাচুর কীসের সমতুল্য?

উত্তরঃ

৪। কোন্ ভাজা খাওয়া ভালো?

উত্তরঃ

৫। মুড়ি বাড়ির কোন্ কোন্ ভাজা দিয়ে খাওয়া ভালো?

উত্তরঃ

৬। প্যাকেট চানাচুর বেশ কিছুদিন ভালো থাকার কারণ কী?

উত্তরঃ

৭। বাড়িতে তেলে ছেঁকে ভাজা পিঠে ক-দিন ভালো রাখা যায়?

উত্তরঃ

৮। দোকানে প্যাকেটে কি আলুভাজা পাওয়া যায়?

উত্তরঃ

৯। প্যাকেটের চানাচুর, নিমকি কতদিন ভালো থাকে?

উত্তরঃ

১০। প্যাকেট চানাচুর কতদিনের মধ্যে খাওয়ার যোগ্য কী করে বুঝবে?

উত্তরঃ

১১। পাউরুটি কি তেলে ভাজা?

উত্তরঃ

১২। পাউরুটি ক-দিন ভালো থাকে?

উত্তরঃ

১৩। বাজারে প্যাকেটে করে যেসব খাবার বিক্রি হয় তাকে কী বলে?

উত্তরঃ

১। প্যাকেট চানাচুর খেতে গেলে তামিমের নানা তামিমকে কী বলেন?

উত্তরঃ

২। প্যাকেট খাবার কী কী দিয়ে তৈরি হয়?

উত্তরঃ

৩। প্যাকেট খাবার কতদিনের মধ্যে খাওয়ার যোগ্য?

উত্তরঃ

৪। পাউরুটি কি এক ধরনের তেলেভাজা?

উত্তরঃ

৫। তৈরি খাবার কী?

উত্তরঃ

১। তার চেয়ে বরং বাড়ির চপ-বেগুনি ——————হোক।

উত্তরঃ

২। ————খুব মুখরোচক।

উত্তরঃ

৩। বাড়িতে গরম তেলে —————–ভাজা পিঠে হয়।

উত্তরঃ

৪। চানাচুর ——————-থেকে হয়।

উত্তরঃ

৫। পাউরুটি ————- তৈরি করা হয়।

উত্তরঃ

১। (চকোলেট/ নিমকি) তেলেভাজা খাবার।

উত্তরঃ

২। নিমকি (ডাল/ বেসন) দিয়ে তৈরি হয়।

উত্তরঃ

৩। চানাচুর (তেলে/ঘিয়ে) ভাজা হয়।

উত্তরঃ

৪। পাউরুটি (দু-তিন/ পাঁচ-ছয়) দিন ভালো থাকে।

উত্তরঃ

৫। প্যাকেট খাবার কেনার সময় (তারিখ/ রং) দেখতে হয়।

উত্তরঃ

৬। ভাজা খাবার হলো- (কেক/চানাচুর)।

উত্তরঃ

(৪) নিমকি, আলু ভাজার প্যাকেট

উত্তরঃ

ঠিক বাক্যের পাশে ‘✓’ ও ‘x’ ভুল বাক্যের পাশে 6 চিহ্ন দাও।

১। প্যাকেট চিপস্ খুব স্বাস্থ্যকর খাদ্য।

উত্তরঃ

২। পুরোনো তেলের গন্ধযুক্ত খাবার খেতে নেই।

উত্তরঃ

৩। খাবারের প্যাকেটে কতদিনের মধ্যে খেতে হবে, তার উল্লেখ থাকে।

উত্তরঃ

৪। সেঁকা পাউরুটি দু-তিনদিন ভালো থাকে।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

নানা ধরনের প্যাকেট করা তৈরি খাবারের নাম লেখো। কী দিয়ে কোন্টা তৈরি হয় তাও লেখো। খাদ্যের স্বাদ খাদ্যের নাম কী কী দিয়ে তৈরি মিষ্টি রসগোল্লা, সন্দেশ, দই, চকোলেট, আইসক্রিম রসগোল্লা ও সন্দেশ চিনি ও ছানা দিয়ে তৈরি হয়। দই, দুধ থেকে তৈরি হয়। চকোলেট চিনি, কোকো দিয়ে তৈরি হয়। আইসক্রিম দুধ, চিনি দিয়ে তৈরি হয়। নোনতা নিমকি, চিপস্ নিমকি বেসন দিয়ে তৈরি হয়। চিপস্ আলু দিয়ে তৈরি হয়। টক আচার কুল, চালতা, তেঁতুল, তেল, ঝাল, মশলা দিয়ে তৈরি হয়। টক-ঝাল-মিষ্টি চানাচুর বেসন, ময়দা, ডাল, লংকা, মশলা, চিনি।

খাদ্য: রন্ধন

কিন্তু অনেক আগে মানুষ রান্না করতে জানত না। তেল-মশলার ব্যবহারও জানত না। তখন মানুষ হয় পুড়িয়ে খেত, নয়তো কাঁচা। রাঁধতে না জানার কারণ হিসেবে কেউ বলে কড়াই ছিল না। আবার কেউ বলে উনুন ছিল না। উনুন গ্যাসেরও হতে পারে, কাঠেরও হতে পারে। আবার কয়লার আঁচ এবং কেরোসিনের স্টোভেও রান্না হয়। সব শুনে দিদিমণি হেসে বললেন- আগুন জ্বালাতে পারত কিনা সেটা ভেবেছ? বাড়িতে দেশলাই কাঠি দেশলাই বাক্সের গায়ে ঘষলেই আগুন জ্বলে ওঠে। বাক্সের গায়েও বারুদ থাকে। তাই ওখানে ঘষলে আগুন জ্বলে। এছাড়া লাইটার থেকে আগুন বেরোয়। তবে রান্না করা সহজ নয়। আগুন, উনুন, বাসন, খাবারদাবার সব দরকার। দিদি হেসে বললেন যে চাল, মাছ, আনাজ আছে তবে কাঁচা। ভাত, মাছের ঝোল, তরকারি করতে আরও কিছু চাই।

১। অনেক দিন আগে লোকে কী করতে পারত না?

উত্তরঃ

২। অনেক আগে লোকে কী করে খেত?

উত্তরঃ

৩। আগের মানুষেরা রাঁধতে শেখেনি কেন?

উত্তরঃ

৪। কেরোসিনের স্টোভে কি রান্না করা যায়?

উত্তরঃ

৫। বাড়িতে কীভাবে আগুন জ্বালানো হয়?

উত্তরঃ

৬। দেশলাইয়ের কোথায় বারুদ থাকে?

উত্তরঃ

৭। দেশলাই ছাড়া আর কী করে আগুন জ্বালানো যায়?

উত্তরঃ

৮। আগুন থেকে কি আগুন জ্বালানো যায়?

উত্তরঃ

৯। কীসের জন্য উনুন চাই?

উত্তরঃ

১। অনেক দিন আগে লোকে কী করতে পারত না আর কীসের ব্যবহার জানত না?

উত্তরঃ

২। অনেক দিন আগে লোকে কী করে খেত?

উত্তরঃ

৩। অনেক দিন আগে লোকে কোন্ খাদ্যকে কাঁচা খেত?

উত্তরঃ

৪। অনেক দিন আগে লোকে রান্না করতে না পারার কারণ কী?

উত্তরঃ

৫ । দেশলাই থেকে কী করে আগুন বেরোয়?

উত্তরঃ

৬। রান্না করতে কী কী লাগে এবং কী কী রান্না করা যায়?

উত্তরঃ

১। আগুন থেকে———- জ্বালানো যায়।

উত্তরঃ

২। তেল——————-মশলার জানত না।

উত্তরঃ

৩। দেশলাই বাক্সের যেদিকে ——————-কাঠি ঘষলে জ্বলে না। নেই সেদিকে।

উত্তরঃ

৪। অনেক দিন আগে লোকে —————-খাবার খেত।

উত্তরঃ

৫। গ্যাসের উনুন জ্বালানোর জন্য ——————-আছে।

উত্তরঃ

১। বাড়িতে রোজ খাবার (পোড়া/রান্না) হয়।

উত্তরঃ

২। বড়োঠাকুরমাদের ছোটোবেলায় (গ্যাসের/কাঠের) উনুন ছিল না।

উত্তরঃ

৩। দেশলাইয়ের কাঠির (গায়ে/মাথায়) বারুদ থাকে।

উত্তরঃ

৪। আনাজ (রান্না/পোড়া) করলে তরকারি হয়।

উত্তরঃ

৫। (চাল/ মাছ) রান্না করলে ভাত হয়।

উত্তরঃ

দলে করি বলাবলি

তারপরে লিখে ফেলি

কাঁচা খাদ্য রান্না করতে আর কী কী লাগে? আর কী কী করতে হয়? নীচে লেখো:

কাঁচা খাদ্যের নাম

এর থেকে কী তৈরি হয়

কীভাবে তৈরি হয় (ভাজা, সেঁকা, নাকি অন্যভাবে)

চাল, আটা,

চাল থেকে ভাত, মুড়ি, পিঠে, পায়েস তৈরি হয়।

চালকে সিদ্ধ করে ভাত, পায়েস করা হয়।

ডাল চালকে ভেজে মুড়ি করা হয়।

আটা থেকে রুটি, পরোটা, পুরি তৈরি হয়।

চালকে গুঁড়ো করে পদ্ধতি অনুযায়ী সিদ্ধ করে ছেঁকে পিঠে করা হয়।

আটা জলে মাখিয়ে, বেলে, সেঁকে রুটি করা হয়, আবার তেলে সেঁকে/ ভেজে পুরি করা হয়। আবার তাওয়ায় তেলে ভেজে পরোটা করা হয়।

খাদ্য: রন্ধন

মানুষ রান্না করার জন্য নানা রকমের বাসন তৈরি করেছে- অ্যালুমিনিয়াম, স্টিল দিয়ে। আগে মাটির বাসন অর্থাৎ মাটির হাঁড়ি, কড়াই ছিল। তারপর হলো পিতলের খুন্তি, পিতল আর কাঁসার গ্লাস, বাটি প্রভৃতি। মাটি পুড়িয়ে হাঁড়ি তৈরি হওয়ার কারণে ইটের মতো জল লাগলেও গলে না। মাটির হাঁড়ি, চায়ের কাপ প্রভৃতি কুমোরের চাকায় বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি হয়। যারা প্রথমে ওটা বানিয়েছিল তারা তখনকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ। আগুন জ্বালাতে শেখার পর মানুষ এসব বানিয়েছে। তারপরে ভাত রান্না করা শিখেছে। আরও পরে পিতল, কাঁসা, লোহার বাসনও তৈরি করেছে।

১। অ্যালুমিনিয়াম আর স্টিল দিয়ে মানুষ কী তৈরি করেছে?

উত্তরঃ

২। মাটির দুটো বাসনের নাম লেখো।

উত্তরঃ

৩। আগে কীসের খুন্তি ছিল?

উত্তরঃ

৪। কাঁসার দুটি বাসনের নাম লেখো।

উত্তরঃ

৫। মাটির হাঁড়িতে ভাত রান্না নিয়ে কেতকীর মনে কী প্রশ্ন জাগল?

উত্তরঃ

৬। মাটির হাঁড়ি গলে না যাওয়ার কারণ হিসেবে বড়োঠাকুরমা কী বললেন?

উত্তরঃ

৭। কাঁচা ইট কীসে তৈরি করে?

উত্তরঃ

৮। কুমোর মাটির জিনিস তৈরি করতে কী ব্যবহার করে?

উত্তরঃ

৯। যারা প্রথমে কুমোরের চাকা বানিয়েছিল তারা কীরকম মানুষ ছিল?

উত্তরঃ

১০। ভাত রান্না করতে জানার আগে মানুষ কী শিখেছে?

উত্তরঃ

১। মাটির হাঁড়িতে রান্না করতে গেলে হাঁড়ি গলে যায় না কেন?

উত্তরঃ

২। কেতকী বড়োঠাকুরমার কাছ থেকে আগের দিনের বাসনপত্র সম্বন্ধে কী জানল?

উত্তরঃ

৩। কেতকী কোথায় গিয়ে পালদাদুকে কী তৈরি করতে দেখল?

উত্তরঃ

৪। কেতকীর কাছ থেকে মাটির ভাঁড় তৈরি করার কথা শুনে দিদিমণি কী বললেন?

উত্তরঃ

৫। মাটির বাসনের পর কীসের বাসন তৈরি হয়েছে?

উত্তরঃ

১। হাঁড়ি ———-রান্নার জন্য দরকার।

উত্তরঃ

২। আগে ————-বাসন ছিল না।

উত্তরঃ

৩। গ্লাস, বাটি পিতল ছাড়া————– হয়।

উত্তরঃ

৪। কেতকীকে পালদাদু ———–দেখালেন। ভাঁড় তৈরি করা।

উত্তরঃ

৫। কাঁচা ইট একটা কাঠের—————– তৈরি হয়।

উত্তরঃ

১। (পোড়া/ কাঁচা) মাটি জলে গলে না।

উত্তরঃ

২। কুমোরের চাকা (ইট/ ভাঁড়) তৈরি করে।

উত্তরঃ

৩। ছাঁচে (হাঁড়ি/ ইট) তৈরি হয়।

উত্তরঃ

৪। মানুষ আগে (মাটির/ পিতলের) বাসন তৈরি করতে শিখেছে।

উত্তরঃ

৫। স্কুলে কেতকী মাটির (হাঁড়ি/ ভাঁড়) তৈরির কথা বলল।

উত্তরঃ

খাদ্য: কৃষিকাজ খাদ্য বিনিময়

অনেক অনেক দিন আগে চাষ হতো না। তাই চাল থাকত না। বনের গাছে গাছে যা ফলে থাকত তা জোগাড় করতে হতো। চার-পাঁচশো বছর আগে এদেশে আলু এসেছে দূর দেশ থেকে। জাহাজে করে বিশাল জলরাশি পেরিয়ে আলু এসেছিল। আম আবার আমাদের দেশেরই ফল, নানা রকমের আম হয়। আলুর মতো জাহাজে করে টম্যাটো, লংকা, আনারস প্রভৃতি অন্য দেশ থেকে আমাদের দেশে এসেছে। আবার আম, গোলমরিচ আমাদের দেশ থেকে অন্য দেশে গেছে। আগে স্থলভাগে শুধু বন ছিল এবং লোকেরা বনের কোন ফলমূল খাদ্য তা বুঝে নিয়ে খেত। এইরকম নানা জায়গার লোক নানান খাদ্য চিনেছিল। বড়ো বড়ো জাহাজ তৈরি হওয়ায় বিভিন্ন জায়গার সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে ওঠে। মানুষ এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াত শুরু করল। সঙ্গে নানারকম খাবারও ছড়িয়ে পড়ল দেশে-বিদেশে।

১। যখন চাষ হতো না তখন কী জোগাড় করতে হতো?

উত্তরঃ

২। আলু আমাদের দেশে কোথা থেকে এসেছে?

উত্তরঃ

৩। কত বছর আগে আলু আমাদের দেশে এসেছে?

উত্তরঃ

৪। অন্য দেশ থেকে আমাদের দেশে প্রথমে আলু কীভাবে এসেছে?

উত্তরঃ

৫। আম কোন্ দেশের ফল?

উত্তরঃ

৬। অন্য দেশে থেকে ভারতে কোন্ মশলা এসেছে?

উত্তরঃ

৭। আগে স্থলভাগে কী ছিল?

উত্তরঃ

৮। মানুষ বনের ফলমূলের কোনগুলি খাদ্য তা কী করে বুঝেছিল?

উত্তরঃ

৯। নানা জায়গার লোক কী চিনেছিল?

উত্তরঃ

১। আমাদের দেশ থেকে কোন্ খাবার অন্য দেশে গেছে?

উত্তরঃ

২। কোন্ খাবার অন্য দেশ থেকে আমাদের দেশে এসেছে?

উত্তরঃ

৩। কীভাবে নানারকম খাবার দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ল।

উত্তরঃ

১। চার——–পাঁচশো আমাদের দেশে আলু এসেছে। আগে অন্য দেশ থেকে।

উত্তরঃ

২। নানা————- রকমের হয়।

উত্তরঃ

৩। আম ও—————- এদেশ থেকে অন্য দেশে গেছে।

উত্তরঃ

৪। দূরের দুটো ডাঙার মধ্যে—————— ছিল না।

উত্তরঃ

৫। আগে স্থলভাগে শুধু—————- ছিল।

উত্তরঃ

১০। দূরের দুটো ডাঙার মধ্যে যোগাযোগ ছিল না কেন?

উত্তরঃ

১১। এক দেশ থেকে অন্য দেশে মানুষ কীভাবে যাতায়াত শুরু করল?

উত্তরঃ

১২। মানুষের জাহাজে যাতায়াতের ফলে দেশে দেশে কী ছড়িয়ে পড়ল?

উত্তরঃ

১। (আলু/ আম) অন্য দেশ থেকে আমাদের দেশে এসেছে।

উত্তরঃ

২। আম (পাঁচ/ নানা) রকমের হয়।

উত্তরঃ

৩। (লংকা/ গোলমরিচ) প্রথমে জাহাজে করে আমাদের দেশে এসেছে।

উত্তরঃ

৪। নানা জায়গার লোক নানারকম (খাদ্য/ফল) চিনেছিল।

উত্তরঃ

৫। আম (এদেশের/ বিদেশের) ফল।

উত্তরঃ

আম নিয়ে যা জানো নীচে লেখো। দরকারে বড়োদের কাছে জানতে চাও :

                                      পশুপালন আর আগুনের ইতিহাস

খাদ্য: শিকার কৃষিকাজ

আগেকার দিনে মানুষ ভাতের চাল সহজে পেত না, তবে নদী ছিল। নদীর কাছেই ঘরবাড়ি করত। তাতে খাবার জল পাওয়া সহজ হতো। অন্য জলাশয়ের মাছ, বনের জীবজন্তুর মাংস পাওয়া যেত। লাঠি, পাথর দিয়ে পশু শিকার করত। তির-ধনুক ছিল না। প্রথম দিকে গোরু, ছাগল, হাঁস-মুরগি পুষত না। যখন মানুষ বুঝতে পারল কোন্ পশুদের পোষ মানানো যায় তখন তারা সেইসব পশুদের পোষা শুরু করল। বনের ফলমূল সংগ্রহ করে খেত। যখন আগুনের ব্যবহার জানত না তখন কাঁচা খেত। পরে আগুনের ব্যবহার শিখে কিছু জিনিসকে পুড়িয়ে খাওয়া শুরু করল। তবে আগুন জ্বালাতে পারত না। ঝড় হলে গাছে শুকনো ডালের পরস্পর ঘর্ষণে আগুন জ্বলে যেত। সেই কাঠ এনে একটা থেকে আর একটা কাঠে আগুন ধরিয়ে নিত। নিভে গেলে আবার অপেক্ষা করত কবে ঝড়ে আবার গাছে আগুন জ্বলবে।

১। আগেকার দিনে মানুষ কোথায় ঘরবাড়ি করত?

উত্তরঃ

২। নদীর ধারে ঘরবাড়ি করায় মানুষের সুবিধা কী হতো?

উত্তরঃ

৩। অন্য জলা জায়গায় কী পাওয়া যেত?

উত্তরঃ

৪। বন্যজন্তু শিকার করে মানুষ কী পেত?

উত্তরঃ

৫। মানুষ কী দিয়ে পশু শিকার করত?

উত্তরঃ

৬। আগেকার দিনে মানুষ প্রথম দিকে কেন পশুপালন করত না?

উত্তরঃ

৭। মানুষ কখন পশুপালন করতে শুরু করে?

উত্তরঃ

৮। বনের ফল মানুষ কীভাবে সংগ্রহ করত?

উত্তরঃ

৯। মানুষ কাঁচা খাবার খেত কেন?

উত্তরঃ

১০। ঝড়ে গাছের শুকনো ডালে ডালে ঘষায় কী জ্বলে উঠত?

উত্তরঃ

১১। আগেকার দিনে মানুষ আগুন কী করে জ্বালিয়ে রাখত?

উত্তরঃ

১২। জ্বালিয়ে রাখা আগুন নিভে গেলে আর কী করে আগুন পেত মানুষ?

উত্তরঃ

১। আগেকার দিনে মানুষ কীভাবে শিকার করত ও কেন?

উত্তরঃ

২। আগেকার দিনে মানুষ মাংস কীভাবে খেত?

উত্তরঃ

৩। মানুষ আগুন কোথা থেকে সংগ্রহ করত এবং কীভাবে তা জ্বালিয়ে রাখত?

উত্তরঃ

১। নদীর কাছেই————–করত।

উত্তরঃ

২। বনের জীবজন্তু ——————করে মাংস পাওয়া যেত।

উত্তরঃ

৩। ———————– ফলমূল কুড়িয়ে আনত।

উত্তরঃ

8। ——————–শুকনো ডালে ডালে ঘষা লেগে আগুন জ্বলে উঠত।

উত্তরঃ

৫। আগুনে কিছু কিছু জিনিস —————–খেত।

উত্তরঃ

১। আগুন নিভে গেলে অপেক্ষা করতে হতো (জ্বলন্ত/শুকনো) কাঠের জন্য।

উত্তরঃ

২। ফল গাছ থেকে (পেড়ে/ কুড়িয়ে) আনত।

উত্তরঃ

৩। কোন্‌জন্তু (পোষ মানবে/ শিকার করবে) বুঝতে পারেনি।

উত্তরঃ

৪। শুকনো কাঠে (ঝড়ে/ বাতাসে) ঘষা লেগে আগুন জ্বলে ওঠে।

উত্তরঃ

৫। আগুন একটা (কাঠ/ গাছ) থেকে আর একটা কাঠে ধরিয়ে নিত। দলে করি বলাবলি তারপরে লিখে ফেলি

আগেকার মানুষের খাবার জোগাড় করা আর রান্না করা বিষয়ে তোমার নানা রকম ভাবনা নীচে লেখো:

১। ধানের যে অংশটি মানুষের খাদ্য সেটি হলো-

(ক) বীজ

(খ) খোসা

(গ) কাণ্ড

(ঘ) পাতা

(শেখার সেতু)

উত্তরঃ

২। একটি পুষ্টিকর খাদ্য হলো-

(ক) নিমকি

(গ) দুধ

(খ) চানাচুর

(ঘ) তেলেভাজা (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

৩। ছানা তৈরি করা হয়-

(ক) মাংস থেকে

(খ) মাছ থেকে

(গ) দুধ থেকে

(ঘ) চাল থেকে

উত্তরঃ

৪। মাটির নীচের একটি আনাজ হলো-

(ক) ঢ্যাঁড়শ

(খ) ঝিঙে

(গ) আলু

(ঘ) কুমড়ো

উত্তরঃ

১। পেঁয়াজকলি হলো বোঁটা। (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

২। কমলালেবুর -মানুষের খাদ্য নয়। (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

৩। কাঁচকলা সমস্যায় উপকারী। (Activity)

ঠিক বাক্যের পাশে ” ও ভুল বাক্যের পাশে ‘x’ চিহ্ন দাও।

১। নদীর কাছে ঘরবাড়ি করলে খাবার জল পেতে সুবিধা হত। (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

২। ধান হলো গাছের বীজ। (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

৩। পেঁয়াজ হলো গাছের মূল। (MCQ Activity)

উত্তরঃ

৪। সয়াবিন একটি প্রাণীজ খাবার। (MCQ Activity)

উত্তরঃ

১। আগুনের ব্যবহার শেখার পর মানুষ কীভাবে মাংস খেত?

উত্তরঃ

২। কুমোর কীসের সাহায্যে মাটির হাঁড়ি তৈরি করেন? (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

৩। নিমপাতা ও মোচা খাওয়ার উপকারিতা কী কী? (Activity)

উত্তরঃ

৪। খাবার খারাপ হয়ে যায় কী কী কারণে? (Activity)

উত্তরঃ

১। জিভের জলের কাজ কী? (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

২। চানাচুর তৈরি করতে কী কী লাগে? (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

৩। অন্য দেশ থেকে এদেশে এসেছে এমন দুটি খাবারের নাম লেখো। (শেখার সেতু)

উত্তরঃ

৪। “কাঁচা থাকলে অনাজ কিন্তু পাকলে ফল”- এমন দুটি ফলের উদাহরণ দাও। (Activity)

উত্তরঃ